Category Archives: পুরুলিয়া

Weather Forecast: শীতের পোশাক বের করার সময় হাজির! হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডায় কাঁপতে চলেছে দক্ষিণবঙ্গ… কবে থেকে? রইল আপডেট

প্রতিনিয়ত কমছে তাপমাত্রার পারদ। এক ঝটকায় তাপমাত্রা নেমেছে কুড়ির নীচে। দক্ষিণের অন্য জেলার মতোই জেলা পুরুলিয়াতে ও বেশ খানিকটা কমেছে তাপমাত্রা। ‌আগামী দিনে তাপমাত্রা আরও অনেকখানি কমবে এমনটাই পূর্বাভাস মিলেছে হাওয়া অফিস সূত্রে।
প্রতিনিয়ত কমছে তাপমাত্রার পারদ। এক ঝটকায় তাপমাত্রা নেমেছে কুড়ির নীচে। দক্ষিণের অন্য জেলার মতোই জেলা পুরুলিয়াতে ও বেশ খানিকটা কমেছে তাপমাত্রা। ‌আগামী দিনে তাপমাত্রা আরও অনেকখানি কমবে এমনটাই পূর্বাভাস মিলেছে হাওয়া অফিস সূত্রে।
পুরুলিয়ায় তাপমাত্রা নেমেছে ১২ ডিগ্রিতে। ‌ এই দিন পুরুলিয়া সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ১২ ডিগ্ৰি সেলসিয়াস বলে জানা গিয়েছে হাওয়া অফিস সূত্রে। আগামী এক থেকে দুদিন তাপমাত্রা আরও অনেকখানি কমবে জেলা পুরুলিয়ায় এমনটাই পূর্বাভাস মিলেছে।
পুরুলিয়ায় তাপমাত্রা নেমেছে ১২ ডিগ্রিতে। ‌ এই দিন পুরুলিয়া সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ১২ ডিগ্ৰি সেলসিয়াস বলে জানা গিয়েছে হাওয়া অফিস সূত্রে। আগামী এক থেকে দুদিন তাপমাত্রা আরও অনেকখানি কমবে জেলা পুরুলিয়ায় এমনটাই পূর্বাভাস মিলেছে।
চলতি সপ্তাহের শেষ দিক থেকেই দক্ষিণের জেলাগুলিতে তাপমাত্রার পারদ আরও খানিকটা কমতে পারে এমনটাই আবহাওয়া দফতর সূত্রে পূর্বাভাস মিলেছে। শহর কলকাতার তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রির নিচে নেমে গিয়েছে। মাঝে মধ্যে হালকা মেঘলা আকাশ দেখতে পাওয়া যাচ্ছে মহানগরীতে। তবে এই মুহূর্তে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়েছে হওয়া অফিস।
চলতি সপ্তাহের শেষ দিক থেকেই দক্ষিণের জেলাগুলিতে তাপমাত্রার পারদ আরও খানিকটা কমতে পারে এমনটাই আবহাওয়া দফতর সূত্রে পূর্বাভাস মিলেছে। শহর কলকাতার তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রির নিচে নেমে গিয়েছে। মাঝে মধ্যে হালকা মেঘলা আকাশ দেখতে পাওয়া যাচ্ছে মহানগরীতে। তবে এই মুহূর্তে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়েছে হওয়া অফিস।
শীঘ্রই জোর কামড় বসাবে শীত। দক্ষিণের বেশ কিছু জেলা যেমন হাওড়া , হুগলি বাঁকুড়া , পুরুলিয়া , পশ্চিম বর্ধমান , পূর্ব বর্ধমান জেলায় তাপমাত্রার পারদ অনেকখানি কমেছে।
শীঘ্রই জোর কামড় বসাবে শীত। দক্ষিণের বেশ কিছু জেলা যেমন হাওড়া , হুগলি বাঁকুড়া , পুরুলিয়া , পশ্চিম বর্ধমান , পূর্ব বর্ধমান জেলায় তাপমাত্রার পারদ অনেকখানি কমেছে।
দক্ষিণের জেলাগুলিতে অনেকখানি পরিবর্তন হয়েছে আবহাওয়ার । উত্তরবঙ্গের কোনও জেলাতেই বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। দার্জিলিং , কোচবিহার , আলিপুরদুয়ার , জলপাইগুড়ি কোনও জেলাতেই আপাতত বৃষ্টি হবে না।
দক্ষিণের জেলাগুলিতে অনেকখানি পরিবর্তন হয়েছে আবহাওয়ার । উত্তরবঙ্গের কোনও জেলাতেই বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। দার্জিলিং , কোচবিহার , আলিপুরদুয়ার , জলপাইগুড়ি কোনও জেলাতেই আপাতত বৃষ্টি হবে না।
ঝড় বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই দক্ষিণের কোনও জেলাতে। সপ্তাহের শেষে আরও কিছুটা নামবে দক্ষিণবঙ্গের তাপমাত্রা। শহর কলকাতাতেও এক থেকে দুই ডিগ্রি কমবে তাপমাত্রা। জেলা পুরুলিয়াতেও কমবে তাপমাত্রার পারদ।
ঝড় বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই দক্ষিণের কোনও জেলাতে। সপ্তাহের শেষে আরও কিছুটা নামবে দক্ষিণবঙ্গের তাপমাত্রা। শহর কলকাতাতেও এক থেকে দুই ডিগ্রি কমবে তাপমাত্রা। জেলা পুরুলিয়াতেও কমবে তাপমাত্রার পারদ।

 

 

 

 

 

Purulia News: ‘বাংলা মোদের গর্ব’ থিমে চমক দিতে চলেছে তথ্য-সংস্কৃতি দফতর

পুরুলিয়া: প্রতি বছরের মত এ বছরও ‘বাংলা মোদের গর্ব’ অনুষ্ঠিত হতে চলেছে পুরুলিয়াতে। মানভূম ভিক্টোরিয়া ইনস্টিটিউট ময়দানে ২৪ নভেম্বর এই অনুষ্ঠানের সূচনা হবে। ‌তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের গ্যালারি বিশেষ থিমে সেজে ওঠে প্রতিবছর। এবছর তাদের থিম ‘ছবিতে পুরুলিয়া’। আর এবারের এই ভাবনায় ‘বাংলা মোদের গর্ব’ অনুষ্ঠানে তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের গ্যালারি সেজে উঠবে।

আরও পড়ুন: শিল্পীর নিজের কাঠ শিল্পের সংগ্রহশালা, না দেখলে অজানা থেকে যাবে অনেক কিছুই

পুরুলিয়ায় জেলার ইতিহাস, জেলার সৃষ্টি, প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, লোকশিল্প, হস্তশিল্প, পর্যটন, দুয়ারে সরকার, পাড়ায় সমাধানের সমস্ত তথ্য তুলে ধরা হবে এই থিমের মধ্যে দিয়ে। এই জেলার সমগ্র বৈচিত্র্যকে জানার জন্য এই গ্যালারি সকলেরই নজর কাড়বে। এই অনুষ্ঠানে তথ্য সংস্কৃতি দফতরের এই গ্যালারি ছাড়াও বিভিন্ন দফতর মিলিয়ে মোট ২১ টি স্টল থাকবে। যেখানে বাংলার হস্তশিল্প সহ স্বনির্ভর গোষ্ঠীদের হাতে তৈরি পিঠে পুলি পাওয়া যাবে। পাওয়া যাবে জিভে জল আসা আচার থেকে মোরব্বা। রাজ্যের তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের ব্যবস্থাপনায় চলতি মাসের ২৪ থেকে ২৬ নভেম্বর এই অনুষ্ঠান হবে পুরুলিয়া শহরের মানভূম ভিক্টোরিয়া ইনস্টিটিউশনে। এই তিন দিনের অনুষ্ঠানে বিশেষ প্রদর্শনী, মেলা সহ বর্ণময় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাও থাকবে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন:
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

প্রতি বছরই রাজ্য সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড এবং বাংলার সংস্কৃতিকে তুলে ধরার লক্ষ্যেই এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে। রাজ্য সরকার বিগত ১২ বছরের উন্নয়নমূলক কাজকর্ম তুলে ধরা হবে এই অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে। অনুষ্ঠানকে সফল করতে পুরুলিয়া, রঘুনাথপুর ও ঝালদা পুর এলাকায় টোটোর মাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে। পুরুলিয়া জেলা তথ্য ও সংস্কৃতি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যের উন্নয়নমূলক কাজের উপর একটি বিশেষ তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হবে এই অনুষ্ঠানে। এছাড়াও পুরুলিয়ার লোকশিল্পীরা তাঁদের ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য তুলে ধরবেন। পাশাপাশি স্থানীয় শিল্পীদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। কলকাতা ও অন্যান্য জেলা থেকেও শিল্পীরা এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি

Purulia News : পাঞ্চেতে নয়া পাম্প স্টোরেজের পরিকল্পনা , হতে চলেছে কর্মসংস্থান!

পুরুলিয়া :রঘুনাথপুর শিল্পতালুকে গড়পঞ্চকোট পাহাড়ের পাশেই পাঞ্চেত ড্যাম। এই ড্যামেই রাজ্য সরকারের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে একটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে তুলবে ডিভিসি। অযোধ্যা পাহাড়ের মাথায় বাঘমুন্ডিতে পুরুলিয়া পাম্পড স্টোরেজ প্রজেক্ট-র মতই এই প্রকল্প গড়ে উঠবে। আর এরফলে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। রঘুনাথপুরের শিল্পায়ন আরও সমৃদ্ধ হবে।

ডিভিসিতে বিপুল কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। উৎপাদন ক্ষমতার চেয়ে অধিক বিদ্যুৎ উৎপাদন করল ডিভিসির রঘুনাথপুর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। পুরুলিয়ার রঘুনাথপুর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিটে ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় কিন্তু বিগত কয়েকদিন ধরে সেখানে ৬২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। ২০ মেগাওয়াট বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে রঘুনাথপুর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে। ২০১৬ থেকে রঘুনাথপুর তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের দুটি ইউনিটের বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। এই দুটি ইউনিট থেকে ৬০০ করে মোট ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হওয়ার কথা। কিন্তু গত বছরেও পূর্ণ ক্ষমতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছিল না। প্রথম দিকে গড়ে ৪০০ থেকে ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছিল। যার ফলে লোকসান হচ্ছিল এই সংস্থার। তবে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে কিছুটা লাভের মুখ দেখেছে এই সংস্থা।

আরও পড়ুন: বাড়িতে শৌচাগার আছে? দরজায় কড়া নেড়ে জিজ্ঞাসা করছেন জেলাশাসক!

এ বিষয়ে এই কেন্দ্রের প্রকল্প আধিকারিক চৈতন্য প্রকাশ জানান , এই তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট থেকে যেখানে ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হওয়ার কথা। সেখানে ৬২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। অপর আরেকটি ইউনিট থেকে ৫৫০ মেগাওয়াট করে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। ওই ইউনিট থেকেও যাতে পূর্ণ মাত্রায় উৎপাদন করা যায় সেই চেষ্টা চলছে।ডিভিসির এই সাফল্যের পিছনে প্রযুক্তিগত সাফল্য লুকিয়ে রয়েছে , তা সরাসরি জানিয়েছে ডিভিসি কর্তৃপক্ষ। এছাড়াও ডিবিসি আধিকারিকেরা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে ছাই একটি বড় ফ্যাক্টর। সম্প্রতি ওই কেন্দ্রে নতুন প্রযুক্তি চালু হওয়ার পরেই ছাই সংক্রান্ত সমস্যা মেটানো গিয়েছে। ফলে পূর্ণমাত্রার চেয়ে বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। তাছাড়া আধুনিক মানের ‘ইজেকটর’ রয়েছে। যা দ্রুত ছাই সরিয়ে দিতে পারছে। এই প্রকল্পের কর্মরত কর্মীদের দক্ষতা ও ধারাবাহিক পরিশ্রমও এই সাফল্যের চাবিকাঠি।

নয়া প্রকল্প নিয়ে আপাতত প্রস্তুতি নিচ্ছে ডিভিসি ।‌ ডিভিসিসূত্রে জানা গিয়েছে , পাঞ্চেত পাহাড়ের উপরে তৈরি হওয়া জলাধারে পাম্পড স্টোরেজ প্রজেক্ট তৈরি করার পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। আগামীদিনে এই প্রকল্প

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

বাস্তবায়িত হলে পুরুলিয়ার মত রুখা-শুখা জেলায় কর্ম সংস্থান বাড়বে বলেই মনে করছেন জেলাবাসী।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি

Purulia News : এক সময় জঙ্গলমহল আন্দোলনের ট্রেডমার্ক রেলমন্ত্রীর গলাতেও ঝুলল পুরুলিয়ায়

পুরুলিয়া : রেলমন্ত্রীকে গামছা দিয়ে দেওয়া হল সংবর্ধনা। ‌গামছা কখনও আন্দোলনের হাতিয়ার। আবার সেই গামছাই কবি , গায়কদের কত-ই না সুখের স্মৃতি বহন করে। এবার সেই গামছা-ই হল অভ্যর্থনার প্রতীক , ভালোবাসার বন্ধন।

মঙ্গলবার পুরুলিয়া সফরে এসেছিলেন রেল মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তার পুরুলিয়া সফরকে ঘিরে রীতিমত উচ্ছ্বাসিত হয়ে উঠেছিল জেলার মানুষ। এদিন শিক্ষা মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকারের দেওয়া বাঁকুড়ার সবুজ গামছা রেলমন্ত্রীর মনে দাগ কাটে।‌ এদিন তিনি পুরুলিয়া স্টেশনে ভিড়ের মধ্যে ওই গামছা হাতে তুলে নিয়ে জনতাকে দেখান। স্পেশাল ট্রেনে ওঠার আগে রেলমন্ত্রী বলেন , এই গামছা দারুন সুন্দর , তাই ১০০ টা গামছা নিয়ে যাচ্ছি। এই গামছা ভীষন পছন্দ হয়েছে।‌ এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুভাষ সরকার বলেন , বাঁকুড়ার গামছা সারা দেশে বিখ্যাত। সেই গামছায় রেলমন্ত্রীকে উপহার দিয়েছি। তিনি ভীষণই খুশি হয়েছেন।

আরও পড়ুন: দু’দিন নিরিবিলিতে সময় কাটাতে চান, ঘুরে আসুন পুরুলিয়ার ‘এই’ জায়গায়!

কিছুদিন আগেই জঙ্গলমহলে শেষ হওয়া পঞ্চায়েত ভোটে হলুদ গামছা কুড়মি আন্দোলনের হাতিয়ার হয়েছিল। এই গামছাই কুড়মিদের সিম্বল হয়ে উঠেছিল পঞ্চায়েত ভোটের সময়।‌ এবার এই গামছা দিয়েই রেলমন্ত্রীকে সংবর্ধনা জানাল জঙ্গলমহলের বাসিন্দারা। পাতলা, অমসৃণ এই গামছা সাধারণ জনজীবনে বহুল ভাবে ব্যবহৃত। খরা কবলিত রুখা-শুখা পুরুলিয়া , বাঁকুড়া , ঝাড়গ্রামে তাপপ্রবাহের সময় সাধারণ মানুষ রোদের হাত থেকে বাঁচতে বা ঘাম মুছতে এই গামছা ব্যবহার করেন।

আরও পড়ুন: বড় ঘোষণা রেলমন্ত্রীর, বিশ্বমানের স্টেশন হবে পুরুলিয়া

শুধু বাংলার জঙ্গলমহলের জেলা নয়। পুরুলিয়া ছুঁয়ে থাকা ঝাড়খণ্ড, বিহার , ওড়িশাতেও গ্রীষ্মের সময় গলায় এই গামছা জড়িয়ে থাকেন বহু মানুষ। এদিন রেলমন্ত্রীর বাংলা ছুঁয়ে ওড়িশা- ঝাড়খণ্ড পরিদর্শন শেষেও রাতে রাঁচি বিমানবন্দরেও সবুজ চেক গামছা উজ্জ্বল হয়েছিল তাঁর গলায়। বাংলার ঐতিহ্যবাহী এই গামছা অনেকখানি মনে জায়গা করে নিয়েছে রেলমন্ত্রীর।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি

Purulia News : বড় ঘোষণা রেলমন্ত্রীর, বিশ্বমানের স্টেশন হবে পুরুলিয়া

পুরুলিয়া : এক দিনের ঝটিকা সফরে পুরুলিয়ার এসেছিলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।‌ তাকে দেখার জন্য পুরুলিয়ার সাধারণ মানুষের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মত। মঙ্গলবার সকালেই ওড়িশার রায়রঙ্গপুর থেকে উইন্ডো ট্রলি ইন্সপেকশন শুরু করেন তিনি।

এদিন তাঁর পরিদর্শন ছিল একেবারে ঝাড়খণ্ডের হাটিয়া পর্যন্ত। সরকারিভাবে আদ্রা ডিভিশনের চান্ডিল , পুরুলিয়া ও ঝালদা স্টেশনে তাঁর পরিদর্শনের কথা থাকলেও চান্ডিলের পরে বরাভূম এবং পুরুলিয়ার পরে জয়পুর স্টেশনেও কিছুক্ষণের জন্য নামতে হয় তাঁকে। এই পরিদর্শনে রেল মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন পুরুলিয়ার সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাত। পুরুলিয়া স্টেশনে ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী সুভাষ সরকার। বিজেপির জেলা সভাপতি বিবেক রাঙ্গা , এছাড়াও হাজির ছিলেন রাঁচির বিজেপি সাংসদ সঞ্জয় শেঠ সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্বরা।‌

আরও পড়ুন: পুরুলিয়া বেড়াতে গেলে সস্তার পেট ভরা এই ভেজ থালির খোঁজ করতেই পারেন

এই দিন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন , পুরুলিয়া স্টেশনকে সুন্দর করে সাজিয়ে তোলা হবে। বিশ্বমানের স্টেশন হিসেবে তৈরি করা হবে পুরুলিয়া স্টেশনকে। এর জন্য টাকার কোনও অসুবিধা হবে না। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ইতিমধ্যেই বাংলার জন্য বরাদ্দ করেছেন ১১,৯৭০ কোটি টাকা। পুরুলিয়াকে উন্নতমানের স্টেশন করে তুলতে সমস্ত দিক থেকেই ব্যাবস্থা গ্ৰহন করা হবে।

আরও পড়ুন: বেগুনকোদরে ভূতের অস্তিত্ব নিয়ে বড়সড় ঘোষণা বিজ্ঞান মঞ্চের! জানলে অবাক হবেন

রেলমন্ত্রী আসার আগের থেকেই প্রস্তুতি নিতে দেখা গিয়েছিল রেলের। বিজেপি নেতৃত্বরও চলছিল নানান প্রস্তুতি। আর এই দিন রেল মন্ত্রীকে সামনে পেয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন সাধারণ মানুষ।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি

Purulia News: চেন্নাইয়ের পাম সিঙাড়ায় মজেছে পুরুলিয়া! এর বিশেষত্ব কী দেখুন

পুরুলিয়া: ভোজন রসিকদের মনটা সব সময় খাই খাই করে। তা সে সকালের ব্রেকফাস্ট হোক কিংবা দুপুরের লাঞ্চ, অথবা রাতের ডিনার সব সময় তাঁদের মনটা নিত্য নতুন খাবারের সন্ধানে থাকেন। আর বিকেলের দিকে এই মুখরোচক খাবার খাওয়ার ইচ্ছেটা যেন বেশি চাগাড় দিয়ে ওঠে। বিকেলের সেই খাবারের তালিকায় সিঙাড়া বরাবরই উপরের দিকে থাকে। আর তা যদি হয় চেন্নাইয়ের পাম সিঙাড়া তবে তো কথাই থাকে না। এবার পুরুলিয়া শহরেও পাওয়া যাচ্ছে সুদূর দক্ষিণের সেই ভিন্ন স্বাদের লোভনীয় সিঙাড়া।

আরও পড়ুন: যুদ্ধ বাঁধলে খড়গপুরের রাস্তায় নেমে আসবে বায়ুসেনার ফাইটার জেট!

পুরুলিয়া শহরের সাহেব বাঁধের পাড়ে একটি দোকানে প্রতিদিন এই চেন্নাই সিঙাড়া তৈরি হচ্ছে। ‌এ বিষয়ে দোকান মালিক জানান, পুরুলিয়াতে একমাত্র তাঁর দোকানেই চেন্নাইয়ের এই পাম সিঙাড়া পাওয়া যায়। সাধারণ সিঙাড়ার মতই আলুর পুর দিয়ে তৈরি হয় এটি। ‌ কিন্তু এর আকৃতি একেবারেই ভিন্ন। প্রায় প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ পাম সিঙাড়া বিক্রি হয় দোকানে। গত তিন বছর ধরে এটি বিক্রি করছেন। এই সিঙাড়া কেনার জন্য উপচে পড়ে মানুষের ভিড়।

ক্রেতারা জানিয়েছেন, এই পাম সিঙাড়ার স্বাদ কিছুটা ভিন্ন। তাই তার চাহিদা এত বেশি। পুরুলিয়া এমনিতে পর্যটনের জেলা। তাই এখানে এলে চেন্নাইয়ের এই বিশেষ ধরনের সিঙাড়া চেখে দেখতে ভুলবেন না।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি