Cheque Book Rules: কখন চেকের পিছনেও সই করতে হয়? জেনে নিন আসল কারণ

চেক যে সই করে দিতে হয়, সে আমরা সবাই জানি। টাকা লেনদেনের এ এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তবে, কাউকে টাকা না দিলেও অনেক সময়ে চেকে সই করতে হয়। একে বলা হয় ক্যানসেলড চেক। এক্ষেত্রে চেক জুড়ে দুটো বড় বড় দাগ কেটে তার মাঝে ইংরেজিতে ক্যানসেলড লিখে দিতে হয়। এই ধরনের চেক সাধারণত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট যাচাই করার জন্য দরকার হয়। যদিও, শুধু সামনের দিক নয়, কখনও কখনও চেকের পিছনেও সই করার দরকার পড়ে। কেন এবং কীরকম পরিস্থিতিতে তা প্রয়োজন হয়, সেটা এবার জেনে নেওয়া যাক।
চেক যে সই করে দিতে হয়, সে আমরা সবাই জানি। টাকা লেনদেনের এ এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তবে, কাউকে টাকা না দিলেও অনেক সময়ে চেকে সই করতে হয়। একে বলা হয় ক্যানসেলড চেক। এক্ষেত্রে চেক জুড়ে দুটো বড় বড় দাগ কেটে তার মাঝে ইংরেজিতে ক্যানসেলড লিখে দিতে হয়। এই ধরনের চেক সাধারণত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট যাচাই করার জন্য দরকার হয়। যদিও, শুধু সামনের দিক নয়, কখনও কখনও চেকের পিছনেও সই করার দরকার পড়ে। কেন এবং কীরকম পরিস্থিতিতে তা প্রয়োজন হয়, সেটা এবার জেনে নেওয়া যাক।
যে সব ক্ষেত্রে চেকের পিছনে সই করার দরকার হয়, তার মধ্যে সবার প্রথমে আসবে বিয়ারার চেকের প্রসঙ্গ। মানে, এক্ষেত্রে কেউ একজন চেক সই করে দিয়েছেন অন্য কাউকে টাকা দেওয়ার জন্য, চেকে যিনি টাকা পাবেন তাঁর নাম আছে। সেই চেক নিয়ে ব্যাঙ্কে গেলে টাকা তোলার আগে পিছনে সই করে দিতে হয়। যিনি চেক নিয়ে টাকা তুলতে এসেছেন, তিনি যে ওটা কোথাও কুড়িয়ে পাননি, সেটা নিশ্চিত করার জন্যই ব্যাঙ্ক পিছনে সই করিয়ে নেয়।
যে সব ক্ষেত্রে চেকের পিছনে সই করার দরকার হয়, তার মধ্যে সবার প্রথমে আসবে বিয়ারার চেকের প্রসঙ্গ। মানে, এক্ষেত্রে কেউ একজন চেক সই করে দিয়েছেন অন্য কাউকে টাকা দেওয়ার জন্য, চেকে যিনি টাকা পাবেন তাঁর নাম আছে। সেই চেক নিয়ে ব্যাঙ্কে গেলে টাকা তোলার আগে পিছনে সই করে দিতে হয়। যিনি চেক নিয়ে টাকা তুলতে এসেছেন, তিনি যে ওটা কোথাও কুড়িয়ে পাননি, সেটা নিশ্চিত করার জন্যই ব্যাঙ্ক পিছনে সই করিয়ে নেয়।
শুধু এখানেই বিষয়টা শেষ হচ্ছে না। ব্যাঙ্ক টাকা দেওয়ার ক্ষেত্রে দায়মুক্ত থাকার জন্যও চেকের পিছনে সই করিয়ে নেয়। এক্ষেত্রে চেকের পিছনে ওই সই প্রমাণ হয়ে থাকে যে ব্যাঙ্ক নিয়ম মেনে টাকা দিয়েছে, তার কোনও দায় নেই।
শুধু এখানেই বিষয়টা শেষ হচ্ছে না। ব্যাঙ্ক টাকা দেওয়ার ক্ষেত্রে দায়মুক্ত থাকার জন্যও চেকের পিছনে সই করিয়ে নেয়। এক্ষেত্রে চেকের পিছনে ওই সই প্রমাণ হয়ে থাকে যে ব্যাঙ্ক নিয়ম মেনে টাকা দিয়েছে, তার কোনও দায় নেই।
আসলে, বিয়ারার চেকের ক্ষেত্রে জালিয়াতির পূর্ণ সম্ভাবনা থাকে। ব্যাঙ্কের এটা জানার উপায় নেই চেকে যার নাম আছে, সেই ব্যক্তিই টাকা তুলতে এসেছেন কি না। এই জন্যই তাঁকে দিয়ে চেকের পিছনে সই করিয়ে নেওয়া হয়।
আসলে, বিয়ারার চেকের ক্ষেত্রে জালিয়াতির পূর্ণ সম্ভাবনা থাকে। ব্যাঙ্কের এটা জানার উপায় নেই চেকে যার নাম আছে, সেই ব্যক্তিই টাকা তুলতে এসেছেন কি না। এই জন্যই তাঁকে দিয়ে চেকের পিছনে সই করিয়ে নেওয়া হয়।
কখনও কখনও যিনি বিয়ারার চেক নিয়ে টাকা তুলতে এসেছেন, ব্যাঙ্ক তাঁর অ্যাড্রেস প্রুফও দাবি করে, যাতে পরে কোনও সমস্যা হলে সেই ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়। চেকে উল্লিখিত টাকার পরিমাণ বেশি হলে সাধারণত এমনটা করা হয়, এক্ষেত্রেও চেকের পিছনে সই করতে হয়।
কখনও কখনও যিনি বিয়ারার চেক নিয়ে টাকা তুলতে এসেছেন, ব্যাঙ্ক তাঁর অ্যাড্রেস প্রুফও দাবি করে, যাতে পরে কোনও সমস্যা হলে সেই ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়। চেকে উল্লিখিত টাকার পরিমাণ বেশি হলে সাধারণত এমনটা করা হয়, এক্ষেত্রেও চেকের পিছনে সই করতে হয়।
অর্ডার চেক হলে অবশ্য পিছনে সই করার দরকার পড়ে না। এক্ষেত্রে যাঁর নাম আছে, তাঁকে ব্যাঙ্কে টাকা তোলার সময়ে হাজির থাকতে হয়। ফলে, প্রতারণার উপায় থাকে না।
অর্ডার চেক হলে অবশ্য পিছনে সই করার দরকার পড়ে না। এক্ষেত্রে যাঁর নাম আছে, তাঁকে ব্যাঙ্কে টাকা তোলার সময়ে হাজির থাকতে হয়। ফলে, প্রতারণার উপায় থাকে না।
এছাড়াও অর্ডার চেকের ক্ষেত্রে টাকা দেওয়ার আগে ব্যাঙ্ক চেকে উল্লিখিত ব্যক্তির বিষয়ে সব কিছু যাচাই করে নেয়। একারণেও অর্ডার চেকে পিছনে সই করার দরকার পড়ে না।
এছাড়াও অর্ডার চেকের ক্ষেত্রে টাকা দেওয়ার আগে ব্যাঙ্ক চেকে উল্লিখিত ব্যক্তির বিষয়ে সব কিছু যাচাই করে নেয়। একারণেও অর্ডার চেকে পিছনে সই করার দরকার পড়ে না।