Fruits Best for Heart: হার্টের জন্য কোন ফল ‘বেস্ট’? নিয়মিত এই সমস্ত ফল খেলে ভাল থাকবে হৃদযন্ত্র, চিকিৎসকই জানিয়ে দিলেন তালিকা

আজকাল অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন অনেক মারাত্মক রোগের জন্ম দিচ্ছে। শরীরে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া তার মধ্যে অন্যতম। প্রকৃতপক্ষে, খারাপ কোলেস্টেরল ধমনীর দেয়ালে লেগে থাকে এবং রক্ত চলাচলের পথকে সংকীর্ণ করে তোলে, যে কারণ রক্ত পাম্প করতে হৃৎপিণ্ডকে বেশি পরিশ্রম করতে হয়, ফলে হার্টের উপরে চাপ বাড়ে৷
আজকাল অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন অনেক মারাত্মক রোগের জন্ম দিচ্ছে। শরীরে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া তার মধ্যে অন্যতম। প্রকৃতপক্ষে, খারাপ কোলেস্টেরল ধমনীর দেয়ালে লেগে থাকে এবং রক্ত চলাচলের পথকে সংকীর্ণ করে তোলে, যে কারণ রক্ত পাম্প করতে হৃৎপিণ্ডকে বেশি পরিশ্রম করতে হয়, ফলে হার্টের উপরে চাপ বাড়ে৷
তবে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের কাছে পরামর্শ নেওয়া অবশ্যই প্রয়োজন। তবে, খাদ্যাভ্যাসে কিছু রদবদলও জীবনকে স্বাস্থ্যকর করে তুলতে পারে৷ এমন কিছু ফল রয়েছে যা হার্টের জন্য অত্যন্ত ভাল বলে বিবেচিত হয়। লখনউয়ের সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজ ও হাসপাতালের ডাঃ সর্বেশ কুমার এই ফলগুলি সম্পর্কে আমাদের জানাচ্ছেন৷
তবে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের কাছে পরামর্শ নেওয়া অবশ্যই প্রয়োজন। তবে, খাদ্যাভ্যাসে কিছু রদবদলও জীবনকে স্বাস্থ্যকর করে তুলতে পারে৷ এমন কিছু ফল রয়েছে যা হার্টের জন্য অত্যন্ত ভাল বলে বিবেচিত হয়। লখনউয়ের সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজ ও হাসপাতালের ডাঃ সর্বেশ কুমার এই ফলগুলি সম্পর্কে আমাদের জানাচ্ছেন৷
কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা কত? হেলথলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোলেস্টেরল হল রক্তে পাওয়া মোমের মতো এক ধরনের উপাদান, যা শরীরে কোষ ও হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে। শরীরে কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা 200 mg/dL এর কম, কিন্তু এই মাত্রা 200 mg/dL ছাড়িয়ে গেলে ব্লকেজ সহ অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা কত? হেলথলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোলেস্টেরল হল রক্তে পাওয়া মোমের মতো এক ধরনের উপাদান, যা শরীরে কোষ ও হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে। শরীরে কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা 200 mg/dL এর কম, কিন্তু এই মাত্রা 200 mg/dL ছাড়িয়ে গেলে ব্লকেজ সহ অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
খারাপ কোলেস্টেরলের সমস্যাকে নীরব ঘাতক বলা হয়৷ কারণ, এর লক্ষণ প্রথম দিকে দেখা যায় না। যতদিনে মানুষ কোলেস্টেরল সম্পর্কে জানতে পারে, ততদিনে এটি গুরুতর অবস্থায় পৌঁছে যায়। সেই কারণে এটি সময়মতো নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।
খারাপ কোলেস্টেরলের সমস্যাকে নীরব ঘাতক বলা হয়৷ কারণ, এর লক্ষণ প্রথম দিকে দেখা যায় না। যতদিনে মানুষ কোলেস্টেরল সম্পর্কে জানতে পারে, ততদিনে এটি গুরুতর অবস্থায় পৌঁছে যায়। সেই কারণে এটি সময়মতো নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।
এই প্রতিবেদনে আমরা এমন কিছু ফলের নাম জানব, যা হার্টের জন্য খুবই উপকারী৷ যেমন, কমলালেবু: ডাঃ সর্বেশ কুমারের মতে, খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কমলালেবু খুবই উপকারী। এতে উপস্থিত ভিটামিন সি একটি ক্লিনজিং এজেন্টের মতো কাজ করে এবং ধমনীতে আঠার মতো লেগে থাকা কোলেস্টেরল সরাতে সাহায্য করে।
এই প্রতিবেদনে আমরা এমন কিছু ফলের নাম জানব, যা হার্টের জন্য খুবই উপকারী৷ যেমন, কমলালেবু: ডাঃ সর্বেশ কুমারের মতে, খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কমলালেবু খুবই উপকারী। এতে উপস্থিত ভিটামিন সি একটি ক্লিনজিং এজেন্টের মতো কাজ করে এবং ধমনীতে আঠার মতো লেগে থাকা কোলেস্টেরল সরাতে সাহায্য করে।
আনারস: আনারস হার্টের সমস্যা দূর করতে খুবই কার্যকরী। আনারস ভিটামিন, মিনারেল এবং পুষ্টির একটি উত্তম উৎস। আনারসে উপস্থিত ব্রোমেলেন নামক যৌগ ধমনীতে জমা কোলেস্টেরলকে ভেঙে দেয়, যা রক্ত সঞ্চালনকে ত্বরান্বিত করে।
আনারস: আনারস হার্টের সমস্যা দূর করতে খুবই কার্যকরী। আনারস ভিটামিন, মিনারেল এবং পুষ্টির একটি উত্তম উৎস। আনারসে উপস্থিত ব্রোমেলেন নামক যৌগ ধমনীতে জমা কোলেস্টেরলকে ভেঙে দেয়, যা রক্ত সঞ্চালনকে ত্বরান্বিত করে।
আপেল-পেয়ারা: ফাইবার সমৃদ্ধ আপেলকে পেকটিন-এর উত্তম উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা এক ধরনের দ্রবণীয় ফাইবার এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমাতেও সহায়ক। আপেল ছাড়াও পেয়ারা ফাইবারের একটি ভাল উৎস।
আপেল-পেয়ারা: ফাইবার সমৃদ্ধ আপেলকে পেকটিন-এর উত্তম উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা এক ধরনের দ্রবণীয় ফাইবার এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমাতেও সহায়ক। আপেল ছাড়াও পেয়ারা ফাইবারের একটি ভাল উৎস।
কলা: ফাইবার এবং পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কলা স্বাস্থ্য বজায় রাখতে কার্যকর। এগুলো নিয়মিত সেবন করলে শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর হয়।
কলা: ফাইবার এবং পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কলা স্বাস্থ্য বজায় রাখতে কার্যকর। এগুলো নিয়মিত সেবন করলে শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর হয়।
অ্যাভোকাডো: হার্টকে সুস্থ রাখতে অ্যাভোকাডো খাওয়া উপকারী বলে মনে করা হয়। এটি আপনার হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে অ্যাভোকাডো মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি ভাল উত্স।
অ্যাভোকাডো: হার্টকে সুস্থ রাখতে অ্যাভোকাডো খাওয়া উপকারী বলে মনে করা হয়। এটি আপনার হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে অ্যাভোকাডো মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি ভাল উত্স।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষ ও তাঁদের রোগের ধরন ভিন্ন৷ এ বিষয়ে চিকিৎসকের মতামতই শেষ কথা৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষ ও তাঁদের রোগের ধরন ভিন্ন৷ এ বিষয়ে চিকিৎসকের মতামতই শেষ কথা৷