বলুন তো, টেস্ট ক্রিকেটে কেন থাকে চা বিরতি? ক্রিকেট খেলার সঙ্গে চা পানের কী সম্পর্ক!

ক্রিকেট ম্যাচ দেখার মানুষ সারা বিশ্বে উপস্থিত। এটি একটি এমন খেলা যা তিনটি ভিন্ন ফরম্যাটে খেলা হয়। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত ফর্ম্যাট। তার পর ৫০ ওভার। আর টেস্ট। এই ফরম্যাটের মজার বিষয় হল প্রতিদিন খেলোয়াড়দের চা পান করার জন্য বিশেষ বিরতি দেওয়া হয়।
ক্রিকেট ম্যাচ দেখার মানুষ সারা বিশ্বে উপস্থিত। এটি একটি এমন খেলা যা তিনটি ভিন্ন ফরম্যাটে খেলা হয়। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত ফর্ম্যাট। তার পর ৫০ ওভার। আর টেস্ট। এই ফরম্যাটের মজার বিষয় হল প্রতিদিন খেলোয়াড়দের চা পান করার জন্য বিশেষ বিরতি দেওয়া হয়।
আইসিসি চেষ্টা করছে, ধীরে ধীরে ক্রিকেটকে আরও বেশি দেশে ছড়িয়ে দিতে। তার জন্য সম্প্রতি আমেরিকাতেও ক্রিকেট বিশ্বকাপ আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
আইসিসি চেষ্টা করছে, ধীরে ধীরে ক্রিকেটকে আরও বেশি দেশে ছড়িয়ে দিতে। তার জন্য সম্প্রতি আমেরিকাতেও ক্রিকেট বিশ্বকাপ আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
ক্রিকেটের সব থেকে কঠিন ফরম্যাট হিসেবে ধরা হয় টেস্টকে। পাঁচদিন ধরে খেলতে হয়, ২বার করে ব্যাটিং, বোলিং করতে হয় প্রতিটি দলকে। ধীরে ধীরে টেস্টের জনপ্রিয়তা কমেছে ঠিকই, তবে এখনও ক্রিকেটার গড়তে টেস্টের জুড়ি নেই।
ক্রিকেটের সব থেকে কঠিন ফরম্যাট হিসেবে ধরা হয় টেস্টকে। পাঁচদিন ধরে খেলতে হয়, ২বার করে ব্যাটিং, বোলিং করতে হয় প্রতিটি দলকে। ধীরে ধীরে টেস্টের জনপ্রিয়তা কমেছে ঠিকই, তবে এখনও ক্রিকেটার গড়তে টেস্টের জুড়ি নেই।
একটি টেস্ট ম্যাচে দিনে তিনটি সেশন থাকে। সেখানে ২ ঘন্টার একটি সেশন থাকে এবং এভাবে দিনে ৬ ঘন্টায় ৯০ ওভার বল করতে হয়। ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী ওভারের সংখ্যা পরিবর্তিত হয়। খেলোয়াড়দের দিনে দুটি বিরতি দেওয়া হয়, যার মধ্যে একটি চা পান করার জন্য।
একটি টেস্ট ম্যাচে দিনে তিনটি সেশন থাকে। সেখানে ২ ঘন্টার একটি সেশন থাকে এবং এভাবে দিনে ৬ ঘন্টায় ৯০ ওভার বল করতে হয়। ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী ওভারের সংখ্যা পরিবর্তিত হয়। খেলোয়াড়দের দিনে দুটি বিরতি দেওয়া হয়, যার মধ্যে একটি চা পান করার জন্য।
প্রতিদিন একটি টেস্ট ম্যাচে খেলোয়াড়দের প্রথম বিরতি দেওয়া হয় মধ্যাহ্নভোজনের জন্য এবং দ্বিতীয় বিরতি চা পানের জন্য। খেলার প্রথম ও দ্বিতীয় সেশনের পর খেলোয়াড়রা চা বিরতি নেয় এবং মাঠ সম্পূর্ণ ফাঁকা হয়ে যায়।
প্রতিদিন একটি টেস্ট ম্যাচে খেলোয়াড়দের প্রথম বিরতি দেওয়া হয় মধ্যাহ্নভোজনের জন্য এবং দ্বিতীয় বিরতি চা পানের জন্য। খেলার প্রথম ও দ্বিতীয় সেশনের পর খেলোয়াড়রা চা বিরতি নেয় এবং মাঠ সম্পূর্ণ ফাঁকা হয়ে যায়।
শুধু খেলোয়াড়রা নয়, ম্যাচের আম্পায়াররাও চায়ের সময় বিরতি নেন। খেলোয়াড়রা চা পান করে এবং পরবর্তী খেলার পরিকল্পনা তৈরি করে। অনেক সময় ম্যাচের প্রথম ও দ্বিতীয় সেশনে যা ঘটে তা তৃতীয় সেশনে সম্পূর্ণ বদলে যায়।
শুধু খেলোয়াড়রা নয়, ম্যাচের আম্পায়াররাও চায়ের সময় বিরতি নেন। খেলোয়াড়রা চা পান করে এবং পরবর্তী খেলার পরিকল্পনা তৈরি করে। অনেক সময় ম্যাচের প্রথম ও দ্বিতীয় সেশনে যা ঘটে তা তৃতীয় সেশনে সম্পূর্ণ বদলে যায়। অর্থাৎ চা পানের বিরতি মূলত স্ট্র্যাটেজি তৈরি করার।