Tag Archives: cricket

Local Cricket: তীব্র গরমের মধ্যেই মাঠ কাঁপাল ‘ওঁরা’, পুরোটা জানলে….

নদিয়া: তীব্র দাবদাহকে পেছনে ফেলে ভর দুপুরে ক্রিকেটে মাঠ কাঁপাল অনূর্ধ্ব ১৬ মহিলা ও পুরুষ ক্রিকেটারা। অনূর্ধ্ব ১৬ মহিলা ক্রিকেট ও অনূর্ধ্ব ১৬ পুরুষ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট পরিচালনায় ফুলিয়া আলো স্পোর্টস অ্যাকাডেমি। মহিলাদের বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হল হুগলি জিরাট ক্রিকেট অ্যাকাডেমি ও রানার্স বাদকুল্লা সুরবিস্থান যুবক সংঘ। পুরুষ বিভাগে চ্যাম্পিয়ন রানাঘাট ফ্রেন্ডস ক্লাব। রানার হয়েছে শান্তিপুর ডি রয় কোচিং ক্যাম্প।

আর‌ও পড়ুন: বিশ্ব ধরিত্রী দিবসে ভূগর্ভস্থ জল নিয়ে সঙ্কটবার্তা

এই টুর্নামেন্টে রাজ্যস্তরের মহিলা ক্রিকেটাররা অংশগ্রহণ করেছিল। বাংলার অধিনায়ক মিতা পালের সঙ্গে ঝুমিয়া খাতুন, বর্ণালী তামেলি, রূপা মণ্ডল সহ আরও একঝাঁক মহিলা ক্রিকেটাররা খেলেন। দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেই দাপিয়ে মাঠ জুড়ে খেলল পুরুষ ও মহিলা ক্রিকেট দল।

দুপুরে এতটাই গরম পড়ছে যে মানুষ বাইরে বের হতে ভয় পাচ্ছে। কিন্তু এই ক্রিকেটাররা নিজেদের এমন ভাবেইগড়ে তুলেছে যে তাপপ্রবাহের মধ্যেও তাঁরা নিজেদের স্বাভাবিক খেলাটাই তুলে ধরেন সকলের সামনে। ক্রিকেটারদের দক্ষতায় মুগ্ধ হন উপস্থিত দর্শকরা।

মৈনাক দেবনাথ

Cheerleader Dancing: গ্রাম তো কী হয়েছে, এনটারটেমেন্ট তো হতেই হবে, চিয়ারলিডারদের নাচে জমজমাট টুর্নামেন্ট

দক্ষিণ ২৪ পরগনা : গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী বাঙালির সেরা খেলা ফুটবল। তবে এখন ফুটবলের থেকে ক্রিকেট বেশি জনপ্রিয়তা নজর কেড়েছে। যেন গোটা একটা আইপিএল খেলার আয়োজন। আইপিএলের ধাঁচে গ্রামীণ ক্রিকেট খেলাতে চার মারুক বা আউট হোক বক্সে বেজে উঠল গান আর তার সঙ্গে সঙ্গেনাচতে দেখা গেল চিয়ার লিডারকে। হ্যাঁ এমনই খেলার আয়োজনহয়েছে দক্ষিণ বারাসাত মামা ভাগ্নে ক্লাবে পরিচালনায়।

এদিন এই মামা ভাগ্নের ক্লাবের পরিচালনায় ১৬ টি ক্রিকেট দলের টুর্নামেন্ট শুরু হয়। শুধু দক্ষিণ ২৪ পরগনা নয় এছাড়াও অন্যান্য জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অংশগ্রহণ করেছে দল। মঞ্চ বেঁধে হাজির করানো হয়েছে চিয়ারলিডারকে। আর এদিন মাঠে দর্শকদের উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো। আয়োজক সূত্রে শুনতে জানা গিয়েছে এই সমস্ত গ্রামীণ এলাকা এখানকার মানুষ মাঠে গিয়ে টিকিট কেটে খেলা দেখার মত সামর্থ্য নেই।  এখন আইপিএলের মরশুম চলছে। আর মানুষ এখন টিভির ধাঁচে খেলা দেখতে চায়। তার উপরে মাঠে গিয়ে খেলা দেখতে গেলে এক একজনের টিকিটে হাজার হাজার টাকার দাম। তাই এখানকার মানুষের সেটা সম্ভব না। সেই সমস্ত বিষয়ে মাথায় রেখে এই ধরণের আয়োজন।

সারা রাত্রিব্যাপী চলবে এই খেলা টানা দু -দিন ধরে। শুধুমাত্র রাতের বেলায় হবে খেলা। দিনে থাকবে বন্ধ। এছাড়াও দর্শকদের আকর্ষণ করতে সুদূর মুর্শিদাবাদ থেকে আনা হয়েছে খেলা ঘোষণা করার জন্য এক যুবককে। তিনিও টিভির মত করে কমেন্ট্রি করছে যাতে মানুষ একটু বিনোদনের মধ্যেই থাকতে পারে তাই এত বড় আয়োজন। এলাকার দূর-দূরান্ত থেকে প্রচুর দর্শক এসেছে এই খেলা দেখার জন্য।

Suman Saha

Cricket: বয়স শুধুই সংখ্যা! ব্যাট-বল হাতে মাঠে নামলেন প্রাক্তন ক্রিকেটাররা! সকলেই ষাটোর্ধ্ব!

উত্তর ২৪ পরগনা: কারও বয়স ৬৯, কারও ৬৩, কেউ আবার ৫২। তাতে কী! বয়স যে শুধুই সংখ্যা মাত্র, এদিন মাঠে নেমে এই কথাই যেন প্রমাণ করলেন সোদপুর ক্লাবের প্রাক্তন ক্রিকেট খেলোয়াড়রা। ক্লাবের শতবর্ষ উদযাপনে এদিন একটি প্রীতি প্রদর্শনী ক্রিকেট খেলার আয়োজন করা হয়েছিল। সেই খেলাতে দীর্ঘ বছর পর মাঠে নামতে দেখা গেল ক্লাবেরই স্বনামধন্য প্রাক্তন ক্রিকেটারদের। আর এই ক্রিকেট খেলার মধ্যে দিয়েই যেন আবারও শৈশবে ফিরে গেলেন সকলে।

এদিন ব্যাট বল নিয়ে মাঠ দাপালেন প্রাক্তন রঞ্জি প্লেয়ার অজয় বর্মা, সনৎ ভট্টাচার্য, প্রসেনজিৎ দাস, জয়ন্ত ঘোষ দোস্তিদার সহ সোদপুর ক্লাবের পাশাপাশি, জেলার প্রাক্তন ক্রিকেটাররা। এদিন উত্তর চব্বিশ পরগনা ডিস্ট্রিক্ট ইলেভেন ভার্সেস সোদপুর ক্লাব ইলেভেনের মধ্যে একটি ১৫ ওভারের প্রদর্শনী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এদিনের এই খেলা ঘিরে খেলোয়ারদের পাশাপাশি উত্তেজনা লক্ষ্য করা যায় দর্শক আসনে থাকা ক্লাবের অন্যান্য সদস্যদের মধ্যেও।

 

আরও পড়ুন: গরমে পান্তা ভাত খেলে কী হয়? শরীরের উপকার নাকি ক্ষতি? জানুন

 

বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় মোবাইলে আসক্তি বেড়ে যাওয়ার কারণে অনেক শিশুরাই এখন মাঠ মুখো হয় না। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে ক্লাবের প্রবীণ সদস্যরা এদিন ব্যাট বল হাতে মাঠে নেমে যেন সবুজ মাঠকে ভালবেসে নেশায় জড়ানোর বার্তাই ছড়িয়ে দিলেন। এদিনের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় দলের প্রাক্তন খেলোয়াড় প্রণব রায়-ও। বিশেষ সংবর্ধনা জ্ঞাপনের মধ্যে দিয়ে প্রাক্তন এই খেলোয়াড়দের স্বাগত জানানো হয় ক্লাবের তরফে। ফ্লাড লাইটের আলোয় এদিন সোদপুর ক্লাব ময়দান যেন দেখল এক অন্য খেলা।

Rudra Narayan Roy

IPL 2024: বলুন তো, ক্রিকেটে প্রথম ছয় কে মেরেছিল? উত্তর দিতে ব্যর্থ ৯৯ শতাংশ

বর্তমানে আইপিএল জ্বরে কাবু ক্রিকেট দুনিয়া। টি-২০ ক্রিকেটের যুগে চার-ছক্কার জোয়ারে গা ভাসালেও ক্রিকেটের অনেক তথ্যই রয়েছে যা এখনও অনেকের অজানা।
বর্তমানে আইপিএল জ্বরে কাবু ক্রিকেট দুনিয়া। টি-২০ ক্রিকেটের যুগে চার-ছক্কার জোয়ারে গা ভাসালেও ক্রিকেটের অনেক তথ্যই রয়েছে যা এখনও অনেকের অজানা।
ঠিক তেমনই একটি প্রশ্ন তুল ধরা হয়েছে এই প্রতিবেদনে। বলুন তো, ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথম ছয়টি কে মেরেছিল? উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খাচ্ছেন অনেকেই।
ঠিক তেমনই একটি প্রশ্ন তুল ধরা হয়েছে এই প্রতিবেদনে। বলুন তো, ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথম ছয়টি কে মেরেছিল? উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খাচ্ছেন অনেকেই।
প্রায় ১৫০ বছরের কাছাকাছি হতে চলল টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসের। তথ্য অনুযায়ী ১৮৭৭ সালে হয়েছিল ইংল্যান্ড বনাম অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টেস্ট ম্যাচ।
প্রায় ১৫০ বছরের কাছাকাছি হতে চলল টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসের। তথ্য অনুযায়ী ১৮৭৭ সালে হয়েছিল ইংল্যান্ড বনাম অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টেস্ট ম্যাচ।
তারপর দশকের পর দশক নানা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে ক্রিকেট। টেস্ট, ওডিআই-এর পর বর্তমানে টি-২০ ক্রিকেটের যুগ। ক্রিকেটের ইতিহাসও কম নয়।
তারপর দশকের পর দশক নানা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে ক্রিকেট। টেস্ট, ওডিআই-এর পর বর্তমানে টি-২০ ক্রিকেটের যুগ। ক্রিকেটের ইতিহাসও কম নয়।
তবে ক্রিকেটের ইতিহাসে এমন অনেক কিছুই রয়েছে যা অনেকের অজানা। তার মধ্যে অন্যতম হল টেস্ট ক্রিকেটের প্রথম ছয় কবে হয়েছিল? কে মেরেছিল সেই ছক্কা।

তবে ক্রিকেটের ইতিহাসে এমন অনেক কিছুই রয়েছে যা অনেকের অজানা। তার মধ্যে অন্যতম হল টেস্ট ক্রিকেটের প্রথম ছয় কবে হয়েছিল? কে মেরেছিল সেই ছক্কা।
প্রথমত একটি বিষয় জানলে সকলেই অবাক হবেন যে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচের পর প্রথম ছয় হতে সময় লেগেছিল ২১ বছর। অবাক লাগলেও এটাই সত্যি।
প্রথমত একটি বিষয় জানলে সকলেই অবাক হবেন যে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচের পর প্রথম ছয় হতে সময় লেগেছিল ২১ বছর। অবাক লাগলেও এটাই সত্যি।
প্রথম টেস্ট খেলার প্রায় ২১ বছর পর ১৮৯৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম ছক্কা মেরেছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যান জো ডার্লিং। যা চিরকাল ইতিহাসের পাতায় থেকে যাবে।
প্রথম টেস্ট খেলার প্রায় ২১ বছর পর ১৮৯৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম ছক্কা মেরেছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যান জো ডার্লিং। যা চিরকাল ইতিহাসের পাতায় থেকে যাবে।
প্রথম ছক্কা দেখতে টেস্ট ক্রিকেটকে ৫৫তম টেস্ট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে, এর কারণ ছক্কা মারতে তখন বল মাঠের বাইরে পাঠাতে হত। শুধু বাউন্ডারি পার করলে ছয় হত না।
প্রথম ছক্কা দেখতে টেস্ট ক্রিকেটকে ৫৫তম টেস্ট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে, এর কারণ ছক্কা মারতে তখন বল মাঠের বাইরে পাঠাতে হত। শুধু বাউন্ডারি পার করলে ছয় হত না।
১৮৯৮ সালে অ্যাডিলেড টেস্টে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম ছক্কাটি নেরেছিলেন জো ডার্লিং। সেই সময়েক নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে বল পাঠাতে হয়েছিল স্টেডিয়ামের বাইরে। ওই ইনিংসে আরও দুটি ছয় মেরেছিলেন তিনি।
১৮৯৮ সালে অ্যাডিলেড টেস্টে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম ছক্কাটি নেরেছিলেন জো ডার্লিং। সেই সময়েক নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে বল পাঠাতে হয়েছিল স্টেডিয়ামের বাইরে। ওই ইনিংসে আরও দুটি ছয় মেরেছিলেন তিনি।
টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম ছক্কা মারার কারণেই শুধু নয়, অন্য কারণেও ক্রিকেট ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন জো ডার্লিং। টেস্টে সেঞ্চুরি করা প্রথম বাঁহাতি ব্যাটসম্যান তিনি।

টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম ছক্কা মারার কারণেই শুধু নয়, অন্য কারণেও ক্রিকেট ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন জো ডার্লিং। টেস্টে সেঞ্চুরি করা প্রথম বাঁহাতি ব্যাটসম্যান তিনি।
এছাড়াও এক সিরিজে ৩টি সেঞ্চুরি করার প্রথম কীর্তিও রয়েছে জো ডার্লিংয়ের দখলে। এছাড়া আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেটে তিনিই প্রথম এ সিরিজে ৫০০-র বেশি রান করা ব্যাটার।
এছাড়াও এক সিরিজে ৩টি সেঞ্চুরি করার প্রথম কীর্তিও রয়েছে জো ডার্লিংয়ের দখলে। এছাড়া আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেটে তিনিই প্রথম এ সিরিজে ৫০০-র বেশি রান করা ব্যাটার।
৩৪ টেস্টে ২৮.৫৬ গড়ে ১৬৫৭ রান রয়েছে জো ডার্লিংয়ের। এছাড়া ২১ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হেরেছেন মাত্র ৪টিতে। তিনটি অ্যাশেজ জয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি।
৩৪ টেস্টে ২৮.৫৬ গড়ে ১৬৫৭ রান রয়েছে জো ডার্লিংয়ের। এছাড়া ২১ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হেরেছেন মাত্র ৪টিতে। তিনটি অ্যাশেজ জয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি।

Cricket Tournament: স্কুলে পরীক্ষার মধ্যেই খেলা, আর তাতেই বাজিমাত ছাত্রদের

নদিয়া: পরীক্ষার মধ্যেই খেলা। বিদ্যালয়ের বিশেষ সহযোগিতায় অংশগ্রহণ আর তাতেই জেলা চ্যাম্পিয়ন হল শান্তিপুর মিউনিসিপাল উচ্চ বিদ্যালয়।সিএবি-র অনূর্ধ্ব ১৫ আন্তঃবিদ্যালয় পর্যায়ের জেলা স্তরের টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হল নদিয়ার এই স্কুল।

কৃষ্ণনগর স্টেডিয়ামে আয়োজিত এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে শান্তিপুর মিউনিসিপাল উচ্চ বিদ্যালয় মুখোমুখি হয়েছিল চাকদহ রামলাল অ্যাকাডেমির। বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে খেলার তত্ত্বাবধানে ছিলেন শিক্ষকেরা। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুকদেব কুন্ডু এবং অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সেক্রেটারি প্রকাশ চন্দ্র দে ছাত্রদের এই জয়ে অভিভূত।

আর‌ও পড়ুন: শিবকে পদ্মফুল অর্পণ করে প্রচার শুরু মথুরাপুরের বিজেপি প্রার্থীর

জানা গিয়েছে, শান্তিপুর মিউনিসিপ্যাল উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম এবং দশম শ্রেণির পরীক্ষা শুরু হয়েছে। তারই মধ্যে টুর্নামেন্টের ফাইনালে নেমে বাজিমাত করল পড়ুয়ারা। এর জন্য স্কুলের পক্ষ থেকে টিমে সুযোগ পড়ুয়াদের বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়। চ্যাম্পিয়ন দলের ক্যাপ্টেন উদয় আদিত্য পাল জানায়, প্রতিপক্ষ হিসাবে অন্যান্য বিদ্যালয়ের ছাত্ররা যথেষ্ট ভাল খেলেছে। তবে তাদের কোচ এবং শিক্ষকদের সহযোগিতায় তারাও যোগ্যতা প্রমাণ করতে পেরেছে।

অন্যদিকে কোচ দেবব্রত বিশ্বাস জানান চলতি চারটি খেলায় পারফরম্যান্স দেখে মনে হয়েছে আগামী দিনে রাজ্যস্তরের খেলাতেও তারা দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে। অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সেক্রেটারি শিক্ষক প্রকাশ দে জানান, পড়াশোনা এবং খেলাধুলা একে অন্যের পরিপূরক।

মৈনাক দেবনাথ

IPL 2024: কবে-কখন-কোথায় হবে আইপিএল ২০২৪-এর প্লে অফ ও ফাইনাল, ঘোষিত সম্পূর্ণ সূচি

২২ মার্চ থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে আইপিএল ২০২৪। লোকসভা ভোটের কারণে এর আগে প্রতিযোগিতার সম্পূর্ণ সূচি ঘোষণা করা হয়নি।
২২ মার্চ থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে আইপিএল ২০২৪। লোকসভা ভোটের কারণে এর আগে প্রতিযোগিতার সম্পূর্ণ সূচি ঘোষণা করা হয়নি।
৭ এপ্রিল পর্যন্ত সূচি এর আগে ঘোষণা করা হয়েছিল। ১৫ দিনে ২১টি ম্যাচ কবে-কোথায়-কখন অনুষ্ঠিত হবে তা প্রথম পর্বের সূচিতে স্পষ্ট হয়েছিল।
৭ এপ্রিল পর্যন্ত সূচি এর আগে ঘোষণা করা হয়েছিল। ১৫ দিনে ২১টি ম্যাচ কবে-কোথায়-কখন অনুষ্ঠিত হবে তা প্রথম পর্বের সূচিতে স্পষ্ট হয়েছিল।
লোকসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হতেই আলোচনা করে আইরিএলে ২০২৪-এর পূর্ণাঙ্গ ৭৪টি ম্যাচের সূচি ঘোষণা করা হল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের তরফে। (Photo Courtesy- IPL X)
লোকসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হতেই আলোচনা করে আইরিএলে ২০২৪-এর পূর্ণাঙ্গ ৭৪টি ম্যাচের সূচি ঘোষণা করা হল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের তরফে। (Photo Courtesy- IPL X)
৮ এপ্রিল থেকে দ্বিতীয় ধাপের সূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আর আগেই পাওয়া আভাস মতই আইপিএলের ১৭ তম মরশুমের ফাইনাল হতে চলেছে ২৬ মে। (Photo Courtesy- IPL X)
৮ এপ্রিল থেকে দ্বিতীয় ধাপের সূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আর আগেই পাওয়া আভাস মতই আইপিএলের ১৭ তম মরশুমের ফাইনাল হতে চলেছে ২৬ মে। (Photo Courtesy- IPL X)
প্লে অফ ও ফাইনাল কোথায় হবে তা নিয়ে কৌতুহল ছিল সকলের। কোয়ালিফায়ার এক ও এলিমিনেটর হবে আহমেদাবাদে। কোয়ালিফায়ার ২ ও ফাইনাল হবে চেন্নাইতে। (Photo Courtesy- IPL X)
প্লে অফ ও ফাইনাল কোথায় হবে তা নিয়ে কৌতুহল ছিল সকলের। কোয়ালিফায়ার এক ও এলিমিনেটর হবে আহমেদাবাদে। কোয়ালিফায়ার ২ ও ফাইনাল হবে চেন্নাইতে। (Photo Courtesy- IPL X)
প্লে অফ পর্বের ম্যাচগুলি হবে ভারতীয় সময় ৭.৩০ মিনিট। ফাইনালও হবে একই সময়ে। শেষ ২ বার আহমেদাবাদে ফাইনাল হয়েছিল। এবার চিপকে ফাইনাল দিয়ে চমক দিল বোর্ড। টিভিতে স্টার স্পোর্টস ও লাইভ স্ট্রিমিং দেখা যাবে জিও সিনেমাতে।
প্লে অফ পর্বের ম্যাচগুলি হবে ভারতীয় সময় ৭.৩০ মিনিট। ফাইনালও হবে একই সময়ে। শেষ ২ বার আহমেদাবাদে ফাইনাল হয়েছিল। এবার চিপকে ফাইনাল দিয়ে চমক দিল বোর্ড। টিভিতে স্টার স্পোর্টস ও লাইভ স্ট্রিমিং দেখা যাবে জিও সিনেমাতে।

Knowledge Story: বাংলার খেলা কি জানেন! না ক্রিকেট তো নয়, ফুটবলও নয়, প্রত্যন্ত জেলাতেও বসে এই খেলার আসর

বীরভূম:  খেলাধুলো সকলেই ভালবাসেন৷ আর বাঙালিদের ক্রীড়াপ্রেম তো সর্বজনবিদিত৷ কিন্তু জানেন কি বাংলার নিজের খেলা রয়েছে৷ অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গের কোটি কোটি বাঙালির নিজস্ব খেলা রয়েছে৷ না সেটা কিন্তু আবার ক্রিকেট বা ফুটবল নয়৷

খো খো খেলার নাম শুনেছেন অনেকে আবার অনেকে আছেন যারা এখনও পর্যন্ত এই খেলার নাম শোনেনি। তবে কী এই খেলা ! এই বিষয়ে জানিয়ে রাখা ভালো খেলার মাঠ—যা যেকোনওউপযুক্ত অন্দর বা বাইরের স্থাপন করা যেতে পারে,একটি আয়তক্ষেত্র ২৯মিটার (৩২গজ) লম্বা এবং ১৬ মিটার (১৭ গজ) চওড়া এবং মাঠের উভয় প্রান্তে একটি উল্লম্ব কাঠের পোস্ট রাখা হয়।প্রতিটি খো-খো দল ১২ জন খেলোয়াড়কে নিয়ে গঠিত, কিন্তু একটি প্রতিযোগিতা চলাকালীন প্রতিটি দল থেকে মাত্র ৯ জন খেলোয়াড় মাঠে নামে।

আরও পড়ুন – Free Gold Offer: সেল, সেল, সেল! চৈত্র সেলে ফ্রি সোনা, খেতে হবে শুধু এই স্টলের চা

একটি ম্যাচ দুটি ইনিংস নিয়ে গঠিত। একটি ইনিংসে, প্রতিটি দল তাড়া করার জন্য ৭ মিনিট এবং রক্ষণের জন্য ৭ মিনিট সময় পায়। ধাওয়া করা দলের আটজন সদস্য মাঠের কেন্দ্রীয় গলিতে ৮টি স্কোয়ারে বসে থাকে, তারা যে দিকে মুখ করে থাকে।

নবম সদস্য হল সক্রিয় ধাওয়াকারী (কখনও কখনও আক্রমণকারী হিসাবে উল্লেখ করা হয়), যে পোস্টগুলির যে কোনও একটিতে তার সাধনা শুরু করে। সক্রিয় চেজার হাতের তালু দিয়ে সেই ব্যক্তিকে স্পর্শ করে প্রতিপক্ষকে নক আউট করে। ডিফেন্ডাররা (যাকে রানার্সও বলা হয়) মাঠের সীমানার বাইরে না যাওয়ার সময় চেজারের স্পর্শ এড়িয়ে সাত মিনিট খেলার চেষ্টা করে। দৌড়বিদরা ধাওয়া করা এলাকায় প্রবেশ করে (আয়তক্ষেত্র নামে পরিচিত) তিনটি ব্যাচে। তৃতীয় রানার চলে যাওয়ার সাথে সাথে তিনজনের পরবর্তী ব্যাচকে আয়তক্ষেত্রে প্রবেশ করতে হবে। দৌড়বিদদের  আউট  ঘোষণা করা হয় যখন তারা সক্রিয় চেজার দ্বারা স্পর্শ করা হয়, তারা আয়তক্ষেত্র থেকে বেরিয়ে যায়, অথবা তারা আয়তক্ষেত্রে দেরিতে প্রবেশ করে। সক্রিয় ধাওয়াকারী দলের যে কোনওসদস্যকে মাঠের মাঝখানে একটি স্কোয়ারে কুঁকড়ে বসে থাকা, দখল নিতে এবং তালু দিয়ে পিঠে টোকা দিয়ে এবং জোরে  খো  বলে তাড়া চালিয়ে যেতে পারে।

ধাওয়া  খো- এর একটি সিরিজের মাধ্যমে তৈরি করা হয় কারণ তাড়া করে যারার তারা রিলে পদ্ধতিতে তাদের তাড়া চালিয়ে যায়। প্রসঙ্গত জানা যায় প্রথম খো-খো টুর্নামেন্ট ১৯১৪ সালে সংগঠিত হয়েছিল এবং ১৯৫৫ সালে গঠিত খো-খো ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া (KKFI) এর পৃষ্ঠপোষকতায় ১৯৫৯ সালে বিজয়ওয়াড়াতে প্রথম জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। খেলাটিকে জনপ্রিয় করার জন্য দুর্দান্ত প্রচেষ্টা, যা এখন ভারত জুড়ে স্কুল থেকে জাতীয় দল পর্যন্ত বিভিন্ন স্তরে খেলা হয়।তবে বীরভূম খো খো কমিটির সেক্রেটারি সুশোভন মন্ডল আমাদের জানান বীরভূম জেলা মূলত খো খো খেলাতে অনেকটা পিছিয়ে রয়েছে।আর সেই কারণেই এই খেলাকে আবারও ফিরিয়ে আনার জন্য এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

অন্যান্য জেলাতে এই খেলা দেখা গেলেও বীরভূম জেলাতে এই খেলার দেখা পাওয়া প্রায়যায় না।বীরভূম জেলা ব্যাপী এই খো খো খেলার কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয় সিউড়িশহরের বেণীমাধব ইনস্টিটিউশন স্কুল এ দুপুর ১২:৩০ । উপস্থিত ছিলো ১৪৫ জন ছাত্র ৬৫ ছাত্রী। বিভিন্ন কলেজ থেকে ও ছাত্র ছাত্রী খেলায় অংশ গ্রহণ করেন। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন স্কুল ও কলেজ থেকে শিক্ষক শিক্ষিকা উপস্থিত ছিলেন। এই কর্মশালা থেকেই জেলার খো খো দল রাজ্য স্তরে খেলায় অংশগ্রণমূলক করবে।

Souvik Roy

IPL 2024 New Rules: আইপিএল ২০২৪-এর নিয়মে ৪টি বড় বদল! যা জানতেই হবে আপনাদের

শুক্রবার ২২ মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে আইপিএল ২০২৪। ক্রিকেট জ্বরে কাবু ক্রীড়া প্রেমিরা। তবে এবারের আইপিএলের নিয়মে ৪ বড় বদল করেছে বিসিসিআই। যা এখনও অনেকেই জানেন না। প্রতিযোগিতা শুরুর আগে জেনে সেই সকল নিয়ম।
শুক্রবার ২২ মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে আইপিএল ২০২৪। ক্রিকেট জ্বরে কাবু ক্রীড়া প্রেমিরা। তবে এবারের আইপিএলের নিয়মে ৪ বড় বদল করেছে বিসিসিআই। যা এখনও অনেকেই জানেন না। প্রতিযোগিতা শুরুর আগে জেনে সেই সকল নিয়ম।
ওভারে দুই বাউন্সার: এর আগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হোক আর আইপিএল বোলাররা ওভারে একটির বেশি বাউন্সার দিতে পারতেন না। কিন্তু এবার থেকে আইপিএল বোলাররা ওভারে দুটি বাউন্সার দিতে পারবে। যা বোলারদের সহায়তা করবে বলে মনে করেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা।
ওভারে দুই বাউন্সার: এর আগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হোক আর আইপিএল বোলাররা ওভারে একটির বেশি বাউন্সার দিতে পারতেন না। কিন্তু এবার থেকে আইপিএল বোলাররা ওভারে দুটি বাউন্সার দিতে পারবে। যা বোলারদের সহায়তা করবে বলে মনে করেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা।
এক রিভিউতে দুই কাজ: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলাররা স্টাম্প আউটের জন্য আপিল করলে বর্তমানে শুধু স্টাম্প আউটই দেখা হয়। বল ব্যাটে লেগে কিপারের কাছে গিয়েছে কিনা তা দেখা হয় না। কিন্তু আইপিএলে রিভিউ নিলে ক্যাচ ও স্টাম্প দুই চেক করা হবে।
এক রিভিউতে দুই কাজ: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলাররা স্টাম্প আউটের জন্য আপিল করলে বর্তমানে শুধু স্টাম্প আউটই দেখা হয়। বল ব্যাটে লেগে কিপারের কাছে গিয়েছে কিনা তা দেখা হয় না। কিন্তু আইপিএলে রিভিউ নিলে ক্যাচ ও স্টাম্প দুই চেক করা হবে।
স্টপ ক্লক বন্ধ: আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে বোলিং দলকে একটি ওভার শেষের পর পরের ওভার করার জন্য মাত্র ৬০ সেকেন্ড দেওয়া হয়। কিন্তু আইপিএলে সেই নিয়ম থাকছে না। ফলে অধিনায়ক পরিকল্পনা করার জন্য অতিরিক্ত সময় পাবেন।
স্টপ ক্লক বন্ধ: আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে বোলিং দলকে একটি ওভার শেষের পর পরের ওভার করার জন্য মাত্র ৬০ সেকেন্ড দেওয়া হয়। কিন্তু আইপিএলে সেই নিয়ম থাকছে না। ফলে অধিনায়ক পরিকল্পনা করার জন্য অতিরিক্ত সময় পাবেন।
এসআরএস সিস্টেম: এর আগে আমরা ডিআরএস (DRS) নিয়ম আমরা সকলেই দেখেছি বা জানি। এবার আসছে এসআরএস (SRS)পদ্ধতি। আগে তৃতীয় আম্পায়ার ও হক আই প্রযুক্তিবিগদের মাঝে থাকত সম্প্রচারকারী সংস্থার এক ব্যক্তি। এবার থেকে মাঝে আর কেউ থাকবে না। থার্ড আম্পায়ার ও হকআই বিশেষজ্ঞরা একই ঘরে  বসে সিদ্ধান্ত নেবেন।
এসআরএস সিস্টেম: এর আগে আমরা ডিআরএস (DRS) নিয়ম আমরা সকলেই দেখেছি বা জানি। এবার আসছে এসআরএস (SRS)পদ্ধতি। আগে তৃতীয় আম্পায়ার ও হক আই প্রযুক্তিবিগদের মাঝে থাকত সম্প্রচারকারী সংস্থার এক ব্যক্তি। এবার থেকে মাঝে আর কেউ থাকবে না। থার্ড আম্পায়ার ও হকআই বিশেষজ্ঞরা একই ঘরে বসে সিদ্ধান্ত নেবেন।
এই নিয়মের ফলে দুটি ভিডিও একসঙ্গে দেখার সুযোগ পাবে থার্ড আম্পায়ার। হকআইয়ের লোকেদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে পারবেন। যার ফলে  স্টাম্প, ক্যাচ, রান আউট, বাউন্ডারিতে চার বাঁচানোর কঠিন সিদ্ধান্ত অনেক দ্রুত নেওয়া সম্ভব। এসআরএস পদ্ধতি শুরু হলে ম্যাচের গতিও অনেক বাড়বে। যা ফ্যানেদের কাছে আকর্ষণীয় হবে।
এই নিয়মের ফলে দুটি ভিডিও একসঙ্গে দেখার সুযোগ পাবে থার্ড আম্পায়ার। হকআইয়ের লোকেদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে পারবেন। যার ফলে স্টাম্প, ক্যাচ, রান আউট, বাউন্ডারিতে চার বাঁচানোর কঠিন সিদ্ধান্ত অনেক দ্রুত নেওয়া সম্ভব। এসআরএস পদ্ধতি শুরু হলে ম্যাচের গতিও অনেক বাড়বে। যা ফ্যানেদের কাছে আকর্ষণীয় হবে।

ভারতের সব থেকে পুরনো ক্রিকেট স্টেডিয়াম কোনটি? নামটা জানা থাকলে আপনি জিনিয়াস

বিশ্বের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম মেলবোর্নে। আর ভারতের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম এখন আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম।
বিশ্বের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম মেলবোর্নে। আর ভারতের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম এখন আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম।
একটা সময় কলকাতার ইডেন ছিল দেশের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম। তবে সেই রেকর্ড ছিনিয়ে নিয়েছে আহমেদাবাদ।
একটা সময় কলকাতার ইডেন ছিল দেশের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম। তবে সেই রেকর্ড ছিনিয়ে নিয়েছে আহমেদাবাদ।
কলকাতার অন্যতম প্রাচীন উদ্যান ইডেন গার্ডেন্সের নামে নামকরণ হয়েছিল ইডেনের। প্রথমে পার্কের নাম ছিল অকল্যান্ড সার্কাস গার্ডেন।
কলকাতার অন্যতম প্রাচীন উদ্যান ইডেন গার্ডেন্সের নামে নামকরণ হয়েছিল ইডেনের। প্রথমে পার্কের নাম ছিল অকল্যান্ড সার্কাস গার্ডেন।
অনেকেই জানেন না, ইডেন হল কলকাতার প্রাচীনতম ক্রিকেট স্টেডিয়াম। ১৮৬৪ সালে তৈরি হয়েছিল কলকাতার নন্দন কানন।
অনেকেই জানেন না, ইডেন হল কলকাতার প্রাচীনতম ক্রিকেট স্টেডিয়াম। ১৮৬৪ সালে তৈরি হয়েছিল কলকাতার নন্দন কানন।
ইডেনে প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ প্রথমবার খেলা হয়েছিল ১৯১৭-১৮ মরশুমে। প্রথম টেস্ট খেলা হয় ১৯৩৪ সালে।
ইডেনে প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ প্রথমবার খেলা হয়েছিল ১৯১৭-১৮ মরশুমে। প্রথম টেস্ট খেলা হয় ১৯৩৪ সালে।
১৯৮৭ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা হয়েছিল ইডেনে। ইংল্যান্ডকে হারিয়ে অস্ট্রেলিয়া সেবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
১৯৮৭ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা হয়েছিল ইডেনে। ইংল্যান্ডকে হারিয়ে অস্ট্রেলিয়া সেবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
একটা সময় ইডেনে ১ লাখ দর্শক বসে খেলা দেখতে পারতেন। তবে এখন আসন সংখ্যা অনেকটাই কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।
একটা সময় ইডেনে ১ লাখ দর্শক বসে খেলা দেখতে পারতেন। তবে এখন আসন সংখ্যা অনেকটাই কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।