Weight Control Tips: বিরক্তিকর পেটের মেদ কমবে তড়তড় করে… মাত্র তিন মাস খান গোটা বা গুঁড়ো! পিছু হটবে জেদি ডায়বেটিসও

রান্নায় জিরে ফোড়ন না দিলে যেন খাবারে স্বাদই আসে না। বাঙালির রান্নাঘরে জিরে গুঁড়ো থাকবেই। তবে এই জিরে শুধু রান্নার স্বাদ বাড়ায় না, শরীরের জন্য দারুণ ভাল।
রান্নায় জিরে ফোড়ন না দিলে যেন খাবারে স্বাদই আসে না। বাঙালির রান্নাঘরে জিরে গুঁড়ো থাকবেই। তবে এই জিরে শুধু রান্নার স্বাদ বাড়ায় না, শরীরের জন্য দারুণ ভাল।
বদহজম থেকে মুক্তি দেয়। জিরেতে উপস্থিত গুণাগুণ ঘুমের সমস্যা দূর করতে সহায়ক। জিরে ভেজানো জলে মেলাটোনিনও থাকে, ভাল ঘুম হয়।
বদহজম থেকে মুক্তি দেয়। জিরেতে উপস্থিত গুণাগুণ ঘুমের সমস্যা দূর করতে সহায়ক। জিরে ভেজানো জলে মেলাটোনিনও থাকে, ভাল ঘুম হয়।
ফার্ম ইজির মতে,  ওজন কমানোর মূলমন্ত্র হল জিরা।  ওজন কমাতে চাইলে জিরাকে  রোজকার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এ জন্য প্রতিদিন প্রায় তিন গ্রাম জিরার গুঁড়া দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। ২০১৪ সালের একটি সমীক্ষা অনুসারে, অতিরিক্ত ওজনের মহিলারা যারা ৩ মাস ধরে প্রতিদিন দইয়ের সঙ্গে  ৩ গ্রাম জিরার গুঁড়া মিশিয়ে খেয়েছেন তাদের ওজন, কোমরের আকার এবং শরীরের চর্বি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
ফার্ম ইজির মতে,  ওজন কমানোর মূলমন্ত্র হল জিরা।  ওজন কমাতে চাইলে জিরাকে  রোজকার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এ জন্য প্রতিদিন প্রায় তিন গ্রাম জিরার গুঁড়া দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। ২০১৪ সালের একটি সমীক্ষা অনুসারে, অতিরিক্ত ওজনের মহিলারা যারা ৩ মাস ধরে প্রতিদিন দইয়ের সঙ্গে  ৩ গ্রাম জিরার গুঁড়া মিশিয়ে খেয়েছেন তাদের ওজন, কোমরের আকার এবং শরীরের চর্বি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণেও জিরা খুবই সহায়ক। একটি গবেষণায় এটাও প্রকাশ পেয়েছে যে তিন মাস ধরে ৩ গ্রাম জিরা গুঁড়ো খেলে দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়, সেই সঙ্গে কম ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমে যায়। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আনতে জিরা খাওয়া যেতে পারে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণেও জিরা খুবই সহায়ক। একটি গবেষণায় এটাও প্রকাশ পেয়েছে যে তিন মাস ধরে ৩ গ্রাম জিরা গুঁড়ো খেলে দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়, সেই সঙ্গে কম ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমে যায়। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আনতে জিরা খাওয়া যেতে পারে।
ফার্ম ইজির মতে,  ২ ডায়াবেটিসেও জিরা খুবই কার্যকরী। এক্ষেত্রে জিরা তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। ২০১৭ সালের একটি গবেষণায় টাইপ ২ ডায়াবেটিস সহ প্রাপ্তবয়স্কদের উপর জিরা তেলের প্রভাব পরীক্ষা করা হয়েছে। আট সপ্তাহ পরে, তাদের রক্তে শর্করা, ইনসুলিন এবং হিমোগ্লোবিন  বেড়েছে।
ফার্ম ইজির মতে,  ২ ডায়াবেটিসেও জিরা খুবই কার্যকরী। এক্ষেত্রে জিরা তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। ২০১৭ সালের একটি গবেষণায় টাইপ ২ ডায়াবেটিস সহ প্রাপ্তবয়স্কদের উপর জিরা তেলের প্রভাব পরীক্ষা করা হয়েছে। আট সপ্তাহ পরে, তাদের রক্তে শর্করা, ইনসুলিন এবং হিমোগ্লোবিন  বেড়েছে।
ফার্ম ইজির মতে,  স্ট্রেস লেভেল কমাতেও জিরা খুবই কার্যকরী।  জিরাকে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি-এর একটি ভাল উৎস হিসাবে বিবেচনা করা হয়। যার কারণে জিরা খাওয়া মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে এবং দুশ্চিন্তার সমস্যাও কমায়।
ফার্ম ইজির মতে,  স্ট্রেস লেভেল কমাতেও জিরা খুবই কার্যকরী।  জিরাকে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি-এর একটি ভাল উৎস হিসাবে বিবেচনা করা হয়। যার কারণে জিরা খাওয়া মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে এবং দুশ্চিন্তার সমস্যাও কমায়।
নেটমেডসের স্মৃতিশক্তি বাড়াতেও জিরা খুবই সহায়ক। জিরা খেলে স্মৃতিশক্তি প্রখর হয় এবং স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়ার মতো সমস্যায় পড়তে হয় না।Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
নেটমেডসের স্মৃতিশক্তি বাড়াতেও জিরা খুবই সহায়ক। জিরা খেলে স্মৃতিশক্তি প্রখর হয় এবং স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়ার মতো সমস্যায় পড়তে হয় না।Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।