Healthy Lifestyle Tips: ফ্রি-তে দিলেও খাবেন না…! এই একটি মাছ আপনার শরীরকে ঝাঁঝরা করে দেবে… চরম ক্ষতিকর, নাম জানেন?

মাছ খেতে পছন্দ করেন না এমন বাঙালি পাওয়া কঠিন। মাছ-মাংসের কোনওকিছুই ফেলা যায় না।
মাছ খেতে পছন্দ করেন না এমন বাঙালি পাওয়া কঠিন। মাছ-মাংসের কোনওকিছুই ফেলা যায় না।
কথাতেই আছে মাছেভাতে বাঙালি। তবে এমন কিছু মাছ রয়েছে যেগুলি কিন্তু মারাত্মক ক্ষতিকর।
কথাতেই আছে মাছেভাতে বাঙালি। তবে এমন কিছু মাছ রয়েছে যেগুলি কিন্তু মারাত্মক ক্ষতিকর।
অনলাইন স্বাস্থ্য-কোচিং প্ল্যাটফর্ম নিউট্রিসেন্সের তালিকাভুক্ত পুষ্টিবিদ এবং বিশিষ্ট ডায়েটিশিয়ান, ওয়ালেরিয়াসবলেন, "যদিও মাছের নিয়মিত সেবন অনেক স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান করতে পারে, তবে এটি রাখাও জরুরি যে কিছু কিছু মাছের পারদ বেশি হতে পারে এবং কিছু উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্য উদ্বেগ রয়েছে যা সম্ভাব্যভাবে এর সঙ্গে জড়িত"।
অনলাইন স্বাস্থ্য-কোচিং প্ল্যাটফর্ম নিউট্রিসেন্সের তালিকাভুক্ত পুষ্টিবিদ এবং বিশিষ্ট ডায়েটিশিয়ান, ওয়ালেরিয়াসবলেন, “যদিও মাছের নিয়মিত সেবন অনেক স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান করতে পারে, তবে এটি রাখাও জরুরি যে কিছু কিছু মাছের পারদ বেশি হতে পারে এবং কিছু উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্য উদ্বেগ রয়েছে যা সম্ভাব্যভাবে এর সঙ্গে জড়িত”।
কেউ বলে হাইব্রিড মাগুর, কেউ বলে থাই মাগুর। চেহারাটা মাগুর মাছের মতো হলে কী হবে লম্বায় ৩ ফুট থেকে ৫ ফুট পর্যন্ত হয়। ওজনে বেশ কয়েক কেজি। গবেষকরা বলে থাকেন, এটি ক্যাটফিশ গোত্রের মাছ।
কেউ বলে হাইব্রিড মাগুর, কেউ বলে থাই মাগুর। চেহারাটা মাগুর মাছের মতো হলে কী হবে লম্বায় ৩ ফুট থেকে ৫ ফুট পর্যন্ত হয়। ওজনে বেশ কয়েক কেজি। গবেষকরা বলে থাকেন, এটি ক্যাটফিশ গোত্রের মাছ।
বিজ্ঞানসম্মতভাবে এই মাছের নাম ‘ Clarias Gariepinus ‘। এই মাছ তাদের কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্রের মাধ্যমে অনেকক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে। এমনকি মাটির ওপরে ঘোরা ফেরা করতে পারে। এই মাছকে অনেকে রাক্ষুসে মাগুর মাছও বলে।
বিজ্ঞানসম্মতভাবে এই মাছের নাম ‘ Clarias Gariepinus ‘। এই মাছ তাদের কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্রের মাধ্যমে অনেকক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে। এমনকি মাটির ওপরে ঘোরা ফেরা করতে পারে। এই মাছকে অনেকে রাক্ষুসে মাগুর মাছও বলে।
২০০২ সালে ভারতে থাই মাগুরের চাষ রীতিমতো আইন করে বন্ধ করে দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। ন্যাশনাল ‘গ্রীন ট্রাইব্যুনালের’ নির্দেশে বন্ধ করা হয় এই মাছের চাষ। কারণ হিসাবে বলা হয়, প্রচন্ড পরিমাণে পরিবেশ দূষণ হচ্ছিল। এছাড়াও থাই মাগুর এতটাই পরিমাণে বড় হয়, যার ফলে পুকুরের ৭০% অন্য মাছ খেয়ে ফেলে।
২০০২ সালে ভারতে থাই মাগুরের চাষ রীতিমতো আইন করে বন্ধ করে দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। ন্যাশনাল ‘গ্রীন ট্রাইব্যুনালের’ নির্দেশে বন্ধ করা হয় এই মাছের চাষ। কারণ হিসাবে বলা হয়, প্রচন্ড পরিমাণে পরিবেশ দূষণ হচ্ছিল। এছাড়াও থাই মাগুর এতটাই পরিমাণে বড় হয়, যার ফলে পুকুরের ৭০% অন্য মাছ খেয়ে ফেলে।
যা প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল। অভিযোগ, সবথেকে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল যাঁরা মাছ চাষ করেন, তাঁরা বিভিন্ন জায়গা থেকে পচা মাংস এই মাগুর মাছের খাবার হিসেবে দিচ্ছিলেন। যার ফলে জলে প্রচন্ড পরিমাণে দূষণ তৈরি হচ্ছিল। এই কারণেই ‘পরিবেশ আদালত থাই মাগুর চাষ করা বন্ধ করার নির্দেশ দেয়।
যা প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল। অভিযোগ, সবথেকে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল যাঁরা মাছ চাষ করেন, তাঁরা বিভিন্ন জায়গা থেকে পচা মাংস এই মাগুর মাছের খাবার হিসেবে দিচ্ছিলেন। যার ফলে জলে প্রচন্ড পরিমাণে দূষণ তৈরি হচ্ছিল। এই কারণেই ‘পরিবেশ আদালত থাই মাগুর চাষ করা বন্ধ করার নির্দেশ দেয়।
গবেষকরা জানাচ্ছেন, ভাই মাগুর মাছ প্রচণ্ড পরিমাণে কারসিনোজেনিক। যার ফলে, এই মাগুর মাছ খেলে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি থাকছে। এছাড়াও মাছের ফ্যাট থেকে আরম্ভ করে সমস্ত কিছু মানবদেহে অতিরিক্ত সমস্যা তৈরি করার সম্ভাবনা থাকে। যেখানে ভারতবর্ষে থাই মাগুর চাষ করা কিংবা বিক্রি করা একেবারে নিষিদ্ধ। সেখানে শহর কলকাতা থেকে আরম্ভ করে বিভিন্ন বাজারে থাই মাগুর বিক্রি হচ্ছে।
গবেষকরা জানাচ্ছেন, ভাই মাগুর মাছ প্রচণ্ড পরিমাণে কারসিনোজেনিক। যার ফলে, এই মাগুর মাছ খেলে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি থাকছে। এছাড়াও মাছের ফ্যাট থেকে আরম্ভ করে সমস্ত কিছু মানবদেহে অতিরিক্ত সমস্যা তৈরি করার সম্ভাবনা থাকে। যেখানে ভারতবর্ষে থাই মাগুর চাষ করা কিংবা বিক্রি করা একেবারে নিষিদ্ধ। সেখানে শহর কলকাতা থেকে আরম্ভ করে বিভিন্ন বাজারে থাই মাগুর বিক্রি হচ্ছে।
পাঁকালমাছ জলে প্রাপ্ত ইন্ডাস্ট্রিয়াল এবং ফার্মের বর্জ্য পদার্থ খেয়ে বড় হয়। তাই মাছটি পুরোপুরি দূষিত বলে মনে করা হয়। এতে পারদের পরিমাণ মানব দেহের জন্য সহনীয় মাত্রায় থাকে না।
পাঁকালমাছ জলে প্রাপ্ত ইন্ডাস্ট্রিয়াল এবং ফার্মের বর্জ্য পদার্থ খেয়ে বড় হয়। তাই মাছটি পুরোপুরি দূষিত বলে মনে করা হয়। এতে পারদের পরিমাণ মানব দেহের জন্য সহনীয় মাত্রায় থাকে না।