Dhanteras 2024: ধনতেরসে শুধু এই ভুলগুলো শুধরে নিন, টাকার অভাব হবে না কোনও দিন

সামনেই ধনতেরস। সমৃদ্ধির উৎসব। এই সময়কে বিনিয়োগের জন্য শুভ মনে করা হয়। অনেকেই শেয়ার বাজার বা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন। তবে বিনিয়োগ করতে গিয়ে কিছু আর্থিক ভুলও হয়ে যায়। তার মাশুল গুণতে হয় পরে। এই ধনতেরসে লক্ষ্য হোক, সবদিক বুঝেশুনে বিনিয়োগ।
সামনেই ধনতেরস। সমৃদ্ধির উৎসব। এই সময়কে বিনিয়োগের জন্য শুভ মনে করা হয়। অনেকেই শেয়ার বাজার বা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন। তবে বিনিয়োগ করতে গিয়ে কিছু আর্থিক ভুলও হয়ে যায়। তার মাশুল গুণতে হয় পরে। এই ধনতেরসে লক্ষ্য হোক, সবদিক বুঝেশুনে বিনিয়োগ।
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে এক আউন্স সোনার দাম ছিল ২,০৫৮ ডলার। অক্টোবরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ২,৭৪০ ডলার। এক আউন্স মানে প্রায় ২৮ গ্রাম। ভারতে ১০ গ্রাম সোনার দাম ইতিমধ্যেই ৭৯,৫০০ টাকায় পৌঁছে গিয়েছে। এই বছর সোনা থেকে প্রায় ২৯ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে এক আউন্স সোনার দাম ছিল ২,০৫৮ ডলার। অক্টোবরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ২,৭৪০ ডলার। এক আউন্স মানে প্রায় ২৮ গ্রাম। ভারতে ১০ গ্রাম সোনার দাম ইতিমধ্যেই ৭৯,৫০০ টাকায় পৌঁছে গিয়েছে। এই বছর সোনা থেকে প্রায় ২৯ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
৫০:৩০:২০ রুল-কে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম ভাগ হল, প্রয়োজন। দ্বিতীয় ভাগ হল, চাহিদা। আর তৃতীয় ভাগে থাকছে, সঞ্চয়। মাসিক আয় এবং কোথায় কত টাকা খরচ হয়, তা হিসাব করে এই রুলকে কাজে লাগাতে হবে।
৫০:৩০:২০ রুল-কে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম ভাগ হল, প্রয়োজন। দ্বিতীয় ভাগ হল, চাহিদা। আর তৃতীয় ভাগে থাকছে, সঞ্চয়। মাসিক আয় এবং কোথায় কত টাকা খরচ হয়, তা হিসাব করে এই রুলকে কাজে লাগাতে হবে।
প্রয়োজনীয় খরচ: প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের জন্য আয়ের ৫০ শতাংশ সরিয়ে রাখতে হবে। অর্থাৎ যেগুলো ছাড়া জীবনযাপন সম্ভব নয়। যেমন বাড়ি ভাড়া, বিদ্যুৎ বিল, শিশুদের পড়াশোনা, রেশন ইত্যাদি।
প্রয়োজনীয় খরচ: প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের জন্য আয়ের ৫০ শতাংশ সরিয়ে রাখতে হবে। অর্থাৎ যেগুলো ছাড়া জীবনযাপন সম্ভব নয়। যেমন বাড়ি ভাড়া, বিদ্যুৎ বিল, শিশুদের পড়াশোনা, রেশন ইত্যাদি।
চাহিদা মেটাতে খরচ: চাহিদা মেটাতে বেতনের ৩০ শতাংশ খরচ করা যায়। এগুলো এমন খরচ যা প্রয়োজনে এড়িয়ে যাওয়াও যায়। সোজা কথায় যা মানুষ আনন্দের জন্য করে। যেমন সিনেমা দেখা, উইকএন্ডে ঘুরতে যাওয়া, রেস্তোরাঁয় খাওয়াদাওয়া ইত্যাদি।
চাহিদা মেটাতে খরচ: চাহিদা মেটাতে বেতনের ৩০ শতাংশ খরচ করা যায়। এগুলো এমন খরচ যা প্রয়োজনে এড়িয়ে যাওয়াও যায়। সোজা কথায় যা মানুষ আনন্দের জন্য করে। যেমন সিনেমা দেখা, উইকএন্ডে ঘুরতে যাওয়া, রেস্তোরাঁয় খাওয়াদাওয়া ইত্যাদি।
এবার সঞ্চয়: প্রয়োজন এবং চাহিদা মেটানোর পর বেতনের ২০ শতাংশ অর্থ পড়ে থাকে। এই টাকাকেই সঞ্চয় বা বিনিয়োগের জন্য লাগাতে হয়। অবসর জীবন, শিশুদের উচ্চশিক্ষা, বিবাহ বা জরুরী প্রয়োজনের জন্য।
এবার সঞ্চয়: প্রয়োজন এবং চাহিদা মেটানোর পর বেতনের ২০ শতাংশ অর্থ পড়ে থাকে। এই টাকাকেই সঞ্চয় বা বিনিয়োগের জন্য লাগাতে হয়। অবসর জীবন, শিশুদের উচ্চশিক্ষা, বিবাহ বা জরুরী প্রয়োজনের জন্য।
ধরে নেওয়া যাক, একজন ব্যক্তি প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা উপার্জন করেন। এখন ৫০:৩০:২০ রুল অনুযায়ী তিনি ৫০ শতাংশ অর্থাৎ ২৫ হাজার টাকা প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য খরচ করবেন। এর মধ্যে বাড়ি ভাড়া, বিদ্যুৎ ও জলের বিল, মুদিখানা ইত্যাদি থাকবে।
ধরে নেওয়া যাক, একজন ব্যক্তি প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা উপার্জন করেন। এখন ৫০:৩০:২০ রুল অনুযায়ী তিনি ৫০ শতাংশ অর্থাৎ ২৫ হাজার টাকা প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য খরচ করবেন। এর মধ্যে বাড়ি ভাড়া, বিদ্যুৎ ও জলের বিল, মুদিখানা ইত্যাদি থাকবে।
এরপর ৩০ শতাংশ অর্থাৎ ১৫ হাজার টাকা দিয়ে নিজের শখ-আহ্লাদ পূরণ করবেন তিনি। এই টাকায় তিনি কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন। কিংবা সিনেমা দেখা, রেস্তরাঁয় খাওয়াদাওয়া কিংবা কেনাকাটার জন্যও ব্যয় করতে পারেন।
এরপর ৩০ শতাংশ অর্থাৎ ১৫ হাজার টাকা দিয়ে নিজের শখ-আহ্লাদ পূরণ করবেন তিনি। এই টাকায় তিনি কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন। কিংবা সিনেমা দেখা, রেস্তরাঁয় খাওয়াদাওয়া কিংবা কেনাকাটার জন্যও ব্যয় করতে পারেন।
বাকি পড়ে থাকছে ১০ হাজার টাকা। এই পুরো টাকাটা তাঁকে বিনিয়োগ করতে হবে। সেটা ফিক্সড ডিপোজিট হতে পারে, এনপিএস হতে পারে কিংবা মিউচুয়াল ফান্ড। যাঁরা শেয়ার বাজার সম্পর্কে ওয়াকিবহাল, তাঁরা স্টকেও বিনিয়োগ করতে পারেন।
বাকি পড়ে থাকছে ১০ হাজার টাকা। এই পুরো টাকাটা তাঁকে বিনিয়োগ করতে হবে। সেটা ফিক্সড ডিপোজিট হতে পারে, এনপিএস হতে পারে কিংবা মিউচুয়াল ফান্ড। যাঁরা শেয়ার বাজার সম্পর্কে ওয়াকিবহাল, তাঁরা স্টকেও বিনিয়োগ করতে পারেন।