কী কী রয়েছে কচুতে?এই বিষয়ে আমাদের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার সুজিত সরকার।

Diabetes Control Tips: রক্তের নানা সমস্যা, কোলেস্টোরল হবে বশীভূত, ডায়াবেটিস পালাবে পাঁইপাঁই করে, আপনার বাড়ির পাশেই এই গাছের মূলে রয়েছে সর্বশক্তি ওষুধ

কচুর কোনও অংশই ফেলনা নয়। কচুর মূল থেকে শুরু করে তার কাণ্ড, পাতা, ফুল, লতি সমস্তটাই খুবই উপকারি। কচুতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন।
কচুর কোনও অংশই ফেলনা নয়। কচুর মূল থেকে শুরু করে তার কাণ্ড, পাতা, ফুল, লতি সমস্তটাই খুবই উপকারি। কচুতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন।
 আয়রন, প্রোটিন, শর্করার মতো নানা ধরণের পুষ্টিগুণের সমাহার রয়েছে কচুতে।আর কী কী রয়েছে কচুতে? এই বিষয়ে আমাদের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার সুজিত সরকার।
আয়রন, প্রোটিন, শর্করার মতো নানা ধরণের পুষ্টিগুণের সমাহার রয়েছে কচুতে।আর কী কী রয়েছে কচুতে? এই বিষয়ে আমাদের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার সুজিত সরকার।
কচু মূল ব্লাড সুগারের সমস্যা মেটাতে খুবই উপকারী। গ্লাইসেমিক লেভেল নিয়ন্ত্রণে কচুর প্রবল গুরুত্ব রয়েছে। কচু মূল খেলে ডায়াবেটিস কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।কচু খেলে হার্টের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
কচু মূল ব্লাড সুগারের সমস্যা মেটাতে খুবই উপকারী। গ্লাইসেমিক লেভেল নিয়ন্ত্রণে কচুর প্রবল গুরুত্ব রয়েছে। কচু মূল খেলে ডায়াবেটিস কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।কচু খেলে হার্টের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
কচুতে রয়েছে পটাশিয়াম, ফাইবার, রেজিসটেন্স স্টার্চ। এটি কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও হার্ট সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয়।
কচুতে রয়েছে পটাশিয়াম, ফাইবার, রেজিসটেন্স স্টার্চ। এটি কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও হার্ট সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয়।
কচুর মুখিতে রয়েছে ভিটামিন, যেমন এ, সি ও বি, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, সেলেনিয়াম, পটাশিয়াম৷
কচুর মুখিতে রয়েছে ভিটামিন, যেমন এ, সি ও বি, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, সেলেনিয়াম, পটাশিয়াম৷
এছাড়াও থাকে বিটা ক্যারোটিন ও ক্রিপ্টোজেন্থিন নামের খনিজ উপাদান। এর মধ্যে থাকা উপাদান হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে।
এছাড়াও থাকে বিটা ক্যারোটিন ও ক্রিপ্টোজেন্থিন নামের খনিজ উপাদান। এর মধ্যে থাকা উপাদান হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে।
কচুতে রয়েছে ভিটামিন ‘এ’যা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। ভিটামিন ‘এ’ রাতকানা, দৃষ্টিশক্তি হ্রাস ও ছানি রোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
কচুতে রয়েছে ভিটামিন ‘এ’যা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। ভিটামিন ‘এ’ রাতকানা, দৃষ্টিশক্তি হ্রাস ও ছানি রোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
আবার কচুতে বিদ্যমান ফাইবার আপনার হজমশক্তি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে।
আবার কচুতে বিদ্যমান ফাইবার আপনার হজমশক্তি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে।
ত্বকের জন্যও নিয়মিত কচু খেতে পারেন। এতে থাকা ভিটামিন ‘এ’, ‘সি’ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের জন্য ভাল। ত্বকের বলিরেখা, বয়সের ছাপ, ব্রন ও ব্রনের দাগ ইত্যাদি দূর করতে ভূমিকা রাখে কচু।
ত্বকের জন্যও নিয়মিত কচু খেতে পারেন। এতে থাকা ভিটামিন ‘এ’, ‘সি’ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের জন্য ভাল। ত্বকের বলিরেখা, বয়সের ছাপ, ব্রন ও ব্রনের দাগ ইত্যাদি দূর করতে ভূমিকা রাখে কচু।
আর ভিটামিন ‘সি’ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট চুলের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। চুল পড়া রোধ করা, চুলের বৃদ্ধি এবং উজ্জ্বলতাও বাড়িয়ে থাকে কচু।
আর ভিটামিন ‘সি’ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট চুলের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। চুল পড়া রোধ করা, চুলের বৃদ্ধি এবং উজ্জ্বলতাও বাড়িয়ে থাকে কচু।