Disadvantages of sleeping in AC

Disadvantages of AC: এই গরমে এসি ছাড়া ঘুমাতে পারছেন না? সারা রাত এসি-তে থাকলে শরীরে কী কী বড় ক্ষতি হচ্ছে জানেন? পড়ুন

প্রচণ্ড গরমের দাবদাহ! এই গরমে অনেকেই রাতে এসি চালিয়ে ঘুমান! বলা যায়, এয়ার কন্ডিশন এখন আর 'লাক্সারি' নেই, প্রয়োজনীয়তা হয়ে উঠেছে। এসি চালিয়ে ঘুমালে আরামদায়ক ঘুম হয় ঠিক-ই, কিন্তু এর ফলে শরীরের বারোটা বাজছে কিন্তু! সারা রাত এসি ঘরে ঘুমোলে শরীরে যে-যে সমস্যা হয়--
প্রচণ্ড গরমের দাবদাহ! এই গরমে অনেকেই রাতে এসি চালিয়ে ঘুমান! বলা যায়, এয়ার কন্ডিশন এখন আর ‘লাক্সারি’ নেই, প্রয়োজনীয়তা হয়ে উঠেছে। এসি চালিয়ে ঘুমালে আরামদায়ক ঘুম হয় ঠিক-ই, কিন্তু এর ফলে শরীরের বারোটা বাজছে কিন্তু! সারা রাত এসি ঘরে ঘুমোলে শরীরে যে-যে সমস্যা হয়–
শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা: যাঁরা হাঁপানি বা অ্যালার্জির সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য সারা রাত এসি ঘরে শোয়া বিপজ্জনক। এসি-র ঠান্ডা হাওয়া রেসপিরেটরি ট্র্যাক্টে সমস্যা সৃষ্টি করে, ফলে দেখা দেয় সর্দি-কাশি- বুকে চাপ ও নিশ্বাসের সমস্যা। পাশাপাশি, এসি যদি ঠিকমত সার্ভিসিং না করা হয়, এসির হাওয়া অ্যালার্জেন ও বাতাসবহিত জীবাণু সারাঘরে ছড়িয়ে দেয়, যার থেকে দেখা দেয় শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা। কাজেই এসি যদি চালাতেই হয়, মাঝারি তাপমাত্রায় চালান, হিউমিডিফায়ার চালু রাখুন। নিয়মিত এসির এয়ার ফিল্টার বদলান।

শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা: যাঁরা হাঁপানি বা অ্যালার্জির সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য সারা রাত এসি ঘরে শোয়া বিপজ্জনক। এসি-র ঠান্ডা হাওয়া রেসপিরেটরি ট্র্যাক্টে সমস্যা সৃষ্টি করে, ফলে দেখা দেয় সর্দি-কাশি- বুকে চাপ ও নিশ্বাসের সমস্যা। পাশাপাশি, এসি যদি ঠিকমত সার্ভিসিং না করা হয়, এসির হাওয়া অ্যালার্জেন ও বাতাসবহিত জীবাণু সারাঘরে ছড়িয়ে দেয়, যার থেকে দেখা দেয় শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা। কাজেই এসি যদি চালাতেই হয়, মাঝারি তাপমাত্রায় চালান, হিউমিডিফায়ার চালু রাখুন। নিয়মিত এসির এয়ার ফিল্টার বদলান।
ত্বক ও চোখ শুষ্ক হয়ে যায়-- এসি ঘরে হিউমিডিটি কম থাকে, ফলে চোখ ও ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এসি-র ঠান্ডা হাওয়া ত্বক থেকে আদ্রতা শুষে নেয়। ত্বক শুক্ষ হয়ে পড়ে, চুলকানি-র‍্যাশের মত সমস্যা দেখা দেয়। এসির ঠান্ডা হাওয়ায় চোখেও সমস্যা হয়-- চোখ লাল হয়ে যায়, চোখ চুলকায়, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে।

ত্বক ও চোখ শুষ্ক হয়ে যায়– এসি ঘরে হিউমিডিটি কম থাকে, ফলে চোখ ও ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এসি-র ঠান্ডা হাওয়া ত্বক থেকে আদ্রতা শুষে নেয়। ত্বক শুক্ষ হয়ে পড়ে, চুলকানি-র‍্যাশের মত সমস্যা দেখা দেয়। এসির ঠান্ডা হাওয়ায় চোখেও সমস্যা হয়– চোখ লাল হয়ে যায়, চোখ চুলকায়, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে।
পেশির সমস্যা-- বেশিক্ষণ এসি ঘরে ঘুমালে পেশি শক্ত হয়ে যায়, পেশিতে ব্যথা হয়। অস্থিসন্ধির ব্যথা বাড়তে থাকে। আর্থ্রাইটিসের সমস্যা থাকলে এসি এড়িয়ে চলুন।

পেশির সমস্যা– বেশিক্ষণ এসি ঘরে ঘুমালে পেশি শক্ত হয়ে যায়, পেশিতে ব্যথা হয়। অস্থিসন্ধির ব্যথা বাড়তে থাকে। আর্থ্রাইটিসের সমস্যা থাকলে এসি এড়িয়ে চলুন।

 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়-- ঠান্ডা হাওয়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়, ফলে শ্বাসযন্ত্রের নানা সংক্রমণ দেখা দেয়। বিশেষ করে ব্যাকটেরিয়াঘটিত সংক্রমণ। পাশাপাশি নাক ও আপার রেসপিরেটরি ট্র্যাক্ট-এর রক্তনালী সঙ্কুচিত হয়ে যায়, ফলে শরীর ভাইরাস ও প্যাথোজেন-এর বিরুদ্ধে লড়তে পারে না।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়– ঠান্ডা হাওয়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়, ফলে শ্বাসযন্ত্রের নানা সংক্রমণ দেখা দেয়। বিশেষ করে ব্যাকটেরিয়াঘটিত সংক্রমণ। পাশাপাশি নাক ও আপার রেসপিরেটরি ট্র্যাক্ট-এর রক্তনালী সঙ্কুচিত হয়ে যায়, ফলে শরীর ভাইরাস ও প্যাথোজেন-এর বিরুদ্ধে লড়তে পারে না।