রাতে শুতে যাওয়ার আগের যদি জলপান করা যায় সেক্ষেত্রে শরীর থাকবে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল ৷ সারাদিনে ৮-১০ লিটার জলপান করাটা অত্যন্ত জরুরি হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রতিদিন সকালে উঠে কতখানি জলপান করবেন আর রাত্রিবেলায় কতখানি জলপান করা উচিৎ ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশেষত রাত্রিবেলায় সাদা জলপান করার জন্য বিশেষ ভাবে আগ্রহী হয়ে থাকেন সাধারণ মানুষ ৷ প্রতীকী ছবি ৷রাত্রিবেলায় ঠিক কখন জলপান করবেন? রাত্রিবেলায় শুতে যাওয়ার আগে ঠিক কতখানি জলপান করতে পারবেন? প্রতীকী ছবি ৷তবে অনেকেরই জানা নেই রাত্রিবেলায় ঘুমাতে যাওয়ার আগে ঈষৎ উষ্ণ জলপান করলে বিশেষ ভাবে শরীরের জন্য ভাল হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বর্ষা ও শীতে সকাল ঈষৎ উষ্ণ জলপান করলে বেশ কিছু শারীরিক সমস্যার সমাধান হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷জলপান করার আগে ১৫-২০ মিনিট ফুটিয়ে জলপান করে সেটি ঠান্ডা করে ছেঁকে নিলে সেই জল শুদ্ধ হয়ে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷সেই জল যদি পান করলে শরীর থাকবে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ঈষৎ উষ্ণ জলপান করলে করলে শরীরের অবাঞ্ছিত মেদ গলে গলে পড়ে ৷ হালকা গরম জলের সঙ্গে একটু লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে মেদ গলে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷অথবা ঈষৎ উষ্ণ জলের সঙ্গে একটু মধু মিশিয়ে নিতে হবে এরফলেই শরীর থাকবে অত্যন্ত পরিমাণে চাঙ্গা ৷ প্রতীকী ছবি ৷ঈষৎ উষ্ণ জলপান করলে হজমের সমস্যা দূর হয়, পরিপাক প্রক্রিয়া ভাল হলে শরীরের বা নানান পেটের সমস্যা মুক্ত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরফলে গ্যাস, অম্বল, অ্যাসিডের সমস্যা অতি সহজেই দূর হবে ৷ তাই রাত্রিবেলায় শুতে যাওয়ার আগে হালকা গরম জল এই ভাবেই পান করলে শরীর থাকবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বর্ষায় বিশেষত ঘুম পায় সেই কারণেই ঈষৎ উষ্ণ জলপান করলে অনিদ্রা সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে ৷ ভাল ঘুম হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রতিদিন রাত্রিবেলায় ঈষৎ উষ্ণ জলপান করলে রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়া অত্যন্ত ভাল হতে পারে ৷ হাতে পায়ের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷হার্ট ভাল থাকবে, এরফলে হার্ট সংক্রান্ত নানান ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ গরম জলপান করলে শরীরে রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়া আরও ভাল হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
