শেষের সেই দিন আর বেশি দূরে নেই৷ বর্তমানে বিশ্ব এল নিনো নামে বিশেষ প্রাকৃতিক ঘটনার সম্মুখীন। এল নিনো এমন এক প্রাকৃতিক ঘটনা, যা প্রতি দুই থেকে সাত বছর অন্তর ঘটে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এল নিনোর কারণে মানবসৃষ্ট বৈশ্বিক উষ্ণতা অস্থায়ীভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে ক্রান্তীয় হিমবাহগুলো গলে যাওয়ার হার বেড়ে যেতে পারে। ফলে ভয়ঙ্কর এক পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে মানব সমাজ৷

Earth: পৃথিবীতে ধারণার চেয়ে বেশি দ্রুত গলেছে হিমবাহ! শেষের সেই দিন আর বেশি দূরে নয়, গবেষণায় হাড়হিম করা তথ্য

শেষের সেই দিন আর বেশি দূরে নেই৷ বর্তমানে বিশ্ব এল নিনো নামে বিশেষ প্রাকৃতিক ঘটনার সম্মুখীন। এল নিনো এমন এক প্রাকৃতিক ঘটনা, যা প্রতি দুই থেকে সাত বছর অন্তর ঘটে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এল নিনোর কারণে মানবসৃষ্ট বৈশ্বিক উষ্ণতা অস্থায়ীভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে ক্রান্তীয় হিমবাহগুলো গলে যাওয়ার হার বেড়ে যেতে পারে। ফলে ভয়ঙ্কর এক পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে মানব সমাজ৷
শেষের সেই দিন আর বেশি দূরে নেই৷ বর্তমানে বিশ্ব এল নিনো নামে বিশেষ প্রাকৃতিক ঘটনার সম্মুখীন। এল নিনো এমন এক প্রাকৃতিক ঘটনা, যা প্রতি দুই থেকে সাত বছর অন্তর ঘটে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এল নিনোর কারণে মানবসৃষ্ট বৈশ্বিক উষ্ণতা অস্থায়ীভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে ক্রান্তীয় হিমবাহগুলো গলে যাওয়ার হার বেড়ে যেতে পারে। ফলে ভয়ঙ্কর এক পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে মানব সমাজ৷
একর পর এক গবেষণায় সাফল্য৷ চাঁদ বা অন্য গ্রহে পৌঁছে যাচ্ছি আমরা, কিন্তু নিজেদের কর্মফলে পৃথিবীকেই কী আর বাসযোগ্য করে রাখা যাবে না? সেই প্রশ্নই উঠে আসছে বিশ্বব্যাপী বহু গবেষণায়৷
একর পর এক গবেষণায় সাফল্য৷ চাঁদ বা অন্য গ্রহে পৌঁছে যাচ্ছি আমরা, কিন্তু নিজেদের কর্মফলে পৃথিবীকেই কী আর বাসযোগ্য করে রাখা যাবে না? সেই প্রশ্নই উঠে আসছে বিশ্বব্যাপী বহু গবেষণায়৷
জলবায়ুবিজ্ঞানী ম্যাক্সিমিলিয়ানো হেরেইরা বলছেন, ভেনেজুয়েলার আন্দিয়ান এলাকায় ১৯৯১ থেকে ২০২০ সালের গড়ের তুলনায় কয়েক মাসে তাপমাত্রার ৩ থেকে ৪ ডিগ্রি তারতম্য দেখা গিয়েছে। অন্য দেশগুলো কয়েক দশক আগেই হিমবাহ হারিয়েছে। কিন্তু আধুনিক কালের মধ্যে ভেনেজুয়েলা সম্ভবত একমাত্র দেশ হিসেবে তাদের সব হিমবাহ খোয়াল।
জলবায়ুবিজ্ঞানী ম্যাক্সিমিলিয়ানো হেরেইরা বলছেন, ভেনেজুয়েলার আন্দিয়ান এলাকায় ১৯৯১ থেকে ২০২০ সালের গড়ের তুলনায় কয়েক মাসে তাপমাত্রার ৩ থেকে ৪ ডিগ্রি তারতম্য দেখা গিয়েছে। অন্য দেশগুলো কয়েক দশক আগেই হিমবাহ হারিয়েছে। কিন্তু আধুনিক কালের মধ্যে ভেনেজুয়েলা সম্ভবত একমাত্র দেশ হিসেবে তাদের সব হিমবাহ খোয়াল।
জলবায়ুবিজ্ঞানী ম্যাক্সিমিলিয়ানো হেরেইরা বলছেন, ভেনেজুয়েলার আন্দিয়ান এলাকায় ১৯৯১ থেকে ২০২০ সালের গড়ের তুলনায় কয়েক মাসে তাপমাত্রার ৩ থেকে ৪ ডিগ্রি তারতম্য দেখা গিয়েছে। অন্য দেশগুলো কয়েক দশক আগেই হিমবাহ হারিয়েছে। কিন্তু আধুনিক কালের মধ্যে ভেনেজুয়েলা সম্ভবত একমাত্র দেশ হিসেবে তাদের সব হিমবাহ খোয়াল।
জলবায়ুবিজ্ঞানী ম্যাক্সিমিলিয়ানো হেরেইরা বলছেন, ভেনেজুয়েলার আন্দিয়ান এলাকায় ১৯৯১ থেকে ২০২০ সালের গড়ের তুলনায় কয়েক মাসে তাপমাত্রার ৩ থেকে ৪ ডিগ্রি তারতম্য দেখা গিয়েছে। অন্য দেশগুলো কয়েক দশক আগেই হিমবাহ হারিয়েছে। কিন্তু আধুনিক কালের মধ্যে ভেনেজুয়েলা সম্ভবত একমাত্র দেশ হিসেবে তাদের সব হিমবাহ খোয়াল।
হেরেইরার মতে, ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো ও স্লোভেনিয়াও শিগগিরই তাদের হিমবাহগুলো হারাবে। ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়া দ্বীপ ও মেক্সিকোতে সম্প্রতি ব্যাপক তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। এতে হিমবাহ গলার হার বেড়েছে।
হেরেইরার মতে, ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো ও স্লোভেনিয়াও শিগগিরই তাদের হিমবাহগুলো হারাবে। ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়া দ্বীপ ও মেক্সিকোতে সম্প্রতি ব্যাপক তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। এতে হিমবাহ গলার হার বেড়েছে।
হেরেইরার মতে, ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো ও স্লোভেনিয়াও শিগগিরই তাদের হিমবাহগুলো হারাবে। ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়া দ্বীপ ও মেক্সিকোতে সম্প্রতি ব্যাপক তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। এতে হিমবাহ গলার হার বেড়েছে।
পৃথিবীতে হিমবাহ যদি সেগুলি গলে যায় তবে বিশ্বব্যাপী সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা প্রায় ৭০ মিটার (প্রায় 230 ফুট) বৃদ্ধি পাবে, গ্রহের প্রতিটি উপকূলীয় শহর প্লাবিত হবে।
দ্রুত গলে চলেছে সমস্ত হিমবাহ। তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বিশ্বের প্রায় সব হিমবাহ দ্রুতগতিতে গলছে। জানলে অবাক হবেন, চলতি শতকেই এক-পঞ্চমাংশের বেশি বৈশ্বিক সমুদ্রস্তর বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে হিমবাহ গলা জল। এই তথ্য আন্তর্জাতিক গবেষকরদেরও ঘুম কেড়েছে। এদিকে নতুন এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, হিমবাহ গলে যাওয়ার গতি গত দুই দশকে দ্বিগুণ হয়েছে। তবে এমনটা আগেই ধারণা করা হচ্ছিল। কিন্তু সেই ধারণা থেকে এই হার অনেকটাই বেশি।
দ্রুত গলে চলেছে সমস্ত হিমবাহ। তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বিশ্বের প্রায় সব হিমবাহ দ্রুতগতিতে গলছে। জানলে অবাক হবেন, চলতি শতকেই এক-পঞ্চমাংশের বেশি বৈশ্বিক সমুদ্রস্তর বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে হিমবাহ গলা জল। এই তথ্য আন্তর্জাতিক গবেষকরদেরও ঘুম কেড়েছে। এদিকে নতুন এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, হিমবাহ গলে যাওয়ার গতি গত দুই দশকে দ্বিগুণ হয়েছে। তবে এমনটা আগেই ধারণা করা হচ্ছিল। কিন্তু সেই ধারণা থেকে এই হার অনেকটাই বেশি।
ভেনেজুয়েলায় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে পাঁচ হাজার মিটার উঁচু সিয়েরা নেভাদা দা মেরিদা পর্বতমালায় একসময় ছয়টি হিমবাহ ছিল। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ২০১১ সালের আগেই পাঁচটি হিমবাহ গলে যায়। সেখানে দেশটির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত পিকো হামবোল্টের কাছে অবশিষ্ট হামবোল্ট নামে আরেকটি হিমবাহও হারিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
ভেনেজুয়েলায় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে পাঁচ হাজার মিটার উঁচু সিয়েরা নেভাদা দা মেরিদা পর্বতমালায় একসময় ছয়টি হিমবাহ ছিল। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ২০১১ সালের আগেই পাঁচটি হিমবাহ গলে যায়। সেখানে দেশটির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত পিকো হামবোল্টের কাছে অবশিষ্ট হামবোল্ট নামে আরেকটি হিমবাহও হারিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
গবেষকদের মতে, আগামী দশকে মধ্য ও পূর্ব হিমালয় অঞ্চলের অধিকাংশ হিমবাহ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। কিছু হিমবাহ গলে যাওয়ার আশঙ্কা আরও গুরুতর হবে। যার কারণে আসন্ন বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে ভারতও রয়েছে। নেচার কমিউনিকেশনস জার্নালের গবেষণা অনুসারে, বিশ্বের ১৫ মিলিয়ন মানুষ হিমবাহ হ্রদে ক্রমবর্ধমান বন্যার হুমকির মধ্যে রয়েছে।
গবেষকদের মতে, আগামী দশকে মধ্য ও পূর্ব হিমালয় অঞ্চলের অধিকাংশ হিমবাহ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। কিছু হিমবাহ গলে যাওয়ার আশঙ্কা আরও গুরুতর হবে। যার কারণে আসন্ন বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে ভারতও রয়েছে। নেচার কমিউনিকেশনস জার্নালের গবেষণা অনুসারে, বিশ্বের ১৫ মিলিয়ন মানুষ হিমবাহ হ্রদে ক্রমবর্ধমান বন্যার হুমকির মধ্যে রয়েছে।
যদি এই হিমবাহগুলি গলে যায়, তবে তাদের জল এসে মিশবে হ্রদে। ফলে হ্রদ প্রবাহিত হবে এবং তারপর হ্রদের পাড় ভেঙে যাবে। এমতাবস্থায় লেক থেকে জল বেরতে থাকবে। ফলে বন্যার আশঙ্কা তৈরি হবে। যার কারণে আবাসিক এলাকায় বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা থাকবে।যদি এই হিমবাহগুলো না থাকত তাহলে বিশুদ্ধ পানীয় জল পেতে মানুষকে কতটা অসুবিধার সম্মুখীন হতে হত, তা বোঝাই যায়। তার হিমবাহ না থাকলে, পৃথিবীতে আরও কত তাপ বাড়বে তা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।
যদি এই হিমবাহগুলি গলে যায়, তবে তাদের জল এসে মিশবে হ্রদে। ফলে হ্রদ প্রবাহিত হবে এবং তারপর হ্রদের পাড় ভেঙে যাবে। এমতাবস্থায় লেক থেকে জল বেরতে থাকবে। ফলে বন্যার আশঙ্কা তৈরি হবে। যার কারণে আবাসিক এলাকায় বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা থাকবে।যদি এই হিমবাহগুলো না থাকত তাহলে বিশুদ্ধ পানীয় জল পেতে মানুষকে কতটা অসুবিধার সম্মুখীন হতে হত, তা বোঝাই যায়। তার হিমবাহ না থাকলে, পৃথিবীতে আরও কত তাপ বাড়বে তা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।