বর্ষাকালে সাপের উপদ্রব বাড়ে। অনেক রকমের পোকামাকড় বের হয়। বেশিরভাগই নিরীহ। মানুষের কোনও ক্ষতি করে না। অধিকাংশ সাপও নির্বিষ। ভয় না পেলে তারাও আক্রমণ করে না কাউকে। তবে সাধারণ মানুষ ছাড়ে না কাউকেই। এই সময় সাপের মতো দেখতে এক ধরণের প্রাণী দেখা যায়। মাথা চ্যাপ্টা, বাকি শরীর সাপের চেয়েও সরু। তবে আকারে অনেক ছোট। অনেকটা কেঁচোর মতো।

Earthworm: কেঁচোর মতো দেখতে, সাপ ভেবে ভুল করে মানুষ, জেনে নিন এই প্রাণীর আসল পরিচয়

বর্ষাকালে সাপের উপদ্রব বাড়ে। অনেক রকমের পোকামাকড় বের হয়। বেশিরভাগই নিরীহ। মানুষের কোনও ক্ষতি করে না। অধিকাংশ সাপও নির্বিষ। ভয় না পেলে তারাও আক্রমণ করে না কাউকে। তবে সাধারণ মানুষ ছাড়ে না কাউকেই। এই সময় সাপের মতো দেখতে এক ধরণের প্রাণী দেখা যায়। মাথা চ্যাপ্টা, বাকি শরীর সাপের চেয়েও সরু। তবে আকারে অনেক ছোট। অনেকটা কেঁচোর মতো।
বর্ষাকালে সাপের উপদ্রব বাড়ে। অনেক রকমের পোকামাকড় বের হয়। বেশিরভাগই নিরীহ। মানুষের কোনও ক্ষতি করে না। অধিকাংশ সাপও নির্বিষ। ভয় না পেলে তারাও আক্রমণ করে না কাউকে। তবে সাধারণ মানুষ ছাড়ে না কাউকেই। এই সময় সাপের মতো দেখতে এক ধরণের প্রাণী দেখা যায়। মাথা চ্যাপ্টা, বাকি শরীর সাপের চেয়েও সরু। তবে আকারে অনেক ছোট। অনেকটা কেঁচোর মতো।
এই প্রাণীটিকে সাপ ভেবে আক্রমণ করে মানুষ। কিন্তু আদতে এগুলো সাপ নয়।পালামৌ ও ছোটনাগপুরের পাহাড়ি এলাকায় এই ধরণের প্রাণী সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। বর্ষাকালে গৃহস্থের বাড়িতে ঢুকে পড়ে। লোকাল 18-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সর্ববিশারদ ডিএস শ্রীবাস্তব বলেন, এগুলো সাপ নয়। তবে সাধারণ মানুষ ভয়ে সাপের মতো দেখতে যে কোনও প্রাণীকেই মেরে ফেলে। অনেকে মনে করেন, কেঁচোর মতো দেখতে এই প্রাণীর বিষধর।
এই প্রাণীটিকে সাপ ভেবে আক্রমণ করে মানুষ। কিন্তু আদতে এগুলো সাপ নয়।পালামৌ ও ছোটনাগপুরের পাহাড়ি এলাকায় এই ধরণের প্রাণী সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। বর্ষাকালে গৃহস্থের বাড়িতে ঢুকে পড়ে। লোকাল 18-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সর্ববিশারদ ডিএস শ্রীবাস্তব বলেন, এগুলো সাপ নয়। তবে সাধারণ মানুষ ভয়ে সাপের মতো দেখতে যে কোনও প্রাণীকেই মেরে ফেলে। অনেকে মনে করেন, কেঁচোর মতো দেখতে এই প্রাণীর বিষধর।
শুধু তাই নয়, এর বিষ না কি সাপের চেয়েও বেশি। কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মৃত্যু হবে। কিন্তু আদতে এটা ভুল ধারণা। এটা সাপ তো নয়ই, সাপের কোনও প্রজাতিও নয়। কেঁচোর মতো দেখতে এই প্রাণী সরীসৃপ প্রজাতির, টিকটিকির পরিবারের অংশ। আঞ্চলিক নাম ‘তেলিয়া সাপ’। এর থেকে মানুষের ভয় পাওয়ারও কোনও কারণ নেই।
শুধু তাই নয়, এর বিষ না কি সাপের চেয়েও বেশি। কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মৃত্যু হবে। কিন্তু আদতে এটা ভুল ধারণা। এটা সাপ তো নয়ই, সাপের কোনও প্রজাতিও নয়। কেঁচোর মতো দেখতে এই প্রাণী সরীসৃপ প্রজাতির, টিকটিকির পরিবারের অংশ। আঞ্চলিক নাম ‘তেলিয়া সাপ’। এর থেকে মানুষের ভয় পাওয়ারও কোনও কারণ নেই।
প্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলেন, তেলিয়া সাপ প্রকৃতির এক অনন্য উপহার। পালামৌ ও ছোটনাগপুরের পাহাড়ি এলাকা তো বটেই, সমতলেও তেলিয়া সাপ দেখা যায়। দেখতে ছোট সাপের মতো হওয়ায় ভয় পাওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু টিকটিকি প্রজাতির তেলিয়া সাপ মানুষের কোনও ক্ষতি করে না। তেলিয়া সাপের বিষ রয়েছে। তবে খুবই সামান্য।
প্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলেন, তেলিয়া সাপ প্রকৃতির এক অনন্য উপহার। পালামৌ ও ছোটনাগপুরের পাহাড়ি এলাকা তো বটেই, সমতলেও তেলিয়া সাপ দেখা যায়। দেখতে ছোট সাপের মতো হওয়ায় ভয় পাওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু টিকটিকি প্রজাতির তেলিয়া সাপ মানুষের কোনও ক্ষতি করে না।
তেলিয়া সাপের বিষ রয়েছে। তবে খুবই সামান্য।
আকার খুব ছোট। তাই কেঁচোর মতো দেখতে লাগে। কিন্তু নড়াচড়া করে সাপের মতো। যার কারণে মানুষ সাপ ভেবে একে মেরে ফেলে। নরম মাটিতে গর্ত খুঁড়ে থাকে তেলিয়া সাপ। গতিও খুব মন্থর। এদের খাদ্য মূলত পোকামাকড় এবং লার্ভা। সর্পবিশারদরা বলেন, এদের থেকে মানুষের কোনও ভয় নেই।
আকার খুব ছোট। তাই কেঁচোর মতো দেখতে লাগে। কিন্তু নড়াচড়া করে সাপের মতো। যার কারণে মানুষ সাপ ভেবে একে মেরে ফেলে। নরম মাটিতে গর্ত খুঁড়ে থাকে তেলিয়া সাপ। গতিও খুব মন্থর। এদের খাদ্য মূলত পোকামাকড় এবং লার্ভা। সর্পবিশারদরা বলেন, এদের থেকে মানুষের কোনও ভয় নেই।