পাউরুটি । সংগৃহীত ছবি।

Bread: সকাল-বিকেলে পাউরুটি খান? বৃষ্টিতে কিন্তু খুব সাবধান…! প্যাকেট খুলতেই যা মিলল, ভাবলেও ভয়ে সিঁটিয়ে যাবেন

*সকাল-সন্ধ্যা চায়ের সঙ্গে পাউরুটি খান অনেকেই। অনেকের সারা বছরের প্রাতঃরাশই ব্রেড বা পাউরুটি, তার সঙ্গে বাটার, জ্যাম, ডিম-কলা, দুধ। কেউ কেউ আবার রুটির মতো পাউরুটি দিয়ে তরকারিও খেয়ে নেন। শুধু সকাল সন্ধ্যার টিফিন নয়, পাউরুটির পকোড়া বৃষ্টির দিনে খুবই জনপ্রিয়। তবে এই বর্ষার দিনে দোকান থেকে এই পকোড়া কেনার আগে সাবধান...কারণ ছত্রাক জন্মে যাওয়া পাউরুটি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। এরকম পাউরুটি খেলে ফুড পয়েজনিংয়ে আক্রান্ত হতে পারেন। এমনই একটি ঘটনা সামনে এসেছে মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুরে।
*সকাল-সন্ধ্যা চায়ের সঙ্গে পাউরুটি খান অনেকেই। অনেকের সারা বছরের প্রাতঃরাশই ব্রেড বা পাউরুটি, তার সঙ্গে বাটার, জ্যাম, ডিম-কলা, দুধ। কেউ কেউ আবার রুটির মতো পাউরুটি দিয়ে তরকারিও খেয়ে নেন। শুধু সকাল সন্ধ্যার টিফিন নয়, পাউরুটির পকোড়া বৃষ্টির দিনে খুবই জনপ্রিয়। তবে এই বর্ষার দিনে দোকান থেকে এই পকোড়া কেনার আগে সাবধান…কারণ ছত্রাক জন্মে যাওয়া পাউরুটি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। এরকম পাউরুটি খেলে ফুড পয়েজনিংয়ে আক্রান্ত হতে পারেন। এমনই একটি ঘটনা সামনে এসেছে মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুরে।
*জব্বলপুরে একেবারে নষ্ট হয়ে যাওয়া পাউরুটি বিক্রির ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। শুধু তাই নয়, এক ক্রেতা সকালে পাউরুটি কিনে বাড়িতে নিয়ে যান। এরপরে প্যাকেট খুলে পাউরুটির অবস্থা দেখে অবাক হয়ে যান। একই সঙ্গে প্যাকেটের গায়ে কোনও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ ছিল না।
*জব্বলপুরে একেবারে নষ্ট হয়ে যাওয়া পাউরুটি বিক্রির ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। শুধু তাই নয়, এক ক্রেতা সকালে পাউরুটি কিনে বাড়িতে নিয়ে যান। এরপরে প্যাকেট খুলে পাউরুটির অবস্থা দেখে অবাক হয়ে যান। একই সঙ্গে প্যাকেটের গায়ে কোনও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ ছিল না।
*রাজেন্দ্র জৈন নামে এক ব্যক্তি বেওহর বাগের সুরেশ গ্রোসারি থেকে একটি নামী সংস্থার পাউরুটির প্যাকেট কেনেন। বাড়ি গীয়ে প্যাকেট খোলার আগেই কটু গন্ধ পাচ্ছিলেন। এরপরে ব্যাপার কী বুঝতে প্যাকেট খুলতেই তাজ্জব হয়ে যান। ওই ব্যক্তি জানিয়েছেন, পাউরুটি প্যাকেটের গায়ে প্যাকেজিংয়ের কোনও তারিখ বা মেয়াদোত্তীর্ণেরও কোনও তারিখ ছিল না। ওই ব্যক্তি দোকানে গীয়ে জানানে দোকানদার অভিযোগটি গুরুত্ব দেননি, বরং প্যাকেটটি পরিবর্তন করে দেন।
*রাজেন্দ্র জৈন নামে এক ব্যক্তি বেওহর বাগের সুরেশ গ্রোসারি থেকে একটি নামী সংস্থার পাউরুটির প্যাকেট কেনেন। বাড়ি গীয়ে প্যাকেট খোলার আগেই কটু গন্ধ পাচ্ছিলেন। এরপরে ব্যাপার কী বুঝতে প্যাকেট খুলতেই তাজ্জব হয়ে যান। ওই ব্যক্তি জানিয়েছেন, পাউরুটি প্যাকেটের গায়ে প্যাকেজিংয়ের কোনও তারিখ বা মেয়াদোত্তীর্ণেরও কোনও তারিখ ছিল না। ওই ব্যক্তি দোকানে গীয়ে জানানে দোকানদার অভিযোগটি গুরুত্ব দেননি, বরং প্যাকেটটি পরিবর্তন করে দেন।
*পাউরুটি সংস্থার খুচরো বিক্রেতা সুমিত কেসওয়ানি জানিয়েছেন, মনমোহন নগরে কোম্পানি চলে। অপারেটর ঋষভ কেসওয়ানির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বলেন, আমরা খারাপ পাউরুটি উৎপাদন করি না। কেউ আমাদের নামের মতো রুটির কারখানা চালিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে।
*পাউরুটি সংস্থার খুচরো বিক্রেতা সুমিত কেসওয়ানি জানিয়েছেন, মনমোহন নগরে কোম্পানি চলে। অপারেটর ঋষভ কেসওয়ানির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বলেন, আমরা খারাপ পাউরুটি উৎপাদন করি না। কেউ আমাদের নামের মতো রুটির কারখানা চালিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে।
*তবে গোটা ঘটনায় রুটির প্যাকেটে অভিযোগের 930045227 কাস্টমার কেয়ারের নম্বরে কল করা হয়। তাই উত্তর আসে, এই নম্বর পাওয়া যাচ্ছে না। এখন অভিযোগকারী গ্রাহক রাজেন্দ্র জৈন, নরেশ শর্মা, দিলীপ জৈন, স্বাতী শুক্লা জেলা প্রশাসনের কাছে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। অভিযোগকারী জেলা প্রশাসনের কাছে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন, যাতে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্য নিয়ে এভাবে ছিনিমিনি খেলা না হয়।
*তবে গোটা ঘটনায় রুটির প্যাকেটে অভিযোগের 930045227 কাস্টমার কেয়ারের নম্বরে কল করা হয়। তাই উত্তর আসে, এই নম্বর পাওয়া যাচ্ছে না। এখন অভিযোগকারী গ্রাহক রাজেন্দ্র জৈন, নরেশ শর্মা, দিলীপ জৈন, স্বাতী শুক্লা জেলা প্রশাসনের কাছে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। অভিযোগকারী জেলা প্রশাসনের কাছে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন, যাতে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্য নিয়ে এভাবে ছিনিমিনি খেলা না হয়।