Egg

Egg Health Benefits: সস্তায় পুষ্টি ডিম-এ, কিন্তু ডিমের কুসুম না সাদা অংশ? কোনটা শরীরের জন্য বেশি স্বাস্থ্যকর? জানাচ্ছে গবেষণা

সস্তায় পুষ্টিকর খাবার হিসাবে ডিমের বিকল্প আর কিছু নেই। আট থেকে আশি, সবার-ই ডিম পছন্দ। কিন্তু ডিমের সাদা অংশ না কুসুম, কোনটা স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?
সস্তায় পুষ্টিকর খাবার হিসাবে ডিমের বিকল্প আর কিছু নেই। আট থেকে আশি, সবার-ই ডিম পছন্দ। কিন্তু ডিমের সাদা অংশ না কুসুম, কোনটা স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?
ডিমের সাদা অংশে রয়েছে অ্যালবুমিন যেটি অত্যন্ত উৎকৃষ্ট মানের প্রোটিন, খুব দ্রুত শরীরে শোষিত হয়। ফলে নিয়মিত ডিম খেলে শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি মেটে সহজেই। মাসল-মাস বৃদ্ধি পায়, বাড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

ডিমের সাদা অংশে রয়েছে অ্যালবুমিন যেটি অত্যন্ত উৎকৃষ্ট মানের প্রোটিন, খুব দ্রুত শরীরে শোষিত হয়। ফলে নিয়মিত ডিম খেলে শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি মেটে সহজেই। মাসল-মাস বৃদ্ধি পায়, বাড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
অন্যদিকে, কুসুমে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, কোলেস্টেরল, জিঙ্ক এবং সেলেনিয়াম সহ একাধিক প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ। তাই দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে কুসুম নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ।
অন্যদিকে, কুসুমে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, কোলেস্টেরল, জিঙ্ক এবং সেলেনিয়াম সহ একাধিক প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ। তাই দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে কুসুম নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ।
ডিমের সাদা অংশ ও কুসুমের মধ্যে ক্যালোরির বিশাল ফারাক। সাদা অংশে ক্যালোরির পরিমাণ ১৭, অন্যদিকে কুসুমে ক্যালোরি হল ৫৫।
ডিমের সাদা অংশ ও কুসুমের মধ্যে ক্যালোরির বিশাল ফারাক। সাদা অংশে ক্যালোরির পরিমাণ ১৭, অন্যদিকে কুসুমে ক্যালোরি হল ৫৫।
এবার প্রশ্ন হল, সাদা অংশ না কুসুম, কোনটা বেশি উপকারী? বিশেষজ্ঞদের মতে, কুসুমে সাদা অংশের থেকে বেশি পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। কুসুমে রয়েছে ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২, ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে। ডিম ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন ও সেলেনিয়ামের উন্নত উৎস। কুসুমে থাকা ক্যারোটিনয়েড দৃষ্টিশক্তি ভাল করে। পাশাপাশি কুসুমে ধাকে কোলিন নামক একটি জলে দ্রবণীয় ভিটামিন যা শরীরের কার্ডিওভাসকিউলার সিস্টেম নিয়ন্ত্রণ করে।
এবার প্রশ্ন হল, সাদা অংশ না কুসুম, কোনটা বেশি উপকারী? বিশেষজ্ঞদের মতে, কুসুমে সাদা অংশের থেকে বেশি পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। কুসুমে রয়েছে ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২, ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে। ডিম ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন ও সেলেনিয়ামের উন্নত উৎস। কুসুমে থাকা ক্যারোটিনয়েড দৃষ্টিশক্তি ভাল করে। পাশাপাশি কুসুমে ধাকে কোলিন নামক একটি জলে দ্রবণীয় ভিটামিন যা শরীরের কার্ডিওভাসকিউলার সিস্টেম নিয়ন্ত্রণ করে।
শরীর সচেতন মানুষেরা ডিমের সাদা অংশ খান কারণ এতে ক্যালোরির পরিমাণ কম। ডিমজের সাদা অংশ খেলে শরীর প্রোটিন পায় অথভ কোন-ও বাড়তি ফ্যাট ঢোকে না। সাদা অংশ খেলে অনেক্ষণ পেট ভর্তি থাকে। ডিমের সাদা অংশে থাকা পটাশিয়াম ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে। রাইবোফ্ল্যাভিন ভিটামিন চোখের ছানি পড়া আটকায়, মাইগ্রেনের সমস্যা মেটায়।
শরীর সচেতন মানুষেরা ডিমের সাদা অংশ খান কারণ এতে ক্যালোরির পরিমাণ কম। ডিমজের সাদা অংশ খেলে শরীর প্রোটিন পায় অথভ কোন-ও বাড়তি ফ্যাট ঢোকে না। সাদা অংশ খেলে অনেক্ষণ পেট ভর্তি থাকে। ডিমের সাদা অংশে থাকা পটাশিয়াম ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে। রাইবোফ্ল্যাভিন ভিটামিন চোখের ছানি পড়া আটকায়, মাইগ্রেনের সমস্যা মেটায়।
একটি গোটা ডিমে যতটা আয়রন থাকে, তার ৯৩ শতাংশ-ই থাকে ডিমের কুসুমে, ৭ শতাংশ ডিমের সাদা অংশে। ডিমে থাকা মোট ক্যালসিয়ামের ৯০ শতাংশ থাকে কুসুমে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ডিমের দুটি অংশ-ই শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে যদি পুষ্টির দিক থেকে বিচার করা হয়, তবে দিমের কুসুমেই বেশি পুষ্টি। কাজেই বুদ্ধিমানের কাজ হল, কুসুম বা সাদা অংশের মধ্যে বাচাই না করে, গোটা ডিম খাওয়া।
একটি গোটা ডিমে যতটা আয়রন থাকে, তার ৯৩ শতাংশ-ই থাকে ডিমের কুসুমে, ৭ শতাংশ ডিমের সাদা অংশে। ডিমে থাকা মোট ক্যালসিয়ামের ৯০ শতাংশ থাকে কুসুমে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ডিমের দুটি অংশ-ই শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে যদি পুষ্টির দিক থেকে বিচার করা হয়, তবে দিমের কুসুমেই বেশি পুষ্টি। কাজেই বুদ্ধিমানের কাজ হল, কুসুম বা সাদা অংশের মধ্যে বাচাই না করে, গোটা ডিম খাওয়া।