Pyria Teeth Solution: আচমকা মুখে দুর্গন্ধ-দাঁতে হাল্কা ব্যথা? ডাক্তারের এই কথাগুলি জানুন, বড় ক্ষতি হতে পারে!

দাঁত বা মাড়ির কোনও সমস্যা হলে সেটা নিয়ে তেমন চিন্তা কেউ করে না, যতক্ষণ না এ নিয়ে মারাত্মক কষ্টে ভুগতে হয়। এমনই একটি সমস্যা হল পায়রিয়া। যা দাঁত ও মাড়ির প্রদাহজনিত একটি রোগ। দাঁত ঠিকমতো পরিষ্কার না করার কারণে ময়লা জমে। তার থেকে মুখে দুর্গন্ধ হওয়া স্বাভাবিক।
দাঁত বা মাড়ির কোনও সমস্যা হলে সেটা নিয়ে তেমন চিন্তা কেউ করে না, যতক্ষণ না এ নিয়ে মারাত্মক কষ্টে ভুগতে হয়। এমনই একটি সমস্যা হল পায়রিয়া। যা দাঁত ও মাড়ির প্রদাহজনিত একটি রোগ। দাঁত ঠিকমতো পরিষ্কার না করার কারণে ময়লা জমে। তার থেকে মুখে দুর্গন্ধ হওয়া স্বাভাবিক।
দীর্ঘদিনের অযত্ন ও অবহেলায় দাঁতে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। তেমনই এক সমস্যা হল দাঁতে পায়রিয়া। এক্ষেত্রে দাঁতে স্থায়ীভাবে ময়লা জমে হলদে থেকে কালচে হয়ে যায়। যা দাঁতের সৌন্দর্য একেবারেই নষ্ট করে দেয়। তবে কিভাবে পায়রিয়া থেকে মুক্তি মিলবে জানুন চিকিৎসকের পরামর্শ।
দীর্ঘদিনের অযত্ন ও অবহেলায় দাঁতে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। তেমনই এক সমস্যা হল দাঁতে পায়রিয়া। এক্ষেত্রে দাঁতে স্থায়ীভাবে ময়লা জমে হলদে থেকে কালচে হয়ে যায়। যা দাঁতের সৌন্দর্য একেবারেই নষ্ট করে দেয়। তবে কিভাবে পায়রিয়া থেকে মুক্তি মিলবে জানুন চিকিৎসকের পরামর্শ।
দন্ত চিকিৎসক স্বর্ণায়ু মৈত্র জানান,"নিয়মিত ভাবে দাঁত না মাজলে দাঁতের গোড়ায় ময়লা জমে থাকে। দিনের পর দিন দাঁতের গোড়ায় খাবার, ময়লা জমতে থাকলে সেখানে ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয়। খাওয়া-দাওয়ার কারণে দাঁত ও মাড়ির আঠালো কণা অ্যাসিডে পরিণত হয়। যেখান থেকে এই পাইরিয়া রোগের জন্ম হয়। পায়রিয়া রোগের মূল লক্ষণ হল তা হল ব্রাশ না করা, খাওয়ার পর মুখ না ধোওয়া, নিয়মিত ভাবে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ইত্যাদি।"
দন্ত চিকিৎসক স্বর্ণায়ু মৈত্র জানান,”নিয়মিত ভাবে দাঁত না মাজলে দাঁতের গোড়ায় ময়লা জমে থাকে। দিনের পর দিন দাঁতের গোড়ায় খাবার, ময়লা জমতে থাকলে সেখানে ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয়। খাওয়া-দাওয়ার কারণে দাঁত ও মাড়ির আঠালো কণা অ্যাসিডে পরিণত হয়। যেখান থেকে এই পাইরিয়া রোগের জন্ম হয়। পায়রিয়া রোগের মূল লক্ষণ হল তা হল ব্রাশ না করা, খাওয়ার পর মুখ না ধোওয়া, নিয়মিত ভাবে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ইত্যাদি।”
প্লেক-প্ররোচিত পায়রিয়ার কারণ হল ব্যাকটেরিয়া ফলক। যা শরীরের হোস্ট প্রতিক্রিয়া শুরু করতে কাজ করে। এটি ঘুরে জিঞ্জিভাল টিস্যুগুলির ধ্বংসের দিকে নিয়ে যেতে পারে, যা পিরিওডন্টাল সংযুক্তি যন্ত্রের ধ্বংসের দিকে অগ্রসর হতে পারে। দাঁতের মাঝখানের ছোট ফাঁকে, মাড়ির খাঁজে এবং প্লেক ট্র্যাপ নামে পরিচিত জায়গাগুলিতে প্লেক জমা হয়। এমন জায়গা যা ফলক জমাতে এবং বজায় রাখতে কাজ করে।
প্লেক-প্ররোচিত পায়রিয়ার কারণ হল ব্যাকটেরিয়া ফলক। যা শরীরের হোস্ট প্রতিক্রিয়া শুরু করতে কাজ করে। এটি ঘুরে জিঞ্জিভাল টিস্যুগুলির ধ্বংসের দিকে নিয়ে যেতে পারে, যা পিরিওডন্টাল সংযুক্তি যন্ত্রের ধ্বংসের দিকে অগ্রসর হতে পারে। দাঁতের মাঝখানের ছোট ফাঁকে, মাড়ির খাঁজে এবং প্লেক ট্র্যাপ নামে পরিচিত জায়গাগুলিতে প্লেক জমা হয়। এমন জায়গা যা ফলক জমাতে এবং বজায় রাখতে কাজ করে।
জানা গিয়েছে, মুখ থেকে দুর্গন্ধ ওঠা একেবারেই ভাল ব্যাপার নয়। প্রাথমিক ভাবে আমাদের যে কয়েকটি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হয়। তার মধ্যে অন্যতম হল রোজ নিয়ম করে দাঁত মাজা। মুখ থেকে যদি সবসময় দুর্গন্ধ ওঠে, মাড়ি থেকে রক্তপাত হয়, মাড়িতে ব্যথা হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার পায়রিয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে, মুখ থেকে দুর্গন্ধ ওঠা একেবারেই ভাল ব্যাপার নয়। প্রাথমিক ভাবে আমাদের যে কয়েকটি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হয়। তার মধ্যে অন্যতম হল রোজ নিয়ম করে দাঁত মাজা। মুখ থেকে যদি সবসময় দুর্গন্ধ ওঠে, মাড়ি থেকে রক্তপাত হয়, মাড়িতে ব্যথা হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার পায়রিয়া হয়েছে।
পায়রিয়া হলে মাড়ি আর দাঁতের গোড়ায় ব্যথা হয়। সংক্রমণ হয়। যে কারণে মাড়ি আলগা হয়ে যায়, সঙ্গে মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ হয়। আর তাই এই রোগটি স্বাস্থ্যের জন্য যেমন বিপজ্জনক তেমনই নিজেকেও অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মুখে পড়তে হয়। মাড়ি ফুলে যায়, দাঁত থেকে পুঁজ বের হওয়া, দাঁতের ক্ষত সঙ্গে লিভারের সমস্যারও ঝুঁকি থেকে যায়।
পায়রিয়া হলে মাড়ি আর দাঁতের গোড়ায় ব্যথা হয়। সংক্রমণ হয়। যে কারণে মাড়ি আলগা হয়ে যায়, সঙ্গে মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ হয়। আর তাই এই রোগটি স্বাস্থ্যের জন্য যেমন বিপজ্জনক তেমনই নিজেকেও অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মুখে পড়তে হয়। মাড়ি ফুলে যায়, দাঁত থেকে পুঁজ বের হওয়া, দাঁতের ক্ষত সঙ্গে লিভারের সমস্যারও ঝুঁকি থেকে যায়।
পায়রিয়া প্রতিরোধ করতে পিরিওডন্টিস্ট দ্বারা নির্ধারিত সঠিক এবং কার্যকর ব্রাশিং কৌশলের পাশাপাশি ফ্লসিং বা ইন্টারডেন্টাল ব্রাশের সঙ্গে ভাল মৌখিক স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে হবে। যেহেতু পায়রিয়া বা মাড়ির রোগগুলি সাধারণত দাঁতে জমা/টার্টার বিশেষ করে মাড়ির নীচে জমা হওয়ার ফলে হয়, তাই প্রতি ৬ মাস বা বছরে অন্তত একবার একজন পিরিওডন্টিস্ট দ্বারা দাঁত পরিষ্কার/স্কেল করা উচিৎ। (রিপোর্টার--সুস্মিতা গোস্বামী)
পায়রিয়া প্রতিরোধ করতে পিরিওডন্টিস্ট দ্বারা নির্ধারিত সঠিক এবং কার্যকর ব্রাশিং কৌশলের পাশাপাশি ফ্লসিং বা ইন্টারডেন্টাল ব্রাশের সঙ্গে ভাল মৌখিক স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে হবে। যেহেতু পায়রিয়া বা মাড়ির রোগগুলি সাধারণত দাঁতে জমা/টার্টার বিশেষ করে মাড়ির নীচে জমা হওয়ার ফলে হয়, তাই প্রতি ৬ মাস বা বছরে অন্তত একবার একজন পিরিওডন্টিস্ট দ্বারা দাঁত পরিষ্কার/স্কেল করা উচিৎ। (রিপোর্টার–সুস্মিতা গোস্বামী)