ক্রমবর্ধমান হারে ইলেকট্রিক বিলের বেড়ে যাওয়া মধ্যবিত্তের একটি বড় সমস্যা।তার উপর বাড়িতে এসি থাকলে তো আর কথাই নেই। লাফিয়ে লাফিয়ে বিল বাড়ে।ইলেকট্রিক বিল কমাতে সকলেই চান। অনেকে ঘরে বসে বিদ্যুৎ বিল কমাতে নানা ব্যবস্থা নেয়। অনেক সময় ফ্যান ও টিভি ব্যবহার কমিয়ে দেন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে freepik)কিন্তু এসবের চক্করে অনেক সময়ে, ছোট জিনিসগুলি লক্ষ্য করা যায় না। এর মধ্যে একটি হল সুইচবোর্ডে ইনস্টল করা ইন্ডিকেটর। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)এই সূচকের মাধ্যমে আমরা ঘরে বিদ্যুৎ আছে কিনা, সেটার ইঙ্গিত পাই। যখন এই সূচকে আলো দেখতে পাওয়া যায় তখন বোঝা যায় যে, ২৪ ঘণ্টার জন্য আলোকিত থাকে। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)এটি সঠিকভাবে জ্বলতে শুরু করলেই অন্যান্য যন্ত্রপাতির সুইচ চালু করুন। পাওয়ার অন সিগন্যাল ছাড়া, বাড়িতে ইনভার্টার থাকলে, কিছু বোর্ডে ইনভার্টার সংযোগও করা হয়ে থাকতে পারে।(প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)ফলে এর মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন বাড়িতে ইন্ডিকেটরগুলো কেমন কাজ করছে। এগুলো পরিবর্তনের মাধ্যমে আপনির বাড়ির ইলেকট্রির বিল কমাতে পারবেন এবং নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।(প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)এমন পরিস্থিতিতে এটিও বিদ্যুৎ বিল বৃদ্ধির একটি বড় কারণ হতে পারে। সাধারণত রুম থেকে রান্নাঘর পর্যন্ত সব জায়গায় সুইচবোর্ডে ইন্ডিকেটর লাগানো থাকে।(প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)ভারতে সরবরাহ ভোল্টেজ হল ২৩০-২৪০ ভোল্ট। এই ভোল্টেজের একটি সূচক প্রতি ঘন্টায় প্রায় ০.৩ থেকে ০.৫ ওয়াট খরচ করে। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)ধরুন, আপনার বাড়িতে ২৪ ঘন্টা বিদ্যুৎ চলে। আপনার বাড়িতে যদি তিনটি রুম, ১টি হল, ১টি রান্নাঘর এবং ২টি বাথরুম এবং প্রায় ১০টি সুইচবোর্ড থাকলে ৭২ ওয়াট বিদ্যুৎ খরচ করবে।(প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)অনেক সময় ঝড় হলে বাড়িতে লাগানো বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সেই সময়ে সমস্ত বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি বন্ধ করে এই ছোট ইন্ডকেটরের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)এমন পরিস্থিতিতে এই সূচকটি বলে দিতে পারে আপনার বাড়িতে বিদ্যুৎ আছে কি না। যখনই বিদ্যুৎ চলে আসবে তখনই আপনি একটি সংকেত পাবেন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)ভোল্টেজ পরিবর্তন হলে এটি কম বা বেশি জ্বলতে দেখবেন। যার দ্বারা আপনি জানতে পারবেন, যে বাড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহে পরিবর্তন হয়েছে। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে freepik)
