লঙ্কা

Money Making Tips: এই গাছ থেকে টাকা আসবে হু হু করে, দেখে নিন কী করতে হবে আপনাকে

আলিপুরদুয়ারের যুবকেরা সুপারি গাছের বাগানে করছেন লঙ্কা চাষ। বিশেষ করে আলিপুরদুয়ার জেলার কালচিনি ব্লকের সাঁতালি এলাকায় গেলে দেখা যাচ্ছে এই চাষ। এলাকার ১০ থেকে ১৫ জন যুবক মিলে এই চাষের কাজ শুরু করেছে।
আলিপুরদুয়ারের যুবকেরা সুপারি গাছের বাগানে করছেন লঙ্কা চাষ। বিশেষ করে আলিপুরদুয়ার জেলার কালচিনি ব্লকের সাঁতালি এলাকায় গেলে দেখা যাচ্ছে এই চাষ। এলাকার ১০ থেকে ১৫ জন যুবক মিলে এই চাষের কাজ শুরু করেছে।
কালচিনি ব্লকের এই এলাকাটি কৃষি প্রবন এলাকা নামে পরিচিত। বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ফসল উৎপাদন হয় এই এলাকাতে। তবে সারা বছর সুপারি চাষ লক্ষ্য করা যায়। সুপারি কাটার কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে।
কালচিনি ব্লকের এই এলাকাটি কৃষি প্রবন এলাকা নামে পরিচিত। বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ফসল উৎপাদন হয় এই এলাকাতে। তবে সারা বছর সুপারি চাষ লক্ষ্য করা যায়। সুপারি কাটার কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে।
বর্তমানে গাছগুলির রক্ষণাবেক্ষণ চলছে। পাশাপাশি আয়ের পথকে আরও সুদৃঢ় করতে লঙ্কা চাষ শুরু করেছেন এলাকার যুবকেরা। বাজার থেকে কোন লঙ্কার চারা কিনে এনে এই চাষ তারা করেননি। ঘরের লঙ্কার বীচ ছড়িয়ে দিয়ে এই চাষ করছেন তারা বলে জানা যায়।
বর্তমানে গাছগুলির রক্ষণাবেক্ষণ চলছে। পাশাপাশি আয়ের পথকে আরও সুদৃঢ় করতে লঙ্কা চাষ শুরু করেছেন এলাকার যুবকেরা। বাজার থেকে কোন লঙ্কার চারা কিনে এনে এই চাষ তারা করেননি। ঘরের লঙ্কার বীচ ছড়িয়ে দিয়ে এই চাষ করছেন তারা বলে জানা যায়।
এমনকি বাজারে কিনতে পাওয়া যায় এমন কোন রাসায়নিক সার ব্যবহার করেননি তারা। গোবর সার ব্যবহার করে বেড়ে উঠেছে লঙ্কার গাছ।
এমনকি বাজারে কিনতে পাওয়া যায় এমন কোন রাসায়নিক সার ব্যবহার করেননি তারা। গোবর সার ব্যবহার করে বেড়ে উঠেছে লঙ্কার গাছ।
এলাকার যুবক অমল মুন্ডার কথায়, " রান্নার পর লঙ্কা ফেলে দেওয়া হয় অনেক ক্ষেত্রে এই লঙ্কাগুলির বীচ সুপারি বাগানের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে চাষ শুরু করেছিলাম। লঙ্কা গাছ বেড়ে উঠেছে তাতে ফলন হয়েছে। "
এলাকার যুবক অমল মুন্ডার কথায়, ” রান্নার পর লঙ্কা ফেলে দেওয়া হয় অনেক ক্ষেত্রে এই লঙ্কাগুলির বীচ সুপারি বাগানের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে চাষ শুরু করেছিলাম। লঙ্কা গাছ বেড়ে উঠেছে তাতে ফলন হয়েছে। “
কেউ এক বিঘা আবার কেউ দেড় বিঘা সুপারি বাগানে করেছে লঙ্কার চাষ। লঙ্কা গাছের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। প্রতিটি বাগান ঘুরলে বৃষ্টির মত লঙ্কা গাছ দেখা যাবে। জানা যায় এই লঙ্কা বাজারে তারা ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কিলো দরে বিক্রি করছেন।
কেউ এক বিঘা আবার কেউ দেড় বিঘা সুপারি বাগানে করেছে লঙ্কার চাষ। লঙ্কা গাছের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। প্রতিটি বাগান ঘুরলে বৃষ্টির মত লঙ্কা গাছ দেখা যাবে। জানা যায় এই লঙ্কা বাজারে তারা ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কিলো দরে বিক্রি করছেন।