Tag Archives: Agriculture and Farming

Money Making Tips: বদলে গেল জীবন, মাত্র ৩ মাসেই আয় হবে লক্ষ লক্ষ টাকা

উত্তরপ্রদেশের ফিরোজাবাদে বসবাসকারী এক কৃষক ভুট্টা ও মুগ চাষ ছেড়ে চিনাবাদাম চাষ করে ভাল টাকা লাভ করেছেন। ওই কৃষক জানিয়েছেন যে তিনি, বহু বছর ধরে ভুট্টা এবং মুগ চাষ করলেও তেমন টাকা আয় করতে পারছিলেন না।
উত্তরপ্রদেশের ফিরোজাবাদে বসবাসকারী এক কৃষক ভুট্টা ও মুগ চাষ ছেড়ে চিনাবাদাম চাষ করে ভাল টাকা লাভ করেছেন। ওই কৃষক জানিয়েছেন যে তিনি, বহু বছর ধরে ভুট্টা এবং মুগ চাষ করলেও তেমন টাকা আয় করতে পারছিলেন না।
এই কারণে তিনি তার ক্ষেতে চিনাবাদাম চাষ শুরু করেছেন। কিন্তু এর পরেই কৃষকের ভাগ্য বদলে যায়। এখন ওই কৃষক এক একরে চিনাবাদাম চাষ করে আশেপাশে এবং দূরের অনেক জেলায় বিক্রি করছেন। এতে ওই স্থানের কৃষকরা লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করেছেন।
এই কারণে তিনি তার ক্ষেতে চিনাবাদাম চাষ শুরু করেছেন। কিন্তু এর পরেই কৃষকের ভাগ্য বদলে যায়। এখন ওই কৃষক এক একরে চিনাবাদাম চাষ করে আশেপাশে এবং দূরের অনেক জেলায় বিক্রি করছেন। এতে ওই স্থানের কৃষকরা লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করেছেন।
লোকাল নিউজ 18-এর সঙ্গে আলাপকালে ফিরোজাবাদের ধাতারি গ্রামের বাসিন্দা কৃষক ধর্মেন্দ্র আমাদের জানিয়েছেন যে, আগে তিনি তার ক্ষেতে ভুট্টা ও মুগ চাষ করতেন। কিন্তু এতে তারা কোনও সুফল পাননি। এরপর জমিতে চিনাবাদাম চাষের পরিকল্পনা করেন। এই সম্পর্কে তিনি তার এলাকার কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র থেকে তথ্য নিয়ে এক একরে চিনাবাদাম চাষ শুরু করেন।
লোকাল নিউজ 18-এর সঙ্গে আলাপকালে ফিরোজাবাদের ধাতারি গ্রামের বাসিন্দা কৃষক ধর্মেন্দ্র আমাদের জানিয়েছেন যে, আগে তিনি তার ক্ষেতে ভুট্টা ও মুগ চাষ করতেন। কিন্তু এতে তারা কোনও সুফল পাননি। এরপর জমিতে চিনাবাদাম চাষের পরিকল্পনা করেন। এই সম্পর্কে তিনি তার এলাকার কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র থেকে তথ্য নিয়ে এক একরে চিনাবাদাম চাষ শুরু করেন।
এক একর খামার থেকে আয় হয় দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত
এক একর খামার থেকে আয় হয় দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত
কৃষক ধর্মেন্দ্র জানিয়েছেন যে, ভাল ফসলের জন্য সময়মত ক্ষেতের রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন। জমিতে পোকামাকড় বা অন্য কোনও রোগ প্রতিরোধের জন্য ওষুধ স্প্রে করাও প্রয়োজন। একই সঙ্গে তিনি জানান, আগে ভুট্টা ও মুগ চাষে ৫০ হাজার টাকা লাভ হলেও এখন চিনাবাদাম চাষ করে এক থেকে দেড় লক্ষ টাকা লাভ করতে পারছেন তারা।
কৃষক ধর্মেন্দ্র জানিয়েছেন যে, ভাল ফসলের জন্য সময়মত ক্ষেতের রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন। জমিতে পোকামাকড় বা অন্য কোনও রোগ প্রতিরোধের জন্য ওষুধ স্প্রে করাও প্রয়োজন। একই সঙ্গে তিনি জানান, আগে ভুট্টা ও মুগ চাষে ৫০ হাজার টাকা লাভ হলেও এখন চিনাবাদাম চাষ করে এক থেকে দেড় লক্ষ টাকা লাভ করতে পারছেন তারা।
তিন মাসে ফসল তৈরি হয়
তিন মাসে ফসল তৈরি হয়
ওই কৃষক জানান, তিন বছর ধরে তিনি চিনাবাদাম চাষ করছেন। কৃষকরা ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত জমিতে এই ফসল বপন করতে পারেন। এরপর তিন মাস রক্ষণাবেক্ষণের পর এই ফসল তৈরি হয়। কৃষক জানান, তিন মাস পর ফসল অন্য জেলায় নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে চিনাবাদামের ন্যায্য দাম পান। এখন এই লাভ থেকেই তাঁরা আরও জমিতে চিনাবাদাম চাষ করার পরিকল্পনা করছেন।
ওই কৃষক জানান, তিন বছর ধরে তিনি চিনাবাদাম চাষ করছেন। কৃষকরা ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত জমিতে এই ফসল বপন করতে পারেন। এরপর তিন মাস রক্ষণাবেক্ষণের পর এই ফসল তৈরি হয়। কৃষক জানান, তিন মাস পর ফসল অন্য জেলায় নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে চিনাবাদামের ন্যায্য দাম পান। এখন এই লাভ থেকেই তাঁরা আরও জমিতে চিনাবাদাম চাষ করার পরিকল্পনা করছেন।

রসুনের জল পুঁইশাকে স্প্রে করলে কী হয় জানেন ? চমকে যাবেন আপনিও

অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাদ্য হল পুঁই শাক। বাজারে সারা বছরে কম বেশি পুঁইশাক পাওয়া যায়। বাজার থেকে না কিনে বাড়ির টবে লাগিয়ে ফেলতে পারবেন এই পুঁইশাক। প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে ছাদে বা ব্যালকানিতে টবের মধ্যে এই পুঁইশাক একবার লাগালেই সারা বছর ফলন পাবেন।
অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাদ্য হল পুঁই শাক। বাজারে সারা বছরে কম বেশি পুঁইশাক পাওয়া যায়। বাজার থেকে না কিনে বাড়ির টবে লাগিয়ে ফেলতে পারবেন এই পুঁইশাক। প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে ছাদে বা ব্যালকানিতে টবের মধ্যে এই পুঁইশাক একবার লাগালেই সারা বছর ফলন পাবেন।
কীভাবে এই পুঁইশাক চাষ করবেন সে ব্যাপারে কৃষি বিশেষজ্ঞ রাধিকা রঞ্জন দেবভূতি জানান, প্রথমেই টবে পুঁইশাক চাষের জন্য দোআঁশ মাটি,বালি, শুকনো গোবর বা পচা পাতা সার দিতে হবে। বড় আকারের টব কিংবা সিমেন্টের বস্তায় মাটি ভরিয়ে পুঁইশাক চাষ করতে হবে।
কীভাবে এই পুঁইশাক চাষ করবেন সে ব্যাপারে কৃষি বিশেষজ্ঞ রাধিকা রঞ্জন দেবভূতি জানান, প্রথমেই টবে পুঁইশাক চাষের জন্য দোআঁশ মাটি,বালি, শুকনো গোবর বা পচা পাতা সার দিতে হবে। বড় আকারের টব কিংবা সিমেন্টের বস্তায় মাটি ভরিয়ে পুঁইশাক চাষ করতে হবে।
পুঁইশাকের জন্য কোনও রকম রাসায়নিক সার কিংবা কৃত্রিম সার নয় তরল সার একমাত্র পুঁইশাকের জন্য ভীষণ প্রয়োজন। এর জন্য সরিষের খোল বা গোবর একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে বেশ খানিকটা পরিমাণ জল দিয়ে টবের মাটি তৈরি করতে হবে।
পুঁইশাকের জন্য কোনও রকম রাসায়নিক সার কিংবা কৃত্রিম সার নয় তরল সার একমাত্র পুঁইশাকের জন্য ভীষণ প্রয়োজন। এর জন্য সরিষের খোল বা গোবর একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে বেশ খানিকটা পরিমাণ জল দিয়ে টবের মাটি তৈরি করতে হবে।
গাছের পাতা অনেক সময় কুঁকড়ে যায়। পুঁই গাছে অনেক সময় পোকা হয় তার ফলে পাতা ফুটো ফুটো হয়ে যায়। এর জন্য বাড়িতেই তৈরি করে ফেলতে পারেন প্রাকৃতিক কীটনাশক।
গাছের পাতা অনেক সময় কুঁকড়ে যায়। পুঁই গাছে অনেক সময় পোকা হয় তার ফলে পাতা ফুটো ফুটো হয়ে যায়। এর জন্য বাড়িতেই তৈরি করে ফেলতে পারেন প্রাকৃতিক কীটনাশক।
নিমপাতা ফুটিয়ে তার জল দিতে পারেন তাছাড়া আগের দিন রাতে রসুন থেঁতো করে তার মধ্যে এক চামচ গুঁড়ো লঙ্কা দিয়ে সেই জল গাছের মধ্যে স্প্রে করুন। এতে অনেকটা উপকার পাওয়া যায়।
নিমপাতা ফুটিয়ে তার জল দিতে পারেন তাছাড়া আগের দিন রাতে রসুন থেঁতো করে তার মধ্যে এক চামচ গুঁড়ো লঙ্কা দিয়ে সেই জল গাছের মধ্যে স্প্রে করুন। এতে অনেকটা উপকার পাওয়া যায়।
অনেক সময় পুঁইশাকের গাছের গোড়ায় ছত্রাকের আক্রমণ দেখা যায়। তার জন্য গোড়ায় ছাই দিন। এটি করলে পুঁইশাক এর রোগ বালাই থেকে অনেকটা দূরে থাকবে। এই পুঁই গাছের বীজ লাগানোর ৪৫ দিন পরেই এই পুঁই এর বীজ থেকে ডাল বের হতে শুরু করে। এইভাবে বাড়ির টবে খুব সহজেই আপনি পুঁইশাক চাষ করতে পারেন।
অনেক সময় পুঁইশাকের গাছের গোড়ায় ছত্রাকের আক্রমণ দেখা যায়। তার জন্য গোড়ায় ছাই দিন। এটি করলে পুঁইশাক এর রোগ বালাই থেকে অনেকটা দূরে থাকবে। এই পুঁই গাছের বীজ লাগানোর ৪৫ দিন পরেই এই পুঁই এর বীজ থেকে ডাল বের হতে শুরু করে। এইভাবে বাড়ির টবে খুব সহজেই আপনি পুঁইশাক চাষ করতে পারেন।

Money Making Tips: বিশেষ এই পদ্ধতিতে কম খরচে টাকা হবে দ্বিগুণ ! লাভবান হবেন আপনিও

বর্তমান সময়ে বহু কৃষক কৃষি ক্ষেত্রে লাভের মুখ দেখছেন নতুন পদ্ধতি অবলম্বন করে। তবে এখনও এমন কৃষক রয়েছেন যারা আগেকার পদ্ধতি মেনে চাষ করে চলেছেন। তবে তাঁরাও যদি নতুন ধরনের চাষের পদ্ধতি অবলম্বন করেন তবে অনেকটাই লাভের মুখ দেখতে পারবেন। কৃষি ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো হল জলসেচ, আগাছা নিয়ন্ত্রণ, সার ও কীটনাশক প্রয়োগ। এগুলি সঠিক ভাবে নাহলে কৃষিক্ষেত্রে লাভের মুখ দেখা সম্ভব নয়।
বর্তমান সময়ে বহু কৃষক কৃষি ক্ষেত্রে লাভের মুখ দেখছেন নতুন পদ্ধতি অবলম্বন করে। তবে এখনও এমন কৃষক রয়েছেন যারা আগেকার পদ্ধতি মেনে চাষ করে চলেছেন। তবে তাঁরাও যদি নতুন ধরনের চাষের পদ্ধতি অবলম্বন করেন তবে অনেকটাই লাভের মুখ দেখতে পারবেন। কৃষি ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো হল জলসেচ, আগাছা নিয়ন্ত্রণ, সার ও কীটনাশক প্রয়োগ। এগুলি সঠিক ভাবে নাহলে কৃষিক্ষেত্রে লাভের মুখ দেখা সম্ভব নয়।
তবে যদি এগুলি খোলা জমিতে করা হয় সেক্ষেত্রে সমস্যা সমুখীন হতে হয় প্রচুর। প্রথমত, আবহাওয়ার খামখেয়ালীপনায় বৃষ্টিতে সার ও কীটনাশক বেশিরভাগ ধুয়ে চলে যায়। আগাছা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হয়। আর দ্বিতীয়ত, খোলা জমিতে এই জিনিস গুলি প্রয়োগ করলে পরিমাণে লাগে বেশি। তাই খরচ হয় বেশি। এই কারনেই চাষের সুবিধা ঘটাতে ও মাটির আদ্রতা ধরে রাখতে এক বিশেষ পদ্ধতি বেশ কাজে লাগে। অত্যাধুনিক এই চাষের পদ্ধতির নাম মালচিং পদ্ধতি।
তবে যদি এগুলি খোলা জমিতে করা হয় সেক্ষেত্রে সমস্যা সমুখীন হতে হয় প্রচুর। প্রথমত, আবহাওয়ার খামখেয়ালীপনায় বৃষ্টিতে সার ও কীটনাশক বেশিরভাগ ধুয়ে চলে যায়। আগাছা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হয়। আর দ্বিতীয়ত, খোলা জমিতে এই জিনিস গুলি প্রয়োগ করলে পরিমাণে লাগে বেশি। তাই খরচ হয় বেশি। এই কারনেই চাষের সুবিধা ঘটাতে ও মাটির আদ্রতা ধরে রাখতে এক বিশেষ পদ্ধতি বেশ কাজে লাগে। অত্যাধুনিক এই চাষের পদ্ধতির নাম মালচিং পদ্ধতি।
কোচবিহারের এক কৃষক জানান, "শশা চাষ করতে প্রয়োজন কিছুটা ভেজা প্রকৃতির জমি। তবে মালচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে কৃষক যেকোন জায়গায় শশা চাষ করতে পারবেন। এতে মুনাফা বেশ ভাল হয়। মূলত এই পদ্ধতিতে চাষ করতে হলে প্রথমে জমিকে চাষ করে তাঁতে সার, কীটনাশক ও আগাছা নিয়ন্ত্রণ ওষুধ মিশিয়ে দিতে হবে। তারপর কেল করে তাতে মালচিং প্লাস্টিক বিছিয়ে দিয়ে চারপাশের মাটিতে গুঁজে দিতে হবে। সবশেষে প্লাটিকে পর্যাপ্ত দূরত্বে ফুটো করে গাছ লাগালে বা বীজ বুনে দিলেই চলবে।"
কোচবিহারের এক কৃষক জানান, “শশা চাষ করতে প্রয়োজন কিছুটা ভেজা প্রকৃতির জমি। তবে মালচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে কৃষক যেকোন জায়গায় শশা চাষ করতে পারবেন। এতে মুনাফা বেশ ভাল হয়। মূলত এই পদ্ধতিতে চাষ করতে হলে প্রথমে জমিকে চাষ করে তাঁতে সার, কীটনাশক ও আগাছা নিয়ন্ত্রণ ওষুধ মিশিয়ে দিতে হবে। তারপর কেল করে তাতে মালচিং প্লাস্টিক বিছিয়ে দিয়ে চারপাশের মাটিতে গুঁজে দিতে হবে। সবশেষে প্লাটিকে পর্যাপ্ত দূরত্বে ফুটো করে গাছ লাগালে বা বীজ বুনে দিলেই চলবে।”
এক ফার্মার প্রডিউসার কোম্পানির সম্পাদক মোজাহিদ হোসেন জানান, "কৃষকদের নতুন ধরনের চাষের পদ্ধতি দিয়ে সহায়তা করা তাঁদের কাজ। যাতে কৃষি ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা সম্ভব হয়। এই কৃষকে তাঁরাই প্রথম মালচিং পদ্ধতি সম্পর্কে জানিয়েছেন। এছাড়া তাঁর জমির মালচিং তাঁরাই প্রদান করেছিলেন। যাতে এই কৃষকের চাষের জমি দেখে আরও বহু কৃষক এই পদ্ধতিতে চাষ করতে আগ্রহ প্রকাশ করে। যাতে কৃষকদের খরচ কমে আসে অনেকটাই। এবং মুনাফা বাড়ে কয়েকগুণ।"
এক ফার্মার প্রডিউসার কোম্পানির সম্পাদক মোজাহিদ হোসেন জানান, “কৃষকদের নতুন ধরনের চাষের পদ্ধতি দিয়ে সহায়তা করা তাঁদের কাজ। যাতে কৃষি ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা সম্ভব হয়। এই কৃষকে তাঁরাই প্রথম মালচিং পদ্ধতি সম্পর্কে জানিয়েছেন। এছাড়া তাঁর জমির মালচিং তাঁরাই প্রদান করেছিলেন। যাতে এই কৃষকের চাষের জমি দেখে আরও বহু কৃষক এই পদ্ধতিতে চাষ করতে আগ্রহ প্রকাশ করে। যাতে কৃষকদের খরচ কমে আসে অনেকটাই। এবং মুনাফা বাড়ে কয়েকগুণ।”
তবে বর্তমান সময়ে এই বিশেষ পদ্ধতিতে চাষ করলে জমিতে আগাছার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফলে কীটনাশক কম প্রয়োজন। জলসেচ কম প্রয়োজন হয়। শুধু সামান্য কিছু খরচ করতে হয় মালচিংয়ের প্লাস্টিক কেনার জন্য।
তবে বর্তমান সময়ে এই বিশেষ পদ্ধতিতে চাষ করলে জমিতে আগাছার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফলে কীটনাশক কম প্রয়োজন। জলসেচ কম প্রয়োজন হয়। শুধু সামান্য কিছু খরচ করতে হয় মালচিংয়ের প্লাস্টিক কেনার জন্য।

Money Making Tips: এবার পুঁইশাক আপনার জন্য নিয়ে আসবে মুঠো মুঠো টাকা !

গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে আজও পুঁইশাক খাওয়ার চল আছে। তবে পুঁইশাক গাছ একটি লতানো জাতীয় গাছ। পুই শাক গাছের পাতা ও ডাটি শাক হিসাবেই খাওয়া হয় ৷
গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে আজও পুঁইশাক খাওয়ার চল আছে। তবে পুঁইশাক গাছ একটি লতানো জাতীয় গাছ। পুই শাক গাছের পাতা ও ডাটি শাক হিসাবেই খাওয়া হয় ৷
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় অনেকের বাড়ির উঠানে বা ঘরের টালি চালের উপরে এই ধরনের পুইশাক গাছ জন্মায়। তবে এখন দক্ষিণ 24 পরগনা বেশ কিছু এলাকায় মাঠের জমিতে সবজি চাষের পাশাপাশি এই পুঁইশাক চাষ করতে দেখা মিলছে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় অনেকের বাড়ির উঠানে বা ঘরের টালি চালের উপরে এই ধরনের পুইশাক গাছ জন্মায়। তবে এখন দক্ষিণ 24 পরগনা বেশ কিছু এলাকায় মাঠের জমিতে সবজি চাষের পাশাপাশি এই পুঁইশাক চাষ করতে দেখা মিলছে।
সঠিক পদ্ধতিতে পুঁইশাক চাষ করলে কৃষকরা অধিক লাভ হওয়ার সম্ভাবনা। মূলত গরম আবহাওয়ার পুঁইশাক গাছ খুব ভাল জন্মায়। কারণ কম তাপমাত্রায় গাছের ফলন খুব একটা ভাল হয় না।
সঠিক পদ্ধতিতে পুঁইশাক চাষ করলে কৃষকরা অধিক লাভ হওয়ার সম্ভাবনা। মূলত গরম আবহাওয়ার পুঁইশাক গাছ খুব ভাল জন্মায়। কারণ কম তাপমাত্রায় গাছের ফলন খুব একটা ভাল হয় না।
সব ধরনের মাটিতেই পুঁইশাক গাছ হওয়া সম্ভব। তাই ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে পুঁইশাক চাষ খুব একটা দেখা মেলে না। কিন্তু এখন দক্ষিণ 24 পরগনা এই পুঁইশাক চাষ করতে দেখা মিলছে।
সব ধরনের মাটিতেই পুঁইশাক গাছ হওয়া সম্ভব। তাই ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে পুঁইশাক চাষ খুব একটা দেখা মেলে না। কিন্তু এখন দক্ষিণ 24 পরগনা এই পুঁইশাক চাষ করতে দেখা মিলছে।
কারণ খুব অল্প খরচেই এই পুঁইশাক জমিতে চাষ করে অধিক লাভ লাভবান হওয়া যায়। চারা উৎপাদন করে ১০-১৫ দিনের মধ্যে চারা লাগানো যায় এবং ৪০ থেকে ৫০ দিনের মধ্যেই ফলন তোলা যায়।
কারণ খুব অল্প খরচেই এই পুঁইশাক জমিতে চাষ করে অধিক লাভ লাভবান হওয়া যায়। চারা উৎপাদন করে ১০-১৫ দিনের মধ্যে চারা লাগানো যায় এবং ৪০ থেকে ৫০ দিনের মধ্যেই ফলন তোলা যায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে পুঁইশাক গাছের ডাঁটি এবং পাতা যেমন খাওয়া যায় তার সাথে সাথে পুইশাকের বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম আয়রন এবং ভিটামিন যা আমাদের শরীরকে হজম শক্তির পাশাপাশি শরীরকে ভাল রাখতে সাহায্য করে এবং এই ধরনের সমস্যা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে পুঁইশাক গাছের ডাঁটি এবং পাতা যেমন খাওয়া যায় তার সাথে সাথে পুইশাকের বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম আয়রন এবং ভিটামিন যা আমাদের শরীরকে হজম শক্তির পাশাপাশি শরীরকে ভাল রাখতে সাহায্য করে এবং এই ধরনের সমস্যা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।

New Business Ideas: মাটিতে দাঁড়িয়েই গাছে থেকে পাড়তে পারবেন নারকেল ! দেখে নিন কী করে সম্ভব

বসিরহাট: চাষ প্রথায় চমক! দিন দিন উন্নত প্রজাতির চাষের সংখ্যা বেড়েই চলেছে৷ সেজন্য বর্তমানে অল্প সময়ে বেশি ফলন যুক্ত ফল চাষের পরিমাণও বাড়ছে। এবার মাত্র তিন ফুটের গাছে ফলছে নারকেল। বসিরহাটের মাটিতে তিন ফুট উচ্চতার নারকেল গাছে ফলছে নারকেল।

এই নারকেল চাষ তেমনভাবে এলাকায় প্রসিদ্ধ না হলেও উন্নত প্রজাতির বেশি ফলন যুক্ত নারকেল গাছ বাণিজ্যিকভাবে চাষ শুরু করেছেন অনেকেই।সাধারণত নারকেল গাছের কথা বললেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে বিশাল লম্বা একটি গাছ। এ গাছের একদম উপরের দিকে থাকে ফল। কিন্তু ধরুন কেউ মাটিতে দাঁড়িয়েই নারকেল পাড়ছে?

আরও পড়ুন: মাত্র ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগে ৩.৬ লাখ টাকা রিটার্ন, পোস্ট অফিসের এই স্কিমের হিসেব বুঝে নিন

নারকেলগুলো মাটি থেকে কয়েক ফুট উঁচুতে ঝুলছে। না, কোনও কাল্পনিক কথা নয়, সত্যিই এমন গাছ রয়েছে আর তা বসিরহাটেই।

উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের হংকং নামে একটি উদ্যানে শোভা পাচ্ছে এমন ধরনের গাছ। যা গঙ্গাবর্ধন নারকেল হিসেবে পরিচিত। এই গাছ প্রচলিত নারকেল গাছের তুলনায় উচ্চতায় অনেক ছোট অবস্থা থেকে ফলন দেয় পাশাপাশি ফলনের সংখ্যাও বেশি হয়। তবে আপনি বাড়ির বাগানের শোভা বৃদ্ধির পাশাপাশি অল্প সময়ে অধিক নারকেল পেতে এই নারকেল গাছের চারা চাষ করতে পারেন।

আরও পড়ুন: রাম নবমীর জন্য বুধবার কি ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে কলকাতায় ?

উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের হংকং পার্কের উদ্যোক্তা অমিনুর ইসলাম তার ৬০ বিঘা জমির মধ্যে কয়েক বিঘা জমিতে এই নারেকেল গাছের চাষ করেছেন।একই সাথে তিনি যেমন ডাব এবং নারকেলের ফলন করছেন তেমনি ভাবে তিনি নতুন চারা তৈরি করে বিক্রিও করছেন। ফলে তার লাভ হচ্ছে দু’ ভাবে, ফল ও চারা বিক্রি করে।

জুলফিকার মোল্যা

Money Making Tips: স্বল্প খরচে এবং অল্প পরিশ্রমে হচ্ছে বিরাট টাকার লাভ !

কোচবিহার:  সাধারণভাবে হাঁস-মুরগি-গরু-ছাগল প্রতিপালন সব খানেই চোখে পড়ে। তবে এই সকল প্রতিপালনের পাশাপশি অনেকেই নতুন এক প্রতিপালনের প্রতি ঝুঁকছেন। একেবারেই স্বল্প খরচে স্বল্প পরিশ্রমে অধিক মুনাফার মুখ দেখা সম্ভব এই বিশেষ প্রতি পালনের মাধ্যমে। বিশেষ এই প্রতিপালনের নাম মৌমাছি প্রতিপালন। যা সাধারণভাবে অ‍্যাপিকালচার নামেই পরিচিত।

কোচবিহারের এক ব্যক্তি দীর্ঘ সময়ে ধরে এই মৌমাছি প্রতিপালন করার মাধ্যেমে আর্থিক ভাবে স্বনির্ভর হয়ে উঠেছেন। বর্তমানে তিনি আরও বহু মানুষকে এই প্রতিপালন করার পরামর্শ দিচ্ছেন। তারফলে জেলায় বাড়ছে মৌমাছি চাষের প্রবণতা।

আরও পড়ুন: এই চাষ শুরু করে আপনিও আয় করতে পারবেন লক্ষ লক্ষ টাকা!

কোচবিহারের মৌমাছি প্রতিপালক কৃষ্ণপদ সরকার জানান, দীর্ঘ বহু সময় আগে থেকেই তিনি এই মৌমাছি প্রতিপালনের সঙ্গে যুক্ত। পারিবারিকভাবে এই মৌমাছি প্রতিপালনের প্রতি আগ্রহ জন্মায় তাঁর। তারপর থেকে ধীরে ধীরে তাঁর ব্যবসার প্রসার ঘটান তিনি। প্রাথমিকভাবে এই মৌমাছি যে কোনও বাড়ি কিংবা গাছ থেকে ধরে নিয়ে এসেও প্রতিপালন করা সম্ভব

। তবে বাক্স প্রতি ২০০০ টাকা করে দাম পরে। তাই মৌমাছি প্রতিপালন করতে হলে কিছুটা প্রাকৃতিক উপায় এর উপর ভরসা করা উচিত। বছরের বিভিন্ন মৌসুমে বিভিন্ন ধরনের ফলের সম্ভার দেখতে পাওয়া যায়। মৌমাছি এই ফলের ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করে থাকে। তাই মধুর স্বাদও কিছুটা সেই রকমই দেখতে পাওয়া যায়।”

আরও পড়ুন: অবসরের পরও গ্রাচুইটি দেয়নি কোম্পানি? আপনি কী কী করতে পারেন দেখুন

তিনি আরও জানান, “বর্তমান সময়ে বহু মানুষ এই চাষের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করছেন। তবে একটা সময় ছিল যখন চাষের জমির পাশে মৌমাছির বাক্স বসাতে গেলে বিরোধিতা করতেন মানুষ। তারা বলতেন মৌমাছি নাকি চাষের ফসল নষ্ট করে দেবে। তবে এটা একেবারেই ভ্রান্ত ধারণা। উল্টে মৌমাছি চাষের জমির আশেপাশে থাকলে সেই জমির ফলন অনেকটাই বেড়ে যাওয়া সম্ভবনা থাকে। এই বিষয় নিয়ে সচেতন করতে সরকারি ভাবে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।”

বর্তমান সময়ে কোচবিহারের বাজারে কোচবিহারেই তৈরি খাঁটি মধু বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন দোকানে। আগামী দিনে যেন আরও অনেক ব্যক্তি এই মৌমাছি প্রতিপালন করতে আগ্রহী হন। সেজন্য কৃষ্ণপদ সরকার বহু মানুষকে প্রশিক্ষণ দিয়ে চলেছেন প্রতিনিয়ত।

Money Making Tips: এই গাছ থেকে টাকা আসবে হু হু করে, দেখে নিন কী করতে হবে আপনাকে

আলিপুরদুয়ারের যুবকেরা সুপারি গাছের বাগানে করছেন লঙ্কা চাষ। বিশেষ করে আলিপুরদুয়ার জেলার কালচিনি ব্লকের সাঁতালি এলাকায় গেলে দেখা যাচ্ছে এই চাষ। এলাকার ১০ থেকে ১৫ জন যুবক মিলে এই চাষের কাজ শুরু করেছে।
আলিপুরদুয়ারের যুবকেরা সুপারি গাছের বাগানে করছেন লঙ্কা চাষ। বিশেষ করে আলিপুরদুয়ার জেলার কালচিনি ব্লকের সাঁতালি এলাকায় গেলে দেখা যাচ্ছে এই চাষ। এলাকার ১০ থেকে ১৫ জন যুবক মিলে এই চাষের কাজ শুরু করেছে।
কালচিনি ব্লকের এই এলাকাটি কৃষি প্রবন এলাকা নামে পরিচিত। বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ফসল উৎপাদন হয় এই এলাকাতে। তবে সারা বছর সুপারি চাষ লক্ষ্য করা যায়। সুপারি কাটার কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে।
কালচিনি ব্লকের এই এলাকাটি কৃষি প্রবন এলাকা নামে পরিচিত। বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ফসল উৎপাদন হয় এই এলাকাতে। তবে সারা বছর সুপারি চাষ লক্ষ্য করা যায়। সুপারি কাটার কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে।
বর্তমানে গাছগুলির রক্ষণাবেক্ষণ চলছে। পাশাপাশি আয়ের পথকে আরও সুদৃঢ় করতে লঙ্কা চাষ শুরু করেছেন এলাকার যুবকেরা। বাজার থেকে কোন লঙ্কার চারা কিনে এনে এই চাষ তারা করেননি। ঘরের লঙ্কার বীচ ছড়িয়ে দিয়ে এই চাষ করছেন তারা বলে জানা যায়।
বর্তমানে গাছগুলির রক্ষণাবেক্ষণ চলছে। পাশাপাশি আয়ের পথকে আরও সুদৃঢ় করতে লঙ্কা চাষ শুরু করেছেন এলাকার যুবকেরা। বাজার থেকে কোন লঙ্কার চারা কিনে এনে এই চাষ তারা করেননি। ঘরের লঙ্কার বীচ ছড়িয়ে দিয়ে এই চাষ করছেন তারা বলে জানা যায়।
এমনকি বাজারে কিনতে পাওয়া যায় এমন কোন রাসায়নিক সার ব্যবহার করেননি তারা। গোবর সার ব্যবহার করে বেড়ে উঠেছে লঙ্কার গাছ।
এমনকি বাজারে কিনতে পাওয়া যায় এমন কোন রাসায়নিক সার ব্যবহার করেননি তারা। গোবর সার ব্যবহার করে বেড়ে উঠেছে লঙ্কার গাছ।
এলাকার যুবক অমল মুন্ডার কথায়, " রান্নার পর লঙ্কা ফেলে দেওয়া হয় অনেক ক্ষেত্রে এই লঙ্কাগুলির বীচ সুপারি বাগানের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে চাষ শুরু করেছিলাম। লঙ্কা গাছ বেড়ে উঠেছে তাতে ফলন হয়েছে। "
এলাকার যুবক অমল মুন্ডার কথায়, ” রান্নার পর লঙ্কা ফেলে দেওয়া হয় অনেক ক্ষেত্রে এই লঙ্কাগুলির বীচ সুপারি বাগানের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে চাষ শুরু করেছিলাম। লঙ্কা গাছ বেড়ে উঠেছে তাতে ফলন হয়েছে। “
কেউ এক বিঘা আবার কেউ দেড় বিঘা সুপারি বাগানে করেছে লঙ্কার চাষ। লঙ্কা গাছের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। প্রতিটি বাগান ঘুরলে বৃষ্টির মত লঙ্কা গাছ দেখা যাবে। জানা যায় এই লঙ্কা বাজারে তারা ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কিলো দরে বিক্রি করছেন।
কেউ এক বিঘা আবার কেউ দেড় বিঘা সুপারি বাগানে করেছে লঙ্কার চাষ। লঙ্কা গাছের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। প্রতিটি বাগান ঘুরলে বৃষ্টির মত লঙ্কা গাছ দেখা যাবে। জানা যায় এই লঙ্কা বাজারে তারা ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কিলো দরে বিক্রি করছেন।

Money Making Tips: স্ট্রবেরি থেকে বাড়িতে আসবে প্রচুর টাকার, দেখে নিন কীভাবে

স্ট্রবেরি চাষে লাভের দিশা দেখছেন বসিরহাটের যুবক নুরুদ্দিন। বাড়িতে কিংবা কিছুটা চাষযোগ্য জমি থাকলে এবার খুব সহজে চাষ করতে পারবেন স্ট্রবেরি। আর বসিরহাটের মাটিতেই এই দামি ফলের চাষ করে ভাল আয়ের মুখ দেখলেন বসিরহাটের বিবিপুরের যুবক নুরুদ্দিন পাহাড়।
স্ট্রবেরি চাষে লাভের দিশা দেখছেন বসিরহাটের যুবক নুরুদ্দিন। বাড়িতে কিংবা কিছুটা চাষযোগ্য জমি থাকলে এবার খুব সহজে চাষ করতে পারবেন স্ট্রবেরি। আর বসিরহাটের মাটিতেই এই দামি ফলের চাষ করে ভাল আয়ের মুখ দেখলেন বসিরহাটের বিবিপুরের যুবক নুরুদ্দিন পাহাড়।
মূলত এই ফল বাংলা কার্তিক-অগ্রাহায়ণ মাসে রোপন করতে হয় যা ফল পাওয়া যায় প্রায় চৈত্রের মাঝামাঝি পর্যন্ত। স্ট্রবেরি একটি দামি ও পুষ্টিকর ফল সেজন্য এর বাজারে চাহিদা সারা বছরই থাকে।
মূলত এই ফল বাংলা কার্তিক-অগ্রাহায়ণ মাসে রোপন করতে হয় যা ফল পাওয়া যায় প্রায় চৈত্রের মাঝামাঝি পর্যন্ত। স্ট্রবেরি একটি দামি ও পুষ্টিকর ফল সেজন্য এর বাজারে চাহিদা সারা বছরই থাকে।
বসিরহাটের বিবিপুরের গোল্ডেন নার্সারির উদ্যোক্তা প্রায় দশ কাটা জমিতে স্ট্রবেরি চাষ করে ভালো আয়ের পথ দেখেছেন। এই ফল চাষের পরিমাণ আগামীতে আরও বড় পরিসরে করবেন বলে জানান তিনি।
বসিরহাটের বিবিপুরের গোল্ডেন নার্সারির উদ্যোক্তা প্রায় দশ কাটা জমিতে স্ট্রবেরি চাষ করে ভালো আয়ের পথ দেখেছেন। এই ফল চাষের পরিমাণ আগামীতে আরও বড় পরিসরে করবেন বলে জানান তিনি।
স্ট্রবেরি হল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের সুমিষ্ট ফল। যে কোনও নার্সারি থেকে আপনি ৩০ থেকে ৩৫ টাকার মধ্যে ভাল জাতের চারা পেয়ে যেতে পারেন। যারা ছোট জায়গায় স্ট্রবেরি চাষ করতে চান তারা মাঝারি সাইজের টব নিতে পারেন কিংবা ৫ লিটারের প্লাস্টিকের বোতল কেটে তার মধ্যেও চারা লাগাতে পারে।

স্ট্রবেরি হল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের সুমিষ্ট ফল। যে কোনও নার্সারি থেকে আপনি ৩০ থেকে ৩৫ টাকার মধ্যে ভাল জাতের চারা পেয়ে যেতে পারেন। যারা ছোট জায়গায় স্ট্রবেরি চাষ করতে চান তারা মাঝারি সাইজের টব নিতে পারেন কিংবা ৫ লিটারের প্লাস্টিকের বোতল কেটে তার মধ্যেও চারা লাগাতে পারে।
বসিরহাটের এক নার্সারিতে উন্নত প্রজাতির স্ট্রবেরি টবে চাষ করা হল। যার ফলনও বেশ ভাল হয়েছে। তবে চাইলে এটি চাষের জমি কিংবা ছাদ বাগানেও সম্ভব। শীতে টবে স্ট্রবেরির চারা লাগালে মোটামুটি মার্চ-এপ্রিল পর্যন্ত ফলন পাওয়া যেতে পারে।
বসিরহাটের এক নার্সারিতে উন্নত প্রজাতির স্ট্রবেরি টবে চাষ করা হল। যার ফলনও বেশ ভাল হয়েছে। তবে চাইলে এটি চাষের জমি কিংবা ছাদ বাগানেও সম্ভব। শীতে টবে স্ট্রবেরির চারা লাগালে মোটামুটি মার্চ-এপ্রিল পর্যন্ত ফলন পাওয়া যেতে পারে।
স্ট্রবেরির জন্য রোদ আর শিশির দুটোই ভীষণ দরকার। ফুল থেকে ফল হওয়ার পরে ফল কোনও ভাবেই মাটির স্পর্শ করতে পারে। ফল যদি মাটি স্পর্শ করে তাহলে সেই ফল পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সেজন্য গাছের ফুলের নিচের অংশে একটু খড় দেওয়া দরকার। সব মিলিয়ে একটু পরিচর্যা ও যত্নের মাধ্যে সাধের বাগান ভরে উঠবে স্ট্রবেরিতে।
স্ট্রবেরির জন্য রোদ আর শিশির দুটোই ভীষণ দরকার। ফুল থেকে ফল হওয়ার পরে ফল কোনও ভাবেই মাটির স্পর্শ করতে পারে। ফল যদি মাটি স্পর্শ করে তাহলে সেই ফল পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সেজন্য গাছের ফুলের নিচের অংশে একটু খড় দেওয়া দরকার। সব মিলিয়ে একটু পরিচর্যা ও যত্নের মাধ্যে সাধের বাগান ভরে উঠবে স্ট্রবেরিতে।

Bengali News: পশুখাদ্য হিসাবে ভুট্টা গাছের বিকল্প ব্যবহার, শুরু পরীক্ষা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ভুট্টা তো আমরা সকলেই কমবেশি খেয়েই থাকি। অনেকেই পুরনো ধাঁচে ভুট্টা পুড়িয়ে খান। তবে আজকাল বেবিকর্ণ বা পপকর্ন রূপে খাওয়ার প্রচলন বেড়েছে। এই ভুট্টা ক্ষেত থেকে তুলে নেওয়ার পর বিঘার পর বিঘা জমিতে পড়ে নষ্ট হয় ভুট্টাগাছ। সেই ভুট্টা গাছের পরীক্ষামূলকভাবে বিকল্প ব্যবহার শুরু হল।

আর‌ও পড়ুন: ডালিম গাছের তলায় ধ্যানে বসে সরস্বতী হয়ে ওঠেন সতী মা! ৩০ একর জুড়ে চলছে তাঁর মেলা

রায়দিঘির খাড়িতে পশুখাদ্য হিসাবে ভুট্টাগাছের ব্যবহার নিয়ে পরীক্ষা শুরু করল কৃষি দফতর। এই কাজে প্রত্যক্ষভাবে সাহায্য করছে আত্মা প্রকল্পের আধিকারিকরা। মথুরাপুর-২ ব্লকের খাড়িতে কয়েক বিঘা জায়গার উপর গড়ে উঠেছে ভুট্টা বাগান। সেখানে ডিএমআরএইচ ১৩০৮ ও এলকিউএমএইচ১ প্রজাতির ভুট্টার চাষ হচ্ছে। এগুলি সার্টিফায়েড ভুট্টা প্রজাতি। সম্প্রতি এই জায়গাটি কৃষি দফতরের আধিকারিকরা পরিদর্শন করেন। উৎপাদিত ভুট্টা বিক্রি করে লক্ষাধিক টাকা লাভ হতে পারে বলে তাঁরা জানান। পাশাপাশি পরিত্যক্ত ভুট্টা গাছের বিকল্প ব্যবহার নিয়ে আলাপ আলোচনা শুরু হয়।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

ভুট্টা গাছের অন্যান্য অংশ ফেলে না দিয়ে সেগুলিকে পশুখাদ্য হিসাবে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর ফলে লাভ হবে কৃষকদের। গবাদি পশুর খাদ্য হিসাবে এই ভুট্টাগাছ ব্যবহার করলে গবাদি পশু প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল পাবে বলে জানিয়েছেন কৃষি আধিকারিকরা।

নবাব মল্লিক

Dangerous Effect of Fruit: গরমকালে ‘এই’ সুস্বাদু ফলেই যেন আরাম, কিন্তু খুব সাবধান! ভয়ানক ক্ষতি হতে পারে শরীরে, কী কী সতর্কতা অবলম্বন করবেন!

গ্রীষ্মকালে প্রতিটি বাড়িতেই আঙুর আনা হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন যেভাবে ইচ্ছে খেয়ে নিলে এই ফলই আপনার জীবনে বিপদ ডেকে আনতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কীটনাশক বেশিরভাগই পোকামাকড় থেকে আঙুরকে নিরাপদ রাখতে ব্যবহার করা হয়।
গ্রীষ্মকালে প্রতিটি বাড়িতেই আঙুর আনা হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন যেভাবে ইচ্ছে খেয়ে নিলে এই ফলই আপনার জীবনে বিপদ ডেকে আনতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কীটনাশক বেশিরভাগই পোকামাকড় থেকে আঙুরকে নিরাপদ রাখতে ব্যবহার করা হয়।
বিশেষ করে বিদেশ থেকে আসা আঙুরে কীটনাশক ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এ কারণেই এই ফলগুলো সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর। আপনি যদি এগুলিকে সঠিকভাবে ধুয়ে না খান, তবে এগুলি আপনি মারাত্মক রোগের শিকার হতে পারেন।
বিশেষ করে বিদেশ থেকে আসা আঙুরে কীটনাশক ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এ কারণেই এই ফলগুলো সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর। আপনি যদি এগুলিকে সঠিকভাবে ধুয়ে না খান, তবে এগুলি আপনি মারাত্মক রোগের শিকার হতে পারেন।
ডঃ বালাসাহেব সওয়ান্ত কোঙ্কন কৃষি বিদ্যাপীঠের ভাইস-চ্যান্সেলর সঞ্জয় ডি সওয়ান্তের মতে, ভারতের স্থানীয় বাজারে সাধারণত যেই ধরনের আঙুর পাওয়া যায়, সেখানে প্রচুর পরিমাণে কীটনাশক, ছত্রাকনাশক মেলে। যা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার মাপকাঠিকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। ফলে স্বাস্থ্যের সঙ্গে মারাত্মকভাবে আপোস করা হয়।
ডঃ বালাসাহেব সওয়ান্ত কোঙ্কন কৃষি বিদ্যাপীঠের ভাইস-চ্যান্সেলর সঞ্জয় ডি সওয়ান্তের মতে, ভারতের স্থানীয় বাজারে সাধারণত যেই ধরনের আঙুর পাওয়া যায়, সেখানে প্রচুর পরিমাণে কীটনাশক, ছত্রাকনাশক মেলে। যা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার মাপকাঠিকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। ফলে স্বাস্থ্যের সঙ্গে মারাত্মকভাবে আপোস করা হয়।
আঙুরে কত প্রকার কীটনাশক ব্যবহার করা হয়? দ্য হেলথ সাইটের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আঙুর পাকাতে, পোকামাকড় থেকে নিরাপদ রাখতে এবং দ্রুত পচন রোধ করতে প্রায় ১৫ ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করা হয়।
আঙুরে কত প্রকার কীটনাশক ব্যবহার করা হয়? দ্য হেলথ সাইটের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আঙুর পাকাতে, পোকামাকড় থেকে নিরাপদ রাখতে এবং দ্রুত পচন রোধ করতে প্রায় ১৫ ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করা হয়।
এই ১৫টি কীটনাশক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এগুলি যদি অল্প পরিমাণেও আপনার শরীরে প্রবেশ করে তাহলেই বিপদ।
এই ১৫টি কীটনাশক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এগুলি যদি অল্প পরিমাণেও আপনার শরীরে প্রবেশ করে তাহলেই বিপদ।
আপনি যদি প্রতিদিন কীটনাশকযুক্ত ফল খান তবে এটি আপনার গলায় সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এছাড়াও পেটের রোগ তৈরি করতে পারে। বমি পাওয়া, মাথা ঘোরা, মাথাব্যথা হতে পারে। এছাড়াও, কীটনাশকযুক্ত ফলের কারণে আপনার অ্যালার্জির সমস্যাও হতে পারে।
আপনি যদি প্রতিদিন কীটনাশকযুক্ত ফল খান তবে এটি আপনার গলায় সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এছাড়াও পেটের রোগ তৈরি করতে পারে। বমি পাওয়া, মাথা ঘোরা, মাথাব্যথা হতে পারে। এছাড়াও, কীটনাশকযুক্ত ফলের কারণে আপনার অ্যালার্জির সমস্যাও হতে পারে।
উচ্চ কীটনাশকযুক্ত ফল খাওয়া এড়িয়ে চলুন। কিন্তু এর পরেও যদি সেই ফল খেতেই হয়, তাহলে ভাল করে ধুয়ে খেয়ে ফেলুন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের ফল প্রায় আধ ঘণ্টা জলে রেখে দিতে হবে। এর পর একটি সুতির কাপড় দিয়ে ভাল করে মুছে খেয়ে নিন।
উচ্চ কীটনাশকযুক্ত ফল খাওয়া এড়িয়ে চলুন। কিন্তু এর পরেও যদি সেই ফল খেতেই হয়, তাহলে ভাল করে ধুয়ে খেয়ে ফেলুন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের ফল প্রায় আধ ঘণ্টা জলে রেখে দিতে হবে। এর পর একটি সুতির কাপড় দিয়ে ভাল করে মুছে খেয়ে নিন।