দুর্যোগের রাত কাটলেও দিনের শুরুটা যথেষ্টই নাকাল দিয়েছে শহরবাসীকে। বহু রাস্তাঘাট জলের তলায়। আর সেই জন্যই অনেকেই মেট্রোয় ভরসা রেখেছিলেন সপ্তাহের প্রথম দিনের অফিসযাত্রার মাধ্যম হিসেবে।

Flight Service: চালু হল পরিষেবা! প্রায় ২১ ঘণ্টা পরে কলকাতা বিমানবন্দর থেকে উড়ল বিমান…

কলকাতা বিমানবন্দরে চালু হল বিমান পরিষেবা। ঘূর্ণিঝড় রিমলের কারণে প্রায় ২১ ঘণ্টা বন্ধ ছিল বিমান চলাচল। সময়সীমা সমাপ্ত হতেই কলকাতা বিমানবন্দর থেকে পোর্ট ব্লেয়ারের উদ্দেশে রওনা দিল বেসরকারি বিমান সংস্থা ইন্ডিগোর বিমান।
কলকাতা বিমানবন্দরে চালু হল বিমান পরিষেবা। ঘূর্ণিঝড় রিমলের কারণে প্রায় ২১ ঘণ্টা বন্ধ ছিল বিমান চলাচল। সময়সীমা সমাপ্ত হতেই কলকাতা বিমানবন্দর থেকে পোর্ট ব্লেয়ারের উদ্দেশে রওনা দিল বেসরকারি বিমান সংস্থা ইন্ডিগোর বিমান।
ঘূর্ণিঝড় রিমলের জন্য সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে রবিবার দুপুর থেকে সোমবার সকাল পর্যন্ত প্রায় ২৪ ঘণ্টা কলকাতা বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা বন্ধ থাকে৷ আবহাওয়া দফতর সহ সংশ্লিষ্ট সবপক্ষের সঙ্গে আলোচনার পর এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ৷
ঘূর্ণিঝড় রিমলের জন্য সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে রবিবার দুপুর থেকে সোমবার সকাল পর্যন্ত প্রায় ২৪ ঘণ্টা কলকাতা বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা বন্ধ থাকে৷ আবহাওয়া দফতর সহ সংশ্লিষ্ট সবপক্ষের সঙ্গে আলোচনার পর এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ৷
যাত্রী হয়রানি এড়াতে আগেভাগে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেওয়া হয়৷ দুর্যোগের জন্য ২১ ঘণ্টা বিমান বন্ধ থাকার নজির কলকাতা বিমানবন্দরে সাম্প্রতিককালে নেই৷
যাত্রী হয়রানি এড়াতে আগেভাগে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেওয়া হয়৷ দুর্যোগের জন্য ২১ ঘণ্টা বিমান বন্ধ থাকার নজির কলকাতা বিমানবন্দরে সাম্প্রতিককালে নেই৷
রিমল আছড়ে পড়েছে দুই বাংলার উপকূলে। রবিবার রাত সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১২টার মধ্যে আছড়ে পড়ার প্রক্রিয়া চলেছে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
রিমল আছড়ে পড়েছে দুই বাংলার উপকূলে। রবিবার রাত সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১২টার মধ্যে আছড়ে পড়ার প্রক্রিয়া চলেছে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত মালদহ ও উত্তর দিনাজপুরে ভারী বৃষ্টির অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে৷
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত মালদহ ও উত্তর দিনাজপুরে ভারী বৃষ্টির অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে৷
দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতে ৭০ থেকে ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। নদিয়া এবং মুর্শিদাবাদে ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার, সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় দমকা ঝোড়ো বাতাস বইতে পারে। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, বীরভূম এবং পূর্ব বর্ধমান এই জেলাগুলিতে ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার সর্বোচ্চ ৭০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় দমকা বাতাস বইতে পারে। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাতেও ৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ গতিবেগে বাতাস হইতে পারে।
দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতে ৭০ থেকে ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
নদিয়া এবং মুর্শিদাবাদে ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার, সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় দমকা ঝোড়ো বাতাস বইতে পারে। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, বীরভূম এবং পূর্ব বর্ধমান এই জেলাগুলিতে ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার সর্বোচ্চ ৭০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় দমকা বাতাস বইতে পারে। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাতেও ৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ গতিবেগে বাতাস হইতে পারে।
আজ, সোমবার রাতেই আরও শক্তি হারিয়ে ৪০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিবেগ হবে রিমলের। এটি ক্রমশ উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে এগোচ্ছে। বাংলাদেশের ময়মনসিংহের কাছাকাছি দিয়ে এটি পৌঁছে যাবে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে।
আজ, সোমবার রাতেই আরও শক্তি হারিয়ে ৪০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিবেগ হবে রিমলের।
এটি ক্রমশ উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে এগোচ্ছে। বাংলাদেশের ময়মনসিংহের কাছাকাছি দিয়ে এটি পৌঁছে যাবে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে।
সোমবার বিকেল থেকে কলকাতা-সহ উপকূল সংলগ্ন এবং পশ্চিমের জেলাগুলিতে আবহাওয়ার উন্নতি হবে। আগামিকাল, মঙ্গলবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার উন্নতি হবে।
সোমবার বিকেল থেকে কলকাতা-সহ উপকূল সংলগ্ন এবং পশ্চিমের জেলাগুলিতে আবহাওয়ার উন্নতি হবে। আগামিকাল, মঙ্গলবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার উন্নতি হবে।
রবিবার দুপুর ১ টা থেকে সোমবার ভোর ৪ টে পর্যন্ত কলকাতার বিভিন্ন অংশে প্রবল বৃষ্টিপাত হয়েছে৷ বালিগঞ্জে ১৯৫ মিলিমিটার, বেহালা ফ্লাইং ক্লাবে ১৫২.৩৬ মিমি এবং সিপিটি ক্যানেলে বৃষ্টি হয়েছে ১৪১ মিমি৷
রবিবার দুপুর ১ টা থেকে সোমবার ভোর ৪ টে পর্যন্ত কলকাতার বিভিন্ন অংশে প্রবল বৃষ্টিপাত হয়েছে৷ বালিগঞ্জে ১৯৫ মিলিমিটার, বেহালা ফ্লাইং ক্লাবে ১৫২.৩৬ মিমি এবং সিপিটি ক্যানেলে বৃষ্টি হয়েছে ১৪১ মিমি৷
সকাল থেকে ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে বিমানবন্দর। রেমালের কারণে মোট ৩৯৪ বিমান ওঠানামা বন্ধ ছিল। যাত্রীদের অসুবিধা হলেও, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সকলের সঙ্গে কথা বলেই তাঁরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
সকাল থেকে ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে বিমানবন্দর। রেমালের কারণে মোট ৩৯৪ বিমান ওঠানামা বন্ধ ছিল। যাত্রীদের অসুবিধা হলেও, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সকলের সঙ্গে কথা বলেই তাঁরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
প্রবল হাওয়ায় বিমান চলাচলে ঝুঁকি থেকে যায়, তাই এই সিদ্ধান্ত। যে যে বিমান বাতিল হয়েছিল তার পুরো অর্থ ফেরত পাবেন যাত্রীরা। যদি অন্য বিমানে (ওই সংস্থার) যাতায়াত করতে চান সেই সুবিধাও করে দেওয়া হবে।
প্রবল হাওয়ায় বিমান চলাচলে ঝুঁকি থেকে যায়, তাই এই সিদ্ধান্ত। যে যে বিমান বাতিল হয়েছিল তার পুরো অর্থ ফেরত পাবেন যাত্রীরা। যদি অন্য বিমানে (ওই সংস্থার) যাতায়াত করতে চান সেই সুবিধাও করে দেওয়া হবে।