Formula To Become Crorepati: চল্লিশ বছর বয়সেও কোনও সেভিংস নেই ? এই ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা মানলেই কোটিপতি হয়ে যাবেন অচিরেই

নিরাপদ ভবিষ্যতের জন্য বিনিয়োগ শুরু করে দিতে হবে। আর যত তাড়াতাড়ি বিনিয়োগ শুরু করা যায়, লাভের সম্ভাবনাও তত বেশি হয়। কম বয়সে বিনিয়োগ শুরু করলে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। কিন্তু অনেকেই ভাবেন, বয়স ৪০ বছরে পৌঁছনোর পর বিনিয়োগ শুরু করা তেমন একটা কাজের কথা নয়। কারণ চল্লিশ বছর মানেই অনেকটা দেরি হয়ে গিয়েছে।
নিরাপদ ভবিষ্যতের জন্য বিনিয়োগ শুরু করে দিতে হবে। আর যত তাড়াতাড়ি বিনিয়োগ শুরু করা যায়, লাভের সম্ভাবনাও তত বেশি হয়। কম বয়সে বিনিয়োগ শুরু করলে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। কিন্তু অনেকেই ভাবেন, বয়স ৪০ বছরে পৌঁছনোর পর বিনিয়োগ শুরু করা তেমন একটা কাজের কথা নয়। কারণ চল্লিশ বছর মানেই অনেকটা দেরি হয়ে গিয়েছে।
বলে রাখা ভাল যে, ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করা মানে কিন্তু খুব একটা দেরি হয়ে যায়নি। শুধু এই ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা মেনে চলতে হবে। তাহলেই অনায়াসে হওয়া যাবে কোটিপতি। জানুন সেই হিসেব।
বলে রাখা ভাল যে, ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করা মানে কিন্তু খুব একটা দেরি হয়ে যায়নি। শুধু এই ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা মেনে চলতে হবে। তাহলেই অনায়াসে হওয়া যাবে কোটিপতি। জানুন সেই হিসেব।
কম বয়সে বিনিয়োগ শুরু করা সবসময় লাভজনক। কিন্তু, কেউ যদি চান, তিনি তাহলে ৪০ বছর বয়সের পরেও বিনিয়োগ শুরু করে কোটিপতি হয়ে যেতে পারেন। তবে ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে কোটিপতি হওয়ার জন্য মেনে চলতে হবে ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা। কিন্তু এর অর্থ কী?
কম বয়সে বিনিয়োগ শুরু করা সবসময় লাভজনক। কিন্তু, কেউ যদি চান, তিনি তাহলে ৪০ বছর বয়সের পরেও বিনিয়োগ শুরু করে কোটিপতি হয়ে যেতে পারেন। তবে ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে কোটিপতি হওয়ার জন্য মেনে চলতে হবে ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা। কিন্তু এর অর্থ কী?
আসলে ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে কোটিপতি হওয়ার জন্য ১৫ বছর ধরে প্রতি মাসে ১৫,০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করে যেতে হবে। এরপর ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা অনুযায়ী যদি প্রতি বছরে ১৫% হিসাবে রিটার্ন পাওয়া যায়, তাহলে কোটিপতি সহজেই হওয়া যেতে পারে।

আসলে ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে কোটিপতি হওয়ার জন্য ১৫ বছর ধরে প্রতি মাসে ১৫,০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করে যেতে হবে। এরপর ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা অনুযায়ী যদি প্রতি বছরে ১৫% হিসাবে রিটার্ন পাওয়া যায়, তাহলে কোটিপতি সহজেই হওয়া যেতে পারে।
এই ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা অনুযায়ী, ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে আগামী ১৫ বছর অর্থাৎ নিজের ৫৫ বছর বয়স হওয়া পর্যন্ত তা চালিয়ে যেতে হবে। অর্থাৎ ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা অনুযায়ী, ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে ১৫ বছর ধরে প্রতি মাসে ১৫,০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে। তাহলেই সেই বিনিয়োগকারীর কোটিপতি হওয়া আর কেউ আটকাতে পারবেন না!
এই ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা অনুযায়ী, ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে আগামী ১৫ বছর অর্থাৎ নিজের ৫৫ বছর বয়স হওয়া পর্যন্ত তা চালিয়ে যেতে হবে। অর্থাৎ ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা অনুযায়ী, ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে ১৫ বছর ধরে প্রতি মাসে ১৫,০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে। তাহলেই সেই বিনিয়োগকারীর কোটিপতি হওয়া আর কেউ আটকাতে পারবেন না!
অর্থাৎ ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা অনুযায়ী ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে প্রতি বছরে ১৫% রিটার্ন পাওয়া গেলে ৫৫ বছর বয়সের মধ্যেই কোটিপতি হওয়া যেতে পারে। সুতরাং ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে ৫৫ বছর বয়সে ১.০১ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে।
অর্থাৎ ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা অনুযায়ী ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে প্রতি বছরে ১৫% রিটার্ন পাওয়া গেলে ৫৫ বছর বয়সের মধ্যেই কোটিপতি হওয়া যেতে পারে। সুতরাং ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে ৫৫ বছর বয়সে ১.০১ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে।