Tag Archives: Money Makings Tips

New Business Ideas: এই বিশেষ পদ্ধতি মেনে শুরু করুন কাজ, লাভ হবে বিরাট

কোচবিহার: আধুনিকতার এই যুগে কৃষিক্ষেত্রে এসেছে নতুন ধরনের বিভিন্ন চাষের পদ্ধতি। এই পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করা যেমন সহজ। ঠিক তেমনি ওই পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করলে লাভের মাত্রাও হয় অনেকটাই বেশি। মূলত এই কারণেই চাষ আবাদের মধ্যে আগ্রহ জন্মাচ্ছে নতুন প্রজন্মের।

বর্তমানে ভোটটা কিংবা পাট চাষ করা অনেকটাই সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে কৃষকদের জন্য। একটা সময় মরশুম ছাড়া ভুট্টা চাষ করা সম্ভব হতো না। তবে বর্তমানে প্রায় সারা বছরই ভুট্টা চাষ করা সম্ভব। এছাড়া পাট চাষ করতে চাষীদের যে বিপুল পরিমাণ শ্রম দিতে হতো। সেটাও এখন কমে গিয়েছে অনেকটাই।

আরও পড়ুন: SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টগুলি কী কী? বিশেষ কী সুবিধা পাবেন দেখে নিন

কোচবিহারের দিনহাটা মহকুমার সীমান্ত লাগোয়া সাহেবগঞ্জ এলাকার এক কৃষক মুজাহিদ হোসেন জানান, “আধুনিক কৃষি পদ্ধতিতে যে কোন চাষ আবাদ করা অনেকটাই সহজ। এছাড়া সরকারি বিভিন্ন সহযোগিতা তো রয়েছেই। চাষাবাদের উন্নতি ঘটাতে এসেছে নতুন ধরনের বিভিন্ন মেশিন। এই মেশিন গুলি ব্যবহার করলে সামান্য শ্রম দিয়ে চাষ করা সম্ভব। এছাড়া মুনাফার পরিমাণ থাকে অনেকটাই বেশি। এমনই দুই মেশিনের নাম সিড ড্রিলিং মেশিন ও জিরো টিলেজ মেশিন। এই মেশিন ব্যবহার করে জমি চাষ না করেও ভুট্টা বা পাট বোনা সম্ভব সহজেই। এছাড়া এই অত্যাধুনিক মেশিন ব্যবহার করে ভুট্টা চাষ বছরের যেকোন মরশুমে করা যায় খুব সহজেই।”

আরও পড়ুন: পোস্ট অফিসের এই স্কিম থেকে প্রতি মাসে ২০,৫০০ টাকা করে পাবেন, মাসিক খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না

তিনি আরও জানান, “যদিও বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ কৃষক পাট চাষ শুরু করেছেন। তবে কৃষকদের এখন সবচাইতে বড় সমস্যা শ্রমিক পাওয়া। তবে এই দুই মেশিন ব্যবহার করলে শ্রমিক ছাড়াই পাট চাষ করা সম্ভব হবে। এছাড়া সময় লাগবে অনেকটাই কম। মুনাফা পাবেন অনেকটাই বেশি। এই মেশিন ভাড়া নিতে খুব একটা বেশি খরচ হয় না। নিজেদের নিকটবর্তী যেকোন ফার্মার প্রডিউসার কোম্পানি কিংবা ফার্মার প্রডিউসার সংস্থা থেকে ভাড়া পাবেন এই মেশিন। এছাড়া সরকারি সহায়তায় নিজেরাও এই মেশিন কিনতে পারেন।”

বর্তমান সময়ে এই দুই মেশিন চাষ আবাদের জন্য ব্যবহার করছেন বহু কৃষক। এবং এই মেশিন ব্যবহারে লাভের পরিমাণ বেড়েছে এই কৃষকদের বেশ অনেকটাই।

Sarthak Pandit

Money Making Astro Tips: বসন্তের এই ফুলকে অঙ্গসজ্জার উপকরণ ভাবেন, ভুল করছেন, টাকা টানবে চুম্বকের মতো

বসন্ত মানেই গাছে যেন আগুন লেগেছে। চারপাশে পলাশ ফুলের ছড়াছড়ি।তবে পলাশ বিভিন্ন ধরনের হয়।শুধুই লাল নয়,পলাশ হয় হলুদ-ও। কিন্তু হলুদ পলাশ খুবই বিরল। বাস্তুশাস্ত্রে এই পলাশের বিশাল গুরুত্ব। বিশ্বাস করা হয়, বাড়িতে এই পলাশ ফুল রাখলে টাকার অভাব হবে না কোনওদিন।রোজগার বাড়ে হু হু।
বসন্ত মানেই গাছে যেন আগুন লেগেছে। চারপাশে পলাশ ফুলের ছড়াছড়ি।তবে পলাশ বিভিন্ন ধরনের হয়।শুধুই লাল নয়,পলাশ হয় হলুদ-ও। কিন্তু হলুদ পলাশ খুবই বিরল। বাস্তুশাস্ত্রে এই পলাশের বিশাল গুরুত্ব। বিশ্বাস করা হয়, বাড়িতে এই পলাশ ফুল রাখলে টাকার অভাব হবে না কোনওদিন।রোজগার বাড়ে হু হু।
তারাপীঠ মহাশ্মশানে আগত বিপ্লব শাস্ত্রী জানান এই হলুদ পলাশের বিশাল গুরুত্ব বাস্তু শাস্ত্রে। বাস্তুমতে, এই ফুল টাকা আনে হু হু করে। বাড়িতে এই ফুল রাখলে সমস্ত আর্থিক সংকট কেটে যায়। পাশাপাশি ওষুধ এবং রং বানাতেও এই ফুল ব্যবহার করা হয়।
তারাপীঠ মহাশ্মশানে আগত বিপ্লব শাস্ত্রী জানান এই হলুদ পলাশের বিশাল গুরুত্ব বাস্তু শাস্ত্রে। বাস্তুমতে, এই ফুল টাকা আনে হু হু করে। বাড়িতে এই ফুল রাখলে সমস্ত আর্থিক সংকট কেটে যায়। পাশাপাশি ওষুধ এবং রং বানাতেও এই ফুল ব্যবহার করা হয়।
হলুদ পলাশের গাছ চোখেই পড়ে না বলা যায়। তবে বীরভূমের ময়ূরেশ্বর থানার অন্তর্ভুক্ত কামারহাটি এলাকায় মাত্র দুটি হলুদ পলাশ ফুলের গাছ আছে।
হলুদ পলাশের গাছ চোখেই পড়ে না বলা যায়। তবে বীরভূমের ময়ূরেশ্বর থানার অন্তর্ভুক্ত কামারহাটি এলাকায় মাত্র দুটি হলুদ পলাশ ফুলের গাছ আছে।
এলাকাবাসীরা নিজের যত্নে বাঁচিয়ে রেখেছেন এই পলাশ গাছটিকে। এই গাছের ফুলের উপকারিতা থাকার কারণে দূর দুরান্ত থেকে অনেকেই এই ফুল নিয়ে যান।
এলাকাবাসীরা নিজের যত্নে বাঁচিয়ে রেখেছেন এই পলাশ গাছটিকে। এই গাছের ফুলের উপকারিতা থাকার কারণে দূর দুরান্ত থেকে অনেকেই এই ফুল নিয়ে যান।
বাস্তুমতে, এই একটা ফুল-ই আপনাকে বড়লোক বানিয়ে দিতে পারে। তাই এই ফুলের চাহিদাও রয়েছে প্রচুর।
বাস্তুমতে, এই একটা ফুল-ই আপনাকে বড়লোক বানিয়ে দিতে পারে। তাই এই ফুলের চাহিদাও রয়েছে প্রচুর।

Money Making Tips: ৫০ হাজার খরচ করে ৫ লক্ষ টাকা পান, রোজগারের সুবর্ণসুযোগ দিচ্ছে এই বিশেষ ভেষজ! জানুন

কলকাতা: সারা ভারত জুড়েই এখন কৃষকেরা ঐতিহ্যগত চাষাবাদের পরিবর্তে আধুনিক পদ্ধতিতে চাষের কথা ভাবছেন। বিশেষ করে সরকারের পক্ষ থেকে নানা অনুদান ও উৎসাহ পাওয়ায় এখন অনেক কৃষকই নতুন ভাবে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে এবং প্রথাগত ফসলের পরিবর্তে আধুনিক ও লাভজনক ফসলের দিকে ঝুঁকছেন।

এই ফল বা প্রথাগত চাষে চাষিরা বেশ মোটা টাকা আয় করতে পারেন। এর মধ্যে অন্যতম হল লেমনগ্রাস। লেমনগ্রাসের চাষ এখন চাষিদেরও আকৃষ্ট করছে। এই চাষের মাধ্যমে কম বিনিয়োগেও চাষিদের বেশি আয় করা সম্ভব। লেমনগ্রাস চাষে কৃষক মাত্র ৫০ হাজার টাকা খচর করে এক বছরে সহজেই ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা লাভ করতে পারেন।

আরও পড়ুন: মুখের ক্যানসার প্রতিরোধ সম্ভব? আয়ুর্বেদ বলছে, রয়েছে ‘মহৌষধ’; করতে হবে ‘গণ্ডূষ’! জানুন

প্রসাধনীতে ব্যবহৃত লেমনগ্রাস

ড. বীরেন্দ্র পাল গাংওয়ার, সিনিয়র বৈজ্ঞানিক ফ্লোরিকালচারিস্ট, জানিয়েছেন যে, লেমনগ্রাসের চাষ কৃষকদের জন্য অত্যন্ত লাভজনক। এই ঘাসের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল এটি খুব সহজেই বেড়ে ওঠে। লেমনগ্রাস প্রায়ই প্রসাধনী তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। লেমনগ্রাস তেলও এখন প্রচুর মানুষ ব্যবহার করেন।

এটি আমাদের মানসিক শান্তি বজায় রাখতে, অনিদ্রার সমস্যায় ও অন্যান্য প্রসাধনী জিনিস তৈরিতে খুবই ব্যবহার করা হয়। প্রসাধনী ছাড়াও লেমনগ্রাস সাবান এবং অন্যান্য ডিটারজেন্ট তৈরিতেও ব্যবহার করা হয়। ওষুধ তৈরির জন্যও অনেকক্ষেত্রে লেমনগ্রাস ব্যবহার করা হয়।

আরও পড়ুন: চোখেও স্ট্রোক হয়, কখনও শুনেছেন? কীভাবে বুঝবেন জানুন, দৃষ্টিশক্তি হারানোর ভয় থেকে বাঁচুন

লেমনগ্রাস তেলের চাহিদা বেশি

লেমনগ্রাস তেল বর্তমানে খুবই জনপ্রিয়। এক টন লেমনগ্রাস থেকে প্রায় ৫ লিটার তেল পাওয়া যায়, যা বাজারে বিক্রি হয় প্রতি লিটার ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকায়। লেমনগ্রাস তেল কেনার জন্য ঠিকঠাক কোম্পানি খুঁজে পেলে কৃষকরা ভাল টাকা লাভ করতে পারেন।

প্রতি হেক্টরে ১২ থেকে ১৩ টন লেমনগ্রাস উৎপাদন হয়

কৃষকরা আরও জানিয়েছেন যে, প্রায় ১ হেক্টর জমিতে একসঙ্গে ১২ থেকে ১৩ টন লেমনগ্রাস উৎপাদন করা যায়। ফলে সারা বছর ৬০ থেকে ৬৫ টন লেমনগ্রাস উৎপাদন করা সম্ভব।

North Dinajpur News: মাত্র ৫০ টাকা খরচ করে মোটা টাকা রোজগার ! কী করতে হবে জেনে নিন

উত্তর দিনাজপুর: ছ’মাসে ২ হাজার ও একবছরে ৪ হাজার টাকার লাভ হবে মাত্র ৫০ টাকার এই অ্যাডভান্স আপেল কুল চাষ করলে। আপেলের মতোই সবুজ ও মিষ্টি । দেখতে অনেকটাই মাঝারি সাইজের আপেলের মতো হয় । ইংরেজিতে এই আপেল কুল চাইনিজ ডেট বা জুজুব নামেও বেশ পরিচিত ।

বেশ কিছু বছর ধরে এই আপেল কুল বা চাইনিজ ডেটের চাষ শুরু করেছেন কালিয়াগঞ্জের কৃষক জিতেন দেবশর্মা। শীতের মাঝামাঝি সময়ে পাওয়া যায় এই আপেল কুলের । অন্যান্য কুলের তুলনায় তাড়াতাড়ি পরিপক্ক হয়ে যাওয়ায় এটি অ্যাডভান্স আপেল কুল বলেই পরিচিত উত্তর দিনাজপুর জেলায়। বাড়িতেই বসেই সামান্য কিছু জায়গায় করে নিতে পারেন এই আপেল কুলের চাষ।

আরও পড়ুন: মাত্র ৬০০ টাকা বিনিয়োগে হাতে হাসবে বিপুল টাকা, জেনে নিন কীভাবে

কৃষিবিদ তপনেন্দ্র চক্রবর্তী জানান চাষের আগে সঠিক জাতের চারা নির্বাচন করাটা অত্যন্ত জরুরি। গাছ লাগানোর আগে প্রথমেই ভাল প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা থেকে গুণমানের চারা এনে তারপর উর্বর বা অনুর্বর জমিতে এই আপেল কুলের চারা লাগাতে হবে। বর্ষার সময় মূলত এই আপেল কুলের চারা লাগানো সবথেকে ভাল। তবে সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর পর্যন্ত এর চারা বোনা হয়।গাছ থেকে গাছ ও সারি থেকে সারির দূরত্ব ১০ ফুট বাই ১০ ফুট রাখতে হবে।

বিঘা প্রতি ২০০টির বেশি গাছ লাগানো যাবে। আকারে ছোট হওয়ায় গাছটি খুব সহজে পরিচর্যা করা যায়। কুল চাষে ঘন ঘন সেচ প্রদানের দরকার হয় না। মাটিতে রস পর্যাপ্ত থাকলেই এর ফলন সঠিক থাকে। তবে মাটি একদম শুষ্ক যেন না থাকে, মাটির অবস্থা বুঝে জল দিতে হবে।বছরে দু’বার ফলন পাওয়া যায় এই কুলের।

আরও পড়ুন: স্টেট ব্যাঙ্কে ৪০০ দিন মেয়াদের FD-তে ১ লাখ বিনিয়োগ করলে কত রিটার্ন পাবেন? দেখে নিন হিসেব

এই আপেল কুলের এক একটি চারার দাম ৪৫ টাকা থেকে ৫০ টাকা। একটি গাছ পরিচর্যা করতে ২০ থেকে ২৫ টাকা সারা বছরে খরচ হয়। পরিচর্যা করার পর একটি গাছ থেকে ৪৫ থেকে ৫০ কিলো কুল পাওয়া যায়।

গাছগুলো পরিপক্ব হলে প্রায় ১০ বছর পর্যন্ত ফল পাওয়া যায়। প্রায় ৭০ টাকা কেজি পাইকারিতে আপেল কুল বিক্রি হয়। সুতরাং, বাড়িতে সামান্য জায়গাতেই সামান্য কিছু টাকায় এই আপেল কুল চাষ করেই বছরেভালো অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।

পিয়া গুপ্তা