প্রতীকী ছবি

General Knowledge: আচ্ছা ভাবুন তো ট্রেনের কোচ লাল ও নীল রঙের কেন হয়? সারাদিন ভাবতে বসলেও উত্তর দিতে পারবেন না, রইল ‘চ্যালেঞ্জ’

ঘুরতে যাওয়া হোক, পড়াশোনা অথবা কর্মক্ষেত্র ট্রেনে আমরা সকলে চড়ে বসি৷ সেই কবে পরাধীন ভারতে গড়িয়েছিল ট্রেনের চাকা৷ আজও প্রতিদিন রোজ-রোজ ভারতের কত-কত মানুষ এই জার্নিতে চড়ে বসে৷
ঘুরতে যাওয়া হোক, পড়াশোনা অথবা কর্মক্ষেত্র ট্রেনে আমরা সকলে চড়ে বসি৷ সেই কবে পরাধীন ভারতে গড়িয়েছিল ট্রেনের চাকা৷ আজও প্রতিদিন রোজ-রোজ ভারতের কত-কত মানুষ এই জার্নিতে চড়ে বসে৷
কিন্তু এই জার্নিতে কত কিছুই অজানা থাকে৷ যেমন, এই ধরুন একটা কিছু ট্রেন লাল রঙের হয়, কিছু নীল রঙের৷ কিন্তু কেন? এর কী কোনও মানে আছে? নিশ্চয়ই আছে৷ বিশাল বড় মানেই রয়েছে৷
কিন্তু এই জার্নিতে কত কিছুই অজানা থাকে৷ যেমন, এই ধরুন একটা কিছু ট্রেন লাল রঙের হয়, কিছু নীল রঙের৷ কিন্তু কেন? এর কী কোনও মানে আছে? নিশ্চয়ই আছে৷ বিশাল বড় মানেই রয়েছে৷
সাধারণত, দেখবেন এক্সপ্রেস ট্রেনে নীল রঙের বগি হয়৷  অন্যদিকে রাজধানী বা সুফারফাস্ট প্রিমিয়াম ট্রেনগুলোর বগি লালা রঙের হয়ে থাকে৷
সাধারণত, দেখবেন এক্সপ্রেস ট্রেনে নীল রঙের বগি হয়৷ অন্যদিকে রাজধানী বা সুফারফাস্ট প্রিমিয়াম ট্রেনগুলোর বগি লালা রঙের হয়ে থাকে৷
সাধারণত নীল রঙের বগিগুলোর চেয়ে, লাল রঙের বগিগুলো অনেক বেশি নিরাপদ হয়ে থাকে৷  লাল বগিগুলো তৈরি করা হয়েছে অ্যান্টিটেলিস্কোপিক ডিজাইন দিয়ে। কোনও কারণে দুর্ঘটনা ঘটলে একে অপরের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় না৷ সহজে ট্র্যাক থেকে পড়ে যায় না৷
সাধারণত নীল রঙের বগিগুলোর চেয়ে, লাল রঙের বগিগুলো অনেক বেশি নিরাপদ হয়ে থাকে৷ লাল বগিগুলো তৈরি করা হয়েছে অ্যান্টিটেলিস্কোপিক ডিজাইন দিয়ে। কোনও কারণে দুর্ঘটনা ঘটলে একে অপরের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় না৷ সহজে ট্র্যাক থেকে পড়ে যায় না৷
শুধু তাই নয়, যদি বড় রকমের সংঘর্ষ হয়, তাও বগিগুলো একে অপরের উপর উঠে যায় না৷ ফলে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা অনেক কম থাকে৷ সাধারণত ঘণ্টা ২০০ কিমি বেগে চলা ট্রেনগুলোতে এই কোচ বসানো হয়৷
শুধু তাই নয়, যদি বড় রকমের সংঘর্ষ হয়, তাও বগিগুলো একে অপরের উপর উঠে যায় না৷ ফলে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা অনেক কম থাকে৷ সাধারণত ঘণ্টা ২০০ কিমি বেগে চলা ট্রেনগুলোতে এই কোচ বসানো হয়৷
শুধু তাই নয়, যদি বড় রকমের সংঘর্ষ হয়, তাও বগিগুলো একে অপরের উপর উঠে যায় না৷ ফলে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা অনেক কম থাকে৷ সাধারণত ঘণ্টা ২০০ কিমি বেগে চলা ট্রেনগুলোতে এই কোচ বসানো হয়৷
শুধু তাই নয়, যদি বড় রকমের সংঘর্ষ হয়, তাও বগিগুলো একে অপরের উপর উঠে যায় না৷ ফলে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা অনেক কম থাকে৷ সাধারণত ঘণ্টা ২০০ কিমি বেগে চলা ট্রেনগুলোতে এই কোচ বসানো হয়৷