Uric Acid Diet: ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে খাওয়া যায় না মাছ-মাংস? প্রোটিন খাওয়ার কী নিয়ম, বিভ্রান্তি ছেড়ে জানুন পুষ্টিবিদের মত

আজকাল আমাদে যেমন জীবনযাত্রা, তাতে প্রেশার, সুগার, কোলেস্টরল প্রায় প্রতিটা পরিবারের সমস্যা৷ এর তালিকায় আবার রয়েছে ইউরিক অ্যাসিডও৷ শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে গাঁটে গাঁটে ব্যথা, ফুলে যাওয়া, উঠতে-বসতে চূড়ান্ত সমস্যা হওয়া প্রায় রোজের সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়৷
আজকাল আমাদে যেমন জীবনযাত্রা, তাতে প্রেশার, সুগার, কোলেস্টরল প্রায় প্রতিটা পরিবারের সমস্যা৷ এর তালিকায় আবার রয়েছে ইউরিক অ্যাসিডও৷ শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে গাঁটে গাঁটে ব্যথা, ফুলে যাওয়া, উঠতে-বসতে চূড়ান্ত সমস্যা হওয়া প্রায় রোজের সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়৷
ইউরিক অ্যাসিড আমাদের শরীরে উৎপাদিত একটি বর্জ্র পদার্থ যা রক্তে দ্রবীভূত হয় এবং কিডনি দ্বারা ফিল্টার হয়৷ তারপর প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে অপসৃত হয়। কিন্তু, যখন এই প্রক্রিয়া সঠিকভাবে ঘটে না, তখন তা শরীরে জমতে শুরু করে এবং নানা সমস্যার সৃষ্টি করে৷
ইউরিক অ্যাসিড আমাদের শরীরে উৎপাদিত একটি বর্জ্র পদার্থ যা রক্তে দ্রবীভূত হয় এবং কিডনি দ্বারা ফিল্টার হয়৷ তারপর প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে অপসৃত হয়। কিন্তু, যখন এই প্রক্রিয়া সঠিকভাবে ঘটে না, তখন তা শরীরে জমতে শুরু করে এবং নানা সমস্যার সৃষ্টি করে৷
এমন পরিস্থিতিতে চিকিৎসকেরা রোগীর খাওয়া দাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ জারি করে৷ অনেকেরই ধারণা শরীরে কারও ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি হয়ে গেলে প্রোটিন খাওয়া বন্ধ করে দিতে হয়৷ এই ধারণা কি সত্যি? সত্যিই কি ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে মাছ, মাংস খাওয়া কমিয়ে দিতে হয়?
এমন পরিস্থিতিতে চিকিৎসকেরা রোগীর খাওয়া দাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ জারি করে৷ অনেকেরই ধারণা শরীরে কারও ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি হয়ে গেলে প্রোটিন খাওয়া বন্ধ করে দিতে হয়৷ এই ধারণা কি সত্যি? সত্যিই কি ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে মাছ, মাংস খাওয়া কমিয়ে দিতে হয়?
পুষ্টিবিদ রিদ্ধিমা বত্রা জানাচ্ছেন, কারও হাই ইউরিক অ্যাসিড ধরা পড়লে, তাঁর প্রোটিন খাওয়া চিরতরে বন্ধ করে দেওয়ার দরকার নেই৷ তবে পিউরিন নামক একটি অ্যামাইনো অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া উচিত৷
পুষ্টিবিদ রিদ্ধিমা বত্রা জানাচ্ছেন, কারও হাই ইউরিক অ্যাসিড ধরা পড়লে, তাঁর প্রোটিন খাওয়া চিরতরে বন্ধ করে দেওয়ার দরকার নেই৷ তবে পিউরিন নামক একটি অ্যামাইনো অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া উচিত৷
পিউরিন জাতীয় জিনিসের মধ্যে থাকে রেড মিট অর্থাৎ, খাসি বা ভেঁড়ার মাংস, চিংড়ি, গলদা চিংড়ি, সি-ফুড ইত্যাদি৷ এছাড়ে, যে কোনও কোল্ড ড্রিঙ্কস৷ এছাড়া, ভদকা, বিয়ার, হুইস্কি ইত্যাদিও না খাওয়া উচিত। আইসক্রিম, চিপস, প্যাকেটজাত খাবার, প্যাকেটজাত ফলের জুসও হাই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে খাওয়া উচিত নয়।
পিউরিন জাতীয় জিনিসের মধ্যে থাকে রেড মিট অর্থাৎ, খাসি বা ভেঁড়ার মাংস, চিংড়ি, গলদা চিংড়ি, সি-ফুড ইত্যাদি৷ এছাড়ে, যে কোনও কোল্ড ড্রিঙ্কস৷ এছাড়া, ভদকা, বিয়ার, হুইস্কি ইত্যাদিও না খাওয়া উচিত। আইসক্রিম, চিপস, প্যাকেটজাত খাবার, প্যাকেটজাত ফলের জুসও হাই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে খাওয়া উচিত নয়।
তার বদলে আপনি খেতে পারেন কম পিউরিন যুক্ত প্রোটিনজাত খাবার৷ ডিম, বাদাম, যে কোনও ধরনের ফল, শস্য, সবুজ সব্জি, কম ফ্যাটযুক্ত ডেয়ারি প্রোডাক্ট, মুরগির মাংস ইত্যাদি৷ হাই ইউরিক অ্যাসিডে অল্প পরিমাণে মাছ খাওয়া যেতে পারে৷
তার বদলে আপনি খেতে পারেন কম পিউরিন যুক্ত প্রোটিনজাত খাবার৷ ডিম, বাদাম, যে কোনও ধরনের ফল, শস্য, সবুজ সব্জি, কম ফ্যাটযুক্ত ডেয়ারি প্রোডাক্ট, মুরগির মাংস ইত্যাদি৷ হাই ইউরিক অ্যাসিডে অল্প পরিমাণে মাছ খাওয়া যেতে পারে৷
উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকে, তাহলে আপনার ছোলার ডাল, কিডনি বিন এবং গোটা মুগ খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এই জিনিসগুলি আপনার ইউরিক অ্যাসিড বাড়িয়ে দিতে পারে।
উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকে, তাহলে আপনার ছোলার ডাল, কিডনি বিন এবং গোটা মুগ খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এই জিনিসগুলি আপনার ইউরিক অ্যাসিড বাড়িয়ে দিতে পারে।
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে ৩টি বিষয় মাথায় রাখুন। প্রথমত, আপনাকে সারাদিন অন্তত আড়াই থেকে তিন লিটার জল পান করতে হবে। দ্বিতীয়ত, প্রতিদিন অন্তত আধা ঘণ্টা ব্যায়াম করতে হবে। তৃতীয়ত, যতদূর সম্ভব মিষ্টি জিনিস এড়িয়ে চলতে হবে।
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে ৩টি বিষয় মাথায় রাখুন। প্রথমত, আপনাকে সারাদিন অন্তত আড়াই থেকে তিন লিটার জল পান করতে হবে। দ্বিতীয়ত, প্রতিদিন অন্তত আধা ঘণ্টা ব্যায়াম করতে হবে। তৃতীয়ত, যতদূর সম্ভব মিষ্টি জিনিস এড়িয়ে চলতে হবে।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন ভিন্ন৷ তাই কোনও সিদ্ধান্ত নিজে নেবেন না, চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন ভিন্ন৷ তাই কোনও সিদ্ধান্ত নিজে নেবেন না, চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নিন৷