Uric Acid Control: ক’দিনেই কমে যাবে জয়েন্টের ব্যথা…শরীর থেকে ছেঁকে বের করে দেয় ইউরিক অ্যাসিড! গরমকালে অবশ্যই খান এই সব সব্জি…

গরমে নানা ধরনের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা হতে শুরু করে। গ্রীষ্মকালে হাই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়। এই মরসুমে শরীরে জলের অভাব দেখা দেয়, যে কারণে শরীরে জমে থাকা টক্সিন পুরোপুরি বের হয় না।
গরমে নানা ধরনের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা হতে শুরু করে। গ্রীষ্মকালে হাই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়। এই মরসুমে শরীরে জলের অভাব দেখা দেয়, যে কারণে শরীরে জমে থাকা টক্সিন পুরোপুরি বের হয় না।
শরীরে ক্রমবর্ধমান ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে আপনি মাশরুম খেতে পারেন। এতে বিটা-গ্লুকান পাওয়া যায়, যা জয়েন্টের ফোলাভাব ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এর ব্যবহার ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
শরীরে ক্রমবর্ধমান ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে আপনি মাশরুম খেতে পারেন। এতে বিটা-গ্লুকান পাওয়া যায়, যা জয়েন্টের ফোলাভাব ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এর ব্যবহার ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের গ্রীষ্মে কুমড়ো অবশ্যই খাওয়া উচিত। এটি একটি কম পিউরিনযুক্ত খাবার। উপরন্তু, এটি ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এর সেবন ওজন কমাতে সাহায্য করে, যা ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের উপকার করে।
উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের গ্রীষ্মে কুমড়ো অবশ্যই খাওয়া উচিত। এটি একটি কম পিউরিনযুক্ত খাবার। উপরন্তু, এটি ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এর সেবন ওজন কমাতে সাহায্য করে, যা ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের উপকার করে।
গরমে শসা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে জল পাওয়া যায়, যার কারণে এটি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। এতে উপস্থিত ফাইবার ইউরিক অ্যাসিড দূর করতে সাহায্য করে। এর নিয়মিত সেবন জয়েন্টে ব্যথা এবং ফোলা সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
গরমে শসা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে জল পাওয়া যায়, যার কারণে এটি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। এতে উপস্থিত ফাইবার ইউরিক অ্যাসিড দূর করতে সাহায্য করে। এর নিয়মিত সেবন জয়েন্টে ব্যথা এবং ফোলা সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
পটল একটি গ্রীষ্মকালীন সবজি যা ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের অবশ্যই খেতে হবে। এটি শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী। এটি খেলে বাত ও গাউটের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে পটলের বীজ বাদ দিয়ে খাওয়াই ভাল৷
পটল একটি গ্রীষ্মকালীন সবজি যা ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের অবশ্যই খেতে হবে। এটি শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী। এটি খেলে বাত ও গাউটের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে পটলের বীজ বাদ দিয়ে খাওয়াই ভাল৷
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে, আপনি আপনার খাদ্যতালিকায় টম্যাটো অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়, যা ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আপনি এটি স্যলাড, সবজি, স্যুপ বা চাটনি আকারে খেতে পারেন। তবে অনেকের ক্ষেত্রে টোম্যাটো ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ শরীরে বাড়িয়ে দেয়৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই টোম্যাটে খাওয়া উচিত৷
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে, আপনি আপনার খাদ্যতালিকায় টম্যাটো অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়, যা ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আপনি এটি স্যলাড, সবজি, স্যুপ বা চাটনি আকারে খেতে পারেন। তবে অনেকের ক্ষেত্রে টোম্যাটো ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ শরীরে বাড়িয়ে দেয়৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই টোম্যাটে খাওয়া উচিত৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা৷ কোনও নতুন কিছু শুরু করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা৷ কোনও নতুন কিছু শুরু করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷