হিমসাগর– হিমসাগর পশ্চিমবঙ্গের একটি বিখ্যাত আম। বাংলাদেশের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও সাতক্ষীরা জেলাতেও এই আমের চাষ হয়। এই আমের মিষ্টি সুগন্ধ ও স্বাদ পৃথিবীর অন্যান্য আমের থেকে ভিন্ন। তাই সারা পৃথিবীতে স্বাদ ও গন্ধের জন্য এই আম বাণিজ্যিক ভাবে প্রচুর পরিমাণে চাষ করা হয়। হিমসাগর আম এতই জনপ্রিয় যে, এই আমকে আমের রাজা বলা হয়। এই আমের ভিতরের রং হলুদ-কমলা এবং কোন আঁশ নেই। প্রচুর পরিমাণে চাষের কারণেই এর নাম সম্ভবত সাগরের সঙ্গে মিলিয়ে রাখা হয়েছে।

Health Tips: আম খেলে মুখে ব্রণ, আলসার! খাওয়ার সঠিক কায়দা জানলেই থাকবে না বাধা, রইল টিপস

আম খেতে পছন্দ করেন না, এমন মানুষ কমই আছেন। আম প্রকৃতিতে গরম। তাই গরমকালে একবারে এটি খুব বেশি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। প্রায়ই মানুষ ভুল উপায়ে আম খেয়ে থাকে। এটি খুব ভাল ভাবে পরিষ্কার করা উচিত, কারণ কখনও কখনও এতে কীটনাশকও ব্যবহার করা হয়।
আম খেতে পছন্দ করেন না, এমন মানুষ কমই আছেন। আম প্রকৃতিতে গরম। তাই গরমকালে একবারে এটি খুব বেশি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। প্রায়ই মানুষ ভুল উপায়ে আম খেয়ে থাকে। এটি খুব ভাল ভাবে পরিষ্কার করা উচিত, কারণ কখনও কখনও এতে কীটনাশকও ব্যবহার করা হয়।
আম খেলে ব্রণ, ফুসকুড়ি, মুখে ঘা, পিম্পল ইত্যাদি সমস্যা হয় অনেকের। চিকিৎসক ডিম্পল জাংরা আম খাওয়ার তিনটি উপায় জানিয়েছেন। যাতে কোনও রকম সমস্যা হয় না।
আম খেলে ব্রণ, ফুসকুড়ি, মুখে ঘা, পিম্পল ইত্যাদি সমস্যা হয় অনেকের। চিকিৎসক ডিম্পল জাংরা আম খাওয়ার তিনটি উপায় জানিয়েছেন। যাতে কোনও রকম সমস্যা হয় না।
আম খাওয়ার আগে সেটিকে জল ভর্তি পাত্রে রাখুন। কমপক্ষে দু'থেকে চার ঘণ্টা জলে ডুবিয়ে রেখে এটি খান। এতে আমের গরম প্রভাব কমে যায়। আম জলে ভিজিয়ে খেলে ব্রণ এবং মুখের আলসারের সমস্যা তেমন একটা হয় না।
আম খাওয়ার আগে সেটিকে জল ভর্তি পাত্রে রাখুন। কমপক্ষে দু’থেকে চার ঘণ্টা জলে ডুবিয়ে রেখে এটি খান। এতে আমের গরম প্রভাব কমে যায়। আম জলে ভিজিয়ে খেলে ব্রণ এবং মুখের আলসারের সমস্যা তেমন একটা হয় না।
স্মুদি পান করতে পছন্দ করলে নারকেলের দুধে আম যোগ করে স্মুদি তৈরি করতে পারেন। আসলে নারকেলের দুধ ঠান্ডা হয়। এটি আমের সঙ্গে ভাল মিশ্রণ তৈরি করে এবং কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না। এভাবে আম খেলে শরীরে তাপ তৈরি হয় না। আপনি যদি প্রি-ডায়াবেটিক হয়ে থাকেন বা গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ভয় পান, তাহলে বাদাম এবং আখরোটের সঙ্গে আম খেতে পারেন। এতে গ্লুকোজ বাড়ে না। সকালের ব্রেকফাস্টের দু'ঘণ্টা পর আম খান। এমনকি এটি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না।
স্মুদি পান করতে পছন্দ করলে নারকেলের দুধে আম যোগ করে স্মুদি তৈরি করতে পারেন। আসলে নারকেলের দুধ ঠান্ডা হয়। এটি আমের সঙ্গে ভাল মিশ্রণ তৈরি করে এবং কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না। এভাবে আম খেলে শরীরে তাপ তৈরি হয় না। আপনি যদি প্রি-ডায়াবেটিক হয়ে থাকেন বা গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ভয় পান, তাহলে বাদাম এবং আখরোটের সঙ্গে আম খেতে পারেন। এতে গ্লুকোজ বাড়ে না। সকালের ব্রেকফাস্টের দু’ঘণ্টা পর আম খান। এমনকি এটি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না।
দুপুরে বা রাতের খাবারের পর আম খাবেন না। এটি হজম না হওয়া খাবারকে ক্ষুদ্রান্ত্র এবং বৃহদন্ত্রে ঠেলে দেয়, যার ফলে বদহজম হয়।
দুপুরে বা রাতের খাবারের পর আম খাবেন না। এটি হজম না হওয়া খাবারকে ক্ষুদ্রান্ত্র এবং বৃহদন্ত্রে ঠেলে দেয়, যার ফলে বদহজম হয়।