জামপাতার অ্যান্টি-অ্যালার্জিক বৈশিষ্ট্য, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা জ্বর, আমাশয়, আলসার, হাঁপানির মত রোগ নিরাময়ে কার্যকর। এগুলিতে ফ্ল্যাভোনয়েড রয়েছে, যার ক্যানসার-বিরোধী প্রভাব রয়েছে বলে মনে করা হয়। এ ছাড়া এটি টিউমার তৈরি হতে বাধা দেয়।উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেহরাদুনের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সিরাজ সিদ্দিকি বলেন, পুরো জাম গাছটির-ই হরেক ওষধি গুণ রয়েছে। জাম ও এর বীজ খুবই উপকারী, আবার এর পাতাও অমৃতের চেয়ে কম নয়। এটি অ্যান্টি-ডায়াবেটিক হিসাবে বিবেচিত হয়, তাই এটি ব্যাপকভাবে খাওয়া হয়ে থাকে।উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেহরাদুনের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সিরাজ সিদ্দিকি বলেন, পুরো জাম গাছটির-ই হরেক ওষধি গুণ রয়েছে। জাম ও এর বীজ খুবই উপকারী, আবার এর পাতাও অমৃতের চেয়ে কম নয়। এটি অ্যান্টি-ডায়াবেটিক হিসাবে বিবেচিত হয়, তাই এটি ব্যাপকভাবে খাওয়া হয়ে থাকে। জামপাতা ডায়াবেটিস রোগীদের ত্বকের সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে। পেটের গ্যাস, আলসার ও আমাশয় ইত্যাদিতে সমান উপকারী এই পাতা।ডা. সিরাজ সিদ্দিকী বলেন, আয়ুর্বেদে জামপাতার অনেক উপকারিতা উল্লেখ করা হয়েছে কারণ এতে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, যা শরীরকে বড় ধরনের রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।জাম পাতা পাইলস নির্মূল করতে খুবই কার্যকর। পাইলস রোগে আক্রান্ত হলে এর পাতার নির্যাস নিয়ে সামান্য চিনি মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যাবে।জামপাতার ক্বাথ পান করলে কিডনির পাথর ভেঙে যায়। এর জন্য জামপাতার গুঁড়োর সঙ্গে সামান্য কালো গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে এক চামচ জল দিয়ে দিনে তিনবার খেলে কয়েক দিনের মধ্যেই পাথর বেরিয়ে যাবে।
