Tulsi

Health Tips: রোজ খালিপেটে এই পাতা খান, কমবে ওজন, দূর হবে মুখের দুর্গন্ধ, ডায়াবেটিস-ক্যানসার-সর্দি-কাশি-হাঁপানি হার মানবে

তুলসী… এই একটা গাছের হাজার-ও গুণ! শুধু পূচা-অর্চনাতেই নয়, তুলসী পাতা ওষধি গুণের ভাণ্ডার। আয়ুর্বেদের মতে, নিয়মিত সকালে খালিপেটে কয়েকটা তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে ‘মিরাকল’ হয়। এই পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, আয়রন ও ফাইবার। আয়ুর্বেদে তুলসি পাতা খাওয়ার নানা উপকারিতার কথা বর্ণনা করা রয়েছে। আয়ুর্বেদে তুলসিকে  ওষুধ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
তুলসী… এই একটা গাছের হাজার-ও গুণ! শুধু পূচা-অর্চনাতেই নয়, তুলসী পাতা ওষধি গুণের ভাণ্ডার। আয়ুর্বেদের মতে, নিয়মিত সকালে খালিপেটে কয়েকটা তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে ‘মিরাকল’ হয়। এই পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, আয়রন ও ফাইবার। আয়ুর্বেদে তুলসি পাতা খাওয়ার নানা উপকারিতার কথা বর্ণনা করা রয়েছে। আয়ুর্বেদে তুলসিকে ওষুধ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
আয়ুর্বেদে তুলসি গাছকে প্রকৃতির বর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। হৃদরোগ ও জ্বর নিরাময়েও তুলসির পাতা ব্যবহার করা হয় এবং ঠান্ডা, গলা ব্যথা, মাথাব্যথার ক্ষেত্রেও এটি খুবই উপকারী। তুলসি পাতায় রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রিয়াল গুণ যা সর্দি-কাশি-জ্বরের মোকাবিলা করে। তুলসীর মধ্যে বেশ কয়েকটি প্রজাতির দেখা মেলে। এরমধ্যে মিন্ট তুলসী সর্দি, কাশিতে দারুন উপাদেয়। চলতি ভাষায় তা ভিকস তুলসী নামেও পরিচিত।

আয়ুর্বেদে তুলসি গাছকে প্রকৃতির বর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। হৃদরোগ ও জ্বর নিরাময়েও তুলসির পাতা ব্যবহার করা হয় এবং ঠান্ডা, গলা ব্যথা, মাথাব্যথার ক্ষেত্রেও এটি খুবই উপকারী। তুলসি পাতায় রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রিয়াল গুণ যা সর্দি-কাশি-জ্বরের মোকাবিলা করে। তুলসীর মধ্যে বেশ কয়েকটি প্রজাতির দেখা মেলে। এরমধ্যে মিন্ট তুলসী সর্দি, কাশিতে দারুন উপাদেয়। চলতি ভাষায় তা ভিকস তুলসী নামেও পরিচিত।
জাঞ্জগীর চম্পা জেলা হাসপাতালের আয়ুষ চিকিৎসক ডা. ফণীন্দ্র ভূষণ দিওয়ান বলেন, আয়ুর্বেদে তুলসির গুরুত্বকে স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে। তুলসি পাতায় রয়েচে প্রচুর অ্যাডাপটোজেন যা স্ট্রেস কমায়। রোজ এই পাতা খেলে নার্ভাস সিস্টেম ভাল থাকে, শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, মন শান্ত ও ফুরফুরে থাকে।

জাঞ্জগীর চম্পা জেলা হাসপাতালের আয়ুষ চিকিৎসক ডা. ফণীন্দ্র ভূষণ দিওয়ান বলেন, আয়ুর্বেদে তুলসির গুরুত্বকে স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে। তুলসি পাতায় রয়েচে প্রচুর অ্যাডাপটোজেন যা স্ট্রেস কমায়। রোজ এই পাতা খেলে নার্ভাস সিস্টেম ভাল থাকে, শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, মন শান্ত ও ফুরফুরে থাকে।
ডা. ফণীন্দ্র ভূষণ দিওয়ান আরও বলেছেন , তুলসির ক্বাথ এবং তুলসি চা পান করলে উপকার পাওয়া যায়। তুলসি গলা ব্যথা, সর্দি, কাশি, হাঁপানির ওষুধ হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। পাশাপাশি, দাঁতের ব্যথায় গোলমরিচ ও তুলসি পাতার পেস্ট দিয়ে বড়ি বানিয়ে দাঁতের নীচে রাখলে আরাম পাওয়া যায়।
প্রতিদিন খালি পেটে তুলসি পাতা চিবিয়ে খেলে পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, এটি দিনে কয়েকবার চোখের ওপরে লাগালেও আরাম পাওয়া যায়। রোজ খালিপেটে কয়েকটা তুলসী পাতা খেলে হজমশক্তি ভাল হয়, শরীরে পিএইচ-এর ভারসাম্য বজায় থাকে।
প্রতিদিন খালি পেটে তুলসি পাতা চিবিয়ে খেলে পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, এটি দিনে কয়েকবার চোখের ওপরে লাগালেও আরাম পাওয়া যায়। রোজ খালিপেটে কয়েকটা তুলসী পাতা খেলে হজমশক্তি ভাল হয়, শরীরে পিএইচ-এর ভারসাম্য বজায় থাকে।
তুলসি পাতার ক্বাথ তৈরি করে বা চায়ে মিশিয়ে ব্যবহার করলে কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও তুলসি পাতার রস বের করে তাতে গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে পান করলে কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। অনেকেই এতে মধু মিশিয়ে শিশুদের খাওয়ান, এতে শুষ্ক কাশি ও হাঁপানিতে আরাম পাওয়া যায়।

তুলসি পাতার ক্বাথ তৈরি করে বা চায়ে মিশিয়ে ব্যবহার করলে কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও তুলসি পাতার রস বের করে তাতে গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে পান করলে কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। অনেকেই এতে মধু মিশিয়ে শিশুদের খাওয়ান, এতে শুষ্ক কাশি ও হাঁপানিতে আরাম পাওয়া যায়।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে– তুলসী পাতায় এমন কিছু যৌগ থাকে যা প্যানক্রিয়াসের কোষের কার্যক্ষমতা বাড়ায়, ইনসুলিন ক্ষরণ বাড়ায় এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে। পাশাপাশি তুলসী পাতা কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাটের মেটাবলিজম বাড়ায়, ফলে রক্তের শর্করা এনার্জিতে পরিণত হয়।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে– তুলসী পাতায় এমন কিছু যৌগ থাকে যা প্যানক্রিয়াসের কোষের কার্যক্ষমতা বাড়ায়, ইনসুলিন ক্ষরণ বাড়ায় এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে। পাশাপাশি তুলসী পাতা কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাটের মেটাবলিজম বাড়ায়, ফলে রক্তের শর্করা এনার্জিতে পরিণত হয়।
মুখের দুর্গন্ধ দূর করে– তুলসী পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়ার বৈশিষ্ট্য মুখের দুর্গন্ধ তাড়ায়।
মুখের দুর্গন্ধ দূর করে– তুলসী পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়ার বৈশিষ্ট্য মুখের দুর্গন্ধ তাড়ায়।
ত্বকের জন্য ভাল– তুলসী পাতা শরীরের টক্সিন দূর করে, ত্বক ভাল রাখে, ব্রণ-ত্বকের দাগছোপ দূর করে।
ত্বকের জন্য ভাল– তুলসী পাতা শরীরের টক্সিন দূর করে, ত্বক ভাল রাখে, ব্রণ-ত্বকের দাগছোপ দূর করে।
ওজন কমায়– তুলসী পাতা হজমশক্তি উন্নত করে ও শরীর টক্সিনমুক্ত করে, ফলে নিয়মিত তুলসী পাতা খেলে ওজন কমে।
ওজন কমায়– তুলসী পাতা হজমশক্তি উন্নত করে ও শরীর টক্সিনমুক্ত করে, ফলে নিয়মিত তুলসী পাতা খেলে ওজন কমে।
শ্বাসযন্ত্রের জন্য ভাল– বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত খালিপেটে তুলসী পাতা খেলে হাঁপানি ও ব্রঙ্কাইটিস- এর মত অসুখকে কাবু করা যায়। তুলসী পাতা বুজে জমা কফ-ও দূর করে।
শ্বাসযন্ত্রের জন্য ভাল– বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত খালিপেটে তুলসী পাতা খেলে হাঁপানি ও ব্রঙ্কাইটিস- এর মত অসুখকে কাবু করা যায়। তুলসী পাতা বুজে জমা কফ-ও দূর করে।