Tag Archives: tulsi

উত্তর ২৪ পরগণা, লাইফস্টাইল

Health Tips: রোজ খালিপেটে এই পাতা চিবিয়ে খান, ডায়াবেটিস, ক্যানসার, হার্টের অসুখ হার মানবে, কমবে ওজন, দূর হবে মুখের দুর্গন্ধ

Gallery May 17, 2024 Bangla Digital Desk

তুলসী… এই একটা গাছের হাজার-ও গুণ! শুধু পূচা-অর্চনাতেই নয়, তুলসী পাতা ওষধি গুণের ভাণ্ডার। আয়ুর্বেদের মতে, নিয়মিত সকালে খালিপেটে কয়েকটা তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে ‘মিরাকল’ হয়। এই পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, আয়রন ও ফাইবার। রোজ খালিপেটে কয়েকটা তুলসী পাতা খেলে শরীরে কী হয় জানেন?লেখা-- জুলফিকার মোল্যা — তুলসী… এই একটা গাছের হাজার-ও গুণ! শুধু পূচা-অর্চনাতেই নয়, তুলসী পাতা ওষধি গুণের ভাণ্ডার। আয়ুর্বেদের মতে, নিয়মিত সকালে খালিপেটে কয়েকটা তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে ‘মিরাকল’ হয়। এই পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, আয়রন ও ফাইবার। রোজ খালিপেটে কয়েকটা তুলসী পাতা খেলে শরীরে কী হয় জানেন?
লেখা– জুলফিকার মোল্যা

সর্দি-কাশি-জ্বর কমায়– তুলসী পাতায় রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রিয়াল গুণ যা সর্দি-কাশি-জ্বরের মোকাবিলা করে। তুলসীর মধ্যে বেশ কয়েকটি প্রজাতির দেখা মেলে। এরমধ্যে মিন্ট তুলসী সর্দি, কাশিতে দারুন উপাদেয়। চলতি ভাষায় তা ভিকস তুলসী নামেও পরিচিত। লেখা-- জুলফিকার মোল্যা — সর্দি-কাশি-জ্বর কমায়– তুলসী পাতায় রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রিয়াল গুণ যা সর্দি-কাশি-জ্বরের মোকাবিলা করে। তুলসীর মধ্যে বেশ কয়েকটি প্রজাতির দেখা মেলে। এরমধ্যে মিন্ট তুলসী সর্দি, কাশিতে দারুন উপাদেয়। চলতি ভাষায় তা ভিকস তুলসী নামেও পরিচিত।
লেখা– জুলফিকার মোল্যা

স্ট্রেস দূর করে– তুলসী পাতায় রয়েচে প্রচুর অ্যাডাপটোজেন যা স্ট্রেস কমায়। রোজ এই পাতা খেলে নার্ভাস সিস্টেম ভাল থাকে, শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, মন শান্ত ও ফুরফুরে থাকে।

হজমশক্তি বাড়ায়– রোজ খালিপেটে কয়েকটা তুলসী পাতা খেলে হজমশক্তি ভাল হয়, শরীরে পিএইচ-এর ভারসাম্য বজায় থাকে।

রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে– তুলসী পাতায় এমন কিছু যৌগ থাকে যা প্যানক্রিয়াসের কোষের কার্যক্ষমতা বাড়ায়, ইনসুলিন ক্ষরণ বাড়ায় এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে। পাশাপাশি তুলসী পাতা কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাটের মেটাবলিজম বাড়ায়, ফলে রক্তের শর্করা এনার্জিতে পরিণত হয়।

মুখের দুর্গন্ধ দূর করে– তুলসী পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়ার বৈশিষ্ট্য মুখের দুর্গন্ধ তাড়ায়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়– তুলসী পাতায় প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে, রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য যা জ্বরের জন্য দায়ী ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াদের পরাস্ত করে।

ত্বকের জন্য ভাল– তুলসী পাতা শরীরের টক্সিন দূর করে, ত্বক ভাল রাখে, ব্রণ-ত্বকের দাগছোপ দূর করে।

ওজন কমায়– তুলসী পাতা হজমশক্তি উন্নত করে ও শরীর টক্সিনমুক্ত করে, ফলে নিয়মিত তুলসী পাতা খেলে ওজন কমে।

শ্বাসযন্ত্রের জন্য ভাল– বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত খালিপেটে তুলসী পাতা খেলে হাঁপানি ও ব্রঙ্কাইটিস- এর মত অসুখকে কাবু করা যায়। তুলসী পাতা বুজে জমা কফ-ও দূর করে।

গ্রামাঞ্চলে ঘরে ঘরে দেখা মেলে বিভিন্ন তুলসি গাছ। প্রাচীন কাল থেকে এই পাতা দারুণ ভাবে ব্যবহৃত। গ্রামাঞ্চলের বাড়িতে গড়ে ঘরে কৃষ্ণ তুলসি, রাম তুলসি, গোলক তুলসির মত নানা তুলসি গাছ রাখার রেওয়াজ রয়েছে।

লাইফস্টাইল

High Cholesterol Tips: ধমনীতে আঠার মতো লেগে থাকা কোলেস্টেরলকে টেনে বার করে..সুগারেও ধন্বন্তরি! শুধু ১৫ দিন খেয়ে দেখুন এই ভাবে

Gallery May 16, 2024 Bangla Digital Desk

আজকের ব্যস্ত জীবনের জন্য অল্প বয়সেই নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে শুরু করেছে মানুষ। হাই কোলেস্টেরলে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এমন পরিস্থিতিতে শুধুমাত্র হাই কোলেস্টেরল নয়, এমন একাধিক রোগ রয়েছে যাতে তুলসী পাতা অত্যন্ত কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে।

আমরা জানি, ধর্মীয় দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই তুলসী পাতা৷ তবে স্বাস্থ্যের উপরেও এই তুলসীর গুণ অনস্বীকার্য। তুলসী গাছে থাকা উপাদান অনেক বড় রোগে কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে।

হেলথলাইনের খবর অনুযায়ী, রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি বা হ্রাস স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে রক্তে শর্করার মাত্রা সবসময় নিয়ন্ত্রণে থাকা জরুরি। এর জন্য তুলসী খুবই কার্যকরী। প্রি-ডায়াবেটিক অবস্থা বা টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে, তুলসী খাওয়া রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

তুলসী পাতার ব্যবহার মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা কমাতেও সাহায্য করে। সংক্রমণ থেকে রক্ষা করার পাশাপাশি এটি ক্ষত নিরাময়েও সহায়ক। আসুন জেনে নেই তুলসীর প্রধান স্বাস্থ্য উপকারিতা।

হার্টের শিরায় জমা খারাপ কোলেস্টেরল হার্টের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এমন পরিস্থিতিতে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো জরুরি। এর জন্য তুলসী খাওয়া খুবই কার্যকরী হতে পারে। প্রাণীজ গবেষণার সময় দেখা গেছে, যে তুলসী খাওয়া খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া তুলসীর তেলও বেশ উপকারী।

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জয়েন্টে ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। আর্থ্রাইটিস, হাড় সম্পর্কিত একটি গুরুতর রোগ, এটিও খুব যন্ত্রণাদায়ক। এমন পরিস্থিতিতে জয়েন্টের ব্যথা কমাতে এবং ফোলাভাব দূর করতে তুলসী খাওয়া উপকারী। তুলসী পাতায় অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়, যে কারণে হাড়ের জয়েন্ট সংক্রান্ত সমস্যায় তুলসী খুবই কার্যকর।

পেটের সমস্যা খুবই সাধারণ এবং পেট সংক্রান্ত সমস্যা দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে তার থেকে অনেক মারাত্মক রোগও দেখা দিতে পারে। তুলসী পেটের আলসারজনিত চাপ থেকে মুক্তি দেয়। এর পাশাপাশি, এর নিয়মিত সেবন পাকস্থলীর অ্যাসিড কমায় এবং শ্লেষ্মা নিঃসরণ বাড়ায়। এতে শ্লেষ্মা কোষও বৃদ্ধি পায়।

তুলসী পাতার নির্যাস আঘাতের পরে ক্ষত দ্রুত নিরাময়ে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়। তুলসীতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি এবং অ্যানালজেসিক বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এমন পরিস্থিতিতে এর নিয়মিত ব্যবহার খুবই উপকারী হতে পারে। প্রতিদিন সকালে ৪-৫টি তুলসী পাতা নিয়মিত খান৷ ১৫ দিনেই দেখতে পাবেন লাভ৷

Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা৷ কোনও নতুন কিছু শুরু করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷

জ্যোতিষকাহন

Tulsi Astro Tips: এটাই একমাত্র সঠিক দিক…! ‘এই’ গাছ লাগালেই হু হু করে হাতে আসবে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা! খুলে যাবে বন্ধ ভাগ্যের দরজা, সংসারে অঢেল সুখ-সমৃদ্ধি

Gallery May 9, 2024 Bangla Digital Desk

বাড়ির সমৃদ্ধি যদি ধীরে ধীরে কমতে থাকে এবং আপনার বাড়িতে সমস্যা যদি বাড়তে থাকে। তাহলে পণ্ডিতের কাছ থেকে জেনে নিন বাড়িতে কোন গাছ লাগাতে হবে যাতে ঘরে দেবী লক্ষ্মী প্রসন্ন থাকেন।

কালকাজি মন্দিরের পুরোহিত চেতন্য ভরদ্বাজ জানিয়েছেন, কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করা উচিত যাতে ঘর থেকে দারিদ্র্য দূর করা যায় এবং সুখ ও শান্তি বজায় রাখা যায়।

পণ্ডিত চেতন্য ভরদ্বাজ জানান, আমাদের সকলের বাড়ির প্রবেশপথে একটি তুলসী গাছ লাগাতে হবে। কারণ হিন্দু ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী তুলসী গাছকে খুবই শুভ বলে মনে করা হয়।

পন্ডিত চেতন্য ভরদ্বাজ বলেন, যে কোনও জায়গায় তুলসি গাছ না লাগানোই ভাল। সর্বদা মনে রাখবেন যে তুলসী গাছ বাড়ির মূল দরজায় শুধুমাত্র বাড়ির উত্তর বা পূর্ব দিকে লাগানো উচিত, যার কারণে বাড়ির ভিতরে কখনও নেতিবাচকতা জন্মায় না।

তিনি আরও বলেন, প্রতিদিন তুলসী গাছের পুজো করার পাশাপাশি তাতে জলও নিবেদন করা উচিত যাতে আপনার পরিবারে সুখ থাকে এবং কখনও আর্থিক সঙ্কট না আসে।

জ্যোতিষকাহন

Tulsi Vastu Tips: হু হু করে হাতে আসবে প্রচুর টাকা! বৈশাখ মাসে করুন এই ৩ প্রতিকার, তুলসীর অলৌকিক প্রভাবে মিটবে আর্থিক সঙ্কট, ফুলে-ফেঁপে উঠবে সংসার

Gallery May 4, 2024 Bangla Digital Desk

সনাতন ধর্মে বছরের ১২ মাসই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়। প্রতি মাসই কোন না কোন দেবতাকে উৎসর্গ করা হয়। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, বৈশাখ মাস ২১ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে এবং ২১ মে শেষ হবে। বৈশাখ মাসের গুরুত্বকে অত্যন্ত বিশেষ বলে বর্ণনা করা হয়েছে। স্কন্দপুরাণে বৈশাখ মাসকে সকল মাসের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বলে বর্ণনা করা হয়েছে।

বৈশাখ মাস সম্পর্কে আরও একটি বিশ্বাস আছে যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের আগে স্নান করে, সে ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদ প্রাপ্ত হয়৷ এছাড়াও বৈশাখ মাসে তুলসীর পূজা করা হয় এবং তাকে কিছু নিবেদন করা হয়, তাহলে ঘর থেকে দারিদ্র দূর হয়। এবং ঘরে সুখ এবং সমৃদ্ধি নিয়ে আসে।

অযোধ্যার জ্যোতিষী পন্ডিত কল্কি রাম বলেছেন যে, সনাতন ধর্মে তুলসীকে অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। তুলসী গাছে মা লক্ষ্মীর বাস। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে বাড়িতে তুলসী গাছ রাখলে ইতিবাচক শক্তি আসে এবং সুখ ও শান্তি আসে। বৈশাখ মাসে স্নান দান করলে অনন্ত পুণ্য লাভ হয়। এছাড়াও জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে এই মাসে তুলসী সংক্রান্ত কিছু বিশেষ প্রতিকার করলে অর্থ সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা দূর হয় এবং দারিদ্র্য থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।

বৃহস্পতিবার মা তুলসীকে উৎসর্গ করা হয়, তাই বৈশাখ মাসের প্রতি বৃহস্পতিবার তার বিশেষ পূজা করে ভক্তরা বিশেষ উপকার পান। বৃহস্পতিবার তুলসী পূজা করার সময় একটি পাত্রে ৭ টুকরো হলুদ, ১ টুকরো গুড় এবং ৭ গ্রাম ডাল রেখে তুলসীর কাছে রাখুন। এতে করে আপনার সকল ইচ্ছা পূরণ হবে।

বৈশাখ মাসে তুলসীকে জল নিবেদন করার সময় একটি পাত্রে জল নিয়ে তাতে সামান্য হলুদ মিশিয়ে নিবেদন করুন। আপনার হাতে হলুদ এবং জল নিন এবং আপনার মনের ইচ্ছার কথা বলার সময় তুলসীকে নিবেদন করুন। এর মাধ্যমে খুব তাড়াতাড়ি মনের সমস্ত ইচ্ছা পূরণ হবে।

বৈশাখ মাসের প্রতি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তুলসীর কাছে একটি আটার প্রদীপ জ্বালিয়ে তাতে ঘি ঢেলে জ্বালিয়ে রাখলে মা তুলসী খুব খুশি হন। তুলসীর কৃপায় মিটবে আর্থিক সঙ্কট, ফুলে-ফেঁপে উঠবে সংসার৷

লাইফস্টাইল

Tulsi: জলে ফুটিয়ে নিন বা চায়ে খান…! সবই ওষুধ, এই গাছের পাতা-ফুল-ছাল গুণে ঠাসা, কীভাবে খেলে সবচেয়ে উপকার?

Gallery April 26, 2024 Bangla Digital Desk

*যে সব গাছ বাড়ির চারপাশে থাকে, তার মধ্যে এমন অনেক গাছ রয়েছে, যেগুলির আয়ুর্বেদে গুরুত্ব অপরিসীম। যার ব্যবহার সম্পর্কে জানা থাকলে আমরা বিভিন্ন ধরনের রোগ দূর করতে পারি। তার মধ্যে রয়েছে শেওনাক, বরুণ, তুলসি, মধু মালতী। যার পাতা ব্যবহারে মাথাব্যথা, জ্বর, ডায়াবেটিস, ভাইরাল জ্বর-সহ অনেক রোগের উপকার মেলে।

*বাড়ির চারপাশে তুলসি গাছ থাকেই। এমনকি প্রায় প্রতিটি গৃহস্থ বাড়িতেই তুলসি গাছ থাকে। এই গাছের ঔষধি গুণ বলেও শেষ করা যাবে না। চায়ে এই পাতা ব্যবহার করলে মাথাব্যথা, জ্বর, সর্দি, নাক, কাশি-সহ অন্যান্য ধরনের সমস্যায় আরাম পাওয়া যায়।

*চৌধুরি চরণ সিং বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের প্রধান এবং আয়ুর্বেদিক উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক বিজয় মালিক জানিয়েছেন, শ্যাওনক গাছের বাকলের গুঁড়ো তৈরি করে জলে মিশিয়ে খেলে লিভার সংক্রান্ত নানা ধরনের রোগে দারুণ উপশম মেলে। এটি জন্ডিস রোগীদের শরীরে মিরাকল করে। এতে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ঔষধি গুণ, যা লিভারের সুরক্ষা কবচ হিসেবে কাজ করে। এই গাছের মূল দশমোলা হিসাবেও ব্যবহৃত হয়। শরীরের কোনও অংশে প্রদাহজনিত সমস্যা থাকলে তা দূর করতে সাহায্য করে।

*মানুষ অনেক সময়ই উত্তেজিত থাকে। যার কারণে অনেক সময় তারা বিস্মৃতির শিকার হন। এই জাতীয় গাছ Mandukparni (Centella asiatica) নামে একটি উদ্ভিদের প্রয়োজন হয়। তিন-চারটি পাতা প্রতিদিন চিবিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। একইসঙ্গে এটি তরুণদের জন্যও বেশ উপকারী। যারা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করছেন, তারা চাইলে এই পাতা চায়ে ব্যবহার করতে পারেন। এটি স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে পড়ুয়াদের।

*মধুমালতি লতায় যে পাতা আসে, তা ফুলের রস থেকে বের করা হয়। যদি প্রতিদিন ব্যবহার করা হয় এই পাতার রস, তাতে সুগারের রোগীদের অনেকটা সুবিধা হয়। কারণ এটি সুগার নিয়ন্ত্রণে খুবই উপকারী। পাশাপাশি কোনও পুরুষ বা মহিলার মধ্যে শারিরীক দুর্বলতা তৈরি হলে এই পাতার রস প্রতিদিন খেতে পারেন। এটি শরীরের দুর্বলতা দূর করতে সাহায্য করে।

*করোনা কালে মানুষের মধ্যে হঠাৎ করেই এই গাছের পাতার রস বা ক্বাথ গ্রহণ করার উন্মাদনা বেড়ে যায়। মানুষ তাতে কিছুটা স্বস্তিও পেয়েছে। নিয়মিত এই ক্কাথ খাওয়ায় ভাইরাল রোগের থেকে মুক্তি পান। বরুণ নামের একই গাছের ব্যবহার আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এই গাছের ছাল খুব উপকারী। এই গাছের ছালের ক্বাথ পান করলে পেট সংক্রান্ত রোগ, লিভার, হার্ট, ডায়াবেটিস-সহ অন্যান্য ধরনের রোগ থেকে মুক্তি মেলে।

লাইফস্টাইল

Health Tips: আপনার বাড়িতে এই গাছ রয়েছে? স্তন ক্যানসার-টিউমর কাছে ঘেঁষবে না, কীভাবে ব্যবহার করবেন পাতা?

Gallery April 20, 2024 Bangla Digital Desk

*আমাদের খুব কাছেই রয়েছে এমন একটি ভেষজ উদ্ভিদ যা অনেক রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। প্রায় সমস্ত গৃহস্থের বাড়িতেই থাকে এই গাছ। সংগৃহীত ছবি। — *আমাদের খুব কাছেই রয়েছে এমন একটি ভেষজ উদ্ভিদ যা অনেক রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। প্রায় সমস্ত গৃহস্থের বাড়িতেই থাকে এই গাছ। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

*প্রকৃতির ভাণ্ডারে রয়েছে নিরাময়ের পশরা। মানুষের উন্নত চিকিৎসার পাশাপাশি সেই সমস্ত প্রাকৃতিক উপাদানও কাজ করতে পারে স্বাস্থ্যের নানা সমস্যার সমাধানে। সংগৃহীত ছবি। — *প্রকৃতির ভাণ্ডারে রয়েছে নিরাময়ের পশরা। মানুষের উন্নত চিকিৎসার পাশাপাশি সেই সমস্ত প্রাকৃতিক উপাদানও কাজ করতে পারে স্বাস্থ্যের নানা সমস্যার সপমাধানে। সংগৃহীত ছবি।

*নিয়মিত দুটি তুলসি পাতা চিবিয়ে খেলে সর্দি-কাশি বা সংক্রমণের হাত থেকে নিস্তার পাওয়া যেতে পারে। তুলসি পাতায় রয়েছে এমন উপাদান যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি। — *নিয়মিত দুটি তুলসি পাতা চিবিয়ে খেলে সর্দি-কাশি বা সংক্রমণের হাত থেকে নিস্তার পাওয়া যেতে পারে। তুলসি পাতায় রয়েছে এমন উপাদান যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

*বিশেষজ্ঞদের দাবি, তুলসি পাতা পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর। এটি দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে। ছানি বা গ্লুকোমার মতো রোগ নিরাময়েও সাহায্য করে থাকে। সংগৃহীত ছবি।

*আয়ুর্বেদিক নানা গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে, তুলসি পাতা ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতাও রাখে। অগ্ন্যাশয়ের টিউমার কোষ দূর করতে পারে তুলসী পাতা। স্তন ক্যানসারে মতো রোগও দূরে রাখে। সংগৃহীত ছবি।

*বর্তমান জীবনে মানুষের সব থেকে বড় সমস্যা মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। বদলে যাওয়া আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে মানুষের জীবনে নানা কারণে বাড়ছে চাপ। সংগৃহীত ছবি। — *বর্তমান জীবনে মানুষের সব থেকে বড় সমস্যা মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। বদলে যাওয়া আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে মানুষের জীবনে নানা কারণে বাড়ছে চাপ। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

*কখনও পড়াশোনা, কখনও জীবিকা আমাদের জীবনে উদ্বেগ তৈরি করে। সহজেই তা থেকে মুক্তি দিতে পারে তুলসি পাতা। নিয়মিত ১০-১২টি তুলসি পাতা খেলে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি মিলতে পারে। সংগৃহীত ছবি।

*গরম জলে কয়েকটি তুলসি পাতা দিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে সঙ্গে কিছু এলাচ। এই জল নিয়মিত পান করা যেতে পারে। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। বিভিন্ন ধরণের রোগ থেকে সহজেই মিলবে মুক্তি। সংগৃহীত ছবি।

*রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিই নয়, ত্বকের যত্নেও তুলসির অনেক গুণ। কয়েকটি তুলসি পাতা পিষে মুখে লাগালে ত্বক মসৃণ হবে। সংগৃহীত ছবি।

*ত্বকের কোনও অংশে পোড়া দাগ থাকলে সেখানে তুলসির রস, নারকেল তেল লাগালে সমস্ত দাগ কমে যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি। — *ত্বকের কোনও অংশে পোড়া দাগ থাকলে সেখানে তুলসির রস, নারকেল তেল লাগালে সমস্ত দাগ কমে যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

লাইফস্টাইল

Tulsi Tips: তুলসী গাছে নুন দিলে কী হয় জানেন? ফল হবে অবিশ্বাস্য, কী ভাবে ব্যবহার করবেন? জানুন সম্পূর্ণ তথ্য

Gallery April 19, 2024 Bangla Digital Desk

গৃহস্থ সংসারে তুলসী গাছের গুরুত্ব অপরিসীম৷ গুরুজনেরা বলে থাকেন, যে সংসারে সুস্থ তুলসী গাছ থাকে, সে সংসারে কখনও কোনও অমঙ্গল হয় না৷ তবে তুলসী গাছ বাড়িতে রাখলে সব সময় নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত৷ কিছু কিছু বিষয়ে বিশেষ যত্নশীল না হলে তুলসী গাছ বাঁচানো যায় না, বিশেষ করে এই ভীষণ গরমে৷

শুধু ধর্মীয় কারণই নয়, তুলসী গাছ ঔষধি গুণেও ভরপুর৷ প্রতিটি গৃহস্থ পরিবারের রমণীরাই নিজেদের বাড়িতে যত্ন করে তুলসী গাছ লাগিয়ে থাকেন৷ কিন্তু, আজকালকার ব্যস্ত জীবনযাপনের মধ্যে অনেকেই সময় মতো ঠিক করে তুলসী গাছের পরিচর্যা করতে পারে না৷

খেয়াল করে দেখে থাকবেন, প্রায়শই দেখা যায় তুলসী গাছে সাদা পোকা লেগে গিয়েছে৷ যা ধীরে ধীরে গোটা গাছ থেকেই রস শুষে নিয়ে গাছটিকে মেরে ফেলে৷ কখনও কখনও আবার গাছে এমন পোকা ধরে, যা চোখেও দেখা যায় না৷ শুধু দেখতে পাওয়া যায় তুলসী গাছটি ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়ছে, পাতা শুকিয়ে যাচ্ছে, নতুন পাতা গজাচ্ছে না৷ এমনকি, পাতা বাদামি হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটে৷

হয়ত রোজই নিয়মিত জল দিচ্ছেন, হাল্কা রোদেও রাখা রয়েছে তুলসী গাছ, কিন্তু দু’দিন অন্তরই দেখছেন তুলসী গাছ শুকিয়ে যাচ্ছে, বাঁচাতে পারছেন না৷ কিন্তু, বুঝতে পারছেন না ঠিক কোথায় ভুল হচ্ছে?

তুলসী গাছকে সুস্থ রাখতে বাজার থেকে আনা কীটনাশক স্প্রে করা কখনওই উচিত নয়। ঘরোয়া উপায়েই তুলসী গাছে থাকা পোকামাকড়ও দূর করা উচিত। এ জন্য রান্নাঘরে থাকা লবণ বা নুনের ব্যবহার আদর্শ। তবে, তা কীভাবে ব্যবহার করবেন তা জেনে নিতে হবে আগে।

প্রকৃতপক্ষে, নুন বা লবণ মাটির পুষ্টি উপাদান বাড়াতে সাহায্য করে৷ তুলসী গাছের মাটিতে পরিমিত পরিমাণ নুন দিলে গাছের বৃদ্ধি ভাল হয়, স্বাস্থ্য ভাল থাকে, তাছাড়া এটি তুলসী গাছকে পোকামাকড়ের হাত থেকেও রক্ষা করে। পোকামাকড় তাড়াতে তুলসী গাছে লবণ ব্যবহার করা অত্যন্ত উপযোগী। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন উপায়ে তুলসী গাছে লবণ ব্যবহার করা ভাল।

তুলসী গাছের মাটিতে লবণ যোগ করতে হলে প্রথমেই আপনাকে নুন দিয়ে তৈরি করে নিতে হবে একটি স্প্রে। এজন্য একটি পাত্রে এক লিটার জল নিয়ে তাতে এক টেবিল চামচ লবণ মেশাতে হবে। এবার এই দ্রবণটি ধীরে ধীরে তুলসী গাছে অল্প অল্প করে দিতে হবে নিয়মিত৷ গাছের সংক্রমিত অংশেও এই তরল স্প্রে করতে পারেন। এতে তুলসী গাছ থেকে পোকামাকড় খুব দ্রুত চলে যাবে।

পশ্চিম মেদিনীপুর, লাইফস্টাইল

Tulsi- Basil Benefits: তুলসী পাতার রস খেলেই হল না! জানতে হবে সঠিক নিয়ম! না হলে কোনও কাজ হবে না! জানুন চিকিৎসকের মত

Gallery April 18, 2024 Bangla Digital Desk

আমাদের চারপাশে এমন অনেক গাছ আছে, যার গুরুত্ব আমরা জানিনা। তুলসীকে আমরা সাধারণত পুজোর কাজে ব্যবহার করি, তবে এর গুরুত্ব জানলে অবাক হবেন।

আমাদের বাড়ির পাশেই নানা ধরনের প্রকারভেদ হয়, যার মধ্যে অন্যতম একটি মিন্ট তুলসী। চলতি ভাষায় তা ভিকস তুলসী নামেও পরিচিত।

শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলের জ্বর সর্দি কাশি বা ঠান্ডা লাগায় কার্যকরী তুলসি। এছাড়াও নানা রোগের সমস্যায় কার্যকরী। — শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলের জ্বর সর্দি কাশি বা ঠান্ডা লাগায় কার্যকরী তুলসী। এছাড়াও নানা রোগের সমস্যায় কার্যকরী।

সর্দি, কাশি, নাক বন্ধ, গলা ব্যথা বা ঠান্ডা লাগার ক্ষেত্রে ব্যবহার করি ‘ ভিক্স’। এই পাতা ভিক্সের মত কার্যকরী। তাই চলতি ভাষায় ভিকস তুলসীও বলে।

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আশীষ মন্ডল বলেন, এই তুলসী মুখের গন্ধ নিরাময়ে কাজ করে। তাই খালি পেটে এক, দুটো তুলসী পাতা খাওয়া ভাল। — বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আশীষ মন্ডল বলেন, এই তুলসী মুখের গন্ধ নিরাময়ে কাজ করে। তাই খালি পেটে এক দুটো তুলসী পাতা খাওয়া ভাল।

শুধু শারীরিক উপকার নয়, গরমে মশা সহ বিষাক্ত পোকামাকড় তাড়াতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে । — শুধু শারীরিক উপকার নয়, গরমে মশা সহ বিষাক্ত পোকামাকড় তাড়াতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।

লাইফস্টাইল

Tulsi Gach: দুপুর গড়ালেই মশার কামড়ে অস্থির! তুলসি পাতাই মোক্ষম দাওয়াই, শুধু জানুন কোথায়-কীভাবে রাখবেন

Gallery April 12, 2024 Bangla Digital Desk

*ভেষজ উদ্ভিদের মধ্যে অন্যতম তুলসি। রোগ নিরাময়ের বিষয়ে তুলসির গুণ এক কথায় অকল্পনীয়। তবে তুলসির নানা প্রকারভেদ রয়েছে। বিশেষ প্রকারের তুলসি গাছ নানা রোগ নিরাময়ে দারুণ কাজ করে। সংগৃহীত ছবি।

*গৃহস্থের বাড়িতে আর কোনও গাছ থাকুক বা না থাকুক, তুলসি গাছ থাকেই। তুলসির রয়েছে নানা গুণ, তার মধ্যে অন্যতম মশা-মাছি বাড়ি থেকে দূর করে। সংগৃহীত ছবি।

*কীটপতঙ্গের বিনাশে ধন্বন্তরি এই গাছ। প্রাচীন কাল থেকে আয়ুর্বেদিক শাস্ত্র অনুযায়ী নানাভাবে ব্যবহার রয়েছে এই বিশেষ তুলসি গাছ অর্থাৎ কর্পূর তুলসি গাছের। প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই দেখা মেলে বিভিন্ন ধরনের তুলসি গাছের। তবে তুলসীর বেশ কয়েকটি প্রকারের মধ্যে কর্পূর তুলসী বেশ অনেকটাই কার্যকর। এই তুলসী যেমন সুগন্ধ যুক্ত, তেমনই কার্যকরী। সংগৃহীত ছবি।

*বিশেষজ্ঞদের মতে এই তুলসি গাছ ফসলের আশেপাশে থাকলে কোনও ধরনের পোকামাকড় আক্রমণ করতে পারে না। সংগৃহীত ছবি।

*বাড়ির আশেপাশে এই তুলসি গাছটি থাকলে মশার উপদ্রব কমে। মশা তাড়ানোর অস্ত্র হিসাবে অনেকেই বাড়িতে এই তুলসি গাছ লাগান। এই গাছটি দক্ষিণবঙ্গের অনেক জেলাতেই পাওয়া যায়। এই তুলসিকে অনেক জায়গায় 'দুলাল তুলসি বলা হয়। সংগৃহীত ছবি। — *বাড়ির আশেপাশে এই তুলসি গাছটি থাকলে মশার উপদ্রব কমে। মশা তাড়ানোর অস্ত্র হিসাবে অনেকেই বাড়িতে এই তুলসি গাছ লাগান। এই গাছটি দক্ষিণবঙ্গের অনেক জেলাতেই পাওয়া যায়। এই তুলসিকে অনেক জায়গায় ‘দুলাল তুলসি বলা হয়। সংগৃহীত ছবি।

*এই তুলসির আরও ঔষধি গুণ রয়েছে। এই তুলসি গাছের পাতা বাইরের দেশে বিভিন্ন ধরনের খাবারের সঙ্গে ব্যবহার করা হয়। সংগৃহীত ছবি।

*তবে এই সব ছাড়াও এই গাছ সর্দি, কাশি, জ্বরের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হয়। এই গাছ অনেকটাই উপকারী। বর্তমান ধীরে ধীরে উত্তরের জেলাগুলিতেও এই গাছ ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। সংগৃহীত ছবি।

*প্রাকৃতিকভাবে 'অ্যান্টি মসকুইটো রেপিলেন্ট' হিসাবে এই গাছ ব্যবহার করা হয়। বর্তমানে এই গাছ বাড়িতে রাখেন অনেকেই। এই গাছ বাড়িতে রাখলে অনেক উপকার পাওয়া সম্ভব। সংগৃহীত ছবি। — *প্রাকৃতিকভাবে ‘অ্যান্টি মসকুইটো রেপিলেন্ট’ হিসাবে এই গাছ ব্যবহার করা হয়। বর্তমানে এই গাছ বাড়িতে রাখেন অনেকেই। এই গাছ বাড়িতে রাখলে অনেক উপকার পাওয়া সম্ভব। সংগৃহীত ছবি।

লাইফস্টাইল

Tulsi: গরমে বাড়ির তুলসি গাছ দু-দিন পর পরই শুকিয়ে ‌যাচ্ছে? ২ মিনিটেই মুশকিল আসান! সবুজ পাতায় ভরবে গাছ

Gallery April 11, 2024 Bangla Digital Desk

*গৃহস্থের বাড়িতে আর কোনও গাছ থাকুক বা না থাকুক, তুলসি গাছ থাকেই। তবে এই গাছের পরিচর্যা সঠিক ভাবে না করলে গাছ বাঁচানো সম্ভব হয় না। বিশেষ করে গরমকালে বারে বারে শুকিয়ে ইয়ায় তুলসি গাছ। তাই এই গাছ পরিচর্যা করতে হয়, তাতে ভাল থাকে গাছ। সংগৃহীত ছবি।

*তুলসি গাছ পরিচর্যার সঠিক নিয়ম অনেকেই জানেন না। বাড়িতে টব থেকে শুরু করে মাটিতে অনেকেই এই গাছ রাখেন। কিন্তু কীভাবে গাছ শুকিয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়, তা জেনে রাখা অত্যন্ত জরুরি। সংগৃহীত ছবি।

*কিছুক্ষেত্রে এই তুলসি গাছ খুব সহজেই বাঁচিয়ে রাখা যায়। আবার কিছুক্ষেত্রে এই গাছকে বাঁচিয়ে রাখা ততটাই কঠিন। এই গাছ অল্পেতেই শুকিয়ে যায়। তাই পরচর্যা করার বিষয়টি জেনে নেওয়া ভাল। সংগৃহীত ছবি।

*গাছ লাগানোর সময় ৪০ শতাংশ মাটি, ৩০ শতাংশ গোবর সার ও ৩০ শতাংশ বালির অনুপাত দেওয়া প্রয়োজন। এতে গাছের গোড়ায় অক্সিজেন সঠিক থাকে। এ ছাড়া গাছের গোড়ায় জল জমার সমস্যা থাকে না। সংগৃহীত ছবি।

*যে সময় তুলসি গাছে মঞ্জরি বা বীজ আসা শুরু করে, সেই সময় সেগুলিও ভেঙে ফেলা উচিত। যদি মঞ্জরি বা বীজ ভেঙে দেওয়া হয়। তবে যেখান থেকে গাছের নতুন পাতা গজাতে শুরু করে। সংগৃহীত ছবি।

*শুধু গাছের পরিচর্যা করলেই চলে না। গাছ লাগানোর সময় মাটির পাত্রেই লাগানো উচিত। তুলসি গাছের টবের নীচে একটি গর্ত থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন। না হলে জল নিষ্কাশন সঠিক না হয়ে সমস্যা তৈরি হয়, এতে গাছের গোড়ায় জল যমে গাছ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।

*তুলসি গাছের পাত্র যাতে গ্রীষ্মকালে বেশি, শীতকালের কম সময় জল ধরে রাখে, তার ব্যবস্থা করতে হবে। নাহলে গাছ বেশি জলের জন্য পচে গিয়ে কিংবা কম জল পাওয়ার জন্য শুকিয়ে মারা যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।

Just another WordPress site