বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন বেগুনের কোনও উপকার নেই। এর কোনও স্বাদ বা উপকারিতা নেই। কিন্তু, যারা এরকম ভাবছেন তাঁরা ভুল। বেগুনেও অনেক গুণ রয়েছে। অনেক ধরনের পুষ্টিগুণে ভরপুর এই সবজিটি। এতে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, কপার, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি, যা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার করে।

Health Tips: বেগুন কোলেস্টেরল-ওজন কমায়, দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়, কিন্তু বেগুন সবার জন্য নয়, কারা বেগুন ভুলেও খাবেন না? পড়ুন

ভাজা হোক কি ভর্তা কি শুক্ত...বাঙালির হেঁশেলে বেগুনের বড় কদর। বেগুনের অনেক গুণ-ও আছে। ভিটামিন এ সমৃদ্ধ বেগুন চোখের জন্য খুবই উপকারী। বেগুনে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই এবং কে যা শরীরে রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। রক্ত চলাচল সচল রাখে।
ভাজা হোক কি ভর্তা কি শুক্ত…বাঙালির হেঁশেলে বেগুনের বড় কদর। বেগুনের অনেক গুণ-ও আছে। ভিটামিন এ সমৃদ্ধ বেগুন চোখের জন্য খুবই উপকারী। বেগুনে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই এবং কে যা শরীরে রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। রক্ত চলাচল সচল রাখে।
বেগুনে আছে ডায়েটারি ফাইবার যা খাবার হজম করতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। বেগুনে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে শরীর সুস্থ রাখে। কিন্তু এত গুণ থাকা সত্ত্বেও বেগুন সবার জন্য নয়। কারা বেগুন ভুলেও খাবেন না?
বেগুনে আছে ডায়েটারি ফাইবার যা খাবার হজম করতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। বেগুনে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে শরীর সুস্থ রাখে। কিন্তু এত গুণ থাকা সত্ত্বেও বেগুন সবার জন্য নয়। কারা বেগুন ভুলেও খাবেন না?
অ্যালার্জি-- যাঁরা অ্যালার্জির সমস্যায় ভোগেন তাঁরা বেগুন খাবেন না। শ্বাসকষ্ট, গিলতে সমস্যা, গায়ে র‍্যাশ বার হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে বেগুনের কারণে অ্যানাফাইল্যাক্সিস-ও হতে পারে।
অ্যালার্জি– যাঁরা অ্যালার্জির সমস্যায় ভোগেন তাঁরা বেগুন খাবেন না। শ্বাসকষ্ট, গিলতে সমস্যা, গায়ে র‍্যাশ বার হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে বেগুনের কারণে অ্যানাফাইল্যাক্সিস-ও হতে পারে।
কিডনির সমস্যা-- বেগুনে রয়েছে উচ্চা মাত্রায় ক্যালসিয়াম। বেশি বেগুন খেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে।
কিডনির সমস্যা– বেগুনে রয়েছে উচ্চা মাত্রায় ক্যালসিয়াম। বেশি বেগুন খেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে।
আয়রন কমে যাওয়া-- বেগুনের খোলায় থাকে নাসুনিন নামক একপ্রকার অ্যানথোসায়ানিন যা শরীরের আয়রনের সঙ্গে জুড়ে যায় এবং কোষ থেকে আয়রন বার করে দেয়। এরফলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি হতে পারে।
আয়রন কমে যাওয়া– বেগুনের খোলায় থাকে নাসুনিন নামক একপ্রকার অ্যানথোসায়ানিন যা শরীরের আয়রনের সঙ্গে জুড়ে যায় এবং কোষ থেকে আয়রন বার করে দেয়। এরফলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি হতে পারে।
বিষক্রিয়া-- বেগুনে থাকে সোলানিন নামক বিষাক্ত উপাদান। বেশি বেগুন খেলে সোলানিন বিষক্রিয়া হতে পারে। দেখা দেয় বমি, বমিবমি ভাব, ঝিম ধরার মত উপসর্গ।
বিষক্রিয়া– বেগুনে থাকে সোলানিন নামক বিষাক্ত উপাদান। বেশি বেগুন খেলে সোলানিন বিষক্রিয়া হতে পারে। দেখা দেয় বমি, বমিবমি ভাব, ঝিম ধরার মত উপসর্গ।
অতিরিক্ত পটাশিয়াম--বেগুনে আছে অতিরিক্ত পরিমাণে পটাশিয়াম। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় পটাশিয়ামের প্রায় ২৯ শতাংশ পাওয়া যায় ৪৫৮ গ্রাম বেগুনে। তবে অত্যধিক হারে বেগুন খেলে বমি বমি ভাব বা বমির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
অতিরিক্ত পটাশিয়াম–বেগুনে আছে অতিরিক্ত পরিমাণে পটাশিয়াম। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় পটাশিয়ামের প্রায় ২৯ শতাংশ পাওয়া যায় ৪৫৮ গ্রাম বেগুনে। তবে অত্যধিক হারে বেগুন খেলে বমি বমি ভাব বা বমির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
গলস্টোন--বেগুনে আছে প্রচুর পরিমাণে অক্সালেট। শরীরে অতিমাত্রায় অক্সালেট প্রবেশ করার ফলে গলব্লাডারে পাথর হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
গলস্টোন–বেগুনে আছে প্রচুর পরিমাণে অক্সালেট। শরীরে অতিমাত্রায় অক্সালেট প্রবেশ করার ফলে গলব্লাডারে পাথর হওয়ার আশঙ্কা থাকে।