রাতের ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের পরে শরীর থাকে অত্যন্ত ফুরফুরে ও চাঙ্গা, এনার্জিতে ভরপুর ৷ সারাদিন নানান কাজের মধ্যে থাকতে হয় ফল অনেক সময়েই শরীরের দিকে তেমন ভাবে খেয়াল রাখা সম্ভব হয়না ৷ প্রতীকী ছবি ৷ঘুম থেকে ওঠার পরেও ফ্রেশনেস থাকার বদলে দুর্বলতা ছেঁকে ধরে, এই কারণ হল পুষ্টিতে ঘাটতি ৷ প্রতীকী ছবি ৷বেশ কয়েকবার লক্ষ্য করা যায় এমন কিছু রোগ আছে যার কারণে শরীর এমন আচরণ করতে থাকে ৷ অ্যানিমিয়া, থাইরয়েডিজম, ডায়াবেটিস, আর্থারাইটিস এই জাতীয় রোগ শরীরে বাসা বাঁধে ৷ প্রতীকী ছবি ৷জল কম পান করলে শরীরে এই ধরনের সমস্যা দেখা যায় ৷ এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে বেশ কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ সমীর ভূষণ জানিয়েছেন সর্বদা দুর্বলতা, ক্লান্তি, আলস ভাব ফিল করলে প্রতিদিন পাঁচটি কিশমিশ জলে ভিজিয়ে খেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রতিদিন কিশমিশ জলে ভিজিয়ে রাখার আগে ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে কেননা বাজারের ধুলোবালি বা অন্য ধরনের জীবাণু না সক্রিয় থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে কিশমিশ ভাল করে চিবিয়ে খেলে শরীরে ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, ভিটামিন বি, আর ভিটামিন সি পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই সমস্ত পুষ্টিগুণ এনার্জি বুস্ট করতে বিশেষ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এবার বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক কিশমিশ খেলে ঠিক কোন কোন ক্ষেত্রে শরীরে বিশেষ সুবিধা পাওয়া যায়? প্রতীকী ছবি ৷কিশমিশ সেবন করলে কমে কোষ্ঠ কাঠিন্যের ঝুঁকি, ফাইবারে ভরপুর ট্রাইফ্রুট, পাচন ক্ষমতা দূর করে ৷ কিষমিশ খেলে শরীরে আয়রনের অভাব দূর করা সম্ভব হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷অ্যানিমিয়া ও রক্তাল্পতার জন্য কিশমিশ হল রামবাণ ৷ এতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ভরপুর রূপে থাকে ৷ এরফলে চামড়া সংক্রান্ত সমস্যা থাকে দূরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷জলে ভিজিয়ে কিশমিশ খেলে শরীরের জলশূন্যতার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ জলে ভিজিয়ে খেলে অঙ্গতন্ত্র অত্যন্ত পরিমাণে সুস্থ ও সবল থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷পেটে জমা থাকা বহুদিনের নোংরা দূর হয় অতি সহজেই ৷ কিশমিশ নাইট্রিক অ্যাসিডে পরিপূর্ণ ৷ যা ব্লাডপ্রেশার নিয়ন্ত্রণে কাজে লাগে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
