বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বলিরেখা, ত্বকের নিস্তেজতা এবং শুষ্কতা দেখা স্বাভাবিক তবে কিছু মানুষ আছেন যাঁদের বয়সের আগেই তাদের মুখে বুড়ো ভাব দেখা যায়। বয়স হয়ত মাত্র ৩০, কিন্তু দেখতে যেন মনে হয় বয়স ৪৫। এর পিছনে কারণ কী?

Health Tips: ভিটামিন-ডি ওষুধের সঙ্গে এই ভিটামিন খেলে তবেই ফল পাবেন, নয়তো উলটে বড় বিপদ হতে পারে,যা বলছে গবেষণা

ইদানীং অনেকেই ভিটামিন-ডি সাপ্লিমেন্ট খেয়ে থাকেন। কিন্তু খেয়ালখুশি মত এই ধরনের সাপ্লিমেন্ট খেলে উলটে শরীরের ক্ষতিই হয়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভিটামিন ডি খেলে সঙ্গে খেতে হবে আর একটি ভিটামিন-ও। তবেই, ফল পাবেন, নয়তো হীতে বিপরীত হতে পারে।
ইদানীং অনেকেই ভিটামিন-ডি সাপ্লিমেন্ট খেয়ে থাকেন। কিন্তু খেয়ালখুশি মত এই ধরনের সাপ্লিমেন্ট খেলে উলটে শরীরের ক্ষতিই হয়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভিটামিন ডি খেলে সঙ্গে খেতে হবে আর একটি ভিটামিন-ও। তবেই, ফল পাবেন, নয়তো হীতে বিপরীত হতে পারে।
ভিটামিন-ডি একটি স্নেহপদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন। অনেকসময়-ই একে বলে ‘সাইশাইন ভিটামিন’। তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকে। পাশাপাশি, মানুষের ত্বক রোদের সংস্পর্শে এলে শরীরে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত খাদ্য ও ডিমে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়।
ভিটামিন-ডি একটি স্নেহপদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন। অনেকসময়-ই একে বলে ‘সাইশাইন ভিটামিন’। তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকে। পাশাপাশি, মানুষের ত্বক রোদের সংস্পর্শে এলে শরীরে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত খাদ্য ও ডিমে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়।
হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন। শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন। শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরে এই ভিটামিনের মাত্রা প্রয়োজনের থেকে বেশি হয়ে গেলেও নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি খেলে রক্তনালীতে ক্যালসিয়াম জমা হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ক্যালসিফিকেশন যার থেকে দেখা দিতে পারে হাইপারক্যালসিমিয়ার মতো রোগ। এর ফলে.হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরে এই ভিটামিনের মাত্রা প্রয়োজনের থেকে বেশি হয়ে গেলেও নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি খেলে রক্তনালীতে ক্যালসিয়াম জমা হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ক্যালসিফিকেশন যার থেকে দেখা দিতে পারে হাইপারক্যালসিমিয়ার মতো রোগ। এর ফলে.হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
শরীরে ভিটামিন ডি-র অত্যধিক ঘাটতি দেখা দিলে অনেকেই ভিটামিন ডি ওষুধ ও সাপ্লিমেন্ট খান। কিন্তু শরীরে ভিটামিন ডি-র পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে হীতে বিপরীত হয়। দেখা দেয় নানা সমস্যা । কাজেই, আপনাকে সঠিক পরিমাণ ভিটামিন ডি খেতে হবে। বয়স অনুযায়ী ভিটামিন ডি খাওয়ার পরিমাণ বদলে যায়।
শরীরে ভিটামিন ডি-র অত্যধিক ঘাটতি দেখা দিলে অনেকেই ভিটামিন ডি ওষুধ ও সাপ্লিমেন্ট খান। কিন্তু শরীরে ভিটামিন ডি-র পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে হীতে বিপরীত হয়। দেখা দেয় নানা সমস্যা । কাজেই, আপনাকে সঠিক পরিমাণ ভিটামিন ডি খেতে হবে। বয়স অনুযায়ী ভিটামিন ডি খাওয়ার পরিমাণ বদলে যায়।
অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি যাতে শরীরের ক্ষতি না করতে পারে তার জন্য বিশেষজ্ঞরা অনেক সময় এই ভিটামিনের সঙ্গে ভিটামিন-কে খাওয়ার পরামর্শ দেন। ভিটামিন-ডি যেখানে রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বৃদ্ধি করে সেখানে ভিটামিন-কে হাড়ে ক্যালসিয়াম সঞ্চয়ের হার বৃদ্ধি করে। ফলে রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমে যায়। কমে হৃদরোগের ঝুঁকিও।
অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি যাতে শরীরের ক্ষতি না করতে পারে তার জন্য বিশেষজ্ঞরা অনেক সময় এই ভিটামিনের সঙ্গে ভিটামিন-কে খাওয়ার পরামর্শ দেন। ভিটামিন-ডি যেখানে রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বৃদ্ধি করে সেখানে ভিটামিন-কে হাড়ে ক্যালসিয়াম সঞ্চয়ের হার বৃদ্ধি করে। ফলে রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমে যায়। কমে হৃদরোগের ঝুঁকিও।
প্রাকৃতিকভাবে ভিটামিন কে পাওয়া যায় সবুজ শাক, সবজি, ডিমের কুসুম, মাংসের মেটে ও চিজ-এ।
প্রাকৃতিকভাবে ভিটামিন কে পাওয়া যায় সবুজ শাক, সবজি, ডিমের কুসুম, মাংসের মেটে ও চিজ-এ।
ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ -এর তথ্য অনুযায়ী, ০-১ বছর বয়সি শিশুদের জন্য দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১ মিলিগ্রাম। ১-১৩ বছর বয়সিদের জন্যেও দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১৫ মিলিগ্রাম। ১৪-১৮ বছর বয়সিদেরও রোজ ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি প্রয়োজন। ১৯-৭০ বছর বয়সীদের নিয়মিত ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন। ৭১ বছর ও তার বেশি বয়সীদেএর দৈনিক ০.০২ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন ডি না খাওয়াই ভাল।
ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ -এর তথ্য অনুযায়ী, ০-১ বছর বয়সি শিশুদের জন্য দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১ মিলিগ্রাম। ১-১৩ বছর বয়সিদের জন্যেও দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১৫ মিলিগ্রাম। ১৪-১৮ বছর বয়সিদেরও রোজ ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি প্রয়োজন। ১৯-৭০ বছর বয়সীদের নিয়মিত ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন। ৭১ বছর ও তার বেশি বয়সীদেএর দৈনিক ০.০২ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন ডি না খাওয়াই ভাল।