Green Vegetables

Health Tips: গরমকালে পাতে রাখুন এই ৫ শাক, ওজন কমবে হুড়হুড়িয়ে, হাড় হবে লোহার মত শক্ত, কমবে ব্লাড-সুগার, বাতের ব্যথা

শুধু সুস্বাদু খাবার নয়। পাতে এমন খাবার রাখতে হয় যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। বিশেষ করে গরমকালে। এদিক থেকে দেখলে শাকসবজির কোনও জুড়ি নেই। গ্রীষ্মকালের এই সব শাক হিটস্ট্রোক থেকে বাঁচায়, সঙ্গে বাড়ায় হজমশক্তি।
শুধু সুস্বাদু খাবার নয়। পাতে এমন খাবার রাখতে হয় যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। বিশেষ করে গরমকালে। এদিক থেকে দেখলে শাকসবজির কোনও জুড়ি নেই। গ্রীষ্মকালের এই সব শাক হিটস্ট্রোক থেকে বাঁচায়, সঙ্গে বাড়ায় হজমশক্তি।
শাকসবজি বললে যে নামটা প্রথমেই আসবে সেটা হল পালং শাক। পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন এবং ম্যাঙ্গানিজ পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য খুবই কার্যকর। এই শাক মূলত শীতকালের, তবে গরমকালেও মেলে। পালং-এর রসও খাওয়া যায়। পালং শাক স্ট্রেস মুক্ত রাখে, রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে।
শাকসবজি বললে যে নামটা প্রথমেই আসবে সেটা হল পালং শাক। পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন এবং ম্যাঙ্গানিজ পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য খুবই কার্যকর। এই শাক মূলত শীতকালের, তবে গরমকালেও মেলে। পালং-এর রসও খাওয়া যায়। পালং শাক স্ট্রেস মুক্ত রাখে, রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে।
 বথুয়া শাক-- এই সাক-ও শরীর ফিট রাখে। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, সোডিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট পাওয়া যায়, যা স্বাস্থ্য বজায় রাখতে কার্যকর। যাঁরা পিরিয়ডের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য এই শাক কার্যকরী। বথুয়া শাকের রস নিয়মিত সেবনে পিরিয়ডের সমস্যা দূর হয়।
বথুয়া শাক– এই সাক-ও শরীর ফিট রাখে। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, সোডিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট পাওয়া যায়, যা স্বাস্থ্য বজায় রাখতে কার্যকর। যাঁরা পিরিয়ডের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য এই শাক কার্যকরী। বথুয়া শাকের রস নিয়মিত সেবনে পিরিয়ডের সমস্যা দূর হয়।
অমরান্থ বা রাজগিরা শাক-- এটিও স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। রাজগিরা শাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট রয়েছে, যা শুধু শরীরের হাড় মজবুত করে তাই নয়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়। এছাড়া এই শাকে ভিটামিন সি পাওয়া যায়, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।
অমরান্থ বা রাজগিরা শাক– এটিও স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। রাজগিরা শাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট রয়েছে, যা শুধু শরীরের হাড় মজবুত করে তাই নয়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়। এছাড়া এই শাকে ভিটামিন সি পাওয়া যায়, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।
পুঁই শাক-- পুকুর পাড়ে বা ডোবার ধারে এই শাক প্রচুর জন্মায়। এতে পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। পুঁই শাক প্রতিদিন খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এতে শরীরের হাড় মজবুত হয়। বাতের ব্যথা থেকেও মুক্তি মেলে। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায় যা ওজন কমায়।
পুঁই শাক– পুকুর পাড়ে বা ডোবার ধারে এই শাক প্রচুর জন্মায়। এতে পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। পুঁই শাক প্রতিদিন খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এতে শরীরের হাড় মজবুত হয়। বাতের ব্যথা থেকেও মুক্তি মেলে। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায় যা ওজন কমায়।
মূলোর পাতা-- মূলোর পাতাকে ঠিক শাক বলা যায় না। তবে শরীরের জন্য এটাও খুব উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফলিক অ্যাসিড, ফসফরাস পাওয়া যায়, যা পাইলস, আর্থ্রাইটিসের মতো অনেক গুরুতর রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে। এছাড়া এতে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট রয়েছে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী।

মূলোর পাতা– মূলোর পাতাকে ঠিক শাক বলা যায় না। তবে শরীরের জন্য এটাও খুব উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফলিক অ্যাসিড, ফসফরাস পাওয়া যায়, যা পাইলস, আর্থ্রাইটিসের মতো অনেক গুরুতর রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে। এছাড়া এতে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট রয়েছে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী।