কোলেস্টেরলের যম এই শাক

Healthy Lifestyle: গ্রাম বাংলায় ঝোপেঝাড়ে অবহেলায় পড়ে থাকে… বিনাপয়সার এই শাকই কোলেস্টরলের যম, স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়

 শাক-সবজিতে ক্যালোরি কম, তবুও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ থাকে। এগুলি প্রায়শই ভিটামিন এ, বি, সি, কে, ফোলেট, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রন, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। এমনই এক শাক হল কচুর লতি।
শাক-সবজিতে ক্যালোরি কম, তবুও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ থাকে। এগুলি প্রায়শই ভিটামিন এ, বি, সি, কে, ফোলেট, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রন, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। এমনই এক শাক হল কচুর লতি।
কচুর লতি খেতে ভালবাসেন না এমন মানুষ কম। বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয় হল এই শাক। ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে বা নারকেল দিয়ে বানানো যায় লতি। এটি হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়। রক্ত কমে গেলে কচুশাক খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
কচুর লতি খেতে ভালবাসেন না এমন মানুষ কম। বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয় হল এই শাক। ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে বা নারকেল দিয়ে বানানো যায় লতি। এটি হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়। রক্ত কমে গেলে কচুশাক খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
এই শাকের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ যা রাতকানা রোগ সারাতে খুবই কাজে লাগে। লতিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে আয়রন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ক্যালসিয়াম হাড় শক্ত করে।
এই শাকের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ যা রাতকানা রোগ সারাতে খুবই কাজে লাগে। লতিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে আয়রন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ক্যালসিয়াম হাড় শক্ত করে।
কচুর শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, বি, সি, ক্যালসিয়াম ও আয়রন। ভিটামিন এ জাতীয় খাদ্য রাতকানা প্রতিরোধ করে। ভিটামিন সি শরীরের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। তাই শিশুদের ছোট বেলা থেকেই কচুর শাক খাওয়ানো উচিত।
কচুর শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, বি, সি, ক্যালসিয়াম ও আয়রন। ভিটামিন এ জাতীয় খাদ্য রাতকানা প্রতিরোধ করে। ভিটামিন সি শরীরের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। তাই শিশুদের ছোট বেলা থেকেই কচুর শাক খাওয়ানো উচিত।
কচুর শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, বি, সি, ক্যালসিয়াম ও আয়রন। ভিটামিন এ জাতীয় খাদ্য রাতকানা প্রতিরোধ করে। ভিটামিন সি শরীরের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। তাই শিশুদের ছোট বেলা থেকেই কচুর শাক খাওয়ানো উচিত।
কচুর শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, বি, সি, ক্যালসিয়াম ও আয়রন। ভিটামিন এ জাতীয় খাদ্য রাতকানা প্রতিরোধ করে। ভিটামিন সি শরীরের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। তাই শিশুদের ছোট বেলা থেকেই কচুর শাক খাওয়ানো উচিত।
অনেক ক্ষেত্রে কচু খেলে শরীরে অ্যালার্জি এবং হজমে সমস্যা দেখা দেয়। যাদের এ ধরনের সমস্যা রয়েছে তারা কচু খাবেন না। এছাড়া যারা হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরলজনিত সমস্যায় আক্রান্ত বা উচ্চ রক্তচাপে তারা কচুর লতি খাওয়ার সময় চিংড়ি বর্জন করুন।
অনেক ক্ষেত্রে কচু খেলে শরীরে অ্যালার্জি এবং হজমে সমস্যা দেখা দেয়। যাদের এ ধরনের সমস্যা রয়েছে তারা কচু খাবেন না। এছাড়া যারা হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরলজনিত সমস্যায় আক্রান্ত বা উচ্চ রক্তচাপে তারা কচুর লতি খাওয়ার সময় চিংড়ি বর্জন করুন।
সিউড়ির বিশিষ্ট ডাক্তার সুকান্ত সান্যাল এর কথায় কচুশাকে রয়েছে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম, যা হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়। আছে প্রচুর পরিমাণ আয়রনও। তাই শরীরে রক্ত কমে গেলে কচুশাক খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় ডক্টর দের তরফ থেকে।
সিউড়ির বিশিষ্ট ডাক্তার সুকান্ত সান্যাল এর কথায় কচুশাকে রয়েছে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম, যা হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়। আছে প্রচুর পরিমাণ আয়রনও। তাই শরীরে রক্ত কমে গেলে কচুশাক খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় ডক্টর দের তরফ থেকে।