Healthy Lifestyle: রেস্তরাঁয় ভরপেট খাওয়ার পরেই মুঠোমুঠো মুখশুদ্ধি খাচ্ছেন? সাংঘাতিক বিপদ বাসা বাঁধতে চলেছে শরীরে… সাবধান হন

শুধুই কোলেস্টেরল কমানো নয়, মৌরিতে থাকা কিছু বিশেষ উপাদান মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করে। মৌরি ভেজানো জল স্নায়ু শান্ত রাখে।
শুধুই কোলেস্টেরল কমানো নয়, মৌরিতে থাকা কিছু বিশেষ উপাদান মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করে। মৌরি ভেজানো জল স্নায়ু শান্ত রাখে।
ওজন কমাতেও মৌরির জুরি মেলা ভার। সকালে মৌরি ভেজানো জল খেলে হজম ক্ষমতা বাড়ে, পেট অনেক ক্ষণ ভরা থাকে, কাজেই ঘনঘন খিদে পায় না।
ওজন কমাতেও মৌরির জুরি মেলা ভার। সকালে মৌরি ভেজানো জল খেলে হজম ক্ষমতা বাড়ে, পেট অনেক ক্ষণ ভরা থাকে, কাজেই ঘনঘন খিদে পায় না।
রেস্তরাঁয় গেলেই সাধারণত আমাদের ভারী খাওয়া হয়৷ তাই ঝাল-মশলা হজম যাতে দ্রুত হয়, সেই কারণে খাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই মৌরির পাত্র এগিয়ে দেওয়া হয়৷ কিন্তু খাবার পরে মৌরি খাওয়া কি ঠিক?
রেস্তরাঁয় গেলেই সাধারণত আমাদের ভারী খাওয়া হয়৷ তাই ঝাল-মশলা হজম যাতে দ্রুত হয়, সেই কারণে খাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই মৌরির পাত্র এগিয়ে দেওয়া হয়৷ কিন্তু খাবার পরে মৌরি খাওয়া কি ঠিক?
গবেষণায় দেখা গেছে, মৌরি এবং এর নির্যাসে ক্যানসার প্রতিরোধী উপাদান থাকে৷ এটি স্তন ক্যানসার, লিভার ক্যানসারের জন্য কার্যকরী। এ নিয়ে গবেষণাও চলছে৷
গবেষণায় দেখা গেছে, মৌরি এবং এর নির্যাসে ক্যানসার প্রতিরোধী উপাদান থাকে৷ এটি স্তন ক্যানসার, লিভার ক্যানসারের জন্য কার্যকরী। এ নিয়ে গবেষণাও চলছে৷
খাওয়ার পর মুখে মৌরি-মিছরি মিষ্টি স্বাদে ভরে যায় মুখ। দুর্গন্ধের সমস্যাও দূর হয়ে যায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, মৌরিতে থাকা এই অ্যান্টি অক্সিডেন্টগুলি হৃদরোগ, স্থূলতা, ক্যানসার, স্নায়ু রোগ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি এড়াতে সাহায্য করে।
খাওয়ার পর মুখে মৌরি-মিছরি মিষ্টি স্বাদে ভরে যায় মুখ। দুর্গন্ধের সমস্যাও দূর হয়ে যায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, মৌরিতে থাকা এই অ্যান্টি অক্সিডেন্টগুলি হৃদরোগ, স্থূলতা, ক্যানসার, স্নায়ু রোগ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি এড়াতে সাহায্য করে।
মুখশুদ্ধি হিসাবে অতিরিক্ত মাত্রায় জোয়ান খাওয়া শুরু করলে শরীরে অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। পেট খারাপ, মাথা ঘোরা, বার বার বমি হওয়া এবং বদহজমের মতো সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।অল্পবয়সিদের ক্ষেত্রেও জোয়ান বেশি খাওয়া ঠিক নয়।
মুখশুদ্ধি হিসাবে অতিরিক্ত মাত্রায় জোয়ান খাওয়া শুরু করলে শরীরে অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। পেট খারাপ, মাথা ঘোরা, বার বার বমি হওয়া এবং বদহজমের মতো সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।অল্পবয়সিদের ক্ষেত্রেও জোয়ান বেশি খাওয়া ঠিক নয়।
যাঁরা হাইপ্রেশারের ওষুধ খান, তাঁরাও জোয়ান থেকে দূরে থাকুন। কারণ জোয়ানের স্বাদ বাড়ানোর জন্য অনেক সময়ই নুনের পরিমাণ বাড়ানো হয়।
যাঁরা হাইপ্রেশারের ওষুধ খান, তাঁরাও জোয়ান থেকে দূরে থাকুন। কারণ জোয়ানের স্বাদ বাড়ানোর জন্য অনেক সময়ই নুনের পরিমাণ বাড়ানো হয়।