পৃথিবীর শেষ দিন কেমন হবে? বড় ভবিষ্যদ্বাণী, পুরো দুনিয়ায় হইচই, সবাই চিন্তায়

পৃথিবীর জন্ম কীভাবে হয়েছে তা প্রায় সবাই জানে, কিন্তু পৃথিবীর শেষ কীভাবে হবে তা কেউ জানে না। এই নিয়ে চলে নানা তর্ক-বিতর্ক ও জল্পনা। চলুন এবার জেনে নিই এমনই ৫টি বিশ্বাসের কথা।
পৃথিবীর জন্ম কীভাবে হয়েছে তা প্রায় সবাই জানে, কিন্তু পৃথিবীর শেষ কীভাবে হবে তা কেউ জানে না। এই নিয়ে চলে নানা তর্ক-বিতর্ক ও জল্পনা। চলুন এবার জেনে নিই এমনই ৫টি বিশ্বাসের কথা।
২১ ডিসেম্বর, ২০১২ সালে পৃথিবীর শেষ দিন হবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী হয়েছিল। মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। মায়া ক্যালেন্ডার ৩১১৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দে শুরু হয়েছিল। এর শেষ তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১২ ছিল। অনেকে ভেবে নেয়, ওটাই শেষ দিন। ওই ভবিষ্যদ্বাণী সত্যি হয়নি।
২১ ডিসেম্বর, ২০১২ সালে পৃথিবীর শেষ দিন হবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী হয়েছিল। মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। মায়া ক্যালেন্ডার ৩১১৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দে শুরু হয়েছিল। এর শেষ তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১২ ছিল। অনেকে ভেবে নেয়, ওটাই শেষ দিন। ওই ভবিষ্যদ্বাণী সত্যি হয়নি।
২০০০ সালেও পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার আশঙ্কা ছিল। সেই সময়ে একটি কম্পিউটার বাগ ছিল.. সবাই ভেবেছিল এটি সারা বিশ্বের কম্পিউটারকে আক্রমণ করবে এবং ধ্বংস করবে। যেহেতু এটি ১লা জানুয়ারি, ২০০০-এ প্রকাশিত হয়েছিল, কিছু কম্পিউটারে সমস্যা ছিল লোকজন ভেবেছিল, এই বাগ পৃথিবীকে ধ্বংস করে দেবে। তবে সেটাও সত্যি হয়নি।
২০০০ সালেও পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার আশঙ্কা ছিল। সেই সময়ে একটি কম্পিউটার বাগ ছিল.. সবাই ভেবেছিল এটি সারা বিশ্বের কম্পিউটারকে আক্রমণ করবে এবং ধ্বংস করবে। যেহেতু এটি ১লা জানুয়ারি, ২০০০-এ প্রকাশিত হয়েছিল, কিছু কম্পিউটারে সমস্যা ছিল লোকজন ভেবেছিল, এই বাগ পৃথিবীকে ধ্বংস করে দেবে। তবে সেটাও সত্যি হয়নি।
বিখ্যাত জ্যোতিষী নস্ট্রাদামুস ১৫৫৫ সালে পৃথিবী ধ্বংসের ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। তিনি এই নিয়ে লেস প্রফিটিস নামে একটি বইও লিখেছেন। সেটি পৃথিবীর শেষের ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল, যদিও তা সত্য ছিল না।
বিখ্যাত জ্যোতিষী নস্ট্রাদামুস ১৫৫৫ সালে পৃথিবী ধ্বংসের ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। তিনি এই নিয়ে লেস প্রফিটিস নামে একটি বইও লিখেছেন। সেটি পৃথিবীর শেষের ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল, যদিও তা সত্য ছিল না।
১৮০৬ সালে ইংল্যান্ডের লিডসে একটি মুরগি ছিল। সেটি যে ডিম দিত তাতে নাকি যীশু খ্রীষ্টের নাম লেখা ছিল। সেই সময় এটা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। যিশু খ্রিস্ট নাকি বার্তা পাঠাচ্ছেন! তিনি আসলে বলতে চান, বিশ্বের শেষ দিন আসন্ন। শেষ পর্যন্ত জানা যায়, মুরগির মালিক এসব লিখে রটাচ্ছিলেন। অর্থাৎ সেটিও ভুল বলে প্রমাণিত হয়।
১৮০৬ সালে ইংল্যান্ডের লিডসে একটি মুরগি ছিল। সেটি যে ডিম দিত তাতে নাকি যীশু খ্রীষ্টের নাম লেখা ছিল। সেই সময় এটা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। যিশু খ্রিস্ট নাকি বার্তা পাঠাচ্ছেন! তিনি আসলে বলতে চান, বিশ্বের শেষ দিন আসন্ন। শেষ পর্যন্ত জানা যায়, মুরগির মালিক এসব লিখে রটাচ্ছিলেন। অর্থাৎ সেটিও ভুল বলে প্রমাণিত হয়।