Sugar Fall Symptoms: সুগার ফল হওয়ার লক্ষণগুলো জানেন…না চিনে রাখলে হতে পারে মৃত্যুও, যখন তখন আসতে পারে বিপদ

বর্তমানে দেশ তো বটেই গোটা বিশ্বজুড়ে ডায়াবেটিস মহামারির জায়গা নিয়ে নিয়েছে৷ কোটি কোটি মানুষ এই রোদে আক্রান্ত৷ এই ডায়াবেটিস থেকেই জন্ম নিচ্ছে, চোখ, হার্ট, কিডনির সঙ্গে যুক্ত গুরুতর সব রোগ৷ তাই সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত জরুরি৷
বর্তমানে দেশ তো বটেই গোটা বিশ্বজুড়ে ডায়াবেটিস মহামারির জায়গা নিয়ে নিয়েছে৷ কোটি কোটি মানুষ এই রোদে আক্রান্ত৷ এই ডায়াবেটিস থেকেই জন্ম নিচ্ছে, চোখ, হার্ট, কিডনির সঙ্গে যুক্ত গুরুতর সব রোগ৷ তাই সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত জরুরি৷
কারও যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য চিকিৎসকেরা তাঁকে বিশেষ কিছু ওষুধ দিয়ে থাকেন৷ পাশাপাশি, তাঁর সুগার ফল অর্থাৎ, হাইপোগ্লাইসেমিয়ার লক্ষণ সম্পর্কেও সাবধান করে দিয়ে থাকেন তাঁদের৷ তবে অনেক মানুষই সুগার ফলের লক্ষণ এবং ঘটনার গুরুত্ব সম্পর্কে সম্যক ওয়াকিবহাল নন৷ চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, ঠিক সময়ে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার চিকিৎসা শুরু না করলে সংশ্লিষ্ট মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে৷
কারও যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য চিকিৎসকেরা তাঁকে বিশেষ কিছু ওষুধ দিয়ে থাকেন৷ পাশাপাশি, তাঁর সুগার ফল অর্থাৎ, হাইপোগ্লাইসেমিয়ার লক্ষণ সম্পর্কেও সাবধান করে দিয়ে থাকেন তাঁদের৷ তবে অনেক মানুষই সুগার ফলের লক্ষণ এবং ঘটনার গুরুত্ব সম্পর্কে সম্যক ওয়াকিবহাল নন৷ চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, ঠিক সময়ে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার চিকিৎসা শুরু না করলে সংশ্লিষ্ট মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে৷
ডায়াবেটিস এমন একটি অবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তির রক্তের শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়। রক্তে শর্করার স্বাভাবিক মাত্রা ১০০-১২০ mg/dL থাকে। কিন্তু, সুগারের মাত্রা এর বেশি হলে ডায়াবেটিসের সমস্যা দেখা দেয়। তবে শর্করার পরিমাণ ৭০ mg/dL এর নীচে নেমে গেলেও মানুষকে সুগার ফলের সমস্যায় ভুগতে হতে পারে। অপরদিকে এই সংখ্যাটা ৫০ এমজি/ডিএল-এর নীচে গেলে হয় সিভিয়র হাইপোগ্লাইমেসেমিয়া। রক্তে কম মাত্রার শর্করাও মারাত্মক প্রাণঘাতী হতে পারে। আজ আমরা আপনাকে জানাব রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যাওয়ার কারণ এবং লক্ষণ কী কী!
ডায়াবেটিস এমন একটি অবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তির রক্তের শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়। রক্তে শর্করার স্বাভাবিক মাত্রা ১০০-১২০ mg/dL থাকে। কিন্তু, সুগারের মাত্রা এর বেশি হলে ডায়াবেটিসের সমস্যা দেখা দেয়। তবে শর্করার পরিমাণ ৭০ mg/dL এর নীচে নেমে গেলেও মানুষকে সুগার ফলের সমস্যায় ভুগতে হতে পারে। অপরদিকে এই সংখ্যাটা ৫০ এমজি/ডিএল-এর নীচে গেলে হয় সিভিয়র হাইপোগ্লাইমেসেমিয়া। রক্তে কম মাত্রার শর্করাও মারাত্মক প্রাণঘাতী হতে পারে। আজ আমরা আপনাকে জানাব রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যাওয়ার কারণ এবং লক্ষণ কী কী!
সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) এর মতে, রক্তে শর্করার কম হওয়ার সমস্যাকে ডাক্তারি ভাষায় হাইপোগ্লাইসেমিয়া বলা হয়। এর মূলত ৫টি লক্ষণ রয়েছে৷
সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) এর মতে, রক্তে শর্করার কম হওয়ার সমস্যাকে ডাক্তারি ভাষায় হাইপোগ্লাইসেমিয়া বলা হয়। এর মূলত ৫টি লক্ষণ রয়েছে৷
দ্রুত হৃৎস্পন্দন৷ হঠাৎ করেই হৃৎস্পন্দন বেড়ে যাওয়া৷ অতিরিক্ত ঘাম হওয়া৷ পরিশ্রমের জন্য নয়, একে বলে কোল্ড সোয়েট৷ হাত-পা ঠান্ডা হয়ে গিয়ে প্রচণ্ড দুর্বল লাগা৷ ঠোঁটের চারপাশে অসংখ্য পিন ফোঁটার মতো অনুভূতি৷
দ্রুত হৃৎস্পন্দন৷ হঠাৎ করেই হৃৎস্পন্দন বেড়ে যাওয়া৷ অতিরিক্ত ঘাম হওয়া৷ পরিশ্রমের জন্য নয়, একে বলে কোল্ড সোয়েট৷ হাত-পা ঠান্ডা হয়ে গিয়ে প্রচণ্ড দুর্বল লাগা৷ ঠোঁটের চারপাশে অসংখ্য পিন ফোঁটার মতো অনুভূতি৷
নার্ভাস বা অস্থির বোধ হওয়া৷ মাথা ঘোরা৷ খুব বেশি খিদে পাওয়া, গলা শুকিয়ে যাওয়া৷ চোখে ঝাপসা দেখা৷
নার্ভাস বা অস্থির বোধ হওয়া৷ মাথা ঘোরা৷ খুব বেশি খিদে পাওয়া, গলা শুকিয়ে যাওয়া৷ চোখে ঝাপসা দেখা৷
ঝিমুনি বা ঘুম ঘুম ভাব বেড়ে যাওয়া৷ ক্লান্তিভাব, হাঁটতে গেলে পা দুর্বল লাগা৷ ছোটখাট জিনিসে হঠাৎ করেই বিরক্তিবোধ, অদ্ভুত আচরণ, অসংলগ্নভাবে কথা বলাও হাইপোগ্লাইসেমিয়ার লক্ষণ হতে পারে৷
ঝিমুনি বা ঘুম ঘুম ভাব বেড়ে যাওয়া৷ ক্লান্তিভাব, হাঁটতে গেলে পা দুর্বল লাগা৷ ছোটখাট জিনিসে হঠাৎ করেই বিরক্তিবোধ, অদ্ভুত আচরণ, অসংলগ্নভাবে কথা বলাও হাইপোগ্লাইসেমিয়ার লক্ষণ হতে পারে৷
সিভিয়র হাইপোগ্লাইসেমিয়ায় রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন৷ হতে পারে মৃত্যুও৷ তাই নিজের বা পরিচিত কারও এমন কোনও লক্ষণ দেখা দিলেই সঙ্গে সঙ্গে সতর্ক হোন৷
সিভিয়র হাইপোগ্লাইসেমিয়ায় রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন৷ হতে পারে মৃত্যুও৷ তাই নিজের বা পরিচিত কারও এমন কোনও লক্ষণ দেখা দিলেই সঙ্গে সঙ্গে সতর্ক হোন৷
মাইল্ড বা মৃদু হাইপোগ্লাইসেমিয়া বেশি সংখ্যায় যায়। সেক্ষেত্রে রোগীকে সঙ্গে রাখতে হবে গ্লুকোজ। এছাড়া লজেন্স বা চিনি রাখতে পারেন। শরীর খারাপ লাগলে একবার খেয়ে নিন। তবে এই পদ্ধতি বাড়ির বাইরে থাকলে মেনে চলুন। তবে, লক্ষণ দেখা দেওয়ার পরে অবশ্যই আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
মাইল্ড বা মৃদু হাইপোগ্লাইসেমিয়া বেশি সংখ্যায় যায়। সেক্ষেত্রে রোগীকে সঙ্গে রাখতে হবে গ্লুকোজ। এছাড়া লজেন্স বা চিনি রাখতে পারেন। শরীর খারাপ লাগলে একবার খেয়ে নিন। তবে এই পদ্ধতি বাড়ির বাইরে থাকলে মেনে চলুন। তবে, লক্ষণ দেখা দেওয়ার পরে অবশ্যই আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনের সত্যতা নিউজ ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা৷ কোনও নতুন কিছু শুরু করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনের সত্যতা নিউজ ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা৷ কোনও নতুন কিছু শুরু করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷