বর্তমানে হার্টের সমস্যা প্রতিটি মানুষকে অত্যন্ত পরিমাণে সমস্যায় ফেলে দেয় ৷ বিশেষত হার্ট ব্লকেজের অন্যতম কারণ ধমনীতে রক্ত সরবরাহতে অত্যন্ত পরিমাণে বাধা ৷ প্রতীকী ছবি ৷এর আনেক কারণ থাকতে পারে ৷ কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলি হল খাদ্যভাসে উদাসহীনতা, খাবার, ঘুম, বিশ্রাম অর্থাৎ লাইফস্টাইলে সমস্যা ৷ প্রতীকী ছবি ৷খাদ্য তালিকায় ফ্যাটি খাবার, ট্রান্সফ্যাট ধমনীর পথ আটকে দেয় এরফলেই সঙ্গে ব্লকেজের সমস্যা তৈরি হয় ৷ সময়ে সময়ে চিকিৎসা না করালে ভয়ঙ্কর পরিণতি হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ধমনীতে ব্লকেজ সাধারণত এথেরোস্কেলেরোসিসের কারণ হতে পারে ৷ এই পরিস্থিতি ঠিক তখনই সৃষ্টি হতে পারে যখন ফ্যাট, ক্যালশিয়াম, কোলেস্টেরল-সহ অন্যান্য পদার্থ ধমনীতে জমা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে রক্তের পরিমাণ কমে যায় কেননা সংবহণ প্রক্রিয়া ব্যাহত হয় ৷ এতে ব্লাডপ্রেশার বেড়ে যায় ৷ হার্টে চাপ পড়ে বা হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা দেখা দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ধমনীতে রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়া ব্যাহত হলে কোষ ও পেশীতে প্রভাব ফেলে, হাড়ে যন্ত্রণা হয়ে থাকে ৷ বাঁ হাত বা কাঁধে ব্যথা হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷পিঠের উপরের দিকে ব্যথা যন্ত্রণা হয়ে থাকে ৷ বুকে ব্যথা ব্যথা ভাব অনুভূত হয়ে থাকে ৷ মাথা ঘোরায়, এরফলে হৃদস্পন্দন বেড়ে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷বেশি বেশি ঘাম, দুর্বলতা, কোনও অঙ্গে ব্যথা যন্ত্রণা কম হয়ে থাকে ৷ এই সমস্ত লক্ষণই বলে দেবে শরীরে কোলেস্টেরল বাসা বাঁধছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ধমনীতে যাতে রক্ত সংবহণ সঠিক ভাবে হয় সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে সবার আগে ৷ সবার আগে ইসিজি করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷খাদ্য তালিকা থেকে ঘি ও তেল বাদ দিতে হবে, নুন ও চিনি খাওয়া এক্কেবারে কমিয়ে দিতে হবে, বাইরে একদমই খাওয়া দাওয়া বন্ধ ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রতিদিন ৩০ মিনিট শরীরচর্চা করতে হবে ৷ শরীরিক কার্যকলাপ আরও বৃদ্ধি করতে হবে ৷ এই ভাবেই হার্টের রোগ থেকে বাঁচার সম্ভাবনা তৈরি হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই সমস্ত বিষয়গুলিতে খেয়াল রাখতে হবে, ধমনী সুস্থ রাখতে হবে ৷ ফলে শরীরও থাকবে অত্যন্ত পরিমাণে সুস্থ ৷ প্রতীকী ছবি ৷স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয়ের পদক্ষেপ সর্বদা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে করাটা আবশ্যিক ৷ প্রতীকী ছবি ৷
