How To Become Crorepati: ২ হাজার টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করুন, এই ফর্মুলায় ৫৫ বছর বয়সে কোটিপতি হবেন, দেখুন পুরো হিসেব

সামান্য টাকা বেতন পাওয়া একজন ব্যক্তির কাছে কোটিপতি হতে পারা স্বপ্নের মতো। সংসার আর কর্তব্য পালন করতে গিয়েই রোজগারের পুরো টাকা খরচ হয়ে যায়। বিনিয়োগ তো দূরের কথা, সঞ্চয় বলেই কিছুই থাকে না।
সামান্য টাকা বেতন পাওয়া একজন ব্যক্তির কাছে কোটিপতি হতে পারা স্বপ্নের মতো। সংসার আর কর্তব্য পালন করতে গিয়েই রোজগারের পুরো টাকা খরচ হয়ে যায়। বিনিয়োগ তো দূরের কথা, সঞ্চয় বলেই কিছুই থাকে না।
এখন যদি বলা হয়, প্রতি মাসে মাত্র ২ হাজার কিংবা ৩ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেই কোটিপতি হওয়া যায়, তাহলে বিশ্বাস করবেন না অনেকেই। কিন্তু সম্ভব। এর একটা সহজ সূত্র রয়েছে। সেই মতো বিনিয়োগ করলে অবসর জীবন নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।
এখন যদি বলা হয়, প্রতি মাসে মাত্র ২ হাজার কিংবা ৩ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেই কোটিপতি হওয়া যায়, তাহলে বিশ্বাস করবেন না অনেকেই। কিন্তু সম্ভব। এর একটা সহজ সূত্র রয়েছে। সেই মতো বিনিয়োগ করলে অবসর জীবন নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।
কোটিপতি হওয়ার ফর্মুলার নাম ‘৫৫৫’। এই ফর্মুলা অনুযায়ী, ২৫ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। বিনিয়োগ করতে হবে একটানা ৩০ বছর। এবং প্রতি বছর বিনিয়োগের পরিমাণ ৫ শতাংশ করে বাড়াতে হবে।
কোটিপতি হওয়ার ফর্মুলার নাম ‘৫৫৫’। এই ফর্মুলা অনুযায়ী, ২৫ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। বিনিয়োগ করতে হবে একটানা ৩০ বছর। এবং প্রতি বছর বিনিয়োগের পরিমাণ ৫ শতাংশ করে বাড়াতে হবে।
২৫ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করার পর প্রতি বছর ৫ শতাংশ হারে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে ৩০ বছর পর বয়স যেহেতু ৫৫ বছর হবে, তাই এই ফরমুলার নাম ৫৫৫। এখানে ৫৫ বছর এবং ৫ শতাংশ হারে বিনিয়োগ বৃদ্ধিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
২৫ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করার পর প্রতি বছর ৫ শতাংশ হারে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে ৩০ বছর পর বয়স যেহেতু ৫৫ বছর হবে, তাই এই ফরমুলার নাম ৫৫৫। এখানে ৫৫ বছর এবং ৫ শতাংশ হারে বিনিয়োগ বৃদ্ধিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
এখন এই ফর্মুলা মেনে কোটিপতি হওয়ার জন্য মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে হবে। সাম্প্রতিক অতীতে এসআইপি থেকে দুর্দান্ত হারে রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। দীর্ঘমেয়াদে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন খুব সহজেই পাওয়া যায়।
এখন এই ফর্মুলা মেনে কোটিপতি হওয়ার জন্য মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে হবে। সাম্প্রতিক অতীতে এসআইপি থেকে দুর্দান্ত হারে রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। দীর্ঘমেয়াদে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন খুব সহজেই পাওয়া যায়।
২৫ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করার পর প্রতি বছর ৫ শতাংশ হারে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে ৩০ বছর পর বয়স যেহেতু ৫৫ বছর হবে, তাই এই ফরমুলার নাম ৫৫৫। এখানে ৫৫ বছর এবং ৫ শতাংশ হারে বিনিয়োগ বৃদ্ধিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
২৫ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করার পর প্রতি বছর ৫ শতাংশ হারে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে ৩০ বছর পর বয়স যেহেতু ৫৫ বছর হবে, তাই এই ফরমুলার নাম ৫৫৫। এখানে ৫৫ বছর এবং ৫ শতাংশ হারে বিনিয়োগ বৃদ্ধিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
ধরে নেওয়া যাক, একজন ২৫ বছর বয়সে ২ হাজার টাকা করে এসআইপিতে বিনিয়োগ শুরু করলেন। এবং প্রতি বছর বিনিয়োগ ৫ শতাংশ হারে বাড়ালেন। তাহলে ৩০ বছরে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৫,৯৪,৫৩২ টাকা। এখন ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন মিললে সুদ থেকে মিলবে ৮৯,৫২,২৮০ টাকা।
ধরে নেওয়া যাক, একজন ২৫ বছর বয়সে ২ হাজার টাকা করে এসআইপিতে বিনিয়োগ শুরু করলেন। এবং প্রতি বছর বিনিয়োগ ৫ শতাংশ হারে বাড়ালেন। তাহলে ৩০ বছরে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৫,৯৪,৫৩২ টাকা। এখন ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন মিললে সুদ থেকে মিলবে ৮৯,৫২,২৮০ টাকা।

 

তাহলে কী দাঁড়াল? ৫৫ বছর বয়সে তিনি সুদ এবং আসল মিলিয়ে ১,০৫,৪৬,৮১২ টাকার মালিক হবেন। আয় অনুযায়ী বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ানো যায়। সেক্ষেত্রে কেউ প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ৫৫ বছর বয়সে তিনি ২,৬৩,৬৭,০৩০ টাকা রিটার্ন পাবেন।
তাহলে কী দাঁড়াল? ৫৫ বছর বয়সে তিনি সুদ এবং আসল মিলিয়ে ১,০৫,৪৬,৮১২ টাকার মালিক হবেন। আয় অনুযায়ী বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ানো যায়। সেক্ষেত্রে কেউ প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ৫৫ বছর বয়সে তিনি ২,৬৩,৬৭,০৩০ টাকা রিটার্ন পাবেন।