How To Become Crorepati : মাসে ১০০০ টাকা দিয়ে মিলবে ২.০২ কোটি রিটার্ন! এই স্কিমে মালামাল হয়েছেন বিনিয়োগকারীরা

মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে চান অনেকেই। কিন্তু কোন ফান্ডে নিনিয়গ করা উচিত, সেটা বুঝতে পারেন না। এদিকে আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, ভাল রিটার্ন পেতে চাইলে আর্থিক লক্ষ্য মাথায় রেখে সঠিক ফান্ড নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে চান অনেকেই। কিন্তু কোন ফান্ডে নিনিয়গ করা উচিত, সেটা বুঝতে পারেন না। এদিকে আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, ভাল রিটার্ন পেতে চাইলে আর্থিক লক্ষ্য মাথায় রেখে সঠিক ফান্ড নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ।
বাজার সবসময়ই অনিশ্চয়তায় ভরপুর। ফান্ড বাছার সময় এই বিষয়টাও মাথায় রাখা উচিত। এর সঙ্গে মুদ্রাস্ফীতি এবং মন্দার চ্যালেঞ্জেরও মোকাবিলা করতে হবে। এই পরিস্থিতিতে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগকেই লাভজনক মনে করা হয়। যদি কেউ ৫ বছর বা তার বেশি সময় বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা করেন, তাহলে ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড আদর্শ।
বাজার সবসময়ই অনিশ্চয়তায় ভরপুর। ফান্ড বাছার সময় এই বিষয়টাও মাথায় রাখা উচিত। এর সঙ্গে মুদ্রাস্ফীতি এবং মন্দার চ্যালেঞ্জেরও মোকাবিলা করতে হবে। এই পরিস্থিতিতে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগকেই লাভজনক মনে করা হয়। যদি কেউ ৫ বছর বা তার বেশি সময় বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা করেন, তাহলে ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড আদর্শ।
ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড হল ওপেন-এন্ড ডায়নামিক ইক্যুইটি স্কিম। এতে লার্জ ক্যাপ, মিড ক্যাপ এবং স্মল ক্যাপে বিনিয়োগ করা হয়। ইক্যুইটিতে ন্যূনতম বিনিয়োগ থাকে ৬৫ শতাংশ। তবে ফান্ড ম্যানেজাররা প্রয়োজন অনুযায়ী অদলবদল করতে পারেন। ফান্ড ম্যানেজারদের সুবিধার জন্যই মাল্টি ক্যাপ থেকে ফ্লেক্সি ক্যাপকে আলাদা করা হয়েছিল।
ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড হল ওপেন-এন্ড ডায়নামিক ইক্যুইটি স্কিম। এতে লার্জ ক্যাপ, মিড ক্যাপ এবং স্মল ক্যাপে বিনিয়োগ করা হয়। ইক্যুইটিতে ন্যূনতম বিনিয়োগ থাকে ৬৫ শতাংশ। তবে ফান্ড ম্যানেজাররা প্রয়োজন অনুযায়ী অদলবদল করতে পারেন। ফান্ড ম্যানেজারদের সুবিধার জন্যই মাল্টি ক্যাপ থেকে ফ্লেক্সি ক্যাপকে আলাদা করা হয়েছিল।
যাইহোক, গত কয়েক বছরে ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ডগুলোর মধ্যে এইচডিএফসি ফ্লেক্সি ক্যাপ থেকে সবচেয়ে বেশি রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ১৯৯৫ সালের জানুয়ারি মাসে বাজারে এসেছিল এই ফান্ড। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত ২১.৫৮ শতাংশ হারে সিএজিআর রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
যাইহোক, গত কয়েক বছরে ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ডগুলোর মধ্যে এইচডিএফসি ফ্লেক্সি ক্যাপ থেকে সবচেয়ে বেশি রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ১৯৯৫ সালের জানুয়ারি মাসে বাজারে এসেছিল এই ফান্ড। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত ২১.৫৮ শতাংশ হারে সিএজিআর রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
২০২৪ সালের ২৩ অগাস্টের হিসাব অনুযায়ী, ফান্ডের ইউনিট পিছু ন্যাভের পরিমাণ ১৮৫৯.৮৭ টাকা। ন্যূনতম ১০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যায়। রিটার্নের হিসাব অনুযায়ী, ১৯৯৫ সালে যাঁরা এইচডিএফসি ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ডে ১০০০ টাকার এসআইপি করেছেন, তাঁরা আজ ২.০২ কোটি টাকার মালিক। এর মধ্যে মোট বিনিয়োগ ৩,৫৬,০০০ টাকা। বাকি পুরোটাই মিলেছে সুদ থেকে।
২০২৪ সালের ২৩ অগাস্টের হিসাব অনুযায়ী, ফান্ডের ইউনিট পিছু ন্যাভের পরিমাণ ১৮৫৯.৮৭ টাকা। ন্যূনতম ১০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যায়। রিটার্নের হিসাব অনুযায়ী, ১৯৯৫ সালে যাঁরা এইচডিএফসি ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ডে ১০০০ টাকার এসআইপি করেছেন, তাঁরা আজ ২.০২ কোটি টাকার মালিক। এর মধ্যে মোট বিনিয়োগ ৩,৫৬,০০০ টাকা। বাকি পুরোটাই মিলেছে সুদ থেকে।
এইচডিএফসি ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড থেকে গত এক বছরে ৮.০৮ শতাংশ, তিন বছরে ২০.৩৩ শতাংশ এবং পাঁচ বছরে ১৪.১৫ শতাংশ হারে রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। অর্থাৎ গত এক বছরে এই স্কিমে ৫০০০ টাকার এসআইপি করলে ৬৫১১০ টাকা রিটার্ন পাওয়া যেত। তিন বছরে মিলত ২.৬৪ লাখ টাকা রিটার্ন। আর পাঁচ বছরে রিটার্ন বেড়ে দাঁড়াত ৪.৭৭ লাখ।
এইচডিএফসি ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড থেকে গত এক বছরে ৮.০৮ শতাংশ, তিন বছরে ২০.৩৩ শতাংশ এবং পাঁচ বছরে ১৪.১৫ শতাংশ হারে রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। অর্থাৎ গত এক বছরে এই স্কিমে ৫০০০ টাকার এসআইপি করলে ৬৫১১০ টাকা রিটার্ন পাওয়া যেত। তিন বছরে মিলত ২.৬৪ লাখ টাকা রিটার্ন। আর পাঁচ বছরে রিটার্ন বেড়ে দাঁড়াত ৪.৭৭ লাখ।