Money Making Tips: এই সুস্বাদু ফলে ভাগ্য ঘুরবে নিমেষেই, মাত্র ৩ মাসেই হবে ১০ লক্ষ টাকা আয় !

আমরা প্রায়ই লোকেদের বলতে শুনি যে চাষবাস করে তেমন ভাল অর্থ আয় করা যায় না। কিন্তু এখন সময় বদলেছে। এখন শুধু কৃষিকাজ করেই অনেক মানুষ ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারছেন। আজ আমরা এমন একটি ফল সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, যা রোপণ করে মাত্র ৯০ দিনে লাখপতি হওয়া সম্ভব। যে কেউ মাত্র ৯০ দিনে ৬ থেকে ১০ লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন।
আমরা প্রায়ই লোকেদের বলতে শুনি যে চাষবাস করে তেমন ভাল অর্থ আয় করা যায় না। কিন্তু এখন সময় বদলেছে। এখন শুধু কৃষিকাজ করেই অনেক মানুষ ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারছেন। আজ আমরা এমন একটি ফল সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, যা রোপণ করে মাত্র ৯০ দিনে লাখপতি হওয়া সম্ভব। যে কেউ মাত্র ৯০ দিনে ৬ থেকে ১০ লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন।
এই চাষের জন্য আমাদের খুব বেশি পরিশ্রম করতে হবে না। তবে কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে এবং তাহলে আমরা সহজেই ৯০ দিন পর লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারব।
এই চাষের জন্য আমাদের খুব বেশি পরিশ্রম করতে হবে না। তবে কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে এবং তাহলে আমরা সহজেই ৯০ দিন পর লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারব।
জেনে নেওয়া যাক কোন ফল চাষ করে এমনটা সম্ভব-আসলে, আমরা বলছি গ্রীষ্মের মরশুমের অন্যতম ফল তরমুজের কথা। যে কেউ মাত্র ৯০ দিনে চাষ করে ভাল টাকা লাভ করতে পারেন। কেউ যদি তরমুজ চাষ করতে চান তাহলে বাজারে অনেক রকমের তরমুজ পাওয়া যায়। তবে সবচেয়ে বেশি চাহিদা তাইওয়ানের তরমুজের।
জেনে নেওয়া যাক কোন ফল চাষ করে এমনটা সম্ভব-
আসলে, আমরা বলছি গ্রীষ্মের মরশুমের অন্যতম ফল তরমুজের কথা। যে কেউ মাত্র ৯০ দিনে চাষ করে ভাল টাকা লাভ করতে পারেন। কেউ যদি তরমুজ চাষ করতে চান তাহলে বাজারে অনেক রকমের তরমুজ পাওয়া যায়। তবে সবচেয়ে বেশি চাহিদা তাইওয়ানের তরমুজের।
এই কালো ডোরাকাটা তরমুজ খুব কম জলে এবং কম সময়ে তৈরি হয়। তাইওয়ানের তরমুজের প্রচুর চাহিদাও রয়েছে কারণ এটি সাধারণ তরমুজের চেয়ে মিষ্টি এবং এর বীজ বাজারে পাওয়া যাচ্ছে প্রতি কেজি ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকায়। এক একরে ৮০ থেকে ১০০ গ্রাম বীজের প্রয়োজন হয়। তাই খামারে তাইওয়ানের তরমুজ রোপণ করতে পারেন যে কেউ।
এই কালো ডোরাকাটা তরমুজ খুব কম জলে এবং কম সময়ে তৈরি হয়। তাইওয়ানের তরমুজের প্রচুর চাহিদাও রয়েছে কারণ এটি সাধারণ তরমুজের চেয়ে মিষ্টি এবং এর বীজ বাজারে পাওয়া যাচ্ছে প্রতি কেজি ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকায়। এক একরে ৮০ থেকে ১০০ গ্রাম বীজের প্রয়োজন হয়। তাই খামারে তাইওয়ানের তরমুজ রোপণ করতে পারেন যে কেউ।
এছাড়াও, অতিরিক্ত তাপ এবং আগাছা থেকে রক্ষা করার জন্য, এটি প্লাস্টিক দিয়ে ঢেকে দিতে হবে এবং এতে ছোট ছোট গর্ত করতে হবে। এই ছিদ্র দিয়ে এতে জল ঢালতে হবে, যাতে এর ভিতরের আর্দ্রতা অটুট থাকে।
এছাড়াও, অতিরিক্ত তাপ এবং আগাছা থেকে রক্ষা করার জন্য, এটি প্লাস্টিক দিয়ে ঢেকে দিতে হবে এবং এতে ছোট ছোট গর্ত করতে হবে। এই ছিদ্র দিয়ে এতে জল ঢালতে হবে, যাতে এর ভিতরের আর্দ্রতা অটুট থাকে।
তরমুজ চাষে এই সব বিষয় মাথায় রাখতে হবে-কৃষিবিদ প্রমোদ কুমার লোকাল নিউজ18-কে বলেছেন, কেউ যদি নিজের জমিতে তরমুজ চাষ করতে চান, তাহলে তাঁদের কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সাধারণত যেসব জমিতে ভূগর্ভস্থ জলের পরিমাণ কম বা জমি শুকনো থাকে সেই সব জমিতে তরমুজ চাষ করা হয়।
তরমুজ চাষে এই সব বিষয় মাথায় রাখতে হবে-
কৃষিবিদ প্রমোদ কুমার লোকাল নিউজ18-কে বলেছেন, কেউ যদি নিজের জমিতে তরমুজ চাষ করতে চান, তাহলে তাঁদের কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সাধারণত যেসব জমিতে ভূগর্ভস্থ জলের পরিমাণ কম বা জমি শুকনো থাকে সেই সব জমিতে তরমুজ চাষ করা হয়।
বেলে মাটিতে তরমুজের চাষ ভাল হয়। তরমুজ লাগানোর আগে মাটি পরীক্ষা করে নিতে হবে। যে মাটির পিএইচ ৫ থেকে ৭-এর মধ্যে সেই মাটিতে তরমুজের চাষ ভাল হবে। তরমুজ লাগানোর জন্য ক্ষেতে ড্রিপ সেচের সাহায্য নিতে হবে, কারণ তরমুজে খুব কম জল লাগে।
বেলে মাটিতে তরমুজের চাষ ভাল হয়। তরমুজ লাগানোর আগে মাটি পরীক্ষা করে নিতে হবে। যে মাটির পিএইচ ৫ থেকে ৭-এর মধ্যে সেই মাটিতে তরমুজের চাষ ভাল হবে। তরমুজ লাগানোর জন্য ক্ষেতে ড্রিপ সেচের সাহায্য নিতে হবে, কারণ তরমুজে খুব কম জল লাগে।
এক বিঘায় তরমুজ চাষ করলে তাতে প্রায় ৬০ থেকে ৮০ কুইন্টাল তরমুজ উৎপন্ন হয়। ১০ বিঘায় ৬০০ থেকে ৮০০ কুইন্টাল তরমুজ চাষ করা যায় এবং ৯০ দিনে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় সম্ভব।
এক বিঘায় তরমুজ চাষ করলে তাতে প্রায় ৬০ থেকে ৮০ কুইন্টাল তরমুজ উৎপন্ন হয়। ১০ বিঘায় ৬০০ থেকে ৮০০ কুইন্টাল তরমুজ চাষ করা যায় এবং ৯০ দিনে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় সম্ভব।