How to clean limescale from toilets: বাথরুমের কমোড থেকে কিছুতেই উঠতে চাইছে না জেদি, হলুদ দাগ? একটা মাত্র উপাদানে কাজ হবে… দামও বেশি না, আজই আনুন বাজার থেকে
রান্নাঘরের পাশাপাশি বাথরুমও খুব গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। আপনার বাড়ির টয়লেট যত বেশি পরিষ্কার এবং স্বাস্থ্যকর হবে, আপনি এবং আপনার পরিবারের সদস্যরা তত বেশি ফিট এবং সুস্থ থাকবেন।বাড়িতে হোক বা অফিসে, টয়লেট সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় দিনে। একাধিক মানুষ সারাদিনে বেশ কয়েকবার ওয়াশরুমে যায়। একই ওয়াশরুম ব্যবহার করে অনেকে। ফলে নোংরা হতে বিশেষ সময় নেয় না।টয়লেট এমন একটি জায়গা যার পরিচ্ছন্নতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বেশিরভাগ ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণু এখানে থাকে। যেহেতু এই জায়গায় আর্দ্রতা বেশি এবং এর ব্যবহারও বেশি তাই আপনাকে এটি প্রতি দুই থেকে তিন দিন পরিষ্কার করতে হবে।আপনি হয়তো লক্ষ্য করেছেন হলুদ বা সাদা রংয়ের চক বা সিমেন্টের মতো পদার্থ আপনার টয়লেটে শাওয়ার, কল, মগে আটকে আছে। তা থেকে মুক্তি পেতে বেশ অসুবিধা হয়। জলের সংস্পর্শে আসা যে কোনও পৃষ্ঠে চুনা স্কেল তৈরি হতে পারে। এটি অপসারণ করা বেশ কঠিন। এই দাগ দূর করার জন্য অনেক ঘরোয়া প্রতিকার চেষ্টা করে তো দেখেছেন। এরপরেও যদি কোনও লাভ না পান তাহলে চিন্তা করবেন না। এখানে উল্লিখিত এই কৌশলটি ব্যবহার করে দেখুন। ক্লিনিং প্রোডাক্ট ঢেলে টয়লেট পরিষ্কার করতে হবে না।জেদি হলুদ দাগ অপসারণ করা খুব কঠিন। এর জন্য কেবলমাত্র সাইট্রিক অ্যাসিড দরকার যা খুবই সস্তা। সাইট্রিক অ্যাসিড অন্য যে কোনও ঘরোয়া প্রতিকারের চেয়ে ভাল কাজ দেয়।প্রথমে কিছু জল গরম করতে হবে। জল যেন না ফোটে। এবার এই জল টয়লেটে ঢেলে দিন। খুব গরম পানি ঢাললে কিন্তু কমোড ফেটে যেতে পারে। এবার এর ভিতরে সাইট্রিক অ্যাসিড ছিটিয়ে ছেড়ে দিন।সাইট্রিক অ্যাসিডকে কিছু সময়ের জন্য রেখে দিন। স্ক্রাবিং ছাড়াই সব হলুদ দাগ দূর হয়ে যাবে। আপনি চাইলে ব্রাশ দিয়েও ভাল করে পরিষ্কার করতে পারেন। ফ্লাশ করলেই দেখবেন কমোড উজ্জ্বল সাদা। ব্যাকটেরিয়াও দূর হবে।
