Sugar Cholesterol Control Tips: রাতে এই সময় খান নাকি? রক্ষে নেই…হুহু করে বাড়ে ব্লাড সুগার, সঙ্গে কোলেস্টেরলও! দেখুন কী বলছেন বিশেষজ্ঞ

প্রত্যেক মানুষই সুস্থ এবং ফিট থাকতে চায়৷ কিন্তু সঠিকভাবে জীবন যাপন করার অভাবে শরীরে বাসা বাঁধে নানা রকমের রোগ৷ বহু সমস্যার সম্মুখীনও হতে হয়। তবে, বিশেষজ্ঞেরা সব সময়েই বলে থাকেন, কিছু ছোট ছোট বিষয় মাথায় রাখরলেই উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা, ডায়াবেটিস এবং কোলেস্টেরলের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
প্রত্যেক মানুষই সুস্থ এবং ফিট থাকতে চায়৷ কিন্তু সঠিকভাবে জীবন যাপন করার অভাবে শরীরে বাসা বাঁধে নানা রকমের রোগ৷ বহু সমস্যার সম্মুখীনও হতে হয়। তবে, বিশেষজ্ঞেরা সব সময়েই বলে থাকেন, কিছু ছোট ছোট বিষয় মাথায় রাখরলেই উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা, ডায়াবেটিস এবং কোলেস্টেরলের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
তেমনই একটি খেয়াল করে চলার মতো ছোট্ট জিনিস হল ঠিক সময়ে খাবার খাওয়া৷ আমরা অনেকে ঠিক সময়ে খাবার খাওয়ার গুরুত্ব নিয়ে তো আলোচনা করে থাকি, কিন্তু, আলোচনা করি না, ভুল সময়ে খাবার খেলে আমাদের শরীরে কী কী রোগ বাসা বাঁধার সম্ভাবনা তৈরি হয়৷ এই প্রতিবেদনে আমরা বিশেষজ্ঞের কাজ থেকে জানব, রাতে কখন খেলে আমাদের শরীরে উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, সুগারের মতো রোগ বাসা বাঁধতে পারে৷
তেমনই একটি খেয়াল করে চলার মতো ছোট্ট জিনিস হল ঠিক সময়ে খাবার খাওয়া৷ আমরা অনেকে ঠিক সময়ে খাবার খাওয়ার গুরুত্ব নিয়ে তো আলোচনা করে থাকি, কিন্তু, আলোচনা করি না, ভুল সময়ে খাবার খেলে আমাদের শরীরে কী কী রোগ বাসা বাঁধার সম্ভাবনা তৈরি হয়৷ এই প্রতিবেদনে আমরা বিশেষজ্ঞের কাজ থেকে জানব, রাতে কখন খেলে আমাদের শরীরে উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, সুগারের মতো রোগ বাসা বাঁধতে পারে৷
নারিন্দর মোহন হাসপাতাল এবং হার্ট সেন্টার মোহন নগরের ডায়েটিশিয়ান স্বাতী বিষ্ণোই জানান, রাতে দেরি করে খাওয়া আমাদের শরীরে স্থূলতা, কোলেস্টেরল, রক্তে শর্করার মতো সমস্যাকে আমন্ত্রণ জানায়। আমাদের শরীরের মেলাটোনিন নামক একটি হরমোন রয়েছে৷ এটি আমাদের শরীরের বায়োলজিক্যাল ক্লক বা সার্কাডিয়ান সিস্টেমের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ বলতে পারেন শরীরের নিজস্ব অভ্যন্তরীণ ঘড়ি।
নারিন্দর মোহন হাসপাতাল এবং হার্ট সেন্টার মোহন নগরের ডায়েটিশিয়ান স্বাতী বিষ্ণোই জানান, রাতে দেরি করে খাওয়া আমাদের শরীরে স্থূলতা, কোলেস্টেরল, রক্তে শর্করার মতো সমস্যাকে আমন্ত্রণ জানায়। আমাদের শরীরের মেলাটোনিন নামক একটি হরমোন রয়েছে৷ এটি আমাদের শরীরের বায়োলজিক্যাল ক্লক বা সার্কাডিয়ান সিস্টেমের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ বলতে পারেন শরীরের নিজস্ব অভ্যন্তরীণ ঘড়ি।
এই মেলাটোনিন হরমোন রাতে শরীরে নির্গত হয় এবং রাত বাড়ার সাথে সাথে শরীরে এর পরিমাণ বাড়তে থাকে এবং জৈবিক রাতের সংকেত দিতে শুরু করে। রাতে মেলাটোনিন হরমোন আমাদের শরীরে গ্লুকোজের ব্যবহার বন্ধ করে দেয়৷ ফলে একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে আমাদের শরীরে শর্করা বা গ্লুকোজের হজম প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়৷
এই মেলাটোনিন হরমোন রাতে শরীরে নির্গত হয় এবং রাত বাড়ার সাথে সাথে শরীরে এর পরিমাণ বাড়তে থাকে এবং জৈবিক রাতের সংকেত দিতে শুরু করে। রাতে মেলাটোনিন হরমোন আমাদের শরীরে গ্লুকোজের ব্যবহার বন্ধ করে দেয়৷ ফলে একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে আমাদের শরীরে শর্করা বা গ্লুকোজের হজম প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়৷
তাই আমরা যদি খুব রাত করে খাই তাহলে সেই খাবার হজম হয় না, উপরন্তু, খাবারে থাকা বাড়তি গ্লুকোজ আমাদের রক্তে চলে আসে। যার জেরে ডায়াবেটিস, ফ্যাটি লিভার এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের মতো সমস্যা বেড়ে যায়।
তাই আমরা যদি খুব রাত করে খাই তাহলে সেই খাবার হজম হয় না, উপরন্তু, খাবারে থাকা বাড়তি গ্লুকোজ আমাদের রক্তে চলে আসে। যার জেরে ডায়াবেটিস, ফ্যাটি লিভার এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের মতো সমস্যা বেড়ে যায়।
রাতে খাবার আদর্শ সময় হল ৮টা৷ সেটা ৯টা বা বড়জোড় ১০টা হতে পারে৷ কিন্তু, তার চেয়ে দেরি নয়৷ রাতের খাবার খেয়েই সঙ্গে সঙ্গে ঘুমিয়ে পড়াও খুব ক্ষতিকারক৷ খাওয়ার পরে অন্তত ১৫ মিনিট হাঁটা খাবারের হজম প্রক্রিয়া এবং গ্লুকোজ ব্যবহারে সহায়তা করে।
রাতে খাবার আদর্শ সময় হল ৮টা৷ সেটা ৯টা বা বড়জোড় ১০টা হতে পারে৷ কিন্তু, তার চেয়ে দেরি নয়৷ রাতের খাবার খেয়েই সঙ্গে সঙ্গে ঘুমিয়ে পড়াও খুব ক্ষতিকারক৷ খাওয়ার পরে অন্তত ১৫ মিনিট হাঁটা খাবারের হজম প্রক্রিয়া এবং গ্লুকোজ ব্যবহারে সহায়তা করে।
ঘুমানোর ১ ঘণ্টা বা ৪৫ মিনিট আগে দুধ পান করা উচিত। এতে পাওয়া অ্যামিনো অ্যাসিড ট্রিপটোফ্যান শরীরকে শিথিল করে এবং দুধ আমাদের শরীরে মেলাটোনিন হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে, যাতে ভাল ঘুম হয়।
ঘুমানোর ১ ঘণ্টা বা ৪৫ মিনিট আগে দুধ পান করা উচিত। এতে পাওয়া অ্যামিনো অ্যাসিড ট্রিপটোফ্যান শরীরকে শিথিল করে এবং দুধ আমাদের শরীরে মেলাটোনিন হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে, যাতে ভাল ঘুম হয়।
আমাদের শরীরের ৭০% জল। জল শরীরের কোষগুলোকে হাইড্রেটেড রাখে এবং শরীরে পুষ্টি শোষণে সাহায্য করে। জল শরীর থেকে রাতারাতি তৈরি হওয়া বর্জ্য দূর করে এবং আমাদের রক্তকে রক্ষা করে। খাবার খাওয়ার ১-২ ঘন্টা আগে বা ১-২ ঘন্টা পরে জল পান করা উচিত৷ যাতে পুষ্টিগুলি সঠিকভাবে শোষিত হতে পারে। এতে হজমও ভাল হয়৷
আমাদের শরীরের ৭০% জল। জল শরীরের কোষগুলোকে হাইড্রেটেড রাখে এবং শরীরে পুষ্টি শোষণে সাহায্য করে। জল শরীর থেকে রাতারাতি তৈরি হওয়া বর্জ্য দূর করে এবং আমাদের রক্তকে রক্ষা করে। খাবার খাওয়ার ১-২ ঘন্টা আগে বা ১-২ ঘন্টা পরে জল পান করা উচিত৷ যাতে পুষ্টিগুলি সঠিকভাবে শোষিত হতে পারে। এতে হজমও ভাল হয়৷