কেন্নো

Kenno or Miliipede: বাড়ি-বাগানের যত্র-তত্র ঘুরছে কেন্নো? ২ মিনিটেই মিলবে মুক্তি, সারা বর্ষায় ত্রি-সীমানায় আসবে না

*বর্ষার পর বাড়ির স্যাঁতস্যাঁতে অংশে বা বাগানে আনাগোনা বাড়ে কেন্নোর উপদ্রব। সাধারণত বাগানে বা স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় কেন্নো নিজের আস্তানা গড়ে। মাঝেমধ্যেই বাড়ির দরজা, জানালা বা বেসমেন্টে স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় এদের ঘুরতে দেখা যায়। কেন্নো ধরার ফাঁদ বাড়িতেই বানিয়ে ফেলতে পারেন। এতে যেমন কেন্নো ধরা পড়ল কী না, তা বসে দেখতে হয় না। সংগৃহীত ছবি।
*বর্ষার পর বাড়ির স্যাঁতস্যাঁতে অংশে বা বাগানে আনাগোনা বাড়ে কেন্নোর উপদ্রব। সাধারণত বাগানে বা স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় কেন্নো নিজের আস্তানা গড়ে। মাঝেমধ্যেই বাড়ির দরজা, জানালা বা বেসমেন্টে স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় এদের ঘুরতে দেখা যায়। কেন্নো ধরার ফাঁদ বাড়িতেই বানিয়ে ফেলতে পারেন। এতে যেমন কেন্নো ধরা পড়ল কী না, তা বসে দেখতে হয় না। সংগৃহীত ছবি।
*কেন্নো ধরার জন্য ফাঁদ তৈরি করুন। একটি প্লাস্টিকের জলের বোতল, একটি ইঞ্চি ছয়েক লম্বা পাইপ নিন। আর দু-এক টুকরো ফল দিয়ে দিন। এবার বোতলে ফলের টুকরো পুরে বোতলের মুখে পাইপটি ইঞ্চি দুয়েক ঢোকান। তারপর ভাল করে টেপ দিয়ে আটকে নিন। এই ভাবে বোতলটি মাটিতে শুইয়ে রাখুন। ফল পচতে শুরু করলে কেন্নো ভিতরে প্রবেশ করবে এবং বেরিয়ে আসতে পারবে না। কেন্নো জমলে বোতলটি ফেলে দিন। এতে সহজেই ধরা পড়বে কেন্নো। এতই সোজা এটি বানানো, যে কেউ এটি বাড়িতেই বানিয়ে ফেলতে পারেন। সংগৃহীত ছবি।
*কেন্নো ধরার জন্য ফাঁদ তৈরি করুন। একটি প্লাস্টিকের জলের বোতল, একটি ইঞ্চি ছয়েক লম্বা পাইপ নিন। আর দু-এক টুকরো ফল দিয়ে দিন। এবার বোতলে ফলের টুকরো পুরে বোতলের মুখে পাইপটি ইঞ্চি দুয়েক ঢোকান। তারপর ভাল করে টেপ দিয়ে আটকে নিন। এই ভাবে বোতলটি মাটিতে শুইয়ে রাখুন। ফল পচতে শুরু করলে কেন্নো ভিতরে প্রবেশ করবে এবং বেরিয়ে আসতে পারবে না। কেন্নো জমলে বোতলটি ফেলে দিন। এতে সহজেই ধরা পড়বে কেন্নো। এতই সোজা এটি বানানো, যে কেউ এটি বাড়িতেই বানিয়ে ফেলতে পারেন। সংগৃহীত ছবি।
*ফাঁদ তৈরির ঝক্কি পোহাতে না-চাইলে এগুলিকে ঝাঁটার সাহায্যেই বাইরে বের করে দিতে পারেন। তবে পা দিয়ে এদের চাপা দেবেন না। ঝাঁটার সাহায্যে এটিকে ডাস্টপ্যানে তুলে সাবান জলে ছেড়ে দিন। সংগৃহীত ছবি।
*ফাঁদ তৈরির ঝক্কি পোহাতে না-চাইলে এগুলিকে ঝাঁটার সাহায্যেই বাইরে বের করে দিতে পারেন। তবে পা দিয়ে এদের চাপা দেবেন না। ঝাঁটার সাহায্যে এটিকে ডাস্টপ্যানে তুলে সাবান জলে ছেড়ে দিন। সংগৃহীত ছবি।
*ডায়াটোমেসিয়াস আর্থ বা ক্রিস্টালিন পাউডার দিয়ে শুধু কেন্নো নয়, নানা ধরনের পোকামাকড় দূর করা যায়। এই পাওডারের ক্রিস্টালগুলি পোকামাকড়ের শক্ত এক্সোস্কেলিটন ভেদ করে ভিতরে প্রবেশ করে এবং কেন্নোর শরীরে মাইক্রোপাঞ্চার করতে শুরু করে। তারপর ডিহাইড্রেট করে তাদের মেরে ফেলে। ঘরের সীমানা, দরজার ফাঁকের মধ্যে, বাড়িতে কোনও গাছ থাকলে তার মাটিতে, বাগানের ফেন্সের তলায় এই পাউডার ছড়িয়ে রাখতে পারেন বর্ষায়। সংগৃহীত ছবি।
*ডায়াটোমেসিয়াস আর্থ বা ক্রিস্টালিন পাউডার দিয়ে শুধু কেন্নো নয়, নানা ধরনের পোকামাকড় দূর করা যায়। এই পাওডারের ক্রিস্টালগুলি পোকামাকড়ের শক্ত এক্সোস্কেলিটন ভেদ করে ভিতরে প্রবেশ করে এবং কেন্নোর শরীরে মাইক্রোপাঞ্চার করতে শুরু করে। তারপর ডিহাইড্রেট করে তাদের মেরে ফেলে। ঘরের সীমানা, দরজার ফাঁকের মধ্যে, বাড়িতে কোনও গাছ থাকলে তার মাটিতে, বাগানের ফেন্সের তলায় এই পাউডার ছড়িয়ে রাখতে পারেন বর্ষায়। সংগৃহীত ছবি।
*বোরিক অ্যাসিডও খুব ভাল কাজ করে কেন্নো মারতে। এতে এদের শরীর কেটে যায় এবং ধীরে ধীরে ডিহাইড্রেট হয়ে এরা মারা যায়। বোরিক অ্যাসিড কেন্নোর হজম প্রক্রিয়া নষ্ট করে দেয়। এ ক্ষেত্রে ডায়াটোমেসিয়াস আর্থ পাওডারের তুলনায় দ্রুত কাজ করে বোরিক অ্যাসিড। তবে বাচ্চা বা পোষা জীব থাকলে বোরিক অ্যাসিড ব্যবহার করবেন না। সংগৃহীত ছবি।
*বোরিক অ্যাসিডও খুব ভাল কাজ করে কেন্নো মারতে। এতে এদের শরীর কেটে যায় এবং ধীরে ধীরে ডিহাইড্রেট হয়ে এরা মারা যায়। বোরিক অ্যাসিড কেন্নোর হজম প্রক্রিয়া নষ্ট করে দেয়। এ ক্ষেত্রে ডায়াটোমেসিয়াস আর্থ পাওডারের তুলনায় দ্রুত কাজ করে বোরিক অ্যাসিড। তবে বাচ্চা বা পোষা জীব থাকলে বোরিক অ্যাসিড ব্যবহার করবেন না। সংগৃহীত ছবি।
*কীটনাশকের পরিবর্তে রেপিলেন্ট হি\সেবে ব্যবহার করতে পারেন টি ট্রি অয়েল, পেপারমিন্ট অয়েল। জলের সঙ্গে মিশিয়ে এই তেলগুলি ব্যবহার করা উচিত। ঘরের সীমানা, দরজার ফাঁকের মধ্যে, বাড়িতে কোনও গাছ থাকলে তার মাটিতে, বাগানের ফেন্সের তলায় বা এমন কোনও স্থান যেখানে কেন্নো থাকার সম্ভাবনা রয়েছে সেখানে এসেনশিয়াল অয়েল ছড়িয়ে দিন। সংগৃহীত ছবি।
*কীটনাশকের পরিবর্তে রেপিলেন্ট হি\সেবে ব্যবহার করতে পারেন টি ট্রি অয়েল, পেপারমিন্ট অয়েল। জলের সঙ্গে মিশিয়ে এই তেলগুলি ব্যবহার করা উচিত। ঘরের সীমানা, দরজার ফাঁকের মধ্যে, বাড়িতে কোনও গাছ থাকলে তার মাটিতে, বাগানের ফেন্সের তলায় বা এমন কোনও স্থান যেখানে কেন্নো থাকার সম্ভাবনা রয়েছে সেখানে এসেনশিয়াল অয়েল ছড়িয়ে দিন। সংগৃহীত ছবি।
*এসেনশিয়াল অয়েলের মতোই কেয়েন মরিচ রেপিলেন্টের কাজ করে। কেন্নোর পাশাপাশি অন্যান্য পোকামাকড় দূর করতেও এটি ব্যবহার করা যায়। শুকনো লাল লঙ্কার মতো দেখতে এই মরিচগুলি গোটা কিনে এনে বাড়িতেই গুঁড়ো করে ফেলতে পারেন। যে যে স্থানে কেন্নোর আনাগোনা থাকে, সেখানে এটি ছড়িয়ে দিন। সংগৃহীত ছবি।
*এসেনশিয়াল অয়েলের মতোই কেয়েন মরিচ রেপিলেন্টের কাজ করে। কেন্নোর পাশাপাশি অন্যান্য পোকামাকড় দূর করতেও এটি ব্যবহার করা যায়। শুকনো লাল লঙ্কার মতো দেখতে এই মরিচগুলি গোটা কিনে এনে বাড়িতেই গুঁড়ো করে ফেলতে পারেন। যে যে স্থানে কেন্নোর আনাগোনা থাকে, সেখানে এটি ছড়িয়ে দিন। সংগৃহীত ছবি।
*আর্দ্র স্থানে কেন্নোর উপদ্রব বাড়ে। তাই বাড়ি যত আর্দ্রতা মুক্ত থাকবে, ততই কেন্নো আসার সম্ভাবনা কমবে। রান্নাঘর হোক বা বাথরুম, অতিরিক্ত আর্দ্রতা মুছে পরিষ্কার করে নিন। বেসমেন্ট ও গ্যারাজ যাতে স্যাঁতস্যাঁতে না-থাকে, সে বিষয় লক্ষ্য রাখুন। কোথাও জল জমলে বা কোনও স্থান স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে থাকলে তা শীঘ্র পরিষ্কার করে ফেলুন। সংগৃহীত ছবি।
*আর্দ্র স্থানে কেন্নোর উপদ্রব বাড়ে। তাই বাড়ি যত আর্দ্রতা মুক্ত থাকবে, ততই কেন্নো আসার সম্ভাবনা কমবে। রান্নাঘর হোক বা বাথরুম, অতিরিক্ত আর্দ্রতা মুছে পরিষ্কার করে নিন। বেসমেন্ট ও গ্যারাজ যাতে স্যাঁতস্যাঁতে না-থাকে, সে বিষয় লক্ষ্য রাখুন। কোথাও জল জমলে বা কোনও স্থান স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে থাকলে তা শীঘ্র পরিষ্কার করে ফেলুন। সংগৃহীত ছবি।
*নর্দমা পরিষ্কার রাখুন, ঢালু ও অসম টাইলস এবং জমি সারিয়ে নিনে, যাতে এখানে জল জমে স্যাঁতস্যাঁতে না-হয়ে উঠতে পারে। নিজের বাগানে খুব বেশি জল দেবেন না। আবার সকালের দিকে জল দিন, যাতে তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যেতে পারে। লক্ষ্য রাখবেন, কোথাও যেন কোনও ধরনের জল পড়ার সমস্যা না-থাকে। সংগৃহীত ছবি।
*নর্দমা পরিষ্কার রাখুন, ঢালু ও অসম টাইলস এবং জমি সারিয়ে নিনে, যাতে এখানে জল জমে স্যাঁতস্যাঁতে না-হয়ে উঠতে পারে। নিজের বাগানে খুব বেশি জল দেবেন না। আবার সকালের দিকে জল দিন, যাতে তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যেতে পারে। লক্ষ্য রাখবেন, কোথাও যেন কোনও ধরনের জল পড়ার সমস্যা না-থাকে। সংগৃহীত ছবি।
*বাগান ও বাড়ির আনাচকানাচ পরিষ্কার করুন। শুকনো ও ভেজা পাতা, ঘাস, বোর্ড, বাক্স, পাথর ইত্যাদি রাখবেন না। ঘাস কাঁচা রাখার চেষ্টা করুন, আবার কোনও গাছের ডালপালা, পাতা খুব বেশি বেড়ে গেলে ছেঁটে দিন। বাগানে অত্যধিক পরিমাণে সার ব্যবহার না-করাই ভালো। নোংরা ও আবর্জনা জমলে তা শীঘ্র পরিষ্কার করুন। সংগৃহীত ছবি।
*বাগান ও বাড়ির আনাচকানাচ পরিষ্কার করুন। শুকনো ও ভেজা পাতা, ঘাস, বোর্ড, বাক্স, পাথর ইত্যাদি রাখবেন না। ঘাস কাঁচা রাখার চেষ্টা করুন, আবার কোনও গাছের ডালপালা, পাতা খুব বেশি বেড়ে গেলে ছেঁটে দিন। বাগানে অত্যধিক পরিমাণে সার ব্যবহার না-করাই ভালো। নোংরা ও আবর্জনা জমলে তা শীঘ্র পরিষ্কার করুন। সংগৃহীত ছবি।
*ঘরের দেওয়াল বা মেঝেতে কোনও ফাঁক থাকলে ভরাট করুন। জলের লাইনের আশপাশে পাইপ থেকে কোথাও জল বেরিয়ে যাচ্ছে কি না খেয়াল রাখুন। এই ধরনের পাইপ কেন্নোদের আকৃষ্ট করে। তাই এ রকম হলে পাইপ সারিয়ে নিন। সংগৃহীত ছবি।
*ঘরের দেওয়াল বা মেঝেতে কোনও ফাঁক থাকলে ভরাট করুন। জলের লাইনের আশপাশে পাইপ থেকে কোথাও জল বেরিয়ে যাচ্ছে কি না খেয়াল রাখুন। এই ধরনের পাইপ কেন্নোদের আকৃষ্ট করে। তাই এ রকম হলে পাইপ সারিয়ে নিন। সংগৃহীত ছবি।