Cleaning Tips: ঘরে ধুলোবালির চিহ্ন থাকবে না! অ্যালার্জি থেকে মুক্তি, বিনা পয়সায় কীভাবে হবে সাফাই

শুধুমাত্র যে বাইরে গেলেই ধুলো থেকে অ্যালার্জি হয়, তা নয়। ঘরের দেওয়াল, পর্দা, আসবাবপত্র, ফ্যানে জমে থাকা ধুলোবালি থেকেও অ্যালার্জি হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে নিয়মিত ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখলে এই সমস্যা দূরে থাকবে। তা হলে জেনে নেওয়া যাক, কীভাবে ঘরকে ধুলোবালি মুক্ত রাখতে হবে।
শুধুমাত্র যে বাইরে গেলেই ধুলো থেকে অ্যালার্জি হয়, তা নয়। ঘরের দেওয়াল, পর্দা, আসবাবপত্র, ফ্যানে জমে থাকা ধুলোবালি থেকেও অ্যালার্জি হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে নিয়মিত ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখলে এই সমস্যা দূরে থাকবে। তা হলে জেনে নেওয়া যাক, কীভাবে ঘরকে ধুলোবালি মুক্ত রাখতে হবে।
মায়ো ক্লিনিকের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, প্রতি সপ্তাহে  চাদর, বালিশের কভার ইত্যাদি ১৩০ ফারেনহাইট তাপমাত্রায় গরম জলে ধুয়ে ফেলুন। পাতলা কাপড়ের চাদর ব্যবহার করা ভাল। এবং সফট টয় বিছানা থেকে দূরে রাখবেন। ঘরে এমন জিনিস রাখুন, যা সহজেই পরিষ্কার করা যায়।
মায়ো ক্লিনিকের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, প্রতি সপ্তাহে চাদর, বালিশের কভার ইত্যাদি ১৩০ ফারেনহাইট তাপমাত্রায় গরম জলে ধুয়ে ফেলুন। পাতলা কাপড়ের চাদর ব্যবহার করা ভাল। এবং সফট টয় বিছানা থেকে দূরে রাখবেন। ঘরে এমন জিনিস রাখুন, যা সহজেই পরিষ্কার করা যায়।
ধুলোয় অ্যালার্জি থাকলে পরিষ্কারের জন্য ভেজা কাপড় ব্যবহার করা ভালো। এটি ধুলো ছড়াতে বাধা দেয়। এবং প্রতিদিন একটি ভেজা কাপড় দিয়ে ধুলো পরিষ্কার করা উচিত।
ধুলোয় অ্যালার্জি থাকলে পরিষ্কারের জন্য ভেজা কাপড় ব্যবহার করা ভালো। এটি ধুলো ছড়াতে বাধা দেয়। এবং প্রতিদিন একটি ভেজা কাপড় দিয়ে ধুলো পরিষ্কার করা উচিত।
এমন জায়গায় যদি থাকেন, যেখানে প্রচুর ধুলোবালি, তাহলে ঘরে এয়ার ফিল্টার ব্যবহার করতে পারেন। এটি ধুলো ফিল্টার করে ঘরের বাতাসকে পরিষ্কার রাখে।
এমন জায়গায় যদি থাকেন, যেখানে প্রচুর ধুলোবালি, তাহলে ঘরে এয়ার ফিল্টার ব্যবহার করতে পারেন। এটি ধুলো ফিল্টার করে ঘরের বাতাসকে পরিষ্কার রাখে।
পর্যাপ্ত সূর্যের আলোর যদি না আসে, তা হলে ঘরে কার্পেট রাখবেন না। ঘরগুলিতে ভারী পর্দা ব্যবহার করলে সেগুলি নিয়মিত পরিষ্কার করার ব্যবস্থা করুন।
পর্যাপ্ত সূর্যের আলোর যদি না আসে, তা হলে ঘরে কার্পেট রাখবেন না। ঘরগুলিতে ভারী পর্দা ব্যবহার করলে সেগুলি নিয়মিত পরিষ্কার করার ব্যবস্থা করুন।
রান্নাঘরের সিঙ্ক, গ্যাস, ফ্রিজ, ক্যাবিনেট এবং কাউন্টারে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। খাবার পুরোপুরি নষ্ট হওয়ার আগেই তা ফেলে দিন। এভাবে কোনও ছত্রাক থাকবে না। এবং অ্যালার্জির সমস্যা থেকেও রক্ষা পাবেন।
রান্নাঘরের সিঙ্ক, গ্যাস, ফ্রিজ, ক্যাবিনেট এবং কাউন্টারে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। খাবার পুরোপুরি নষ্ট হওয়ার আগেই তা ফেলে দিন। এভাবে কোনও ছত্রাক থাকবে না। এবং অ্যালার্জির সমস্যা থেকেও রক্ষা পাবেন।