Parenting Tips: ঘনঘন রোগের কবলে সন্তান! ছোট্ট ৫ অভ্যাসই সুস্বাস্থ্যের চাবিকাঠি! কী করবেন জানুন

অনেক সময় স্কুলে গিয়ে সর্দি, কাশি বা নানা ধরনের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়। যার ফলে তারা বারবার অসুস্থ হয়ে পড়ে। এটি কেবল পড়াশোনা নয়, তাদের স্বাস্থ্যকেও প্রভাবিত করে। আপনার সন্তানও যদি স্কুলে গিয়েই অসুস্থ হয়ে পড়ে, তাহলে তার জীবনযাত্রায় কিছু বিষয় অন্তর্ভুক্ত করুন।
অনেক সময় স্কুলে গিয়ে সর্দি, কাশি বা নানা ধরনের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়। যার ফলে তারা বারবার অসুস্থ হয়ে পড়ে। এটি কেবল পড়াশোনা নয়, তাদের স্বাস্থ্যকেও প্রভাবিত করে। আপনার সন্তানও যদি স্কুলে গিয়েই অসুস্থ হয়ে পড়ে, তাহলে তার জীবনযাত্রায় কিছু বিষয় অন্তর্ভুক্ত করুন।
সেগুলির কারণে তার ঘুম ভাল হবে, খিদে বাড়বে।  সে ভিতরে এবং বাইরে থেকে শক্তিশালী হবে। শুধু তাই নয়, এই পরিবর্তনের ফলে তার আচরণেও ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যাবে। সন্তানকে বারবার অসুস্থ হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে কী কী করতে পারেন, জেনে নিন।
সেগুলির কারণে তার ঘুম ভাল হবে, খিদে বাড়বে। সে ভিতরে এবং বাইরে থেকে শক্তিশালী হবে। শুধু তাই নয়, এই পরিবর্তনের ফলে তার আচরণেও ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যাবে। সন্তানকে বারবার অসুস্থ হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে কী কী করতে পারেন, জেনে নিন।
শিশুর স্ক্রিন টাইম সীমিত করুন। চেষ্টা করুন শিশু যেন এক থেকে দু'ঘণ্টার বেশি মোবাইল, টিভি ইত্যাদি না দেখে। এটি শরীরে মেলাটোনিনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
শিশুর স্ক্রিন টাইম সীমিত করুন। চেষ্টা করুন শিশু যেন এক থেকে দু’ঘণ্টার বেশি মোবাইল, টিভি ইত্যাদি না দেখে। এটি শরীরে মেলাটোনিনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
শিশুকে শেখান কী ভাবে ঘন ঘন হাত ধুতে হয় এবং ২০ সেকেন্ডের জন্য হাত ঘষতে হয়।
শিশুকে শেখান কী ভাবে ঘন ঘন হাত ধুতে হয় এবং ২০ সেকেন্ডের জন্য হাত ঘষতে হয়।
তাদের মানসিক চাপ এবং ভয় থেকে রক্ষা করুন। অতিরিক্ত মানসিক চাপ শিশুর বৃদ্ধি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমিয়ে দেয়। শিশুদের খারাপ পরিবেশ থেকে রক্ষা করুন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে দূরে রাখুন।
তাদের মানসিক চাপ এবং ভয় থেকে রক্ষা করুন। অতিরিক্ত মানসিক চাপ শিশুর বৃদ্ধি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমিয়ে দেয়। শিশুদের খারাপ পরিবেশ থেকে রক্ষা করুন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে দূরে রাখুন।
সকল টিকার ডোজ যথাসময়ে সম্পূর্ণ করুন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী শিশুদের ফ্লু ভ্যাকসিন দিন। বাচ্চাদের মাস্ক ব্যবহার করতে শেখান। মাস্ক তাদের কাশি এবং সর্দি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করবে। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখলে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে এবং সে বারবার অসুস্থ হবে না।
সকল টিকার ডোজ যথাসময়ে সম্পূর্ণ করুন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী শিশুদের ফ্লু ভ্যাকসিন দিন। বাচ্চাদের মাস্ক ব্যবহার করতে শেখান। মাস্ক তাদের কাশি এবং সর্দি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করবে। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখলে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে এবং সে বারবার অসুস্থ হবে না।