প্রিমিয়াম না দেওয়ায় ল্যাপস হয়ে গিয়েছে LIC পলিসি? কীভাবে পুনরায় চালু করবেন জেনে নিন

এলআইসি পলিসি কিনলে প্রতি মাসে প্রিমিয়াম দিতে হয়। প্রিমিয়াম না দিলে পলিসি ল্যাপস হয়ে যায়। তা থেকে আর কোনও সুবিধাই মেলে না। তবে এবার গ্রাহকদের জন্য নতুন নিয়ম চালু করল এলআইসি। ল্যাপস হয়ে যাওয়া পলিসি পুনরায় চালু করার জন্য ২ বছর সময় দিচ্ছে সংস্থা। গ্রাহকদের কী করতে হবে দেখে নেওয়া যাক।
এলআইসি পলিসি কিনলে প্রতি মাসে প্রিমিয়াম দিতে হয়। প্রিমিয়াম না দিলে পলিসি ল্যাপস হয়ে যায়। তা থেকে আর কোনও সুবিধাই মেলে না। তবে এবার গ্রাহকদের জন্য নতুন নিয়ম চালু করল এলআইসি। ল্যাপস হয়ে যাওয়া পলিসি পুনরায় চালু করার জন্য ২ বছর সময় দিচ্ছে সংস্থা। গ্রাহকদের কী করতে হবে দেখে নেওয়া যাক।
ল্যাপস পলিসি পুনরায় চালু করার উপায়: ল্যাপস হয়ে যাওয়া পলিসি পুনরায় চালু করতে চাইলে বকেয়া প্রিমিয়াম সুদ সহ মেটাতে হবে। এজেন্ট বা এলআইসির যে কোনও শাখা অফিসে গিয়ে বকেয়া টাকা দিতে পারেন পলিসি হোল্ডার।
ল্যাপস পলিসি পুনরায় চালু করার উপায়: ল্যাপস হয়ে যাওয়া পলিসি পুনরায় চালু করতে চাইলে বকেয়া প্রিমিয়াম সুদ সহ মেটাতে হবে। এজেন্ট বা এলআইসির যে কোনও শাখা অফিসে গিয়ে বকেয়া টাকা দিতে পারেন পলিসি হোল্ডার।
এলআইসির কাস্টমার কেয়ারে ফোন করে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যায়। পলিসি পুনরায় চালু করার জন্য যদি কোনও স্পেশাল রিপোর্ট বা ডাক্তারি পরীক্ষার প্রয়োজন হয়, তাহলে তার টাকা গ্রাহককেই মেটাতে হবে।
এলআইসির কাস্টমার কেয়ারে ফোন করে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যায়। পলিসি পুনরায় চালু করার জন্য যদি কোনও স্পেশাল রিপোর্ট বা ডাক্তারি পরীক্ষার প্রয়োজন হয়, তাহলে তার টাকা গ্রাহককেই মেটাতে হবে।
‘আনক্লেইমড অ্যামাউন্ট’ কী: আবার অনেক সময় বিভিন্ন অসুবিধার কারণে প্রিমিয়ামের টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেন পলিসি হোল্ডার। কিন্তু পলিসি সারেন্ডারও করেন না। এই পরিস্থিতিতে পলিসি হোল্ডারের মোট জমা টাকা
‘আনক্লেইমড অ্যামাউন্ট’ কী: আবার অনেক সময় বিভিন্ন অসুবিধার কারণে প্রিমিয়ামের টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেন পলিসি হোল্ডার। কিন্তু পলিসি সারেন্ডারও করেন না। এই পরিস্থিতিতে পলিসি হোল্ডারের মোট জমা টাকা ।
এলআইসির কাছেই থেকে যায় ‘আনক্লেইমড অ্যামাউন্ট’ হিসাবে। শুধু তাই নয়, যদি পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হয় এবং মৃত্যুর কয়েক বছরের পরেও যদি নমিনি টাকার দাবি না করেন, তাহলে সেটাকেও ‘আনক্লেইমড অ্যামাউন্ট’ হিসাবে ধরে নেয় এলআইসি। এখন গ্রাহকের কোনও ‘আনক্লেইম অ্যামাউন্ট’ আছে কি না দেখার সুবিধা দিচ্ছে এলআইসি।
এলআইসির কাছেই থেকে যায় ‘আনক্লেইমড অ্যামাউন্ট’ হিসাবে। শুধু তাই নয়, যদি পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হয় এবং মৃত্যুর কয়েক বছরের পরেও যদি নমিনি টাকার দাবি না করেন, তাহলে সেটাকেও ‘আনক্লেইমড অ্যামাউন্ট’ হিসাবে ধরে নেয় এলআইসি। এখন গ্রাহকের কোনও ‘আনক্লেইম অ্যামাউন্ট’ আছে কি না দেখার সুবিধা দিচ্ছে এলআইসি।
‘আনক্লেইমড অ্যামাউন্ট’ দেখার পদ্ধতি: গ্রাহকের কোনও ‘আনক্লেইমড অ্যামাউন্ট’ আছে কি না দেখার জন্য প্রথমে এলআইসির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। একদম নিচের দিকে রয়েছে ‘আনক্লেইমড অ্যামাউন্ট অফ পলিসি হোল্ডার’ অপশন। তাতে ক্লিক করলে একটা নতুন উইন্ডো খুলে যাবে।
‘আনক্লেইমড অ্যামাউন্ট’ দেখার পদ্ধতি: গ্রাহকের কোনও ‘আনক্লেইমড অ্যামাউন্ট’ আছে কি না দেখার জন্য প্রথমে এলআইসির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। একদম নিচের দিকে রয়েছে ‘আনক্লেইমড অ্যামাউন্ট অফ পলিসি হোল্ডার’ অপশন। তাতে ক্লিক করলে একটা নতুন উইন্ডো খুলে যাবে।
সেখানে পলিসি নম্বর, পলিসি হোল্ডারের নাম, জন্মতারিখ এবং প্যান কার্ডের নম্বর লিখতে হবে। প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়ার পর ‘সাবমিট’ অপশনে ক্লিক করলেই আনক্লেইম অ্যামাউন্ট যদি কিছু থাকে সেটা স্ক্রিনে চলে আসবে। এরপর সেই টাকা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে হবে গ্রাহককে।
সেখানে পলিসি নম্বর, পলিসি হোল্ডারের নাম, জন্মতারিখ এবং প্যান কার্ডের নম্বর লিখতে হবে। প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়ার পর ‘সাবমিট’ অপশনে ক্লিক করলেই আনক্লেইম অ্যামাউন্ট যদি কিছু থাকে সেটা স্ক্রিনে চলে আসবে। এরপর সেই টাকা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে হবে গ্রাহককে।