সেখানে, যিনি ইন্টারভিউ নিচ্ছেন, তিনি দাবি করেছিলেন যে নায়কের এই অপরাধ অজ্ঞানতার বশে ঘটেছে। যদি জানতেন কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ, তাহলে তিনি এই কাজ কখনই করতেন না। উত্তরে সলমন খানের মন্তব্য সকলকেই বিস্মিত করবে। নায়ক সাফ জানান- "গুলি আমি চালাইনি"! এই মন্তব্য যে বিতর্কের জন্ম দেবে, তা বলাই বাহুল্য! কেন না, ওই সাফারিতে সলমন একা ছিলেন না। তাঁর সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন ছবির সহঅভিনেতা সইফ আলি খান, টাবু আর সোনালি বেন্দ্রেও।

Salman Khan: ‘গুলি আমি চালাইনি’, কৃষ্ণসার হত্যা নিয়ে সলমনের মন্তব্যে নতুন করে তোলপাড় নেটদুনিয়া !

কেটে গিয়েছে ২৬ বছর। তার পরেও তর্জা একেবারে তরতাজা। ১৯৯৮ সালে ঠিক কী ঘটেছিল, তার সুরাহা হয়নি এখনও। সবাই জানেন যে ১৯৯৮ সালে সুরজ বরজাতিয়ার হাম সাথ সাথ হ্যায় ছবির শ্যুটিংয়ের জন্য অভিনেতারা ছিলেন রাজস্থানে। সেই সময়েই এক সাফারিতে সলমন খান এক কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করেন। ওই হরিণ বিরল প্রজাতির, আইন অনুসারে তা হত্যা করা দণ্ডণীয় অপরাধ। ফলে, মামলা আদালতে ওঠে।
কেটে গিয়েছে ২৬ বছর। তার পরেও তর্জা একেবারে তরতাজা। ১৯৯৮ সালে ঠিক কী ঘটেছিল, তার সুরাহা হয়নি এখনও। সবাই জানেন যে ১৯৯৮ সালে সুরজ বরজাতিয়ার হাম সাথ সাথ হ্যায় ছবির শ্যুটিংয়ের জন্য অভিনেতারা ছিলেন রাজস্থানে। সেই সময়েই এক সাফারিতে সলমন খান এক কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করেন। ওই হরিণ বিরল প্রজাতির, আইন অনুসারে তা হত্যা করা দণ্ডণীয় অপরাধ। ফলে, মামলা আদালতে ওঠে।
একে একে ঘটনার জেরে অনেক ঝড় বয়ে যায় সলমন খানের ওপর দিয়ে। গ্রেফতার, বেল পাওয়া, দোষী অভিযুক্ত হওয়া, দোষী সাব্যস্ত হওয়া, আবার বেল পাওয়া- এভাবেই কাটতে থাকে মাসের পর মাস। তবে, শুধু আইনি তরফে লাঞ্ছনাই নয়, দেশের কুখ্যাত এক গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের দল থেকে প্রাণহানির হুমকিও পান বলিউডের এই অন্যতম জনপ্রিয় নায়ক। বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের কাছে কৃষ্ণসার হরিণ পবিত্রতার প্রতীক, ফলে লরেন্স বিষয়টি সহজ ভাবে নিতে পারেননি।
একে একে ঘটনার জেরে অনেক ঝড় বয়ে যায় সলমন খানের ওপর দিয়ে। গ্রেফতার, বেল পাওয়া, দোষী অভিযুক্ত হওয়া, দোষী সাব্যস্ত হওয়া, আবার বেল পাওয়া- এভাবেই কাটতে থাকে মাসের পর মাস। তবে, শুধু আইনি তরফে লাঞ্ছনাই নয়, দেশের কুখ্যাত এক গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের দল থেকে প্রাণহানির হুমকিও পান বলিউডের এই অন্যতম জনপ্রিয় নায়ক। বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের কাছে কৃষ্ণসার হরিণ পবিত্রতার প্রতীক, ফলে লরেন্স বিষয়টি সহজ ভাবে নিতে পারেননি।
সম্প্রতিও নায়কের মুম্বইয়ের বান্দ্রার বাসভবনের সামনে এই ঘটনার জেরে গুলি চালিয়েছে দুষ্কৃতীরা। সলমন খান নিজে এই বিষয়ে কী বলছিলেন, তা নিয়ে কৌতূহল ছিল সকলেরই। ২০০৮ সালে এক ইন্টারভিউতে সে কথা জানিয়েছিলেনও নায়ক। সেই ইন্টারভিউয়ের অংশবিশেষ নতুন করে এবার আবার নেটদুনিয়ায় ভেসে উঠেছে। তা শেয়ার করা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া সাইট রেডিট-এ।
সম্প্রতিও নায়কের মুম্বইয়ের বান্দ্রার বাসভবনের সামনে এই ঘটনার জেরে গুলি চালিয়েছে দুষ্কৃতীরা। সলমন খান নিজে এই বিষয়ে কী বলছিলেন, তা নিয়ে কৌতূহল ছিল সকলেরই। ২০০৮ সালে এক ইন্টারভিউতে সে কথা জানিয়েছিলেনও নায়ক। সেই ইন্টারভিউয়ের অংশবিশেষ নতুন করে এবার আবার নেটদুনিয়ায় ভেসে উঠেছে। তা শেয়ার করা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া সাইট রেডিট-এ।
সেখানে, যিনি ইন্টারভিউ নিচ্ছেন, তিনি দাবি করেছিলেন যে নায়কের এই অপরাধ অজ্ঞানতার বশে ঘটেছে। যদি জানতেন কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ, তাহলে তিনি এই কাজ কখনই করতেন না। উত্তরে সলমন খানের মন্তব্য সকলকেই বিস্মিত করবে। নায়ক সাফ জানান- "গুলি আমি চালাইনি"! এই মন্তব্য যে বিতর্কের জন্ম দেবে, তা বলাই বাহুল্য! কেন না, ওই সাফারিতে সলমন একা ছিলেন না। তাঁর সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন ছবির সহঅভিনেতা সইফ আলি খান, টাবু আর সোনালি বেন্দ্রেও।
সেখানে, যিনি ইন্টারভিউ নিচ্ছেন, তিনি দাবি করেছিলেন যে নায়কের এই অপরাধ অজ্ঞানতার বশে ঘটেছে। যদি জানতেন কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ, তাহলে তিনি এই কাজ কখনই করতেন না। উত্তরে সলমন খানের মন্তব্য সকলকেই বিস্মিত করবে। নায়ক সাফ জানান- “গুলি আমি চালাইনি”! এই মন্তব্য যে বিতর্কের জন্ম দেবে, তা বলাই বাহুল্য! কেন না, ওই সাফারিতে সলমন একা ছিলেন না। তাঁর সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন ছবির সহঅভিনেতা সইফ আলি খান, টাবু আর সোনালি বেন্দ্রেও।
তাঁদের নিয়েও আইনি তরফে টানাপোড়েন চলেছে। যোধপুর আদালত অবশ্য তাঁদের নির্দোষ বলে ঘোষণা করে। কারণ, সলমন দোষারোপের মধ্যে যাননি। যদি গুলি তিনি না-ই চালিয়ে থাকেন, তাহলে কেন অপরাধের দায় নিজের ঘাড়ে নিচ্ছেন, ইন্টারভিউতে সেই প্রশ্নও ওঠে। "কোনও লাভ নেই", এটুকু বলেই বিষয়টি ধামাচাপা দিতে চান নায়ক। আসে তাঁর হাজতবাসের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল, সেই প্রসঙ্গও। স্বভাবসিদ্ধ ব্যঙ্গাত্মক ভঙ্গিতে সলমন শুধু বলেন- "আ লট অফ ফান"!
তাঁদের নিয়েও আইনি তরফে টানাপোড়েন চলেছে। যোধপুর আদালত অবশ্য তাঁদের নির্দোষ বলে ঘোষণা করে। কারণ, সলমন দোষারোপের মধ্যে যাননি। যদি গুলি তিনি না-ই চালিয়ে থাকেন, তাহলে কেন অপরাধের দায় নিজের ঘাড়ে নিচ্ছেন, ইন্টারভিউতে সেই প্রশ্নও ওঠে। “কোনও লাভ নেই”, এটুকু বলেই বিষয়টি ধামাচাপা দিতে চান নায়ক। আসে তাঁর হাজতবাসের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল, সেই প্রসঙ্গও। স্বভাবসিদ্ধ ব্যঙ্গাত্মক ভঙ্গিতে সলমন শুধু বলেন- “আ লট অফ ফান”!
নেটদুনিয়া অবশ্য এখনও বিষয়টাকে তাঁর মতো সহজভাবে নিতে পারছে না। ভক্তেরা সমর্থন করছেন নায়ককে, বাকিরা আঙুল তুলছেন। সলমন ব্যস্ত বিগ বস ১৮ আর পরবর্তী ইদের ছবি সিকন্দর নিয়ে, অন্য কিছু নিয়ে তিনি আপাতত ভাবছেন না।
নেটদুনিয়া অবশ্য এখনও বিষয়টাকে তাঁর মতো সহজভাবে নিতে পারছে না। ভক্তেরা সমর্থন করছেন নায়ককে, বাকিরা আঙুল তুলছেন। সলমন ব্যস্ত বিগ বস ১৮ আর পরবর্তী ইদের ছবি সিকন্দর নিয়ে, অন্য কিছু নিয়ে তিনি আপাতত ভাবছেন না।