প্রতিকি ছবি 

বহু রোগের ওষুধ, সবুজ ঘাসেই লুকিয়ে ‘ম্যাজিক’, ৫ মিনিট রোজ সময় দিলেই হবে

খালি পায়ে মাটিতে হাঁটলে কোন পাঁচটি রোগ ভালো হয় তা আপনি কি জানেন জানালেন বিশিষ্ট চিকিৎসক জে এন হালদার
খালি পায়ে মাটিতে হাঁটলে কোন পাঁচটি রোগ ভাল হয় তা আপনি কি জানেন ? জানালেন বিশিষ্ট চিকিৎসক জে এন হালদার। 
খালি পায়ে হাঁটা রক্তের লোহিত কণিকার মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। যার ফলে কোষের রক্ত জমাট বাধা প্রতিহত হয় যা রক্তের ঘনত্ব কমায়। যেহেতু রক্তের উচ্চ ঘনত্ব সরাসরি হৃদরোগের ঝুঁকির সাথে জড়িত তাই খালি পায়ে হাঁটা উল্লেখযোগ্য ভাবে হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।হার্টের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
খালি পায়ে হাঁটা রক্তের লোহিত কণিকার মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। যার ফলে কোষের রক্ত জমাট বাধা প্রতিহত হয়। যেহেতু রক্তের উচ্চ ঘনত্ব সরাসরি হৃদরোগের ঝুঁকির সাথে জড়িত, তাই খালি পায়ে হাঁটা উল্লেখযোগ্যভাবে হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। হার্টের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
বাইরে থেকে ঘুরে আসা স্বাভাবিকভাবেই তা মানসিক অবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করে অর্থাৎ মন ভাল হয়ে যায়। আর যদি এই সময় শরীরকে সরাসরি মাটির সংস্পর্শে আনা যায় তাহলে উদ্বেগ ও মানসিক চাপ স্বাভাবিক ভাবেই বেশি কমে আসে বুদ্ধি ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়
বাইরে থেকে ঘুরে আসা স্বাভাবিকভাবেই  মানসিক অবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করে অর্থাৎ মন ভাল হয়ে যায়। আর যদি এই সময় শরীরকে সরাসরি মাটির সংস্পর্শে আনা যায়, তা হলে উদ্বেগ ও মানসিক চাপ স্বাভাবিকভাবেই বেশি কমে আসে, বুদ্ধি ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
অনেক সময় ঘুমানোর বা শোয়ার ব্যাতিক্রম হলে শরীরের পেছন দিকে ব্যাথা হয় বা পায়ে জ্বালাপোড়া ভাব হতে পারে। সকালে সবুজ ঘাসে খালি পায়ে হাঁটলে উপযুক্ত রক্তসঞ্চালনের মাধ্যমে শরীরের নানান ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
অনেক সময় ঘুমানোর বা শোওয়ার ব্যাতিক্রম হলে শরীরের পেছন দিকে ব্যাথা হয় বা পায়ে জ্বালাপোড়া ভাব হতে পারে। সকালে সবুজ ঘাসে খালি পায়ে হাঁটলে উপযুক্ত রক্তসঞ্চালনের মাধ্যমে শরীরের নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
সাধারণত মাইগ্রেইনের মাথা ব্যথা বিভিন্ন ক্ষতিকর রশ্মির প্রভাবে বাড়তে পারে। তাই যদি তখন খালি পায়ে হাঁটা যায় বা শরীরকে মাটির সংস্পর্শে আনা যায় তাহলে তা দেহকে ক্ষতিকর রশ্মির প্রভাব থেকে অনেকটা মুক্ত করতে পারে। আর এভাবেই মাইগ্রেইনের মাথা ব্যথা দূর হতে পারে।
সাধারণত মাইগ্রেইনের ব্যথা বিভিন্ন ক্ষতিকর রশ্মির প্রভাবে বাড়তে পারে। তাই যদি তখন খালি পায়ে হাঁটা যায় বা শরীরকে মাটির সংস্পর্শে আনা যায় তা হলে তা দেহকে ক্ষতিকর রশ্মির প্রভাব থেকে অনেকটা মুক্ত করতে পারে। আর এভাবেই মাইগ্রেনের মাথা ব্যথা দূর হতে পারে।
বাইরে থেকে ঘুরে আসা স্বাভাবিকভাবেই তা মানসিক অবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করে অর্থাৎ মন ভাল হয়ে যায়। আর যদি এই সময় শরীরকে সরাসরি মাটির সংস্পর্শে আনা যায় তাহলে উদ্বেগ ও মানসিক চাপ স্বাভাবিক ভাবেই বেশি কমে আসে মাটি সবসময় একটি নেগেটিভ চার্জ বহন করে আর চারদিকে নিয়মিত সব তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গের সংস্পর্শের কারনে আমাদের শরীর দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায়
খালি পায়ে সবুজ ঘাসের উপর হাঁটলে দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায় বলেও জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা।