৩০,০০০ টাকা বেতন ? রয়েছে একটি ধামাকা প্ল্যান, খুব কম সময়ে ৩০ লাখ টাকার বেশি জমা হতে পারে

বর্তমানে ভারতের চাকরির বাজারের অবস্থা খুবই খারাপ। আবার যাঁদের চাকরি আছে, তাঁদের মধ্যে অনেকরই বেতন খুবই কম। কিন্তু, যাঁদের বেতন ৩০,০০০ টাকা, তাঁদের জন্য রয়েছে ৩০ লাখ টাকার বেশি জমা করার একটি ধামাকা প্ল্যান।
বর্তমানে ভারতের চাকরির বাজারের অবস্থা খুবই খারাপ। আবার যাঁদের চাকরি আছে, তাঁদের মধ্যে অনেকরই বেতন খুবই কম। কিন্তু, যাঁদের বেতন ৩০,০০০ টাকা, তাঁদের জন্য রয়েছে ৩০ লাখ টাকার বেশি জমা করার একটি ধামাকা প্ল্যান।
যাঁদের বেতন ৩০,০০০ টাকা, তাঁরা প্ল্যানের সুবিধা চাইলে নিতেই পারেন। এই প্ল্যানের মাধ্যমে খুব কম সময়ে ৩০ লাখ টাকার বেশি জমা হতে পারে।
যাঁদের বেতন ৩০,০০০ টাকা, তাঁরা প্ল্যানের সুবিধা চাইলে নিতেই পারেন। এই প্ল্যানের মাধ্যমে খুব কম সময়ে ৩০ লাখ টাকার বেশি জমা হতে পারে।
যাঁদের বেতন কম থাকে, তাঁরা অনেক সময়ই বিনিয়োগ এবং সঞ্চয়ের দিকে নজর দিতে পারেন না। তাঁরা মনে করেন যে, এত কম টাকা বেতনে আবার কী বিনিয়োগ করা যাবে। কিন্তু, এমনটা মোটেও নয়। কারণ বিন্দু বিন্দু জল জমেই একটি কলসি জলে পূর্ণ হয়।
যাঁদের বেতন কম থাকে, তাঁরা অনেক সময়ই বিনিয়োগ এবং সঞ্চয়ের দিকে নজর দিতে পারেন না। তাঁরা মনে করেন যে, এত কম টাকা বেতনে আবার কী বিনিয়োগ করা যাবে। কিন্তু, এমনটা মোটেও নয়। কারণ বিন্দু বিন্দু জল জমেই একটি কলসি জলে পূর্ণ হয়।
আর্থিক বিশেষজ্ঞদের মতে সকলকে নিজেদের আয়ের ২০% বিনিয়োগ করা উচিত। অর্থাৎ যাঁদের বেতন প্রতি মাসে ৩০,০০০ টাকা, তাঁদের এর ২০% অর্থাৎ প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে।
আর্থিক বিশেষজ্ঞদের মতে সকলকে নিজেদের আয়ের ২০% বিনিয়োগ করা উচিত। অর্থাৎ যাঁদের বেতন প্রতি মাসে ৩০,০০০ টাকা, তাঁদের এর ২০% অর্থাৎ প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে।
এর জন্য যে কেউ ৬x১২x১৫ ফর্মুলা অনুসারে মিউচুয়াল ফান্ডের এসআইপিতে বিনিয়োগ করতে পারেন।
এর জন্য যে কেউ ৬x১২x১৫ ফর্মুলা অনুসারে মিউচুয়াল ফান্ডের এসআইপিতে বিনিয়োগ করতে পারেন।
৬x১২x১৫-এর এই নতুন ফর্মুলায় মিউচুয়াল ফান্ডের এসআইপিতে ১২% রিটার্ন দেওয়া যে কোনও ফান্ডে প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে। এই বিনিয়োগ করতে হবে ১৫ বছরের জন্য। এই ক্ষেত্রে মাথায় রাখা প্রয়োজন যে, মিউচুয়াল ফান্ডের যে কোনও ফান্ডেই খুব সহজে ১২% করে রিটার্ন পাওয়া যায়।
৬x১২x১৫-এর এই নতুন ফর্মুলায় মিউচুয়াল ফান্ডের এসআইপিতে ১২% রিটার্ন দেওয়া যে কোনও ফান্ডে প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে। এই বিনিয়োগ করতে হবে ১৫ বছরের জন্য। এই ক্ষেত্রে মাথায় রাখা প্রয়োজন যে, মিউচুয়াল ফান্ডের যে কোনও ফান্ডেই খুব সহজে ১২% করে রিটার্ন পাওয়া যায়।
অর্থাৎ কেউ যদি ৬x১২x১৫-এর এই নতুন ফর্মুলায় মিউচুয়াল ফান্ডের এসআইপিতে, প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করেন ১৫ বছরের জন্য, তাহলে ম্যাচিউরিটির সময়ে সেই টাকার পরিমাণ হবে ৩০,২৭,৪৫৬ টাকা। এর মধ্যে সুদ হিসাবে পাওয়া যাবে ১৯,৪৭,৪৫৬ টাকা।
অর্থাৎ কেউ যদি ৬x১২x১৫-এর এই নতুন ফর্মুলায় মিউচুয়াল ফান্ডের এসআইপিতে, প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করেন ১৫ বছরের জন্য, তাহলে ম্যাচিউরিটির সময়ে সেই টাকার পরিমাণ হবে ৩০,২৭,৪৫৬ টাকা। এর মধ্যে সুদ হিসাবে পাওয়া যাবে ১৯,৪৭,৪৫৬ টাকা।
অর্থাৎ এই প্ল্যানের মাধ্যমে ১৫ বছরেই গড়ে তোলা যাবে ৩০ লাখ টাকার ফান্ড।
অর্থাৎ এই প্ল্যানের মাধ্যমে ১৫ বছরেই গড়ে তোলা যাবে ৩০ লাখ টাকার ফান্ড।